কক্সবাজার প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এতে প্রবল ঢেউয়ের আঘাতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের তীর জুড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শহরের পর্যটন জোনের কয়েকটি স্থানে ভাঙনের তোড়ে বিলীন হয়ে গেছে বেশ কয়েকটি বালিয়াড়ি। ভাঙনের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি কলাতলী ও লাবণি পয়েন্টে। সেখানে ভাঙন লোকালয়ের কাছাকাছি চলে আসতে শুরু করেছে।
আজ শুক্রবার নিম্নচাপের কারণে সমুদ্র বেশ উত্তাল রয়েছে। গত দুদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এখনো সমুদ্রে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছে কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারে পর্যটকের সমাগম বেশ ভালো। আগামীকাল শনিবারেও পর্যটকের সমাগম বেশি থাকবে।
ভাঙন পরিস্থিতি দেখতে আজ শুক্রবার সকালে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের লাবণি ও কলাতলী এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার। এ সময় জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদসহ জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘সাগর উত্তাল থাকায় পর্যটকদের পানিতে নামতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে পর্যটকদের সচেতনতা অবলম্বনের জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।’
গত দুদিন ধরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ভাঙন তীব্র বলে জানান কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. তানজির সাইফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘সৈকতের লাবণি, সুগন্ধা, ডায়াবেটিক পয়েন্ট, কবিতা চত্বর ও কলাতলী পয়েন্টসহ বেশ কিছু স্থানে ভাঙন সবচেয়ে বেশি।’
ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে সৈকতে জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘শহরের নাজিরারটেক থেকে বেলী হ্যাচারী পর্যন্ত স্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও পূর্ণিমার প্রভাবে জোয়ারের পানি অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। এতে প্রবল ঢেউয়ের আঘাতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের তীর জুড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। শহরের পর্যটন জোনের কয়েকটি স্থানে ভাঙনের তোড়ে বিলীন হয়ে গেছে বেশ কয়েকটি বালিয়াড়ি। ভাঙনের তীব্রতা সবচেয়ে বেশি কলাতলী ও লাবণি পয়েন্টে। সেখানে ভাঙন লোকালয়ের কাছাকাছি চলে আসতে শুরু করেছে।
আজ শুক্রবার নিম্নচাপের কারণে সমুদ্র বেশ উত্তাল রয়েছে। গত দুদিন ধরে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। এখনো সমুদ্রে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছে কক্সবাজার আবহাওয়া অফিস।
পর্যটন সংশ্লিষ্টরা জানান, আজ শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারে পর্যটকের সমাগম বেশ ভালো। আগামীকাল শনিবারেও পর্যটকের সমাগম বেশি থাকবে।
ভাঙন পরিস্থিতি দেখতে আজ শুক্রবার সকালে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের লাবণি ও কলাতলী এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার। এ সময় জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদসহ জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কক্সবাজার টুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম বলেন, ‘সাগর উত্তাল থাকায় পর্যটকদের পানিতে নামতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে পর্যটকদের সচেতনতা অবলম্বনের জন্য মাইকিং করা হচ্ছে।’
গত দুদিন ধরে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ভাঙন তীব্র বলে জানান কক্সবাজার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. তানজির সাইফ আহমেদ। তিনি বলেন, ‘সৈকতের লাবণি, সুগন্ধা, ডায়াবেটিক পয়েন্ট, কবিতা চত্বর ও কলাতলী পয়েন্টসহ বেশ কিছু স্থানে ভাঙন সবচেয়ে বেশি।’
ভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে সৈকতে জিও ব্যাগ দিয়ে বাঁধের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ার। তিনি বলেন, ‘শহরের নাজিরারটেক থেকে বেলী হ্যাচারী পর্যন্ত স্থায়ী প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার জন্য একটি প্রকল্প একনেকে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
ভারত ও বাংলাদেশের বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী এই বদ্বীপ অঞ্চল বিশ্বের সবচেয়ে জলবায়ু পরিবর্তনপ্রবণ স্থানগুলোর মধ্যে একটি। এখানে প্রতিবছর প্রায় ৮ মিলিমিটার করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। যেখানে এর বৈশ্বিক গড় প্রায় ৩ দশমিক ১ মিলিমিটার। এর পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় প্রায় নিয়মিত দুর্যোগে পরিণত হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসা
১ দিন আগেপরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সুরক্ষায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণিগাছের চারা রোপণ, উত্তোলন এবং বিক্রি সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন-১ অধিশাখা থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
২ দিন আগেটানা কয়েক দিনের তাপপ্রবাহের পর গত কয়েক দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে। আবহাওয়ার এই অবস্থা বজায় থাকবে আগামী অন্তত এক থেকে দেড় সপ্তাহের মতো। ফলে শিগগির গরম আবহাওয়ার মুখোমুখি হতে হচ্ছে না দেশবাসীকে। আজ বৃহস্পতিবারসহ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৪ দিনের এবং বর্ধিত ৫ দিনের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো
২ দিন আগে