অনলাইন ডেস্ক
রাজধানী ঢাকার বাতাসে দূষণ অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকালের তুলনায় সামান্য দূষণ কমেছে। তবে বিশ্বের অন্যান্য শহরের তুলনায় এ দূষণ অনেক বেশি। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ঢাকায় বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৯১। গতকাল এই সময়ে বায়ুমান ছিল ২১৭।
সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫টি দেশের মধ্যে দূষিত বাতাসের শহর হিসেবে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি, বায়ুমান ২২৮। এ ছাড়া শীর্ষ ৫ দূষিত শহরের তালিকায় রয়েছে চীনের সাংহাই (১৯২), নেপালের কাঠমান্ডু (১৮৫) ও সেনেগালের ডাকার (১৮৪) শহর।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ু পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
রাজধানী ঢাকার বাতাসে দূষণ অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। গতকালের তুলনায় সামান্য দূষণ কমেছে। তবে বিশ্বের অন্যান্য শহরের তুলনায় এ দূষণ অনেক বেশি। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার সকাল ৬টায় ঢাকায় বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৯১। গতকাল এই সময়ে বায়ুমান ছিল ২১৭।
সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫টি দেশের মধ্যে দূষিত বাতাসের শহর হিসেবে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়। শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি, বায়ুমান ২২৮। এ ছাড়া শীর্ষ ৫ দূষিত শহরের তালিকায় রয়েছে চীনের সাংহাই (১৯২), নেপালের কাঠমান্ডু (১৮৫) ও সেনেগালের ডাকার (১৮৪) শহর।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে বায়ু পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
জলবায়ু বিপর্যয়ের ফলে প্রকৃতি ও মানুষ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখোমুখি হবে—এ কথা দশকের পর দশক ধরে আলোচনা হয়েছে। বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাতে মানুষ ও প্রকৃতি এই বিপন্নতার মধ্যে আছে। পরিবেশ বিপর্যয় মানুষের জন্য হচ্ছে, কাজেই মানুষকে এ বিপর্যয় রোধে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করতে হবে
৬ ঘণ্টা আগেপরিবেশের সুরক্ষা ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি বলেন, বায়ুদূষণ, পানিদূষণ, মাটিদূষণ ও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করে পরিবেশের সুরক্ষা ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার বাতাসে দূষণ আরও বেড়ে খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে গেছে। গতকালের বায়ুমান হিসাবে আজ প্রায় ৩০ স্কোর বেড়েছে। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫টি দেশের মধ্যে দূষিত বাতাসের শহর হিসেবে ঢাকার অবস্থান তৃতীয়
৩ দিন আগেটাঙ্গাইলের মধুপুরের শালবনের ১৫০ একরে শালগাছ রোপণ করবে বন বিভাগ। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
৩ দিন আগে