
পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কম। চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এই দুই জেলায় তাপমাত্রা উঠেছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
টানা ১৫ দিনের মতো চুয়াডাঙ্গা জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। আর আজ ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আমাদের দেশের মানুষের এমন তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাওয়ার অভিজ্ঞতা খুব কম। কিন্তু বিশ্বের অনেক দেশ রয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ যাদের নিত্যসঙ্গী। তীব্র তাপ তাদের আবহাওয়ার সাধারণ বৈশিষ্ট্য।
চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকে (১৬ এপ্রিল) বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার শহরগুলো:
সেনেগালের মাতাম শহর: সেনেগাল বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তালিকার প্রথম দিকেই রয়েছে। আজ দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। এর মধ্যে মাতাম শহরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি। শুধু এই শহরে নয়, দেশটির দুরবেল শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি, লিংগুরি শহরে ৪৪ দশমিক ৫ এবং তামবাকুন্ডায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মালির কায়েস শহর: পরিবেশ ও আবহাওয়া-বিষয়ক বৈশ্বিক সংস্থা ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তকমা ধরে রেখেছে মালি। উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রায়ই তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যায়। আজ এই দেশের কায়েস শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশটির কেনিবা শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্যান শহরে ছিল ৪৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভারতের গৌরপুর, হামিরপুর ও ঝাঁসি: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কয়েকটি শহরের তাপমাত্রা আজকের দিনে সর্বোচ্চের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এলাহাবাদ-গৌরপুর অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হামিরপুর এবং ঝাঁসিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
আরও খবর পড়ুন:

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কম। চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এই দুই জেলায় তাপমাত্রা উঠেছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
টানা ১৫ দিনের মতো চুয়াডাঙ্গা জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। আর আজ ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আমাদের দেশের মানুষের এমন তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাওয়ার অভিজ্ঞতা খুব কম। কিন্তু বিশ্বের অনেক দেশ রয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ যাদের নিত্যসঙ্গী। তীব্র তাপ তাদের আবহাওয়ার সাধারণ বৈশিষ্ট্য।
চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকে (১৬ এপ্রিল) বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার শহরগুলো:
সেনেগালের মাতাম শহর: সেনেগাল বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তালিকার প্রথম দিকেই রয়েছে। আজ দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। এর মধ্যে মাতাম শহরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি। শুধু এই শহরে নয়, দেশটির দুরবেল শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি, লিংগুরি শহরে ৪৪ দশমিক ৫ এবং তামবাকুন্ডায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মালির কায়েস শহর: পরিবেশ ও আবহাওয়া-বিষয়ক বৈশ্বিক সংস্থা ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তকমা ধরে রেখেছে মালি। উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রায়ই তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যায়। আজ এই দেশের কায়েস শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশটির কেনিবা শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্যান শহরে ছিল ৪৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভারতের গৌরপুর, হামিরপুর ও ঝাঁসি: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কয়েকটি শহরের তাপমাত্রা আজকের দিনে সর্বোচ্চের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এলাহাবাদ-গৌরপুর অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হামিরপুর এবং ঝাঁসিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
আরও খবর পড়ুন:

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কম। চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এই দুই জেলায় তাপমাত্রা উঠেছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
টানা ১৫ দিনের মতো চুয়াডাঙ্গা জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। আর আজ ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আমাদের দেশের মানুষের এমন তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাওয়ার অভিজ্ঞতা খুব কম। কিন্তু বিশ্বের অনেক দেশ রয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ যাদের নিত্যসঙ্গী। তীব্র তাপ তাদের আবহাওয়ার সাধারণ বৈশিষ্ট্য।
চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকে (১৬ এপ্রিল) বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার শহরগুলো:
সেনেগালের মাতাম শহর: সেনেগাল বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তালিকার প্রথম দিকেই রয়েছে। আজ দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। এর মধ্যে মাতাম শহরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি। শুধু এই শহরে নয়, দেশটির দুরবেল শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি, লিংগুরি শহরে ৪৪ দশমিক ৫ এবং তামবাকুন্ডায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মালির কায়েস শহর: পরিবেশ ও আবহাওয়া-বিষয়ক বৈশ্বিক সংস্থা ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তকমা ধরে রেখেছে মালি। উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রায়ই তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যায়। আজ এই দেশের কায়েস শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশটির কেনিবা শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্যান শহরে ছিল ৪৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভারতের গৌরপুর, হামিরপুর ও ঝাঁসি: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কয়েকটি শহরের তাপমাত্রা আজকের দিনে সর্বোচ্চের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এলাহাবাদ-গৌরপুর অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হামিরপুর এবং ঝাঁসিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
আরও খবর পড়ুন:

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা কম। চুয়াডাঙ্গা ও যশোরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এই দুই জেলায় তাপমাত্রা উঠেছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
টানা ১৫ দিনের মতো চুয়াডাঙ্গা জেলায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হচ্ছে। আর আজ ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আমাদের দেশের মানুষের এমন তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাওয়ার অভিজ্ঞতা খুব কম। কিন্তু বিশ্বের অনেক দেশ রয়েছে তীব্র তাপপ্রবাহ যাদের নিত্যসঙ্গী। তীব্র তাপ তাদের আবহাওয়ার সাধারণ বৈশিষ্ট্য।
চলুন জেনে নেওয়া যাক আজকে (১৬ এপ্রিল) বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার শহরগুলো:
সেনেগালের মাতাম শহর: সেনেগাল বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তালিকার প্রথম দিকেই রয়েছে। আজ দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে। এর মধ্যে মাতাম শহরে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি। শুধু এই শহরে নয়, দেশটির দুরবেল শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি, লিংগুরি শহরে ৪৪ দশমিক ৫ এবং তামবাকুন্ডায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
মালির কায়েস শহর: পরিবেশ ও আবহাওয়া-বিষয়ক বৈশ্বিক সংস্থা ওয়ার্ল্ড অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, ২০২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে উত্তপ্ত দেশের তকমা ধরে রেখেছে মালি। উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার এই দেশটিতে প্রায়ই তাপমাত্রা ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যায়। আজ এই দেশের কায়েস শহরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেশটির কেনিবা শহরে তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্যান শহরে ছিল ৪৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভারতের গৌরপুর, হামিরপুর ও ঝাঁসি: পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কয়েকটি শহরের তাপমাত্রা আজকের দিনে সর্বোচ্চের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এলাহাবাদ-গৌরপুর অঞ্চলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হামিরপুর এবং ঝাঁসিতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা।
আরও খবর পড়ুন:

ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
৭ মিনিট আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার...
১৮ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
খেতে জমে আছে পানি
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী জানান, ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে মাঠের ফসল। বিশেষ করে শত শত বিঘা জমির ধানের গাছ পড়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ভেসে গেছে বিল-পুকুরের মাছও। সরেজমিনে দেখা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, তানোর, পবা, মোহনপুর, দুর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলায় বৃষ্টির কারণে শত শত বিঘা জমির রোপা আমন ধান শুয়ে গেছে। এসব ধানগাছের বেশির ভাগেই রয়েছে আধপাকা শিষ। অনেক জমিতে পানিও জমে আছে। খাল-বিলও পানিতে ভরে গেছে। এসব খাল-বিল দিয়ে পানির তীব্র স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সঙ্গে ভেসে যাচ্ছে পুকুরের মাছ।
পাঁচন্দর এলাকার কৃষক বদিউজ্জামান বদি বলেন, ‘অনেকেই আগাম আলু চাষ শুরু করেছিলেন। বীজ আলু থেকে এখনো গাছ বের হয়নি। বৃষ্টির কারণে আলুর খেত ডুবে গেছে।’
ডুবে মরল খামারের মুরগি
দুর্গাপুর প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় অসময়ের রাতভর বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় রোপা আমন ধান, পানবরজ, পেঁয়াজ খেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। খামারে বৃষ্টির পানি জমে ডুবে মারা গেছে দেড় হাজার পোলট্রি মুরগি। খামারি রাব্বি হাসান বলেন, ‘কোনো দিন এই খামারে পানি ওঠে না। আমরাও বুঝতে পারিনি। প্রায় ১৫০০ মুরগি ছিল। সকালে উঠে দেখি সব মুরগি মরে ভেসে আছে। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
রেললাইনে হাঁটুপানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। শনিবার সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে যায় ট্রেনটি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের স্টেশনমাস্টার শহিদুল আলম বলেন, ভারী বৃষ্টিতে রেললাইনে হাঁটুসমান পানি জমে যায়। এ কারণে ট্রেন ছাড়তে দেরি হয়েছে।
শুধু রেললাইন নয়; রাতভর ভারী বৃষ্টিতে হাঁটুপানি জমে শহরেও। অনেক বাসাবাড়ি, সরকারি অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে শহরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। একই সঙ্গে জেলার বিভিন্ন এলাকায় ধান ও শীতকালীন সবজির খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ।

ভেসে গেছে পুকুরের মাছ
নিয়ামতপুর, রানীনগর ও মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি জানান, রাতভর ভারী বৃষ্টিপাতে ধান ও সবজির খেত ডুবে গেছে। ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ। এতে কৃষক ও মাছচাষিরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। নিয়ামতপুরে গত শুক্রবার রাতভর ভারী বৃষ্টিতে মাঠের প্রায় ২৫ শতাংশ ধান জমিতে নুয়ে পড়েছে এবং প্রায় ১৫ শতাংশ জমির ধান ডুবে গেছে। কিছু কিছু জায়গায় ধান কাটা শুরু হলেও আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে ধান কাটার কথা ছিল। হঠাৎ ভারী বৃষ্টির কারণে ফসলের খেত তলিয়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক। উপজেলার ভাবিচা গ্রামের ধনঞ্জয় মহন্ত বলেন, ‘আমাদের প্রায় ১২ বিঘা জমির পাকা ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ বৃষ্টিতে ফলন নিয়ে দুশ্চিন্তা হচ্ছে।’
এ ছাড়া তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা জানিয়েছেন, অসময়ে ঝড় ও ভারী বৃষ্টিতে পাকা রোপা আমন, বোনা সরিষা ও মৌসুমি শাকসবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
নীলফামারী প্রতিনিধি জানান, নীলফামারীতে আমন ধান ও শীতকালীন শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে। মাঠের আধপাকা ধানগাছ মাটিতে নুয়ে পড়েছে। শুধু ধান নয়, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, মরিচ, পেঁয়াজ ও আলু খেতের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি জানান, টানা তিন দিনের বৃষ্টি আর দমকা হাওয়ায় মাটিতে নুয়ে পড়েছে রোপা আমন ধান। আধা পাকা এসব ধান মাটিতে নুয়ে পড়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া আগাম আলু এবং রবি শস্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কদিন বাদেই যে ফসল ঘরে উঠত, তা নিয়ে এখন চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কৃষকের কপালে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৮৮ হেক্টর জমির ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। এ ছাড়া আগাম রোপণ করা ৫ হেক্টর আলু এবং ৬ হেক্টর শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফ আব্দুল্লাহ জানান, কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি, যেসব ধান শুয়ে পড়েছে সেগুলো গোছা করে বেঁধে দিতে। এতে কিছুটা হলেও ক্ষতি কম হবে।

ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
খেতে জমে আছে পানি
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী জানান, ভারী বৃষ্টিতে ডুবে গেছে মাঠের ফসল। বিশেষ করে শত শত বিঘা জমির ধানের গাছ পড়ে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ভেসে গেছে বিল-পুকুরের মাছও। সরেজমিনে দেখা গেছে, রাজশাহীর গোদাগাড়ী, তানোর, পবা, মোহনপুর, দুর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলায় বৃষ্টির কারণে শত শত বিঘা জমির রোপা আমন ধান শুয়ে গেছে। এসব ধানগাছের বেশির ভাগেই রয়েছে আধপাকা শিষ। অনেক জমিতে পানিও জমে আছে। খাল-বিলও পানিতে ভরে গেছে। এসব খাল-বিল দিয়ে পানির তীব্র স্রোত বয়ে যাচ্ছে। সঙ্গে ভেসে যাচ্ছে পুকুরের মাছ।
পাঁচন্দর এলাকার কৃষক বদিউজ্জামান বদি বলেন, ‘অনেকেই আগাম আলু চাষ শুরু করেছিলেন। বীজ আলু থেকে এখনো গাছ বের হয়নি। বৃষ্টির কারণে আলুর খেত ডুবে গেছে।’
ডুবে মরল খামারের মুরগি
দুর্গাপুর প্রতিনিধি জানান, উপজেলায় অসময়ের রাতভর বৃষ্টি ও ঝোড়ো হাওয়ায় রোপা আমন ধান, পানবরজ, পেঁয়াজ খেতের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। খামারে বৃষ্টির পানি জমে ডুবে মারা গেছে দেড় হাজার পোলট্রি মুরগি। খামারি রাব্বি হাসান বলেন, ‘কোনো দিন এই খামারে পানি ওঠে না। আমরাও বুঝতে পারিনি। প্রায় ১৫০০ মুরগি ছিল। সকালে উঠে দেখি সব মুরগি মরে ভেসে আছে। প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে।’
রেললাইনে হাঁটুপানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, অতিরিক্ত বৃষ্টিতে রেললাইনে পানি জমে থাকায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট দেরিতে ছেড়েছে বনলতা এক্সপ্রেস ট্রেন। শনিবার সকাল ৬টায় ছেড়ে যাওয়ার কথা থাকলেও পানি জমে থাকায় ৮টা ১৫ মিনিটে ছেড়ে যায় ট্রেনটি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের স্টেশনমাস্টার শহিদুল আলম বলেন, ভারী বৃষ্টিতে রেললাইনে হাঁটুসমান পানি জমে যায়। এ কারণে ট্রেন ছাড়তে দেরি হয়েছে।
শুধু রেললাইন নয়; রাতভর ভারী বৃষ্টিতে হাঁটুপানি জমে শহরেও। অনেক বাসাবাড়ি, সরকারি অফিস ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে শহরবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। একই সঙ্গে জেলার বিভিন্ন এলাকায় ধান ও শীতকালীন সবজির খেত পানিতে তলিয়ে গেছে। ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ।

ভেসে গেছে পুকুরের মাছ
নিয়ামতপুর, রানীনগর ও মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি জানান, রাতভর ভারী বৃষ্টিপাতে ধান ও সবজির খেত ডুবে গেছে। ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ। এতে কৃষক ও মাছচাষিরা দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। নিয়ামতপুরে গত শুক্রবার রাতভর ভারী বৃষ্টিতে মাঠের প্রায় ২৫ শতাংশ ধান জমিতে নুয়ে পড়েছে এবং প্রায় ১৫ শতাংশ জমির ধান ডুবে গেছে। কিছু কিছু জায়গায় ধান কাটা শুরু হলেও আগামী সপ্তাহ থেকে পুরোদমে ধান কাটার কথা ছিল। হঠাৎ ভারী বৃষ্টির কারণে ফসলের খেত তলিয়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন কৃষক। উপজেলার ভাবিচা গ্রামের ধনঞ্জয় মহন্ত বলেন, ‘আমাদের প্রায় ১২ বিঘা জমির পাকা ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। হঠাৎ বৃষ্টিতে ফলন নিয়ে দুশ্চিন্তা হচ্ছে।’
এ ছাড়া তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা জানিয়েছেন, অসময়ে ঝড় ও ভারী বৃষ্টিতে পাকা রোপা আমন, বোনা সরিষা ও মৌসুমি শাকসবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
নীলফামারী প্রতিনিধি জানান, নীলফামারীতে আমন ধান ও শীতকালীন শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে। মাঠের আধপাকা ধানগাছ মাটিতে নুয়ে পড়েছে। শুধু ধান নয়, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, মরিচ, পেঁয়াজ ও আলু খেতের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি জানান, টানা তিন দিনের বৃষ্টি আর দমকা হাওয়ায় মাটিতে নুয়ে পড়েছে রোপা আমন ধান। আধা পাকা এসব ধান মাটিতে নুয়ে পড়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া আগাম আলু এবং রবি শস্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কদিন বাদেই যে ফসল ঘরে উঠত, তা নিয়ে এখন চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কৃষকের কপালে।
উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ৮৮ হেক্টর জমির ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে। এ ছাড়া আগাম রোপণ করা ৫ হেক্টর আলু এবং ৬ হেক্টর শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফ আব্দুল্লাহ জানান, কৃষকদের পরামর্শ দিচ্ছি, যেসব ধান শুয়ে পড়েছে সেগুলো গোছা করে বেঁধে দিতে। এতে কিছুটা হলেও ক্ষতি কম হবে।

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপ
১৬ এপ্রিল ২০২৩
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার...
১৮ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার সকালে বায়ুমানের উন্নতি দেখা গেছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ৭৩। সে হিসেবে বাতাসের মান ‘সহনীয়’। আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা ৩২তম স্থানে আছে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮২ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৩২, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের সাংহাই (১৯৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চীনের উহান (১৫৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের করাচি (১৫৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. দোহা, কাতার (১৫৭)
৭. মানামা, বাহরাইন (১৩৯)
৮. মেদান, ইন্দোনেশিয়া (১৩২)
৯. রিয়াদ, সৌদি আরব (১৩২)
১০. হো চি মিন সিটি, ভিয়েতনাম (১২০)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার সকালে বায়ুমানের উন্নতি দেখা গেছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ৭৩। সে হিসেবে বাতাসের মান ‘সহনীয়’। আজ বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা ৩২তম স্থানে আছে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, ৩৮২ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ১০ দূষিত শহরের তালিকার বাকি শহরগুলো হলো—
(বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে)
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৩২, খুব অস্বাস্থ্যকর)। তৃতীয় স্থানে রয়েছে চীনের সাংহাই (১৯৫, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চীনের উহান (১৫৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে পাকিস্তানের করাচি (১৫৮, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৬. দোহা, কাতার (১৫৭)
৭. মানামা, বাহরাইন (১৩৯)
৮. মেদান, ইন্দোনেশিয়া (১৩২)
৯. রিয়াদ, সৌদি আরব (১৩২)
১০. হো চি মিন সিটি, ভিয়েতনাম (১২০)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপ
১৬ এপ্রিল ২০২৩
ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
৭ মিনিট আগে
গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আজ ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৯২ শতাংশ।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও এর আশপাশে কোনো বৃষ্টি হয়নি।

গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে বলা হয়েছে, আজ ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকা ও আশপাশ এলাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৯২ শতাংশ।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও এর আশপাশে কোনো বৃষ্টি হয়নি।

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপ
১৬ এপ্রিল ২০২৩
ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
৭ মিনিট আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার...
১৮ ঘণ্টা আগে
রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শরৎ পেরিয়ে চলছে হেমন্তকাল। তবে কার্তিক মাসের অর্ধেক পেরিয়ে গেলেও এখনো শীতের তেমন লক্ষ্মণ নেই; বরং দেশের কোথাও কোথাও বেশ গরম পড়ছে। বিশেষ করে দিনের বেলা আবহাওয়া থাকছে বেশ উষ্ণ। তবে আজ শুক্রবার ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব বিভাগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে দুপুর পর্যন্ত আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এর সঙ্গে বৃষ্টিসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। এই অঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নরসিংদীতে ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকায় আজকের সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ২০ মিনিটে এবং আগামীকালের সূর্যোদয় ভোর ৬টা ৫ মিনিটে।
এদিকে আজ সারা দেশের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

শরৎ পেরিয়ে চলছে হেমন্তকাল। তবে কার্তিক মাসের অর্ধেক পেরিয়ে গেলেও এখনো শীতের তেমন লক্ষ্মণ নেই; বরং দেশের কোথাও কোথাও বেশ গরম পড়ছে। বিশেষ করে দিনের বেলা আবহাওয়া থাকছে বেশ উষ্ণ। তবে আজ শুক্রবার ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব বিভাগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে দুপুর পর্যন্ত আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এর সঙ্গে বৃষ্টিসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। এই অঞ্চলে দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯১ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সারা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল নরসিংদীতে ৩৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ঢাকায় আজকের সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ২০ মিনিটে এবং আগামীকালের সূর্যোদয় ভোর ৬টা ৫ মিনিটে।
এদিকে আজ সারা দেশের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অধিকাংশ জায়গায়; ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

পুরো দেশ উত্তপ্ত। প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। এর মধ্যে গ্রামাঞ্চলগুলোতে দফায় দফায় লোডশেডিং। সব মিলিয়ে শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের অবস্থাও সঙ্গিন। এ বছর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়—৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শনিবার এ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। তবে আজ রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপ
১৬ এপ্রিল ২০২৩
ঘূর্ণিঝড় মোন্থার প্রভাবে সৃষ্ট নিম্নচাপের কারণে টানা ভারী বর্ষণ ও ঝোড়ো হাওয়ায় রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলায় ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ডুবে গেছে একরের পর একর জমির ফসল। ভেসে গেছে বিভিন্ন বিল-পুকুরের মাছ। বাতাসে নুয়ে পড়েছে ধানগাছ। এমন পরিস্থিতিতে ফলন বিপর্যয়ের শঙ্কার কথা জানিয়েছেন কৃষকেরা।
৭ মিনিট আগে
শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকে দেখা যাচ্ছে, ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার শীর্ষস্থান নিয়ে আছে। এর মধ্যে পাকিস্তানের লাহোরের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। তবে কিছুদিন ধরে ঢাকার বাতাস সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থাকলেও আজ শনিবার...
১৮ ঘণ্টা আগে
গত কয়েক দিন ঝলমলে রোদের সকাল দেখা গেলেও কার্তিক মাসের মাঝামাঝিতে এসে আজকের সকালের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন দেখা গেল। এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে