অনলাইন ডেস্ক
মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে অ্যান্টার্কটিকা বা দক্ষিণ মেরুর বরফে মোড়ানো প্রান্তর দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে ও গলে যাচ্ছে। তবে এই দুর্যোগ ঠেকাতে এক অপ্রত্যাশিত সমাধানের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা—পেঙ্গুইনের মল!
গত বৃহস্পতিবার ‘কমিউনিকেশনস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, উপকূলীয় অ্যান্টার্কটিকার ওপর পেঙ্গুইনদের মল থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া বাষ্প অতিরিক্ত মেঘ গঠনে ভূমিকা রাখে। এই অতিরিক্ত মেঘ সূর্যালোক আটকে দিয়ে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
গবেষণার প্রধান লেখক এবং ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী ম্যাথিউ বয়ার বলেন, ‘পরীক্ষাগারে আগে থেকেই দেখা গেছে যে, গ্যাসীয় অ্যামোনিয়া মেঘ গঠনে সহায়তা করতে পারে। তবে বাস্তবে অ্যান্টার্কটিকায় এই প্রক্রিয়া কতটা প্রভাব ফেলে, তা আগে কেউ নির্ণয় করেনি।
অ্যান্টার্কটিকা এক অনন্য প্রাকৃতিক পরীক্ষাগার। এখানে মানুষের দূষণ নেই বললেই চলে এবং উদ্ভিদের উপস্থিতিও খুব কম। ফলে মেঘ গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাসের উৎস হিসেবে পেঙ্গুইন কলোনিই প্রধান।
তবে শঙ্কার বিষয় হলো—পেঙ্গুইনদের ভবিষ্যৎও হুমকির মুখে। কমে যাওয়া সমুদ্রবরফ তাদের বাসা তৈরি, খাদ্য সংগ্রহ এবং শিকারিদের হাত থেকে বাঁচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে। ফলে পরিবেশে তাদের ভূমিকা বোঝা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে।
অ্যান্টার্কটিকার অন্যান্য সামুদ্রিক পাখি, যেমন ইম্পেরিয়াল শ্যাগের মতো পেঙ্গুইনরাও ক্লোয়াকা নামক অঙ্গের মাধ্যমে একটি তীব্র গন্ধযুক্ত মিশ্রণ নির্গত করে, যাতে মল ও মূত্র একসঙ্গে থাকে। এই নির্গমনের ফলে পরিবেশে অ্যামোনিয়া ছড়িয়ে পড়ে, যা বায়ুমণ্ডলে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
পেঙ্গুইনসহ ইম্পেরিয়াল শ্যাগস প্রজাতির সামুদ্রিক পাখিরা তাদের মলমূত্রের মিশ্রণ থেকে প্রচুর অ্যামোনিয়া নির্গত করে থাকে, যা তাদের ক্লোয়াকা নামক বহুমুখী অঙ্গ দিয়ে নির্গত হয়।
এই অ্যামোনিয়া যখন সাগরের ফাইটোপ্ল্যাংকটন বা অণুজীব শৈবাল থেকে নির্গত সালফারজাতীয় গ্যাসের সঙ্গে মিশে যায়, তখন ক্ষুদ্র অ্যারোসল কণার জন্ম হয়, যা মেঘে রূপান্তরিত হয়।
এই প্রভাব বাস্তবে ধরতে বয়ার ও তাঁর দল আর্জেন্টিনার মারাম্বিও ঘাঁটিতে (সেমুর দ্বীপ, অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপের উত্তরে) কিছু টুল স্থাপন করেন। গ্রীষ্মের তিন মাস বিজ্ঞানীরা বাতাস কোন দিক থেকে আসছে, তাতে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ কত, আর নতুন মেঘ তৈরি হওয়ার জন্য কী ধরনের কণা (অ্যারোসল) আছে—সেগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। কারণ সে সময় পেঙ্গুইনদের কলোনিগুলো ছিল ব্যস্ত ও প্রাণচঞ্চল এবং সাগরের ফাইটোপ্ল্যাংকটনগুলো ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণে আলো থেকে খাবার তৈরি করছিল।
যখন বাতাস ৮ কিলোমিটার দূরের ৬০ হাজার সদস্যবিশিষ্ট অ্যাডেলি পেঙ্গুইন কলোনি থেকে আসছিল, তখন প্রতি এক বিলিয়ন কণার মধ্যে ১৩ দশমিক ৫টি অ্যামোনিয়ার কণা দেখা যায়, যা স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় ১ হাজার গুণ বেশি।
পেঙ্গুইনরা খাবারের জন্য বা আবহাওয়ার কারণে অন্যত্র চলে গেলেও তাদের মল দিয়ে ভেজা ভূমি ধীরে ধীরে অ্যামোনিয়া ছাড়তে থাকে। এ জন্য পেঙ্গুইন চলে যাওয়ার এক মাস পর পর্যন্ত বাতাসে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ১০০ গুণ বেশি থাকে।
অ্যারোসল গণনাকারী যন্ত্রও একই প্রবণতা দেখায়। কলোনি থেকে আগত বাতাসে ক্লাউড-সিডিং অ্যারোসলের (মেঘ গঠনে সাহায্যকারী ক্ষুদ্র কণা) পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যায়, যা কখনো কখনো ঘন কুয়াশায় রূপ নেয়। এসব কণার রাসায়নিক গঠনে পেঙ্গুইনের অ্যামোনিয়ার উপস্থিতি স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে।
বয়ার এই প্রক্রিয়াকে ‘সিনারজিস্টিক প্রসেস’ বা পরস্পর সহায়ক প্রক্রিয়া বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, পেঙ্গুইন ও ফাইটোপ্ল্যাংকটনের যৌথ উদ্যোগে অঞ্চলটিতে অ্যারোসল উৎপাদন বহুগুণ বেড়ে যায়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘আমরা প্রমাণ দিচ্ছি যে, পেঙ্গুইনের সংখ্যা কমে যাওয়া অ্যান্টার্কটিকার গ্রীষ্মকালীন বায়ুমণ্ডলে উষ্ণতা বৃদ্ধির ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।’ যদিও বয়ার জোর দিয়ে বলেছেন, এটি এখনো একটি অনুমানমাত্র, নিশ্চিত ফলাফল নয়।
বিশ্বব্যাপী, মেঘ সূর্যালোক প্রতিফলিত করে একধরনের ঠান্ডা রাখার প্রভাব সৃষ্টি করে। আর্কটিকে (উত্তর মেরু) সামুদ্রিক পাখির নির্গত গ্যাস নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, অ্যান্টার্কটিকায়ও একই প্রক্রিয়া ঘটতে পারে।
তবে মেঘ কোথায় তৈরি হয় এবং কোথায় চলে যায়, তার ওপর নির্ভর করে পরিবেশ গরম হবে না ঠান্ডা হবে। বরফ আচ্ছাদিত ভূমিও সূর্যের তাপ প্রতিফলন করে, তাই অতিরিক্ত মেঘ সেখানে তাপ আটকে দিতে পারে।
তবু এই গবেষণা জীববৈচিত্র্য ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রক্রিয়ার মধ্যে গভীর সংযোগের একটি চমৎকার উদাহরণ। বয়ার বলেন, ‘এটি শুধু আরেকটি দৃষ্টান্ত যে, কীভাবে জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ আমাদের পরিবেশ ও জলবায়ুর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।’
মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে অ্যান্টার্কটিকা বা দক্ষিণ মেরুর বরফে মোড়ানো প্রান্তর দ্রুত উষ্ণ হচ্ছে ও গলে যাচ্ছে। তবে এই দুর্যোগ ঠেকাতে এক অপ্রত্যাশিত সমাধানের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা—পেঙ্গুইনের মল!
গত বৃহস্পতিবার ‘কমিউনিকেশনস আর্থ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্ট’ সাময়িকীতে প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, উপকূলীয় অ্যান্টার্কটিকার ওপর পেঙ্গুইনদের মল থেকে নির্গত অ্যামোনিয়া বাষ্প অতিরিক্ত মেঘ গঠনে ভূমিকা রাখে। এই অতিরিক্ত মেঘ সূর্যালোক আটকে দিয়ে তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
গবেষণার প্রধান লেখক এবং ফিনল্যান্ডের হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞানী ম্যাথিউ বয়ার বলেন, ‘পরীক্ষাগারে আগে থেকেই দেখা গেছে যে, গ্যাসীয় অ্যামোনিয়া মেঘ গঠনে সহায়তা করতে পারে। তবে বাস্তবে অ্যান্টার্কটিকায় এই প্রক্রিয়া কতটা প্রভাব ফেলে, তা আগে কেউ নির্ণয় করেনি।
অ্যান্টার্কটিকা এক অনন্য প্রাকৃতিক পরীক্ষাগার। এখানে মানুষের দূষণ নেই বললেই চলে এবং উদ্ভিদের উপস্থিতিও খুব কম। ফলে মেঘ গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় গ্যাসের উৎস হিসেবে পেঙ্গুইন কলোনিই প্রধান।
তবে শঙ্কার বিষয় হলো—পেঙ্গুইনদের ভবিষ্যৎও হুমকির মুখে। কমে যাওয়া সমুদ্রবরফ তাদের বাসা তৈরি, খাদ্য সংগ্রহ এবং শিকারিদের হাত থেকে বাঁচার স্বাভাবিক প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে। ফলে পরিবেশে তাদের ভূমিকা বোঝা আরও জরুরি হয়ে উঠেছে।
অ্যান্টার্কটিকার অন্যান্য সামুদ্রিক পাখি, যেমন ইম্পেরিয়াল শ্যাগের মতো পেঙ্গুইনরাও ক্লোয়াকা নামক অঙ্গের মাধ্যমে একটি তীব্র গন্ধযুক্ত মিশ্রণ নির্গত করে, যাতে মল ও মূত্র একসঙ্গে থাকে। এই নির্গমনের ফলে পরিবেশে অ্যামোনিয়া ছড়িয়ে পড়ে, যা বায়ুমণ্ডলে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারে।
পেঙ্গুইনসহ ইম্পেরিয়াল শ্যাগস প্রজাতির সামুদ্রিক পাখিরা তাদের মলমূত্রের মিশ্রণ থেকে প্রচুর অ্যামোনিয়া নির্গত করে থাকে, যা তাদের ক্লোয়াকা নামক বহুমুখী অঙ্গ দিয়ে নির্গত হয়।
এই অ্যামোনিয়া যখন সাগরের ফাইটোপ্ল্যাংকটন বা অণুজীব শৈবাল থেকে নির্গত সালফারজাতীয় গ্যাসের সঙ্গে মিশে যায়, তখন ক্ষুদ্র অ্যারোসল কণার জন্ম হয়, যা মেঘে রূপান্তরিত হয়।
এই প্রভাব বাস্তবে ধরতে বয়ার ও তাঁর দল আর্জেন্টিনার মারাম্বিও ঘাঁটিতে (সেমুর দ্বীপ, অ্যান্টার্কটিক উপদ্বীপের উত্তরে) কিছু টুল স্থাপন করেন। গ্রীষ্মের তিন মাস বিজ্ঞানীরা বাতাস কোন দিক থেকে আসছে, তাতে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ কত, আর নতুন মেঘ তৈরি হওয়ার জন্য কী ধরনের কণা (অ্যারোসল) আছে—সেগুলো পর্যবেক্ষণ করেন। কারণ সে সময় পেঙ্গুইনদের কলোনিগুলো ছিল ব্যস্ত ও প্রাণচঞ্চল এবং সাগরের ফাইটোপ্ল্যাংকটনগুলো ফটোসিনথেসিস প্রক্রিয়ায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণে আলো থেকে খাবার তৈরি করছিল।
যখন বাতাস ৮ কিলোমিটার দূরের ৬০ হাজার সদস্যবিশিষ্ট অ্যাডেলি পেঙ্গুইন কলোনি থেকে আসছিল, তখন প্রতি এক বিলিয়ন কণার মধ্যে ১৩ দশমিক ৫টি অ্যামোনিয়ার কণা দেখা যায়, যা স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় ১ হাজার গুণ বেশি।
পেঙ্গুইনরা খাবারের জন্য বা আবহাওয়ার কারণে অন্যত্র চলে গেলেও তাদের মল দিয়ে ভেজা ভূমি ধীরে ধীরে অ্যামোনিয়া ছাড়তে থাকে। এ জন্য পেঙ্গুইন চলে যাওয়ার এক মাস পর পর্যন্ত বাতাসে অ্যামোনিয়ার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে প্রায় ১০০ গুণ বেশি থাকে।
অ্যারোসল গণনাকারী যন্ত্রও একই প্রবণতা দেখায়। কলোনি থেকে আগত বাতাসে ক্লাউড-সিডিং অ্যারোসলের (মেঘ গঠনে সাহায্যকারী ক্ষুদ্র কণা) পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যায়, যা কখনো কখনো ঘন কুয়াশায় রূপ নেয়। এসব কণার রাসায়নিক গঠনে পেঙ্গুইনের অ্যামোনিয়ার উপস্থিতি স্পষ্টভাবে ধরা পড়ে।
বয়ার এই প্রক্রিয়াকে ‘সিনারজিস্টিক প্রসেস’ বা পরস্পর সহায়ক প্রক্রিয়া বলে আখ্যা দেন। তিনি বলেন, পেঙ্গুইন ও ফাইটোপ্ল্যাংকটনের যৌথ উদ্যোগে অঞ্চলটিতে অ্যারোসল উৎপাদন বহুগুণ বেড়ে যায়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, ‘আমরা প্রমাণ দিচ্ছি যে, পেঙ্গুইনের সংখ্যা কমে যাওয়া অ্যান্টার্কটিকার গ্রীষ্মকালীন বায়ুমণ্ডলে উষ্ণতা বৃদ্ধির ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।’ যদিও বয়ার জোর দিয়ে বলেছেন, এটি এখনো একটি অনুমানমাত্র, নিশ্চিত ফলাফল নয়।
বিশ্বব্যাপী, মেঘ সূর্যালোক প্রতিফলিত করে একধরনের ঠান্ডা রাখার প্রভাব সৃষ্টি করে। আর্কটিকে (উত্তর মেরু) সামুদ্রিক পাখির নির্গত গ্যাস নিয়ে পরীক্ষা করে দেখা গেছে, অ্যান্টার্কটিকায়ও একই প্রক্রিয়া ঘটতে পারে।
তবে মেঘ কোথায় তৈরি হয় এবং কোথায় চলে যায়, তার ওপর নির্ভর করে পরিবেশ গরম হবে না ঠান্ডা হবে। বরফ আচ্ছাদিত ভূমিও সূর্যের তাপ প্রতিফলন করে, তাই অতিরিক্ত মেঘ সেখানে তাপ আটকে দিতে পারে।
তবু এই গবেষণা জীববৈচিত্র্য ও বায়ুমণ্ডলীয় প্রক্রিয়ার মধ্যে গভীর সংযোগের একটি চমৎকার উদাহরণ। বয়ার বলেন, ‘এটি শুধু আরেকটি দৃষ্টান্ত যে, কীভাবে জীববৈচিত্র্য ও সংরক্ষণ আমাদের পরিবেশ ও জলবায়ুর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত।’
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় তরুণদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, তরুণদের লোভ, ক্ষমতার মোহ, আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতি থেকে দূরে থেকে দেশের জন্য কাজ করতে হবে।
১২ ঘণ্টা আগেশেরপুর এবং এর সংলগ্ন ভারতের মেঘালয়ে অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরও উত্তর/উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে ক্রমান্বয়ে দুর্বল হতে পারে। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর বিস্তার লাভ করেছে। এই বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি
১২ ঘণ্টা আগেআজ শনিবারও ঢাকার আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনাও আছে। তবে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৩ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে ফের দূষণ বেড়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল যেখানে মাত্র ২৮, সেখানে আজ শনিবার সকাল ৯টা ১০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান দাঁড়িয়েছে ৬৫। বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১৯ ঘণ্টা আগে