অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপজুড়ে তৃণভূমিতে বসবাসকারী প্রজাপতির সংখ্যা গত দশকে এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি কমেছে। বাটারফ্লাই কনজারভেশন নামের একটি সংস্থার গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। এতে বলা হয়েছে, ইউরোপের চারণভূমি ও তৃণভূমিতে একসময় স্মল কপার, কমন ব্লু, মিডো ব্রাউনসহ ১৭ প্রজাতির প্রজাপতি পাওয়া যেত। ২০১১ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে গড়ে এসব প্রজাতির ৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
গবেষণা অনুসারে, অন্যান্য দেশের তুলনায় যুক্তরাজ্যে প্রজাপতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে আশঙ্কাজনক হারে। ১৯৯০ সাল থেকে ইউরোপজুড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত লার্জ ব্লু (ফেনগারিস অ্যারিওন) প্রজাতির সংখ্যা ৮২ শতাংশ কমেছে সেখানে। ইউরোপজুড়ে উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে রয়েছে ওয়াল (লাসিওমাটা মেজেরা), যা ৬৮ শতাংশ কমেছে। ৬৪ শতাংশ কমেছে অ্যাডোনিস ব্লু (লাইসান্দ্রা বেল্লারাগাস) আর ৬১ শতাংশ কমেছে স্মল হিথ (কোয়েনোনিম্ফা প্যামফিলাস)।
গবেষণাসংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রজাপতির সংখ্যা কমে যাওয়ার জন্য কৃষিজমিতে আবাদের বিস্তার দায়ী। তৃণভূমিতে চাষাবাদ, সার ও আগাছানাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার শুঁয়োপোকাদের প্রধান খাদ্য বুনোফুল ও ঘাস ধ্বংস করছে। এ ছাড়া বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পাশাপাশি যানবাহন থেকে নির্গত কার্বন এবং কৃষিজমিতে জমে থাকা নাইট্রোজেনকে প্রজাপতির বিষণ্নতার জন্য দায়ী করছেন বিজ্ঞানীরা।
বাটারফ্লাই কনজারভেশনের প্রধান বিজ্ঞানী নাইজেল বোর্ন বলেন, ‘যে হারে প্রজাপতির সংখ্যা কমে যাচ্ছে, তা সত্যিই ভয়াবহ এবং হতাশাজনক। আমাদের সত্যিই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হওয়া উচিত। বন্য প্রাণীবান্ধব খাদ্য উৎপাদনের উপায় খুঁজে বের করতে হবে এবং আরও অনেক সুদূরপ্রসারী ভাবনা ভাবতে হবে আমাদের।’
পরিবেশবিজ্ঞানীদের মতে, প্রাণিকুলের আবাস ধ্বংস ও নগরায়ণের ফলে বন উজাড় এবং পরিবেশ দূষণ যে হারে বেড়েছে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে প্রজাপতির বিষণ্নতা।
ইউরোপজুড়ে তৃণভূমিতে বসবাসকারী প্রজাপতির সংখ্যা গত দশকে এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি কমেছে। বাটারফ্লাই কনজারভেশন নামের একটি সংস্থার গবেষণায় উঠে এসেছে এমন তথ্য। এতে বলা হয়েছে, ইউরোপের চারণভূমি ও তৃণভূমিতে একসময় স্মল কপার, কমন ব্লু, মিডো ব্রাউনসহ ১৭ প্রজাতির প্রজাপতি পাওয়া যেত। ২০১১ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে গড়ে এসব প্রজাতির ৩৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে।
গবেষণা অনুসারে, অন্যান্য দেশের তুলনায় যুক্তরাজ্যে প্রজাপতির সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে আশঙ্কাজনক হারে। ১৯৯০ সাল থেকে ইউরোপজুড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত লার্জ ব্লু (ফেনগারিস অ্যারিওন) প্রজাতির সংখ্যা ৮২ শতাংশ কমেছে সেখানে। ইউরোপজুড়ে উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পাওয়া অন্যান্য প্রজাতির মধ্যে রয়েছে ওয়াল (লাসিওমাটা মেজেরা), যা ৬৮ শতাংশ কমেছে। ৬৪ শতাংশ কমেছে অ্যাডোনিস ব্লু (লাইসান্দ্রা বেল্লারাগাস) আর ৬১ শতাংশ কমেছে স্মল হিথ (কোয়েনোনিম্ফা প্যামফিলাস)।
গবেষণাসংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, প্রজাপতির সংখ্যা কমে যাওয়ার জন্য কৃষিজমিতে আবাদের বিস্তার দায়ী। তৃণভূমিতে চাষাবাদ, সার ও আগাছানাশকের অতিরিক্ত ব্যবহার শুঁয়োপোকাদের প্রধান খাদ্য বুনোফুল ও ঘাস ধ্বংস করছে। এ ছাড়া বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পাশাপাশি যানবাহন থেকে নির্গত কার্বন এবং কৃষিজমিতে জমে থাকা নাইট্রোজেনকে প্রজাপতির বিষণ্নতার জন্য দায়ী করছেন বিজ্ঞানীরা।
বাটারফ্লাই কনজারভেশনের প্রধান বিজ্ঞানী নাইজেল বোর্ন বলেন, ‘যে হারে প্রজাপতির সংখ্যা কমে যাচ্ছে, তা সত্যিই ভয়াবহ এবং হতাশাজনক। আমাদের সত্যিই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত হওয়া উচিত। বন্য প্রাণীবান্ধব খাদ্য উৎপাদনের উপায় খুঁজে বের করতে হবে এবং আরও অনেক সুদূরপ্রসারী ভাবনা ভাবতে হবে আমাদের।’
পরিবেশবিজ্ঞানীদের মতে, প্রাণিকুলের আবাস ধ্বংস ও নগরায়ণের ফলে বন উজাড় এবং পরিবেশ দূষণ যে হারে বেড়েছে তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে প্রজাপতির বিষণ্নতা।
ঢাকার বাতাসের তেমন উন্নতি হয়নি। আজ বুধবার বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী। সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৭১ বায়ুমান নিয়ে ঢাকার বাতাস আজকে অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে ছিল
৪ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২৫টি দেশের মধ্যে প্রথম দিকেই আছে বাংলাদেশের রাজধানী। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ১৫৯ বায়ুমান নিয়ে ৭ম স্থানে রয়েছে ঢাকা। গতকাল সোমবার সকাল ৮টার রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান ২৫৮ নিয়ে শীর্ষে ছিল ঢাকা।
১ দিন আগেবাংলাদেশের বন থেকে ৩১ প্রজাতির বন্য প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে গেছে। বিলুপ্তির পথে রয়েছে আরও ৩৯০ প্রজাতির প্রাণী। বিলুপ্তির পথে থাকা প্রাণী রক্ষা এবং বিলুপ্ত হওয়া প্রাণী বনে ফেরানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার। ময়ূর দিয়ে বিলুপ্ত প্রাণী বনে ফেরাতে চায় সরকার
২ দিন আগেশব্দদূষণ রোধ ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শ্রবণক্ষমতা হারানোর ঝুঁকি কমানো সম্ভব। এ জন্য আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং অপ্রয়োজনীয় শব্দ সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে...
২ দিন আগে