আব্দুর রব, মৌলভীবাজার
মৌলভীবাজারের শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মনু নদ দখল-দূষণে হারিয়েছে সৌন্দর্য। মনুপাড়ের শহরের অংশ পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে। ফলে দূষণ বাড়ছে ক্রমাগত, ক্ষতি হচ্ছে পরিবেশের। এদিকে স্থানীয়রা মনুর তীরবর্তী এলাকা দখলের অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, এখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা, সাংস্কৃতিক মনুর সঙ্গে সম্পর্কিত। শত বছর ধরে জেলার কৃষি ও অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে মনু নদ। একসময় এ নদে চলেছে জাহাজ, ছোট-বড় নৌযান। এখন নদের জৌলুশ হারিয়ে জেগেছে চর।
সরেজমিন দেখা যায়, পৌরশহরের সৈয়ারপুর থেকে বড়হাট পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার তীরজুড়ে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। অনেক জায়গায় বিভিন্ন সুয়ারেজ সংযোগ নদের সঙ্গে রয়েছে, ফলে দূষণে নষ্ট হচ্ছে সৌন্দর্য।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, নদের সৈয়ারপুর এলাকায় ফরেস্ট অফিস রোডের উত্তর পাশে সরকারি বেশকিছু জায়গা দখল করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, সৈয়ারপুর এলাকায় সরকারি বেশকিছু জায়গা দখল করে আছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। প্রশাসন ও কিছু জনপ্রতিনিধির ছত্রছায়ায় বেড়েছে দখলদারদের দৌরাত্ম্য।
এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কেউ কথা বলতে না চাইলেও সচেতন মহলের দাবি দখল উচ্ছেদ করে এখানে শিশুদের বিনোদন কিংবা সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নির্মাণের।
মৌলভীবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পার্থ সারথি পাল বলেন, ‘দখল করা স্থান আমার ওয়ার্ডের। অনেক প্রভাবশালী ও সাবেক কাউন্সিলররা এই দখল প্রক্রিয়া ও কেনাবেচায় জড়িত ছিলেন।’ বর্তমানে এই দখলি জায়গায় পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। আমি প্রশাসনকে আহ্বান জানাই এ জায়গা প্রভাবশালীদের হাত থেকে মুক্ত করার।’
এ বিষয়ে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘এখানে আমাদের অধিগ্রহণের কোনো জায়গা দখল করলে উচ্ছেদের ব্যবস্থা করব।’
জেলা সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়া উদ্দীন বলেন, ‘সড়কের কিছু জায়গা এখানে রয়েছে। দখল করা জায়গা পরিমাপ করে জেলা প্রশাসন বরাবর চিঠি লিখব উচ্ছেদের জন্য।’
মৌলভীবাজার জেলা বাপা সমন্বয়ক আ স ম সালেহ সোহেল বলেন, মৌলভীবাজারের নদ-নদী দূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবার অনেক জায়গা রয়েছে প্রভাবশালীদের দখলে। আমাদের দাবি নদী বাঁচলে বাঁচবে দেশ। সুতরাং নদীগুলো দখলমুক্ত করতে হবে।
মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মেহেদী হাসান বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো উচ্ছেদ মামলা চলমান। পাশাপাশি পাউবোর কাজ চলছে। কাজের সময় অনেক স্থান উচ্ছেদ হয়ে যাবে। এ বিষয়টি আমলে নেওয়া হবে।’
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুল রহমান বলেন, ‘শহরের মনু নদের তীরবর্তী শান্তিবাগ অংশে ময়লা অপসারণ করে বিনোদন কেন্দ্র তৈরি করছি। ময়লা না ফেলতে মাইকিং ও সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছে। এরপরেও স্থানীয়রা সেখানে ময়লা ফেলছেন। আমরা জনসাধারণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানাই।’
মৌলভীবাজারের শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মনু নদ দখল-দূষণে হারিয়েছে সৌন্দর্য। মনুপাড়ের শহরের অংশ পরিণত হয়েছে ময়লার ভাগাড়ে। ফলে দূষণ বাড়ছে ক্রমাগত, ক্ষতি হচ্ছে পরিবেশের। এদিকে স্থানীয়রা মনুর তীরবর্তী এলাকা দখলের অভিযোগ করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, এখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা, সাংস্কৃতিক মনুর সঙ্গে সম্পর্কিত। শত বছর ধরে জেলার কৃষি ও অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করেছে মনু নদ। একসময় এ নদে চলেছে জাহাজ, ছোট-বড় নৌযান। এখন নদের জৌলুশ হারিয়ে জেগেছে চর।
সরেজমিন দেখা যায়, পৌরশহরের সৈয়ারপুর থেকে বড়হাট পর্যন্ত প্রায় দুই কিলোমিটার তীরজুড়ে ময়লা-আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। অনেক জায়গায় বিভিন্ন সুয়ারেজ সংযোগ নদের সঙ্গে রয়েছে, ফলে দূষণে নষ্ট হচ্ছে সৌন্দর্য।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, নদের সৈয়ারপুর এলাকায় ফরেস্ট অফিস রোডের উত্তর পাশে সরকারি বেশকিছু জায়গা দখল করে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে।
নাম প্রকাশে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা জানান, সৈয়ারপুর এলাকায় সরকারি বেশকিছু জায়গা দখল করে আছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। প্রশাসন ও কিছু জনপ্রতিনিধির ছত্রছায়ায় বেড়েছে দখলদারদের দৌরাত্ম্য।
এ বিষয়ে প্রকাশ্যে কেউ কথা বলতে না চাইলেও সচেতন মহলের দাবি দখল উচ্ছেদ করে এখানে শিশুদের বিনোদন কিংবা সেবামূলক প্রতিষ্ঠান নির্মাণের।
মৌলভীবাজার পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পার্থ সারথি পাল বলেন, ‘দখল করা স্থান আমার ওয়ার্ডের। অনেক প্রভাবশালী ও সাবেক কাউন্সিলররা এই দখল প্রক্রিয়া ও কেনাবেচায় জড়িত ছিলেন।’ বর্তমানে এই দখলি জায়গায় পাকা স্থাপনা নির্মাণ করা হচ্ছে। আমি প্রশাসনকে আহ্বান জানাই এ জায়গা প্রভাবশালীদের হাত থেকে মুক্ত করার।’
এ বিষয়ে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘এখানে আমাদের অধিগ্রহণের কোনো জায়গা দখল করলে উচ্ছেদের ব্যবস্থা করব।’
জেলা সড়ক ও জনপদ (সওজ) বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জিয়া উদ্দীন বলেন, ‘সড়কের কিছু জায়গা এখানে রয়েছে। দখল করা জায়গা পরিমাপ করে জেলা প্রশাসন বরাবর চিঠি লিখব উচ্ছেদের জন্য।’
মৌলভীবাজার জেলা বাপা সমন্বয়ক আ স ম সালেহ সোহেল বলেন, মৌলভীবাজারের নদ-নদী দূষণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আবার অনেক জায়গা রয়েছে প্রভাবশালীদের দখলে। আমাদের দাবি নদী বাঁচলে বাঁচবে দেশ। সুতরাং নদীগুলো দখলমুক্ত করতে হবে।
মৌলভীবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মেহেদী হাসান বলেন, ‘আমাদের অনেকগুলো উচ্ছেদ মামলা চলমান। পাশাপাশি পাউবোর কাজ চলছে। কাজের সময় অনেক স্থান উচ্ছেদ হয়ে যাবে। এ বিষয়টি আমলে নেওয়া হবে।’
মৌলভীবাজার পৌরসভার মেয়র মো. ফজলুল রহমান বলেন, ‘শহরের মনু নদের তীরবর্তী শান্তিবাগ অংশে ময়লা অপসারণ করে বিনোদন কেন্দ্র তৈরি করছি। ময়লা না ফেলতে মাইকিং ও সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছে। এরপরেও স্থানীয়রা সেখানে ময়লা ফেলছেন। আমরা জনসাধারণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানাই।’
গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
৯ দিন আগে‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫