
কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।
এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
কাজাখস্তানের ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভ এক দশক আগে যা ছিল তার চেয়ে অনেকটাই বদলে গেছে। দেশটির আলমাতি এবং বলখাশ অঞ্চলের চার হাজার ১৫১ বর্গকিলোমিটারের (১ হাজার ৬০৩ বর্গমাইল) ব-দ্বীপ অঞ্চল এটি। এখানে কোনো বড় শিকারি প্রাণী ছিল না। জলাভূমি, গুল্ম এবং বড় গাছের জঙ্গলও ছিল বিপর্যস্ত।
তবে এই ২০২৪ সালের কথা যদি বলি, পরিস্থিতির অনেকটাই বদল হয়েছে। পুনরুদ্ধার করা ৫০ একর বনে ঘুরে বেড়াচ্ছে বুখারা হরিণ এবং বুনো গাধা কুলানের মতো বিরল বন্যপ্রাণী।
এখন, অঞ্চলটি এমন একটি প্রাণীকে স্বাগত জানাতে চলেছে, যা এই অঞ্চলে ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্য পরিবেশে দেখা যায়নি, সেটা বাঘ।

এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
একসময় মধ্য এশিয়া জুড়ে বিচরণ করত রাজকীয় এই প্রাণীরা। এটি তাদের ঐতিহাসিক রেঞ্জের অংশ। বাঘ বিচরণের এলাকা একসময় বিস্তৃত ছিল পশ্চিমে তুরস্ক থেকে পূর্বে কোরিয়ান উপদ্বীপ এবং রাশিয়ার উত্তর সাইবেরিয়ান অঞ্চল থেকে ইন্দোনেশিয়ার নিরক্ষীয় গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দ্বীপ পর্যন্ত।
বাঘের মূল বিচরণের এলাকার কেবল সাত শতাংশেই এখন আর ঘুরে বেড়ায় এরা। ব্যাপক শিকার এবং এদের শিকার করা প্রাণীর অস্বাভাবিক কমে যাওয়া এখান থেকে বিশ শতকের মাঝামাঝিই বাঘকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়।
গত সেপ্টেম্বরে নেদারল্যান্ডসের বিগ ক্যাট স্যাংচুয়েরি স্টিকটিং লিও থেকে দুটি বন্দী আমুর বাঘকে স্থানান্তর করা হয় ইলে বলখাশ স্টেট নেচার রিজার্ভে। এখন তাদের জায়গা হয়েছে রিজার্ভের মধ্যে তিন হেক্টরের আধা-প্রাকৃতিক একটি ঘেরে। এই আশায় যে তাদের সন্তানেরা দেশের কয়েক দশকের বুনো বাঘের খরা কাটাবে।

‘এই বাঘগুলোকে বাছাই করার কারণ বিলুপ্তির আগে কাস্পিয়ান অঞ্চলে যে বাঘের বিচরণ ছিল এগুলো অনেকটাই সেরকম।’ বলেন ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ডের টাইগার অ্যালাইভ ইনিশিয়েটিভের প্রধান স্টুয়ার্ট চ্যাপম্যান।
আমুর বাঘ, সাধারণত রাশিয়ার সবচেয়ে পূর্বদিকে পাওয়া যায়, উচ্চ তাপমাত্রার পাশাপাশি প্রবল ঠান্ডায়ও টিকে থাকতে পারে। বলখাশ অঞ্চলের জলবায়ুও একই ধরনের।
বোধনা এবং কুমা নামের বাঘ দুটিকে নেদারল্যান্ডস থেকে জার্মানিতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে একটি বাণিজ্যিক বিমানে চেপে ছয় ঘণ্টার ফ্লাইটে কাজাখস্তান পৌঁছে। তারপরে ২০ মিনিটের হেলিকপ্টার যাত্রায় পৌঁছে সংরক্ষিত অঞ্চলটিতে।

চ্যাপম্যান একে সংরক্ষণের জন্য একটি যুগান্তকারী মুহূর্ত হিসাবে বর্ণনা করেছেন। তাঁর মতে এটি শুধু এই অঞ্চলে নয়, বিশ্বব্যাপী বাঘের ভবিষ্যতের জন্য আশা জাগিয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন বাঘ দেশের সীমানার মধ্যে স্থানান্তরিত করা হয়েছে এবং চিড়িয়াখানার বাঘ নিয়মিত আন্তর্জাতিক সীমানা অতিক্রম করে। তবে এটি তাদের বন্দী অবস্থায় থাকার জন্য। এই প্রথম বাঘ আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়েছে বনের পরিবেশে ফিরে যাওয়ার জন্য।’
কাজাখস্তান প্রথম ২০১০ সালে বাঘ ফিরিয়ে আনার তার আগ্রহের কথা ঘোষণা করে। দেশটির সরকার ২০১৮ সালে ইলে-বলখাশ স্টেট রিজার্ভ গড়ে তুলে। ডব্লিউডব্লিউএফ এবং জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচি দ্বারা সমর্থিত প্রচেষ্টায় বিপন্ন বুখারা হরিণ এবং কুলানের মতো বাঘের শিকার ছেড়ে দেওয়া হয় এখানে। বুখারা হরিণ গত এক শতাব্দীতে এই অঞ্চলে দেখা যায়নি। শিকারের ব্যাপারে কঠোর বিধিনিষেধও জারি করা হয়। এতে অরণ্যটিতে বন্য শূকরের সংখ্যাও বেশ ভালো সংখ্যায় বেড়েছে।
ভ্রমণের আগে বোধানা এবং কুমাকে কয়েক মাস ধরে, যে কাঠের বাক্সে স্থানান্তর করা হয় সেখানে লম্বা সময় কাটানোর এবং ঘেরের মধ্যে শিকারের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যেন আকাশ পথে কাজাখস্তান যেতে এবং সংরক্ষণ এলাকার আধ-বুনো পরিবেশে খাপ খাইয়ে নিতে কোনো সমস্যা না হয়।

বাঘগুলিকে কাজাখস্তানে প্রথম ৩০ দিন একটি কোয়ারেন্টাইন ঘেরে রাখা হয়। সেখানে পশুচিকিৎসকেরা নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এ মাসের শুরুতে, বোধন এবং কুমাকে একসঙ্গে আধা বন্য এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়। বন্যপ্রাণী সংরক্ষকদের আশা তারা বংশবৃদ্ধি করবে।
‘জন্মের পর বাঘ শিশুও মার সঙ্গেই থাকে। বাচ্চা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষ বাঘকে ঘের থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। তারপর এদের বুনো পরিবেশে ছেড়ে দেওয়ার একটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে, যেখানে কোনো মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ থাকবে না।’ বলেন চ্যাপম্যান।
বনে সাধারণত বয়স দুই বছর হলে বাঘের বাচ্চা মাকে ছেড়ে যায়। তবে এ ক্ষেত্রে একটু বেশি সময় ধরে রেখেছেন তাঁরা। কারণ ওই পরিবেশে খাপ খাওয়াতে একটু বেশি সময় লাগবে প্রাণীগুলোর। যখন সদ্য তরুণ বাঘেদের বনে ছাড়া হবে, তখন এদের গলায় রেডিও কলার পড়ানো হবে এবং গবেষকেরা সতর্কতার সঙ্গে এদের পর্যবেক্ষণ করবেন।

বোধনা এবং কুমা কেবল শুরু। আগামী বছরগুলিতে অন্তত আরও আটটি বাঘ এই জোড়ার সঙ্গে যোগ দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। কর্তৃপক্ষের লক্ষ্য ২০৩৫ সালে সংরক্ষিত অরণ্যটিতে ৫০টি বুনো বাঘের বিচরণ।
তবে কাজ এখানেই শেষ হবে না। বন্যপ্রাণী গবেষক এবং সংরক্ষকদের মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাতও এড়ানোর দিকে মনোযোগ দিতে হবে। রিজার্ভ এলাকার ভেতরে বসতি না থাকলেও অরণ্যটি ঘেঁষে চারটি গ্রামে ছয় শ মানুষের বাস।
বিশ্বব্যাপী বুনো বাঘের সংখ্যা ২০১০ সালে তিন হাজার ২০০ থেকে ২০২৩ সালে বেড়ে পাঁচ হাজার ৫৭৩ হয়েছে। এর মধ্যে নেপালে বাঘের সংখ্যা তিন গুণ হলেও লাওস থেকে বিলুপ্ত হয়েছে প্রাণীটি। তেমনি মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং মিয়ানমারে বাঘের সংখ্যা কমা অব্যাহত আছে। আইইউসিএনের দেওয়া তথ্য বলছে বাঘ তার বিচরণে ৯৩ শতাংশ এলাকাই হারিয়েছে। কিছু কিছু অরণ্যে এদের অবস্থা ভালো হলেও বেশ কয়েকটি সংরক্ষিত এলাকার সংযোগ নষ্ট হয়ে খণ্ড খণ্ড বনে টিকে থাকা বাঘেরা আছে বড় হুমকিতে।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯৭। যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ২৪৮, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের কলকাতা (২৪৭), ভিয়েতনামের হ্যানয় (২৩৬), পাকিস্তানের করাচি (২২৮) ও ভারতের দিল্লি (২১০)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—ইস্টার্ন হাউজিং, দক্ষিণ পল্লবী, বেচারাম দেউরি, গোড়ান, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেললাইন, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলা এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ১৯৭। যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে অবস্থান করছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ২৪৮, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের কলকাতা (২৪৭), ভিয়েতনামের হ্যানয় (২৩৬), পাকিস্তানের করাচি (২২৮) ও ভারতের দিল্লি (২১০)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—ইস্টার্ন হাউজিং, দক্ষিণ পল্লবী, বেচারাম দেউরি, গোড়ান, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেললাইন, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলা এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা আজ সোমবার সকালে ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
৩ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ২৫০, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি—বেচারাম দেউরি, গোড়ান, কল্যাণপুর, পল্লবী দক্ষিণ, ইস্টার্ন হাউজিং, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে থাকা ভারতের কলকাতার বায়ুমান আজ ২৬২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিসরের কায়রো (২৩৯), ভারতের দিল্লি (২৩২) ও কুয়েতের কুয়েত সিটি (১৯৮)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ মঙ্গলবার শীত কিছুটা বেশি পড়েছে। আগের দিন সোমবার সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সেটি কমে হয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৯ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১২ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যাস্ত ৬টা ৩০ মিনিটে।

কাজাখস্তানের জঙ্গল থেকে বাঘ হারিয়ে গেছে অন্তত সাত দশক আগে। তবে এখন আবার এদের ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে দেশটির একটি সংরক্ষিত অঞ্চলে দুটি বাঘ নিয়েও আসা হয়েছে। কিন্তু কীভাবে বুনো বাঘ ফিরিয়ে আনার পরিকল্পনা করেছে দেশটি?
১৩ নভেম্বর ২০২৪
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে বাংলাদেশের রাজধানী। এর মধ্যে আজ বুধবার তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে শহরটি।
৩ ঘণ্টা আগে
আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে রাজধানী শহর ঢাকা। বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রায়ই দশের মধ্যে অবস্থান করছে শহরটি। এর মধ্যে আজ মঙ্গলবার তালিকায় আছে দ্বিতীয় স্থানে।
১ দিন আগে