তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
দেশে বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং বড় ভূমিকম্প হলে রাজধানীসহ শহরাঞ্চলের অধিকাংশ স্থাপনা ধসে পড়ার আশঙ্কার মধ্যে সরকার সম্ভাব্য দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে একটি বিশেষায়িত ট্রাস্ট গঠন করতে যাচ্ছে। স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্ট ভূমিকম্প-দুর্যোগ থেকে দেশের সম্পদ ও জনগণের জান-মালের সুরক্ষা দেওয়া, ঝুঁকি সংবেদনশীল ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং জাতীয় অবকাঠামো তথ্যভান্ডার প্রণয়নের কাজ করবে। এ ছাড়া দুর্যোগজনিত প্রভাবের সমীক্ষা, নির্মাণকাজের গুণগত মান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গবেষণাগারে নির্মাণসামগ্রী পরীক্ষা এবং ভূমিকম্প সহনশীল অবকাঠামোর নকশা প্রণয়নের কাজও করবে। ‘দ্য ট্রাস্টস আইন ১৯৮২’ অনুযায়ী এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব ৫ ডিসেম্বর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বোর্ড সভায় পাস হয়েছে। রাজউক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্টের জন্য মহাখালীতে সিসমিক ল্যাবরেটরিসহ অত্যাধুনিক অফিস থাকবে। ১৬ সদস্যের প্রস্তাবিত ট্রাস্টি বোর্ডে চেয়ারম্যান হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে রাজউক চেয়ারম্যান আর সদস্যসচিব হিসেবে থাকবেন রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে থাকবেন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার প্রধান এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিশেষজ্ঞ।
এ প্রসঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা গত বৃহস্পতিবার বলেন, ‘গত ১০ বছরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কারিগরি, দক্ষ জনবলসহ আমাদের বেশ কিছু অর্জন আছে। এ ছাড়া আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং ল্যাবরেটরি পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। ভূমিকম্প-দুর্যোগ থেকে দেশের সম্পদ ও জনগণের জান-মালের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য যে বিপুল সামর্থ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রয়োগের জন্য একটি বিশেষায়িত কারিগরি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। সে বিবেচনায় আমরা একটি স্বতন্ত্র পাবলিক ট্রাস্ট গঠন করার উদ্যোগ নিয়েছি।’
রাজউক সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবিত এ ট্রাস্ট ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে। কারণ, ইতিমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় এসব এলাকা ভূমিকম্পপ্রবণ বলে উঠে এসেছে। তাই এসব নগরে ভূমিকম্প দুর্যোগ সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। বর্তমানে নির্মাণকাজের অনুমতি দেওয়ার যে পদ্ধতি, সেটি যুগোপযোগী নয়। অনুমোদন প্রক্রিয়া প্রকৌশলগত পদ্ধতিতে না হওয়ায় কাঠামোর নকশা পরীক্ষা ও ভবন নির্মাণ তদারক করা সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তাই ভূমিকম্প প্রকৌশল এবং ইমারতবিধি বাস্তবায়নের দিকটি গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন এ পরিকল্পনায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজের পরিচালক ড. দিলারা জাহিদের মতে, ভূমিকম্পের কোনো পূর্বাভাস নেই। কোথাও ভূমিকম্প হলে সবার আগে সে তথ্য জানায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস)। ভূমিকম্পবিষয়ক তথ্য আদান-প্রদানে ইউএসজিএস বা ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের (আইএমডি) সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো সংযোগ নেই। তিনি বলেন, বড় ধরনের ভূমিকম্পে বাংলাদেশের মেগাসিটিগুলোর অধিকাংশ ভবনই টিকবে না। এর মধ্যে ঢাকার ৫৩ শতাংশ ভবন ও স্থাপনা বিনষ্ট হয়ে যাবে। দেশের ৯টি বড় শহরের ঝুঁকি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ ধ্বংসস্তূপ এখানে তৈরি হবে, তা সরিয়ে নিতে ২৫ টনের একটি ট্রাককে ১২ লাখ বার যাতায়াত করতে হবে।
জানা গেছে, প্রস্তাবিত বিশেষায়িত সংস্থাটি আধুনিক যন্ত্রপাতি, সফটওয়্যার, সিসমিক ল্যাবরেটরি, দক্ষ মানবসম্পদ দিয়ে সারা দেশে ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি কমানোর কার্যক্রম পরিচালনা করবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মনে করেন, এই কাজে সরকারের কোনো অতিরিক্ত আর্থিক অনুদানের প্রয়োজন হবে না।
নথি সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবিত ট্রাস্টি বোর্ডে সদস্য হিসেবে থাকবেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, দুর্যোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কলকারখানা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, রাজউকের সদস্য, বুয়েটের তিনজন অধ্যাপক (ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ), এফবিসিসিআইয়ের একজন সদস্য এবং রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের পরিচালক।
রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল লতিফ হেলালী বলেন, স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্ট গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি নিরূপণের সঙ্গে মজবুতকরণ, দুর্যোগজনিত প্রভাব সমীক্ষাকরণ, নির্মাণকাজের গুণগত মান নিশ্চিতকরণে কাজ করবে। ল্যাবরেটরিতে নির্মাণসামগ্রী পরীক্ষা করা, ভূমিকম্প সহনশীল অবকাঠামোর ডিজাইন, রেট্রোফিটিং, ফাউন্ডেশন—এসব বিষয়েও কাজ করা হবে।
দেশে বড় ধরনের ভূমিকম্পের ঝুঁকি এবং বড় ভূমিকম্প হলে রাজধানীসহ শহরাঞ্চলের অধিকাংশ স্থাপনা ধসে পড়ার আশঙ্কার মধ্যে সরকার সম্ভাব্য দুর্যোগে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে একটি বিশেষায়িত ট্রাস্ট গঠন করতে যাচ্ছে। স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্ট ভূমিকম্প-দুর্যোগ থেকে দেশের সম্পদ ও জনগণের জান-মালের সুরক্ষা দেওয়া, ঝুঁকি সংবেদনশীল ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং জাতীয় অবকাঠামো তথ্যভান্ডার প্রণয়নের কাজ করবে। এ ছাড়া দুর্যোগজনিত প্রভাবের সমীক্ষা, নির্মাণকাজের গুণগত মান নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গবেষণাগারে নির্মাণসামগ্রী পরীক্ষা এবং ভূমিকম্প সহনশীল অবকাঠামোর নকশা প্রণয়নের কাজও করবে। ‘দ্য ট্রাস্টস আইন ১৯৮২’ অনুযায়ী এ-সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব ৫ ডিসেম্বর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বোর্ড সভায় পাস হয়েছে। রাজউক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্রমতে, স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্টের জন্য মহাখালীতে সিসমিক ল্যাবরেটরিসহ অত্যাধুনিক অফিস থাকবে। ১৬ সদস্যের প্রস্তাবিত ট্রাস্টি বোর্ডে চেয়ারম্যান হিসেবে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে রাজউক চেয়ারম্যান আর সদস্যসচিব হিসেবে থাকবেন রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক। এ ছাড়া সদস্য হিসেবে থাকবেন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সংস্থার প্রধান এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক বিশেষজ্ঞ।
এ প্রসঙ্গে রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা গত বৃহস্পতিবার বলেন, ‘গত ১০ বছরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কারিগরি, দক্ষ জনবলসহ আমাদের বেশ কিছু অর্জন আছে। এ ছাড়া আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং ল্যাবরেটরি পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন। ভূমিকম্প-দুর্যোগ থেকে দেশের সম্পদ ও জনগণের জান-মালের সুরক্ষা দেওয়ার জন্য যে বিপুল সামর্থ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রয়োগের জন্য একটি বিশেষায়িত কারিগরি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে। সে বিবেচনায় আমরা একটি স্বতন্ত্র পাবলিক ট্রাস্ট গঠন করার উদ্যোগ নিয়েছি।’
রাজউক সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবিত এ ট্রাস্ট ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করবে। কারণ, ইতিমধ্যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় এসব এলাকা ভূমিকম্পপ্রবণ বলে উঠে এসেছে। তাই এসব নগরে ভূমিকম্প দুর্যোগ সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া জরুরি। বর্তমানে নির্মাণকাজের অনুমতি দেওয়ার যে পদ্ধতি, সেটি যুগোপযোগী নয়। অনুমোদন প্রক্রিয়া প্রকৌশলগত পদ্ধতিতে না হওয়ায় কাঠামোর নকশা পরীক্ষা ও ভবন নির্মাণ তদারক করা সংশ্লিষ্ট নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। তাই ভূমিকম্প প্রকৌশল এবং ইমারতবিধি বাস্তবায়নের দিকটি গুরুত্ব পাচ্ছে নতুন এ পরিকল্পনায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজের পরিচালক ড. দিলারা জাহিদের মতে, ভূমিকম্পের কোনো পূর্বাভাস নেই। কোথাও ভূমিকম্প হলে সবার আগে সে তথ্য জানায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে (ইউএসজিএস)। ভূমিকম্পবিষয়ক তথ্য আদান-প্রদানে ইউএসজিএস বা ইন্ডিয়া মেটিওরোলজিক্যাল ডিপার্টমেন্টের (আইএমডি) সঙ্গে বাংলাদেশের কোনো সংযোগ নেই। তিনি বলেন, বড় ধরনের ভূমিকম্পে বাংলাদেশের মেগাসিটিগুলোর অধিকাংশ ভবনই টিকবে না। এর মধ্যে ঢাকার ৫৩ শতাংশ ভবন ও স্থাপনা বিনষ্ট হয়ে যাবে। দেশের ৯টি বড় শহরের ঝুঁকি সমীক্ষায় দেখা গেছে, যে পরিমাণ ধ্বংসস্তূপ এখানে তৈরি হবে, তা সরিয়ে নিতে ২৫ টনের একটি ট্রাককে ১২ লাখ বার যাতায়াত করতে হবে।
জানা গেছে, প্রস্তাবিত বিশেষায়িত সংস্থাটি আধুনিক যন্ত্রপাতি, সফটওয়্যার, সিসমিক ল্যাবরেটরি, দক্ষ মানবসম্পদ দিয়ে সারা দেশে ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি কমানোর কার্যক্রম পরিচালনা করবে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মনে করেন, এই কাজে সরকারের কোনো অতিরিক্ত আর্থিক অনুদানের প্রয়োজন হবে না।
নথি সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবিত ট্রাস্টি বোর্ডে সদস্য হিসেবে থাকবেন গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, স্থানীয় সরকার অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, দুর্যোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, কলকারখানা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী, রাজউকের সদস্য, বুয়েটের তিনজন অধ্যাপক (ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ), এফবিসিসিআইয়ের একজন সদস্য এবং রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের পরিচালক।
রাজউকের আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্পের পরিচালক আব্দুল লতিফ হেলালী বলেন, স্বতন্ত্র এ পাবলিক ট্রাস্ট গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার ভূমিকম্প দুর্যোগ ঝুঁকি নিরূপণের সঙ্গে মজবুতকরণ, দুর্যোগজনিত প্রভাব সমীক্ষাকরণ, নির্মাণকাজের গুণগত মান নিশ্চিতকরণে কাজ করবে। ল্যাবরেটরিতে নির্মাণসামগ্রী পরীক্ষা করা, ভূমিকম্প সহনশীল অবকাঠামোর ডিজাইন, রেট্রোফিটিং, ফাউন্ডেশন—এসব বিষয়েও কাজ করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪