অনলাইন ডেস্ক
ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় গতকাল বুধবার দুপুর থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। এতে গরমের তীব্রতা কমার পাশাপাশি কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণও। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৪৪, যা বিশুদ্ধ বাতাসের নির্দেশক। অথচ, গতকাল বুধবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৯।
বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) সূচক থেকে এই তথ্য জানা গেছে। আজ সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে, ৪৪ বায়ুমান নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল ৬৮ তম। শীর্ষ দুইয়ে অবস্থান করছে ভারত ও পাকিস্তানের দুই শহর।
একিউআই—এর সূচক অনুসারে ১৬১ বায়ুমান নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি, ১৫৫ বায়ুমান নিয়ে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর। তালিকার শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য তিন শহর হলো যথাক্রমে—চিলির সান্তিয়াগো (১৪৮), ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা (১৪২) এবং চীনের বেইজিং (১৩৮)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন এলাকায় গতকাল বুধবার দুপুর থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে। এতে গরমের তীব্রতা কমার পাশাপাশি কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণও। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৪৪, যা বিশুদ্ধ বাতাসের নির্দেশক। অথচ, গতকাল বুধবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯৯।
বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) সূচক থেকে এই তথ্য জানা গেছে। আজ সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে, ৪৪ বায়ুমান নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ছিল ৬৮ তম। শীর্ষ দুইয়ে অবস্থান করছে ভারত ও পাকিস্তানের দুই শহর।
একিউআই—এর সূচক অনুসারে ১৬১ বায়ুমান নিয়ে দূষিত শহরের তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি, ১৫৫ বায়ুমান নিয়ে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর। তালিকার শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য তিন শহর হলো যথাক্রমে—চিলির সান্তিয়াগো (১৪৮), ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা (১৪২) এবং চীনের বেইজিং (১৩৮)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
কয়েক দিন ধরে দেশের বেশিরভাগ অঞ্চলে বেশ বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এই প্রবণতা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে। গত ২৪ ঘণ্টায় (আজ শুক্রবার সকাল ৬টা পর্যন্ত) ঢাকা ও দেশের দক্ষিণাঞ্চলে টানা বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে নোয়াখালীতে। দক্ষিণাঞ্চলে এরই মধ্যে
২ ঘণ্টা আগেগতকাল সারা দিন-রাত বৃষ্টি দেখল দেশবাসী। আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিন বলছে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে ১৯৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে যা ২৪ ঘণ্টায় অতি ভারী বৃষ্টির যে নির্ধারিত মাত্রা, তার চেয়েও অনেক বেশি। দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভারী বৃষ্টিপাত দেখা গেছে নোয়াখালীর মাইজদী কোর্টে, ২৮৫ মিলিমিটার।
৩ ঘণ্টা আগেআজ শুক্রবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ২৮। গতকাল বৃহস্পতিবারও বিশুদ্ধ ছিল বাতাস। গতকাল সকাল ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৪৪।
৬ ঘণ্টা আগেআজও সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছে ঢাকা ও আশপাশের এলাকায়। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে সারাদিনই বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে, দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিতই থাকব।
৬ ঘণ্টা আগে