ঢাবি প্রতিনিধি

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাবি প্রতিনিধি

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে।
আজ রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন দেশে প্রথমবারের মতো জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা (ক্লাইমেট অ্যাকশন প্ল্যান) ঘোষণা করেছে।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, ‘আমাদের অন্তত কিছু স্থানকে সবুজায়ন করতে হবে। আমরা যখন রমনায় যাই অথবা বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাই সেখানে অন্যান্য স্থানের চেয়ে ৩-৪ ডিগ্রি তাপমাত্রা কম থাকে। সে জন্যই আমাদের স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করে গাছ লাগানোর স্থান নির্ধারণ করতে হচ্ছে। ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি করা হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে তা নির্ধারণ করা হবে। তাই নগর বনায়ন ও জলাভূমি নিয়ে আমরা পরিবেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সম্মানিত মেয়রকে নিয়ে আলোচনায় বসে কাজ করব।’
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসেবে এই কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। বাংলাদেশের কার্বন নিঃসরণের হার ০.৪৬ শতাংশ। বিশ্বে যে কার্বন নিঃসরণ সেটাতো আমরা তৈরি করিনি, উন্নয়নশীল দেশ হওয়ায় আমাদের ওপর যা খুশি তা চাপিয়ে দিতে পারে। জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ কোনোভাবে বাংলাদেশের মতো দেশ হতো তাহলে একটার পর একটা নিষেধাজ্ঞা দিত। এর জন্য উন্নত দেশগুলো দায়ী। তাঁদের কারণে এ অবস্থা।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ২৫টি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য বর্তমান অর্থবছরে প্রায় ৩৭ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানাই। তবে এটি যথেষ্ট নয় আমাদের সকলকে যুক্ত হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনে কাজ করতে হবে।
মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় ঢাকার জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার প্রতি তার দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন এবং ঢাকাসহ সারা দেশের জন্য একটি উজ্জ্বল এবং সবুজ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় উন্নয়ন সহযোগী দেশগুলোকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান সাবের হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. মাকসুদ কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম, ব্রিটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, সি-৪০ শহরের নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস বক্তব্য রাখেন।
উপাচার্য মাকসুদ কামাল বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশসমূহই মূলত কার্বন নিঃসরণের জন্য দায়ী। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশ। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং জনস্বাস্থ্য রক্ষায় উন্নত দেশসমূহের বিশাল দায়িত্ব রয়েছে। আর্থিক সহায়তা দিয়ে তাঁদের সেই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দূষণমুক্ত নিরাপদ বিশ্ব গড়ে তুলতে সর্বত্র সোচ্চার হতে হবে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশে সংঘটিত প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও ক্ষয়ক্ষতির সঠিক চিত্র এবং এ সংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত গবেষণার মাধ্যমে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে হবে। সময়োপযোগী জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনকে ধন্যবাদ জানান উপাচার্য।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪ দশমিক ৯ ভাগ, ২০৪০ সালের মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ভাগ এবং ২০৫০ সালের মধ্যে ৭০ দশমিক ৬ ভাগ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যা কিছু নিয়েই পরিকল্পনা করা হয় তা যেন পরিবেশবান্ধব হয়। তাই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করছি। বাংলাদেশে সমস্যা যেমন ঢাকাকে কেন্দ্র করেই হচ্ছে সমাধানও ঢাকা থেকেই হবে।’
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস জলবায়ু কর্ম-পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাজেটে অর্থ-বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেভাবে সারা বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তন করার জন্য কাজ করার নেতৃত্ব দিচ্ছেন তার নেতৃত্ব অনুসরণ করে এখন আর বসে না থেকে আমরা পুরো ঢাকা শহরকে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত করব। আমরা ঢাকা সিটি করপোরেশন পরিবেশ রক্ষার জন্য আলাদা বাজেট করব এবং সবার সঙ্গে কাজ করে যাব।’
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুনসহ অনুষ্ঠানে সরকারি কর্মকর্তা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, শিক্ষাবিদ, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকা
১২ মে ২০২৪
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকা
১২ মে ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকা
১২ মে ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে উল্লেখ করে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি সেখানে তাপমাত্রা কম। তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকা
১২ মে ২০২৪
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে