নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভূগর্ভস্থ পানি অতি-ব্যবহারের কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ভীতিকর গতিতে নিচে নেমে যাচ্ছে। ভূগর্ভস্থের পানি সুরক্ষায় পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এক গুচ্ছ সুপারিশ তুলে ধরেছে। আজ সোমবার রাজধানীর তোপখানায় শিশু কল্যাণ পরিষদের মিলনায়তনে ‘ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার ও জলবায়ু পরিবর্তনে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
সুপারিশের মধ্যে রয়েছে—জলাধার রক্ষায় পানি আইনের কঠোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। ভূপৃষ্ঠের পানি ব্যবহারের বিষয়টি নগর-পরিকল্পনা, বসতবাড়ি পরিকল্পনা বাধ্যতামূলকভাবে যুক্ত করা। পানি সরবরাহ কর্তৃপক্ষকে আগামী ২ বছরের মধ্যে ভূপৃষ্ঠের পানি ৯০ শতাংশ ব্যবহারের জন্য বাধ্য করা। প্রকৃতি ও পরিবেশবান্ধব পানি ব্যবস্থাপনায় চাষাবাদ পদ্ধতির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা। নাগরিকদের মাঝে পানির গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা। ড্রেজিং করে নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি করা এবং অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা প্রাপ্তির লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা। খরা মৌসুমে সেচ ও রাসায়নিক সার নির্ভর ধান চাষের পরিবর্তে প্রাকৃতিক নির্ভর ধান চাষের উদ্যোগ গ্রহণ করা।
নদীর পাশ থেকে সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দেওয়া। অপরিশোধিত শিল্পকারখানায় বর্জ্য ও পয়োবর্জ্য, নৌযানের বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করা। ঢাকার আশপাশের নদীসহ অন্যান্য সকল নদী ও জলাশয় দখল, ভরাট ও দূষণ রোধকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা। নদীর পানি কৃষি ও শিল্পে এবং পরিশোধন করে খাবার পানি হিসেবে ব্যবহার করা।
নদীর প্রবাহ ও নাব্যতা যথাযথ রাখার লক্ষ্যে নদীতে পিলার সমৃদ্ধ ব্রিজের পরিবর্তে ঝুলন্ত ব্রিজ বা টানেল নির্মাণ করা।
অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেয় পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান, বিআইডব্লিউটিএ’র সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, মানবাধিকার কর্মী মো. মাহবুল হক প্রমুখ।
ভূগর্ভস্থ পানি অতি-ব্যবহারের কারণে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর ভীতিকর গতিতে নিচে নেমে যাচ্ছে। ভূগর্ভস্থের পানি সুরক্ষায় পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা) এক গুচ্ছ সুপারিশ তুলে ধরেছে। আজ সোমবার রাজধানীর তোপখানায় শিশু কল্যাণ পরিষদের মিলনায়তনে ‘ভূগর্ভস্থ পানির ব্যবহার ও জলবায়ু পরিবর্তনে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
সুপারিশের মধ্যে রয়েছে—জলাধার রক্ষায় পানি আইনের কঠোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা। ভূপৃষ্ঠের পানি ব্যবহারের বিষয়টি নগর-পরিকল্পনা, বসতবাড়ি পরিকল্পনা বাধ্যতামূলকভাবে যুক্ত করা। পানি সরবরাহ কর্তৃপক্ষকে আগামী ২ বছরের মধ্যে ভূপৃষ্ঠের পানি ৯০ শতাংশ ব্যবহারের জন্য বাধ্য করা। প্রকৃতি ও পরিবেশবান্ধব পানি ব্যবস্থাপনায় চাষাবাদ পদ্ধতির প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা। নাগরিকদের মাঝে পানির গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা। ড্রেজিং করে নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি করা এবং অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা প্রাপ্তির লক্ষ্যে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা। খরা মৌসুমে সেচ ও রাসায়নিক সার নির্ভর ধান চাষের পরিবর্তে প্রাকৃতিক নির্ভর ধান চাষের উদ্যোগ গ্রহণ করা।
নদীর পাশ থেকে সকল অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে নদীর জায়গা নদীকে ফিরিয়ে দেওয়া। অপরিশোধিত শিল্পকারখানায় বর্জ্য ও পয়োবর্জ্য, নৌযানের বর্জ্য নদীতে ফেলা বন্ধ করা। ঢাকার আশপাশের নদীসহ অন্যান্য সকল নদী ও জলাশয় দখল, ভরাট ও দূষণ রোধকল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা। নদীর পানি কৃষি ও শিল্পে এবং পরিশোধন করে খাবার পানি হিসেবে ব্যবহার করা।
নদীর প্রবাহ ও নাব্যতা যথাযথ রাখার লক্ষ্যে নদীতে পিলার সমৃদ্ধ ব্রিজের পরিবর্তে ঝুলন্ত ব্রিজ বা টানেল নির্মাণ করা।
অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেয় পবার চেয়ারম্যান আবু নাসের খান, পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান, বিআইডব্লিউটিএ’র সাবেক কর্মকর্তা প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ, মানবাধিকার কর্মী মো. মাহবুল হক প্রমুখ।
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেআজ বেশ উন্নতি হয়েছে ঢাকার বায়ুমানে। বর্ষাকালে ঢাকার বাতাসে দূষণ সাধারণত কমই থাকে। তার ওপর গতকাল রাতে হওয়া তুমুল বৃষ্টিতে আজ ঢাকার বাতাস বেশ সতেজ। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ২০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বায়ুমান ৫৫, যা সহনীয় বাতাসের নির্দেশক ।
২০ ঘণ্টা আগেপূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে, আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকারই সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০–১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে সামান্য বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা।
২ দিন আগেগতকালের মতো আজও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাস। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে ঢাকার বাতাসে দূষণ কমই থাকে। মাঝে মাঝে দু-একদিন বাতাসে ক্ষতিকর কণার পরিমাণ বেড়ে গেলেও বর্ষার শুরু থেকে সহনীয় পর্যায়েই থাকছে ঢাকার বাতাস। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বুধবার
২ দিন আগে