আজকের পত্রিকা ডেস্ক
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা চার দিন ছুটি। বহু মানুষ ছুটছে আপন ঠিকানায়। তবে বাগড়া দিয়েছে বৃষ্টি। সারা দেশে বৃষ্টিমুখর আবহাওয়ার কারণে ছুটির এই দিনগুলোতে হয়তো ঘরে বসেই থাকতে হবে। কারণ মৌসুমি বায়ু আর বঙ্গোপসাগরের প্রভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে রাজধানী ঢাকায়, যার পরিমাণ ২০৬ মিলিমিটার।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এমন আবহাওয়া আরও দুই থেকে তিন দিন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজধানী ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি যদি নিম্নচাপে রূপ নেয়, তাহলে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশের সব অঞ্চলেই কম-বেশি বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে রাজধানী ঢাকায়। ঢাকায় গতকাল সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৬৮ মিলিমিটার, এরপর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত কিছুটা কমে আসে। এ সময় বৃষ্টি হয়েছে ৬ মিলিমিটার। কিন্তু রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীতে বৃষ্টিও বাড়তে থাকে। সবশেষ রাত ১২টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় আরও ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বিভাগীয় শহরগুলোতে কম-বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহীতে ৫৭, রংপুরে সামান্য হলেও পাশের জেলা দিনাজপুরে ১৪, সিলেটে ৩, চট্টগ্রামে কম হলেও পাশের অঞ্চল ফেনীতে ৬১, বরিশালে ৩৪ এবং খুলনায় ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
তবে আজ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টি আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, থেমে থেমে সারা দেশেই বৃষ্টি হবে। এভাবে আরও দুই-তিন দিন বৃষ্টি হতে পারে।
আশ্বিন মাসে এভাবে ভারী বৃষ্টির কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মৌসুমি বায়ু মাঝারি মাত্রায় শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে। এর সঙ্গে গতকাল রাতে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে লঘুচাপ। মৌসুমি বায়ু আর লঘুচাপের প্রভাবে প্রচুর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এই মেঘ উপকূল পেরিয়ে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে উত্তর দিকে। ফলে ভারী বৃষ্টি, কোথাও কোথাও বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে। তবে ঢাকার মতো মধ্যাঞ্চলে বেশি বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, লঘুচাপটি আগামীকাল অথবা এর পরদিন আরও শক্তি অর্জন করে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। আপাতত মনে হচ্ছে এটি ভারতে অন্ধ্র প্রদেশ ও ওডিশার দিকে যেতে পারে। তেমনটি হলেও বাংলাদেশে আগামী কয়েক দিন বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশিই থাকবে।
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা চার দিন ছুটি। বহু মানুষ ছুটছে আপন ঠিকানায়। তবে বাগড়া দিয়েছে বৃষ্টি। সারা দেশে বৃষ্টিমুখর আবহাওয়ার কারণে ছুটির এই দিনগুলোতে হয়তো ঘরে বসেই থাকতে হবে। কারণ মৌসুমি বায়ু আর বঙ্গোপসাগরের প্রভাবে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশজুড়ে ভারী বৃষ্টি হয়েছে। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে রাজধানী ঢাকায়, যার পরিমাণ ২০৬ মিলিমিটার।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, এমন আবহাওয়া আরও দুই থেকে তিন দিন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজধানী ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞদের মতে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি যদি নিম্নচাপে রূপ নেয়, তাহলে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশের সব অঞ্চলেই কম-বেশি বৃষ্টি হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে রাজধানী ঢাকায়। ঢাকায় গতকাল সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৬৮ মিলিমিটার, এরপর ৬টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত কিছুটা কমে আসে। এ সময় বৃষ্টি হয়েছে ৬ মিলিমিটার। কিন্তু রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজধানীতে বৃষ্টিও বাড়তে থাকে। সবশেষ রাত ১২টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ছয় ঘণ্টায় আরও ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
বিভাগীয় শহরগুলোতে কম-বেশি বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে রাজশাহীতে ৫৭, রংপুরে সামান্য হলেও পাশের জেলা দিনাজপুরে ১৪, সিলেটে ৩, চট্টগ্রামে কম হলেও পাশের অঞ্চল ফেনীতে ৬১, বরিশালে ৩৪ এবং খুলনায় ৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
তবে আজ থেকে উপকূলীয় অঞ্চলে বৃষ্টি আরও বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. আবুল কালাম মল্লিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, থেমে থেমে সারা দেশেই বৃষ্টি হবে। এভাবে আরও দুই-তিন দিন বৃষ্টি হতে পারে।
আশ্বিন মাসে এভাবে ভারী বৃষ্টির কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, মৌসুমি বায়ু মাঝারি মাত্রায় শক্তিশালী অবস্থায় রয়েছে। এর সঙ্গে গতকাল রাতে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে লঘুচাপ। মৌসুমি বায়ু আর লঘুচাপের প্রভাবে প্রচুর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি হচ্ছে। এই মেঘ উপকূল পেরিয়ে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে উত্তর দিকে। ফলে ভারী বৃষ্টি, কোথাও কোথাও বজ্রসহ বৃষ্টি হচ্ছে। তবে ঢাকার মতো মধ্যাঞ্চলে বেশি বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, লঘুচাপটি আগামীকাল অথবা এর পরদিন আরও শক্তি অর্জন করে নিম্নচাপে পরিণত হতে পারে। আপাতত মনে হচ্ছে এটি ভারতে অন্ধ্র প্রদেশ ও ওডিশার দিকে যেতে পারে। তেমনটি হলেও বাংলাদেশে আগামী কয়েক দিন বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা বেশিই থাকবে।
ঢাকা ও আশপাশ এলাকা শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশ থাকতে পারে আংশিক মেঘলা। এই অঞ্চলে উত্তর অথবা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ বেড়ে গেছে। সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে আছে ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৬১, যা গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ছিল ১৬০।
১ দিন আগেবৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়।
২ দিন আগেগতকাল রোববার পর্যন্ত দেশের ওপর দিয়ে দক্ষিণ পূর্ব দিক থেকে বাতাস বয়ে যেত। তবে আজ থেকে উত্তর অথবা উত্তর পশ্চিম দিক থেকে বাতাস বয়ে যেতে পারে। যার গতিবেগ হতে পারে ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার।
২ দিন আগে