ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের ঘাসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কবিতা রানী সরকার ছুটি ছাড়া দীর্ঘদিন বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। তিনি ওই বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে পাঠদান করেননি। ফলে তাঁকে বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী চেনে না। শিক্ষিকার দীর্ঘদিন ক্লাস না নেওয়ায় বিরক্ত অভিভাবকসহ অন্য সহকর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ে ক্লাস না নেওয়াই তাঁর রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কবিতা রানী ২০১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। একই বছরের ১ থেকে ১৪ এপ্রিল, ১৫ থেকে ৩০ জুন, ১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর অসুস্থতাজনিত ছুটি নেন এবং ১১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি ২০২০ সালের ১ থেকে ১৮ মার্চ পর্যন্ত বিনা অনুমতিতে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ১১ মার্চ পর্যন্ত তিনি মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করেন। এ ছুটির পর ১২ মার্চ তিনি বিদ্যালয়ে যোগদান করে ১৩ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত এক মাসের জন্য অসুস্থতাজনিত ছুটির আবেদন করেন। এ ছুটি শেষ হতে না হতেই ১৪ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত দুই মাসের জন্য অসুস্থতাজনিত ছুটির আবেদন করেন ওই শিক্ষক। বর্তমানে তিনি স্বামীর সঙ্গে ময়মনসিংহ শহরে অবস্থান করছেন।
ঘাসী গ্রামের শিক্ষার্থী অভিভাবক লিটন সরকার বলেন, ‘তিনি (শিক্ষিকা কবিতা) যদি বিদ্যালয়ে না আসেন তাহলে একজন অভিভাবক হিসেবে তাঁর অপসারণ চাই। আমরা চাই তিনি এখান থেকে চলে যান এবং আমাদের বিদ্যালয়ের অবস্থাটা ভালো রাখুন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিষ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।’
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুরঞ্জিত দেবনাথ বলেন, ‘ওই শিক্ষকের ব্যাপারে কমিটির সবাইকে নিয়ে দ্রুত সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানবেন্দ্র দাস বলেন, ‘ইতিমধ্যে ওই শিক্ষককে দুবার শোকজ করা হয়েছে। শোকজের জবাব পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা কবিতা রানী সরকার বলেন, ‘আমি মাতৃত্বকালীন ছুটির পর এক মাসের ছুটি নিয়েছি। এরপর দুই মাসের ছুটির আবেদন পাঠিয়েছি। আমাকে শোকজ করা হয়েছে, আমি জবাব পাঠাব।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের ঘাসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক কবিতা রানী সরকার ছুটি ছাড়া দীর্ঘদিন বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত। তিনি ওই বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন অজুহাত দেখিয়ে পাঠদান করেননি। ফলে তাঁকে বিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী চেনে না। শিক্ষিকার দীর্ঘদিন ক্লাস না নেওয়ায় বিরক্ত অভিভাবকসহ অন্য সহকর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, বিদ্যালয়ে ক্লাস না নেওয়াই তাঁর রুটিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় ও বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কবিতা রানী ২০১৯ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। একই বছরের ১ থেকে ১৪ এপ্রিল, ১৫ থেকে ৩০ জুন, ১ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর অসুস্থতাজনিত ছুটি নেন এবং ১১ থেকে ২৪ ডিসেম্বর বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত ছিলেন। তিনি ২০২০ সালের ১ থেকে ১৮ মার্চ পর্যন্ত বিনা অনুমতিতে বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের ১১ মার্চ পর্যন্ত তিনি মাতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করেন। এ ছুটির পর ১২ মার্চ তিনি বিদ্যালয়ে যোগদান করে ১৩ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত এক মাসের জন্য অসুস্থতাজনিত ছুটির আবেদন করেন। এ ছুটি শেষ হতে না হতেই ১৪ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত দুই মাসের জন্য অসুস্থতাজনিত ছুটির আবেদন করেন ওই শিক্ষক। বর্তমানে তিনি স্বামীর সঙ্গে ময়মনসিংহ শহরে অবস্থান করছেন।
ঘাসী গ্রামের শিক্ষার্থী অভিভাবক লিটন সরকার বলেন, ‘তিনি (শিক্ষিকা কবিতা) যদি বিদ্যালয়ে না আসেন তাহলে একজন অভিভাবক হিসেবে তাঁর অপসারণ চাই। আমরা চাই তিনি এখান থেকে চলে যান এবং আমাদের বিদ্যালয়ের অবস্থাটা ভালো রাখুন।’
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মতিষ চন্দ্র সরকার বলেন, ‘উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বিষয়টি লিখিতভাবে জানিয়েছি। তিনি এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন বলে জানিয়েছেন।’
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সুরঞ্জিত দেবনাথ বলেন, ‘ওই শিক্ষকের ব্যাপারে কমিটির সবাইকে নিয়ে দ্রুত সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মানবেন্দ্র দাস বলেন, ‘ইতিমধ্যে ওই শিক্ষককে দুবার শোকজ করা হয়েছে। শোকজের জবাব পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা কবিতা রানী সরকার বলেন, ‘আমি মাতৃত্বকালীন ছুটির পর এক মাসের ছুটি নিয়েছি। এরপর দুই মাসের ছুটির আবেদন পাঠিয়েছি। আমাকে শোকজ করা হয়েছে, আমি জবাব পাঠাব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪