পৃথিবীর নানা প্রান্তেই আবহাওয়ার পরিবর্তন চোখে পড়ছে। সৌদি আরবও এর ব্যতিক্রম নয়। একসময় বৃষ্টির জন্য হাহাকার করা দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে এই সপ্তাহে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি বন্যার ঝুঁকির বিষয়েও দেশটির জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
সৌদি আরবের সিভিল ডিফেন্সের জেনারেল ডিরেক্টরেট ২১-২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে অব্যাহত আবহাওয়ার ওঠানামা এবং বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়ে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এসব তথ্য জানা যায় আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে।
কর্তৃপক্ষ জনসাধারণকে সতর্ক ও নিরাপদ স্থানে থাকতে এবং বন্যা বা বৃষ্টির পানি জমার ঝুঁকিতে থাকা এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে। সতর্ক করা হয়েছে বন্যার পানিতে সাঁতারের বিষয়ে। এর পাশাপাশি এ ধরনের পরিস্থিতিতে জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকিগুলো তুলে ধরা হয়েছে। জনসাধারণকে বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত সুরক্ষা নির্দেশ অনুসরণে উৎসাহ দেওয়া হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
পূর্বাভাসে আবহাওয়ার পরিবর্তনসহ মক্কা অঞ্চলের তুরবাহ, রানিয়াহ, আল মাওইয়া, আল খুরমাহ এবং আল আরদিয়াতসহ বিভিন্ন এলাকায় সম্ভাব্য বৃষ্টিপাতের কথা বলা হয়েছে; যা আল বাহা, আসির, জাজান, আল জুফ, হাইল, আল কাশিম, ইস্টার্ন প্রভিন্সসহ উত্তরের সীমান্ত এলাকাগুলো পর্যন্ত সম্প্রসারিত হতে পারে। এর পাশাপাশি রিয়াদ এবং এর আশপাশের শহর ও জেলাগুলোতে আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এবং বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
সিভিল ডিফেন্স মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের অনুমান করা অঞ্চলগুলোর জন্য নির্দিষ্ট সতর্কতা জারি করেছে। এসব এলাকায় আকস্মিক বন্যা, শিলাবৃষ্টি ও ধূলিঝড় সৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে মক্কা, আল জুমুম, তায়েফ, মায়সান, আদহাম, রিয়াদ, মদিনা, জাজান এবং হাইলের মতো শহরগুলোতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এর সঙ্গে আকস্মিক মুষলধারে বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি এবং ধূলিঝড়েরও আশঙ্কা আছে। এই সময়ের মধ্যে জনসাধারণকে সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়েছে।
পৃথিবীর নানা প্রান্তেই আবহাওয়ার পরিবর্তন চোখে পড়ছে। সৌদি আরবও এর ব্যতিক্রম নয়। একসময় বৃষ্টির জন্য হাহাকার করা দেশটির বিভিন্ন অঞ্চলে এই সপ্তাহে উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এমনকি বন্যার ঝুঁকির বিষয়েও দেশটির জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।
সৌদি আরবের সিভিল ডিফেন্সের জেনারেল ডিরেক্টরেট ২১-২৫ মার্চ পর্যন্ত দেশের বেশির ভাগ অঞ্চলে অব্যাহত আবহাওয়ার ওঠানামা এবং বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়ে একটি সতর্কতামূলক বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এসব তথ্য জানা যায় আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে।
কর্তৃপক্ষ জনসাধারণকে সতর্ক ও নিরাপদ স্থানে থাকতে এবং বন্যা বা বৃষ্টির পানি জমার ঝুঁকিতে থাকা এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করেছে। সতর্ক করা হয়েছে বন্যার পানিতে সাঁতারের বিষয়ে। এর পাশাপাশি এ ধরনের পরিস্থিতিতে জীবনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঝুঁকিগুলো তুলে ধরা হয়েছে। জনসাধারণকে বিভিন্ন গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত সুরক্ষা নির্দেশ অনুসরণে উৎসাহ দেওয়া হয় বিজ্ঞপ্তিতে।
পূর্বাভাসে আবহাওয়ার পরিবর্তনসহ মক্কা অঞ্চলের তুরবাহ, রানিয়াহ, আল মাওইয়া, আল খুরমাহ এবং আল আরদিয়াতসহ বিভিন্ন এলাকায় সম্ভাব্য বৃষ্টিপাতের কথা বলা হয়েছে; যা আল বাহা, আসির, জাজান, আল জুফ, হাইল, আল কাশিম, ইস্টার্ন প্রভিন্সসহ উত্তরের সীমান্ত এলাকাগুলো পর্যন্ত সম্প্রসারিত হতে পারে। এর পাশাপাশি রিয়াদ এবং এর আশপাশের শহর ও জেলাগুলোতে আবহাওয়ার উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এবং বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
সিভিল ডিফেন্স মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের অনুমান করা অঞ্চলগুলোর জন্য নির্দিষ্ট সতর্কতা জারি করেছে। এসব এলাকায় আকস্মিক বন্যা, শিলাবৃষ্টি ও ধূলিঝড় সৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে মক্কা, আল জুমুম, তায়েফ, মায়সান, আদহাম, রিয়াদ, মদিনা, জাজান এবং হাইলের মতো শহরগুলোতে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এর সঙ্গে আকস্মিক মুষলধারে বৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি এবং ধূলিঝড়েরও আশঙ্কা আছে। এই সময়ের মধ্যে জনসাধারণকে সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিতে বলা হয়েছে।
আজ ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ মেঘলা থাকলেও এ এলাকর আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকবে বলেই জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ বুধবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ারের আজ বুধবার সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ৮৬। আইকিউ এয়ারের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের করা দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান ১৩তম।
১৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ‘নদীমাতৃক দেশ’ হলেও বেশির ভাগ নদ-নদীর উৎপত্তি দেশের বাইরে। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে প্রবাহিত নদ-নদীগুলোর ৮০ শতাংশ উৎপত্তি হয়েছে প্রতিবেশী কোনো দেশ থেকে; বিশেষ করে ভারত থেকে। এ কারণে পানির প্রবাহ ও প্রাপ্যতা বাংলাদেশের জন্য হয়ে উঠেছে এক জটিল ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়।
২ দিন আগেসুন্দরবনে বেড়েছে বাঘের সংখ্যা। তবে এখনো তাদের অস্তিত্ব ঝুঁকিতে রয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য কমে যাওয়া, শিকারিদের অপতৎপরতা ও যথাযথ সুরক্ষা না থাকায় এমন পরিস্থিতি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
২ দিন আগে