জাহাঙ্গীর আলম

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ নামেই বেশি পরিচিত।
সম্প্রতি এই বিষে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার দুই স্কুলপড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাদের বাবা–মাকেও হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। ঘরে তেলাপোকা নিধনে একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিল পরিবারটি। তারা এসে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড প্রয়োগ করেছে। অথচ এ ধরনের বিষ বাসাবাড়িতে ব্যবহার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা।
এই ধরনের বিষ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়। ইঁদুর নিধনের জন্য কৃষিজমিতে কাদার ভেতরে ট্যাবলেট বা পেলেটগুলো পুঁতে দেওয়া হয়। পরদিন মরা ইঁদুর সংগ্রহ করা হয়। বিষ প্রয়োগের পর জমি থেকে দূরে অবস্থান করতে বলা হয়। এই ধরনের বিষয় আর্দ্র বা কাদাপানিতে বেশি কার্যকর। এটি কখনোই আবাসিক এলাকায় প্রয়োগের সুপারিশ করা হয় না। চরম বিষাক্ততা এবং প্রতিষেধক না থাকার কারণে ভারত অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তের বেশির ভাগ গ্রামীণ এশিয়ার তরুণেরা। এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ২ কোটি ৫০ লাখ কৃষিশ্রমিক এই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হন। ভারত ও ইরানে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়া প্রধান উদ্বেগের বিষয়। ২০১২ সালে তেহরানে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭৭ হাজার ৯৫৮টি বিষক্রিয়ার ঘটনার মধ্যে ৪৭১টি অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের। আক্রান্তদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মারা গেছেন।
২০২১ সালে প্রকাশিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিষক্রিয়ায় যত মৃত্যু তার ৬৮ শতাংশের জন্যই দায়ী অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড। এ ছাড়া ২০১৯ সালে প্রকাশিত আরেকটি মহামারি সম্পর্কিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে গবেষণায় দেখা যায়, তরুণদের বিষপানে আত্মহত্যার ঘটনায় বেশির ভাগই ব্যবহার হয় অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড।
সম্প্রতি বরগুনা সদর হাসপাতালের পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জেলায় ২০২২ সালে ১২৪ জন আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী। তাঁদের মধ্য ৫৮ জনই অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
এ ছাড়া ২০২০ ও ২০২১ সালে প্রকাশিত পূর্ববর্তী ৭ বছরের উপাত্ত নিয়ে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের মতো কৃষিকাজে ব্যবহৃত বিষ সহজলভ্য হওয়ায় আত্মহত্যায় এসব বিষ বেশি ব্যবহৃত হয়। গবেষণায় এটিকে একটি বড় বিপদের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষ এবং ২০–৩০ বছর বয়সের মধ্যে পুরুষেরা অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে। এ ছাড়া আন্তবিভাগীয় এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক গবেষণায় দেখা গেছে, অল্পবয়সী নারীদের অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেটের সঙ্গে পানি যুক্ত হলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ফসফাইন নামে অত্যন্ত বিষাক্ত গ্যাস তৈরি হয়। দেশে এ কারণেই এটিকে গ্যাস ট্যাবলেট বলেন অনেকে। এই গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো—
১. শরীর অত্যধিক ঘাম দেওয়া
২. হৃৎস্পন্দন অত্যধিক বেড়ে যাওয়া
৩. অত্যধিক দ্রুত শ্বাস নেওয়া
৪. হাত–পা কাঁপা
৫. শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া
৬. শরীরের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা
৭. খিঁচুনি
৮. হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে যাওয়া
৯. লিভার বা যকৃতের প্রদাহ
করণীয়:
১. পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা।
২. দূষণমুক্ত করার কার্যকর কোনো উপায় এখনো নেই। তবে সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের দ্রবণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে ফসফাইড লবণ ফসফাইন গ্যাসে রূপান্তর বিলম্ব হয়।
৩. সক্রিয় চারকোল এবং ডাই-ট্রাই-অক্টাহেড্রাল স্মেক্টাইট দেওয়া যেতে পারে। তবে এর কার্যকারিতা সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
৪. লক্ষণ দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. পরিস্থিতি জটিল হলে রোগী সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা যায়।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স ডিরেক্ট

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ নামেই বেশি পরিচিত।
সম্প্রতি এই বিষে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার দুই স্কুলপড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাদের বাবা–মাকেও হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। ঘরে তেলাপোকা নিধনে একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিল পরিবারটি। তারা এসে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড প্রয়োগ করেছে। অথচ এ ধরনের বিষ বাসাবাড়িতে ব্যবহার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা।
এই ধরনের বিষ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়। ইঁদুর নিধনের জন্য কৃষিজমিতে কাদার ভেতরে ট্যাবলেট বা পেলেটগুলো পুঁতে দেওয়া হয়। পরদিন মরা ইঁদুর সংগ্রহ করা হয়। বিষ প্রয়োগের পর জমি থেকে দূরে অবস্থান করতে বলা হয়। এই ধরনের বিষয় আর্দ্র বা কাদাপানিতে বেশি কার্যকর। এটি কখনোই আবাসিক এলাকায় প্রয়োগের সুপারিশ করা হয় না। চরম বিষাক্ততা এবং প্রতিষেধক না থাকার কারণে ভারত অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তের বেশির ভাগ গ্রামীণ এশিয়ার তরুণেরা। এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ২ কোটি ৫০ লাখ কৃষিশ্রমিক এই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হন। ভারত ও ইরানে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়া প্রধান উদ্বেগের বিষয়। ২০১২ সালে তেহরানে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭৭ হাজার ৯৫৮টি বিষক্রিয়ার ঘটনার মধ্যে ৪৭১টি অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের। আক্রান্তদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মারা গেছেন।
২০২১ সালে প্রকাশিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিষক্রিয়ায় যত মৃত্যু তার ৬৮ শতাংশের জন্যই দায়ী অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড। এ ছাড়া ২০১৯ সালে প্রকাশিত আরেকটি মহামারি সম্পর্কিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে গবেষণায় দেখা যায়, তরুণদের বিষপানে আত্মহত্যার ঘটনায় বেশির ভাগই ব্যবহার হয় অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড।
সম্প্রতি বরগুনা সদর হাসপাতালের পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জেলায় ২০২২ সালে ১২৪ জন আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী। তাঁদের মধ্য ৫৮ জনই অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
এ ছাড়া ২০২০ ও ২০২১ সালে প্রকাশিত পূর্ববর্তী ৭ বছরের উপাত্ত নিয়ে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের মতো কৃষিকাজে ব্যবহৃত বিষ সহজলভ্য হওয়ায় আত্মহত্যায় এসব বিষ বেশি ব্যবহৃত হয়। গবেষণায় এটিকে একটি বড় বিপদের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষ এবং ২০–৩০ বছর বয়সের মধ্যে পুরুষেরা অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে। এ ছাড়া আন্তবিভাগীয় এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক গবেষণায় দেখা গেছে, অল্পবয়সী নারীদের অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেটের সঙ্গে পানি যুক্ত হলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ফসফাইন নামে অত্যন্ত বিষাক্ত গ্যাস তৈরি হয়। দেশে এ কারণেই এটিকে গ্যাস ট্যাবলেট বলেন অনেকে। এই গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো—
১. শরীর অত্যধিক ঘাম দেওয়া
২. হৃৎস্পন্দন অত্যধিক বেড়ে যাওয়া
৩. অত্যধিক দ্রুত শ্বাস নেওয়া
৪. হাত–পা কাঁপা
৫. শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া
৬. শরীরের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা
৭. খিঁচুনি
৮. হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে যাওয়া
৯. লিভার বা যকৃতের প্রদাহ
করণীয়:
১. পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা।
২. দূষণমুক্ত করার কার্যকর কোনো উপায় এখনো নেই। তবে সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের দ্রবণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে ফসফাইড লবণ ফসফাইন গ্যাসে রূপান্তর বিলম্ব হয়।
৩. সক্রিয় চারকোল এবং ডাই-ট্রাই-অক্টাহেড্রাল স্মেক্টাইট দেওয়া যেতে পারে। তবে এর কার্যকারিতা সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
৪. লক্ষণ দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. পরিস্থিতি জটিল হলে রোগী সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা যায়।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স ডিরেক্ট
জাহাঙ্গীর আলম

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ নামেই বেশি পরিচিত।
সম্প্রতি এই বিষে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার দুই স্কুলপড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাদের বাবা–মাকেও হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। ঘরে তেলাপোকা নিধনে একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিল পরিবারটি। তারা এসে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড প্রয়োগ করেছে। অথচ এ ধরনের বিষ বাসাবাড়িতে ব্যবহার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা।
এই ধরনের বিষ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়। ইঁদুর নিধনের জন্য কৃষিজমিতে কাদার ভেতরে ট্যাবলেট বা পেলেটগুলো পুঁতে দেওয়া হয়। পরদিন মরা ইঁদুর সংগ্রহ করা হয়। বিষ প্রয়োগের পর জমি থেকে দূরে অবস্থান করতে বলা হয়। এই ধরনের বিষয় আর্দ্র বা কাদাপানিতে বেশি কার্যকর। এটি কখনোই আবাসিক এলাকায় প্রয়োগের সুপারিশ করা হয় না। চরম বিষাক্ততা এবং প্রতিষেধক না থাকার কারণে ভারত অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তের বেশির ভাগ গ্রামীণ এশিয়ার তরুণেরা। এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ২ কোটি ৫০ লাখ কৃষিশ্রমিক এই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হন। ভারত ও ইরানে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়া প্রধান উদ্বেগের বিষয়। ২০১২ সালে তেহরানে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭৭ হাজার ৯৫৮টি বিষক্রিয়ার ঘটনার মধ্যে ৪৭১টি অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের। আক্রান্তদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মারা গেছেন।
২০২১ সালে প্রকাশিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিষক্রিয়ায় যত মৃত্যু তার ৬৮ শতাংশের জন্যই দায়ী অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড। এ ছাড়া ২০১৯ সালে প্রকাশিত আরেকটি মহামারি সম্পর্কিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে গবেষণায় দেখা যায়, তরুণদের বিষপানে আত্মহত্যার ঘটনায় বেশির ভাগই ব্যবহার হয় অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড।
সম্প্রতি বরগুনা সদর হাসপাতালের পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জেলায় ২০২২ সালে ১২৪ জন আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী। তাঁদের মধ্য ৫৮ জনই অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
এ ছাড়া ২০২০ ও ২০২১ সালে প্রকাশিত পূর্ববর্তী ৭ বছরের উপাত্ত নিয়ে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের মতো কৃষিকাজে ব্যবহৃত বিষ সহজলভ্য হওয়ায় আত্মহত্যায় এসব বিষ বেশি ব্যবহৃত হয়। গবেষণায় এটিকে একটি বড় বিপদের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষ এবং ২০–৩০ বছর বয়সের মধ্যে পুরুষেরা অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে। এ ছাড়া আন্তবিভাগীয় এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক গবেষণায় দেখা গেছে, অল্পবয়সী নারীদের অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেটের সঙ্গে পানি যুক্ত হলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ফসফাইন নামে অত্যন্ত বিষাক্ত গ্যাস তৈরি হয়। দেশে এ কারণেই এটিকে গ্যাস ট্যাবলেট বলেন অনেকে। এই গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো—
১. শরীর অত্যধিক ঘাম দেওয়া
২. হৃৎস্পন্দন অত্যধিক বেড়ে যাওয়া
৩. অত্যধিক দ্রুত শ্বাস নেওয়া
৪. হাত–পা কাঁপা
৫. শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া
৬. শরীরের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা
৭. খিঁচুনি
৮. হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে যাওয়া
৯. লিভার বা যকৃতের প্রদাহ
করণীয়:
১. পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা।
২. দূষণমুক্ত করার কার্যকর কোনো উপায় এখনো নেই। তবে সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের দ্রবণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে ফসফাইড লবণ ফসফাইন গ্যাসে রূপান্তর বিলম্ব হয়।
৩. সক্রিয় চারকোল এবং ডাই-ট্রাই-অক্টাহেড্রাল স্মেক্টাইট দেওয়া যেতে পারে। তবে এর কার্যকারিতা সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
৪. লক্ষণ দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. পরিস্থিতি জটিল হলে রোগী সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা যায়।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স ডিরেক্ট

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি ‘গ্যাস ট্যাবলেট’ নামেই বেশি পরিচিত।
সম্প্রতি এই বিষে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বসুন্ধরা এলাকার দুই স্কুলপড়ুয়ার মৃত্যু হয়েছে। তাদের বাবা–মাকেও হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হয়েছে। ঘরে তেলাপোকা নিধনে একটি পেস্ট কন্ট্রোল কোম্পানিকে দায়িত্ব দিয়েছিল পরিবারটি। তারা এসে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড প্রয়োগ করেছে। অথচ এ ধরনের বিষ বাসাবাড়িতে ব্যবহার করতে কঠোরভাবে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা।
এই ধরনের বিষ ব্যবহারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে বলা হয়। ইঁদুর নিধনের জন্য কৃষিজমিতে কাদার ভেতরে ট্যাবলেট বা পেলেটগুলো পুঁতে দেওয়া হয়। পরদিন মরা ইঁদুর সংগ্রহ করা হয়। বিষ প্রয়োগের পর জমি থেকে দূরে অবস্থান করতে বলা হয়। এই ধরনের বিষয় আর্দ্র বা কাদাপানিতে বেশি কার্যকর। এটি কখনোই আবাসিক এলাকায় প্রয়োগের সুপারিশ করা হয় না। চরম বিষাক্ততা এবং প্রতিষেধক না থাকার কারণে ভারত অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহারে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়ায় আক্রান্তের বেশির ভাগ গ্রামীণ এশিয়ার তরুণেরা। এশিয়ার দেশগুলোতে প্রতি বছর ২ কোটি ৫০ লাখ কৃষিশ্রমিক এই বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হন। ভারত ও ইরানে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের বিষক্রিয়া প্রধান উদ্বেগের বিষয়। ২০১২ সালে তেহরানে পরিচালিত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৭৭ হাজার ৯৫৮টি বিষক্রিয়ার ঘটনার মধ্যে ৪৭১টি অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের। আক্রান্তদের মধ্যে ৩১ শতাংশ মারা গেছেন।
২০২১ সালে প্রকাশিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে একটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিষক্রিয়ায় যত মৃত্যু তার ৬৮ শতাংশের জন্যই দায়ী অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড। এ ছাড়া ২০১৯ সালে প্রকাশিত আরেকটি মহামারি সম্পর্কিত তিন বছরের উপাত্ত নিয়ে গবেষণায় দেখা যায়, তরুণদের বিষপানে আত্মহত্যার ঘটনায় বেশির ভাগই ব্যবহার হয় অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড।
সম্প্রতি বরগুনা সদর হাসপাতালের পোস্টমর্টেম রিপোর্টেও এমন তথ্য উঠে এসেছে। এই জেলায় ২০২২ সালে ১২৪ জন আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই নারী। তাঁদের মধ্য ৫৮ জনই অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বা গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
এ ছাড়া ২০২০ ও ২০২১ সালে প্রকাশিত পূর্ববর্তী ৭ বছরের উপাত্ত নিয়ে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের মতো কৃষিকাজে ব্যবহৃত বিষ সহজলভ্য হওয়ায় আত্মহত্যায় এসব বিষ বেশি ব্যবহৃত হয়। গবেষণায় এটিকে একটি বড় বিপদের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষ এবং ২০–৩০ বছর বয়সের মধ্যে পুরুষেরা অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার উচ্চ ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। বিশেষ করে বর্ষা মৌসুমে। এ ছাড়া আন্তবিভাগীয় এবং লিঙ্গ-ভিত্তিক গবেষণায় দেখা গেছে, অল্পবয়সী নারীদের অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ট্যাবলেটের সঙ্গে পানি যুক্ত হলে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় ফসফাইন নামে অত্যন্ত বিষাক্ত গ্যাস তৈরি হয়। দেশে এ কারণেই এটিকে গ্যাস ট্যাবলেট বলেন অনেকে। এই গ্যাসের বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রধান লক্ষণগুলো হলো—
১. শরীর অত্যধিক ঘাম দেওয়া
২. হৃৎস্পন্দন অত্যধিক বেড়ে যাওয়া
৩. অত্যধিক দ্রুত শ্বাস নেওয়া
৪. হাত–পা কাঁপা
৫. শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া
৬. শরীরের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলা
৭. খিঁচুনি
৮. হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে গ্লুকোজ কমে যাওয়া
৯. লিভার বা যকৃতের প্রদাহ
করণীয়:
১. পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা করা।
২. দূষণমুক্ত করার কার্যকর কোনো উপায় এখনো নেই। তবে সোডিয়াম বাই কার্বোনেটের দ্রবণ হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমিয়ে দেয়। এতে ফসফাইড লবণ ফসফাইন গ্যাসে রূপান্তর বিলম্ব হয়।
৩. সক্রিয় চারকোল এবং ডাই-ট্রাই-অক্টাহেড্রাল স্মেক্টাইট দেওয়া যেতে পারে। তবে এর কার্যকারিতা সম্পর্কে কোনো তথ্য নেই।
৪. লক্ষণ দেখে ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. পরিস্থিতি জটিল হলে রোগী সাধারণত ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মারা যায়।
তথ্যসূত্র: সায়েন্স ডিরেক্ট

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
২৪ মিনিট আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানী এবং এর আশপাশের এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর/উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ।
আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় কোনো বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি, যার ফলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকার প্রবণতা বজায় রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানী এবং এর আশপাশের এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর/উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ।
আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় কোনো বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়নি, যার ফলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকার প্রবণতা বজায় রয়েছে।

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি
০৯ জুন ২০২৩
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
২৪ মিনিট আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
প্রতি বছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এবং এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, লাহোর (পাকিস্তান) ৩৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এ শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরেই রয়েছে ভারতের দিল্লি ও কলকাতা।
শীর্ষ দূষণের ১০ শহর:
আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টার কাছাকাছি সময়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের তালিকা নিচে দেওয়া হলো (বায়ু মানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে) :
তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (৩৬০, বিপজ্জনক), এর পরেই আছে ভারতের দুটি শহর—দিল্লি (২৭০, খুবই অস্বাস্থ্যকর) এবং কলকাতা (১৮৯, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। এরপর ১৭৮ নিয়ে চীনের রাজধানী বেইজিং রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৫. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৯)
৬. তাশকেন্ত, উজবেকিস্তান (১৫৬)
৭. করাচি, পাকিস্তান( ১৫৪)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৩৯)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত ( ১২৯)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৭)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
প্রতি বছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এবং এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, লাহোর (পাকিস্তান) ৩৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এ শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরেই রয়েছে ভারতের দিল্লি ও কলকাতা।
শীর্ষ দূষণের ১০ শহর:
আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টার কাছাকাছি সময়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের তালিকা নিচে দেওয়া হলো (বায়ু মানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে) :
তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (৩৬০, বিপজ্জনক), এর পরেই আছে ভারতের দুটি শহর—দিল্লি (২৭০, খুবই অস্বাস্থ্যকর) এবং কলকাতা (১৮৯, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। এরপর ১৭৮ নিয়ে চীনের রাজধানী বেইজিং রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৫. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৯)
৬. তাশকেন্ত, উজবেকিস্তান (১৫৬)
৭. করাচি, পাকিস্তান( ১৫৪)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৩৯)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত ( ১২৯)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৭)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি
০৯ জুন ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি
০৯ জুন ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
২৪ মিনিট আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

সারা বিশ্বে অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইডের সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় কৃষি খাতে। বিশেষ করে ইঁদুর নিধনে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে বাংলাদেশে এটি সাধারণত তেলাপোকা, ইঁদুরসহ সব ধরনের পোকামাকড় দমনে, এমনকি বাসাবাড়িতে এই বিষ ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া বদ্ধ জলাশয়ে মাছ নিধনের জন্যও অ্যালুমিনিয়াম ফসফাইড ব্যবহার করা হয়। দেশে এটি
০৯ জুন ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার (ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
২৪ মিনিট আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে