জকিগঞ্জ প্রতিনিধি
জকিগঞ্জ উপজেলার বেশির ভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিপাকে পড়তে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে কলাগাছ কিংবা বাঁশ-কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হয়। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে শুধু পতাকা উত্তোলন করে বিশেষ দিবস পালন করা হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শিক্ষা অর্জনে। জাতীয় দিবসের গুরুত্ব ও শহীদদের সম্পর্কেও জানতে পারছে না তারা।
উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে বাদেদেওরাইল, দাউদপুর ও পীরনগর-এই তিনটি বিদ্যালয়ে স্থানীয়ভাবে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। বাকি ১৩৩টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই। উপজেলার ২৩টি উচ্চবিদ্যালয়ের মধ্যে ১৩টিতেই নেই শহীদ মিনার। এমনকি উপজেলা কমপ্লেক্সের ভেতরে অবস্থিত জকিগঞ্জ গার্লস হাইস্কুলেও শহীদ মিনার নেই। শহীদ মিনার নেই পৌর এলাকার এক্সিলেন্স একাডেমি, আল ই্হসান একাডেমি, বারহাল ইউনিয়নের মৌলভী ছাইর আলী উচ্চবিদ্যালয়, বারহাল এহিয়া উচ্চবিদ্যালয়, কাজলসার ইউনয়নের লৎফুর রহমান হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, আব্দুর রাজ্জাক স্মৃতি বিদ্যানিকেতন, জকিগঞ্জ ইউনিয়নের আলোর মেলা হাইস্কুল, সুলতানপুর ইউনিয়নের জোবেদ আলী উচ্চবিদ্যালয়, মানিকপুর ইউনিয়নের ইছামতি উচ্চবিদ্যালয় ও জিএমসি একাডেমিতে। স্থানীয় সাংসদ হাফিজ আহমদ মজুমদার প্রতিষ্ঠিত হাফিজ মজুমদার বিদ্যানিকেতনেও নেই শহীদ মিনার।
মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. কুতুব উদ্দিন বলেন, শিক্ষা প্রশাসন, অভিভাবক ও স্থানীয় বিত্তশালীরা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। যে সব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই তারা পার্শ্ববর্তী নিকটতম স্থানে যেখানে শহীদ মিনার আছে সেখানে গিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান শহীদদের। পর্যায়ক্রমে সব বিদ্যালয়েই শহীদ মিনার নির্মিত হবে বলে আশাবাদী তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাজনীন সুলতানা বলেন, ‘বিদ্যালয়গুলিতে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমাদের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা উপজেলা পরিষদ ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় শহীদ মিনার নির্মাণের চেষ্টা করব।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুছ সালাম বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে কী আসলে বিদ্যালয়গুলোতে শহীদ মিনার না হওয়ার মূল কারণ উদ্যোগের অভাব। আমরা প্রধান শিক্ষকদের উৎসাহিত করছি। আশা করছি মুজিব বর্ষেই সব বিদ্যালয়েই শহীদ মিনার হয়ে যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমী আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এতগুলো বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকা দুঃখজনক। আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব।’
জকিগঞ্জ উপজেলার বেশির ভাগ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নেই শহীদ মিনার। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসসহ বিভিন্ন জাতীয় দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে বিপাকে পড়তে হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনোটিতে কলাগাছ কিংবা বাঁশ-কাঠ দিয়ে অস্থায়ীভাবে শহীদ মিনার তৈরি করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হয়। আবার কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানে শুধু পতাকা উত্তোলন করে বিশেষ দিবস পালন করা হয়। ফলে শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত হচ্ছে দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শিক্ষা অর্জনে। জাতীয় দিবসের গুরুত্ব ও শহীদদের সম্পর্কেও জানতে পারছে না তারা।
উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় ১৩৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে বাদেদেওরাইল, দাউদপুর ও পীরনগর-এই তিনটি বিদ্যালয়ে স্থানীয়ভাবে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়েছে। বাকি ১৩৩টি বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই। উপজেলার ২৩টি উচ্চবিদ্যালয়ের মধ্যে ১৩টিতেই নেই শহীদ মিনার। এমনকি উপজেলা কমপ্লেক্সের ভেতরে অবস্থিত জকিগঞ্জ গার্লস হাইস্কুলেও শহীদ মিনার নেই। শহীদ মিনার নেই পৌর এলাকার এক্সিলেন্স একাডেমি, আল ই্হসান একাডেমি, বারহাল ইউনিয়নের মৌলভী ছাইর আলী উচ্চবিদ্যালয়, বারহাল এহিয়া উচ্চবিদ্যালয়, কাজলসার ইউনয়নের লৎফুর রহমান হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ, আব্দুর রাজ্জাক স্মৃতি বিদ্যানিকেতন, জকিগঞ্জ ইউনিয়নের আলোর মেলা হাইস্কুল, সুলতানপুর ইউনিয়নের জোবেদ আলী উচ্চবিদ্যালয়, মানিকপুর ইউনিয়নের ইছামতি উচ্চবিদ্যালয় ও জিএমসি একাডেমিতে। স্থানীয় সাংসদ হাফিজ আহমদ মজুমদার প্রতিষ্ঠিত হাফিজ মজুমদার বিদ্যানিকেতনেও নেই শহীদ মিনার।
মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. কুতুব উদ্দিন বলেন, শিক্ষা প্রশাসন, অভিভাবক ও স্থানীয় বিত্তশালীরা এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আসতে পারেন। যে সব বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই তারা পার্শ্ববর্তী নিকটতম স্থানে যেখানে শহীদ মিনার আছে সেখানে গিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান শহীদদের। পর্যায়ক্রমে সব বিদ্যালয়েই শহীদ মিনার নির্মিত হবে বলে আশাবাদী তিনি।
এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাজনীন সুলতানা বলেন, ‘বিদ্যালয়গুলিতে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ আমাদের মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা উপজেলা পরিষদ ও স্থানীয়দের সহযোগিতায় শহীদ মিনার নির্মাণের চেষ্টা করব।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আব্দুছ সালাম বলেন, ‘সত্যি কথা বলতে কী আসলে বিদ্যালয়গুলোতে শহীদ মিনার না হওয়ার মূল কারণ উদ্যোগের অভাব। আমরা প্রধান শিক্ষকদের উৎসাহিত করছি। আশা করছি মুজিব বর্ষেই সব বিদ্যালয়েই শহীদ মিনার হয়ে যাবে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুমী আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা ছিল না। এতগুলো বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার না থাকা দুঃখজনক। আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪