আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়ছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে যায়। তবে গতকালের চেয়ে আজ শুক্রবার বাতাসে দূষণ বেড়েছে। বিশ্বে বায়ুদূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় প্রায়ই শীর্ষে থাকা ঢাকা আজ রয়েছে ১১তম স্থানে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার অবস্থান ছিল ১৫তম।
আজ শুক্রবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৮টা ২৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১০২, যা সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯০।
এদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। শহরটির বায়ুমান ১৭৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে— পাকিস্তানের লাহোর, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৬৫,১৫৯, ১৫৪ ও ১৫২।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়ছে। সাধারণত বর্ষাকালে ঢাকায় দূষণের মাত্রা কমে যায়। তবে গতকালের চেয়ে আজ শুক্রবার বাতাসে দূষণ বেড়েছে। বিশ্বে বায়ুদূষণে শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় প্রায়ই শীর্ষে থাকা ঢাকা আজ রয়েছে ১১তম স্থানে। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার অবস্থান ছিল ১৫তম।
আজ শুক্রবার বায়ুদূষণ ও বাতাসের গুণমান সূচক নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের সকাল ৮টা ২৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১০২, যা সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে ঢাকার বায়ুমান ছিল ৯০।
এদিকে, আজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। শহরটির বায়ুমান ১৭৩, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে— পাকিস্তানের লাহোর, ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা ও চিলির সান্তিয়াগো। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ১৬৫,১৫৯, ১৫৪ ও ১৫২।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
সকাল থেকেই ঢাকার আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল। তবে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে আজ ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ বুধবার, সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ৭৩। দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ রাজধানীর অবস্থান ২৩তম।
৪ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে দেশে কীটনাশকের ব্যবহারের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার টন। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩৯ হাজার ২৪৩ টনে। অর্থাৎ, পাঁচ দশকের ব্যবধানে কীটনাশকের ব্যবহার বেড়েছে ১০ গুণ। কীটনাশকের ব্যবহার বাড়ার এমন ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায়।
৬ ঘণ্টা আগেদেশে গত পাঁচ বছরে কীটনাশকের ব্যবহার ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে। ধান, শাকসবজি ও ফলমূল উৎপাদনে এসব কীটনাশক ব্যবহৃত হচ্ছে। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে কেয়ার বাংলাদেশ (কেবি) আয়োজিত ‘জার্নালিস্ট ওরিয়েন্টেশন ওয়ার্কশপ অন পেস্টিসাইড রিস্ক রিডাকশন’—কর্মশালায়
১ দিন আগে