অনলাইন ডেস্ক
আকাশ অনেকটাই পরিষ্কার, আছে বাতাসের প্রবাহও। তবু গতকাল বুধবারের তুলনায় ঢাকার বায়ুমানে আজ বৃহস্পতিবারও উন্নতি হয়নি, বরং অবনতি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ১২৬, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ৪৫ মিনিটে বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) তালিকায় দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ১২৬, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক, যা গতকাল ছিল ১১২ এবং এর আগের দিন ছিল ১১৪।
এদিকে, বায়ুদূষণের দিক থেকে শীর্ষে থাকা শহরটি হলো পাকিস্তানের লাহোর। শহরটি ২৭৩ বায়ুমান নিয়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। দ্বিতীয় স্থানে ইরাকের রাজধানী বাগদাদের বায়ুমান ২৩৯। ১৯৯ বায়ুমান নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এরপর ১৮২ ও ১৬৩ বায়ুমান নিয়ে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে আছে যথাক্রমে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু ও চীনের অন্যতম বৃহত্তম বাণিজ্যিক শহর সাংহাই।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
আকাশ অনেকটাই পরিষ্কার, আছে বাতাসের প্রবাহও। তবু গতকাল বুধবারের তুলনায় ঢাকার বায়ুমানে আজ বৃহস্পতিবারও উন্নতি হয়নি, বরং অবনতি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ১২৬, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় ৪৫ মিনিটে বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) তালিকায় দেখা যায়, ঢাকার বায়ুমান ১২৬, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক, যা গতকাল ছিল ১১২ এবং এর আগের দিন ছিল ১১৪।
এদিকে, বায়ুদূষণের দিক থেকে শীর্ষে থাকা শহরটি হলো পাকিস্তানের লাহোর। শহরটি ২৭৩ বায়ুমান নিয়ে শীর্ষস্থান অধিকার করেছে। দ্বিতীয় স্থানে ইরাকের রাজধানী বাগদাদের বায়ুমান ২৩৯। ১৯৯ বায়ুমান নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এরপর ১৮২ ও ১৬৩ বায়ুমান নিয়ে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে আছে যথাক্রমে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু ও চীনের অন্যতম বৃহত্তম বাণিজ্যিক শহর সাংহাই।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘শব্দদূষণ রোধে আমাদের ‘‘লাউড কালচারের’’ বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি অন্যান্য সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছে।’
১৮ ঘণ্টা আগেবিশ্ব ধরিত্রী দিবসে প্লাস্টিক দূষণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে জনসচেতনতা কর্মসূচি পালন করেছে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা যুব সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট (ভিএফই)। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর রমনা পার্কে এ কর্মসূচি আয়োজিত হয়।
২০ ঘণ্টা আগেবুধবার সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায়, রংপুর, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগ এবং কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের দু–এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো/বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
১ দিন আগেঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ বুধবার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। দক্ষিণ-পশ্চিম/দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ১০–১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
১ দিন আগে