ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়েই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে বৈশ্বিক জলবায়ু চুক্তি থেকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এই অবস্থায় জলবায়ু তহবিলে অর্থায়ন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সেই শঙ্কার মধ্যেই মার্কিন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী ধনকুবের মাইকেল ব্লুমবার্গ ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি জাতিসংঘের জলবায়ু তহবিলে অর্থ জোগাবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ধনকুবের মাইকেল ব্লুমবার্গ গত বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন, তাঁর ফাউন্ডেশন জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংস্থা ইউএনএফসিসিসিকে তহবিল প্রদানে জন্য এগিয়ে আসবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে দ্বিতীয়বারের মতো প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়ার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মাইকেল ব্লুমবার্গের এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল বন্ধ করলেও যেন ইউএনএফসিসিসিতে অর্থের অভাব না হয়। সাধারণত ইউএনএফসিসিসি সেক্রেটারিয়েটের বাজেটের ২২ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে। ২০২৪-২০২৫ সালের জন্য সংস্থাটির পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার।
জাতিসংঘের জলবায়ু লক্ষ্য ও সমাধান বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করা মাইকেল ব্লুমবার্গ ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে পরিবেশগত দিকগুলো উপেক্ষা করা হয়েছে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘২০১৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে যখন ফেডারেল পর্যায়ে কার্যক্রম স্থগিত ছিল, তখন শহর, রাজ্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং জনগণ আমাদের জাতীয় প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এগিয়ে এসেছিল। এখন আমরা আবার প্রস্তুত।’
এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার নিষ্ক্রিয় থাকার শূন্যতা পূরণে এগিয়ে এলেন। এর আগেও তিনি ২০১৭ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের পর ইউএনএফসিসিসিকে সহায়তায় ১৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
ব্লুমবার্গ ‘আমেরিকার অঙ্গীকার’ নামক একটি উদ্যোগও শুরু করেছেন। এই উদ্যোগটি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের বাইরে যারা জলবায়ুর বিষয়ে কাজ করেন বা সহায়তা দেন তাদের নিয়ে কাজ করে। এ বিষয়ে জাতিসংঘের জলবায়ু প্রধান সাইমন স্টিয়েল বলেন, ‘এ ধরনের অবদান ইউএনএফসিসিসি সেক্রেটারিয়েটকে সদস্য দেশগুলোকে তাদের প্যারিস চুক্তি অনুসারে প্রতিশ্রুতি পূরণে সহায়তা করতে এবং একটি নিম্ন-কার্বন, টেকসই ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নিয়েই নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রকে বৈশ্বিক জলবায়ু চুক্তি থেকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এই অবস্থায় জলবায়ু তহবিলে অর্থায়ন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সেই শঙ্কার মধ্যেই মার্কিন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী ধনকুবের মাইকেল ব্লুমবার্গ ঘোষণা দিয়েছেন, তিনি জাতিসংঘের জলবায়ু তহবিলে অর্থ জোগাবেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, ধনকুবের মাইকেল ব্লুমবার্গ গত বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন, তাঁর ফাউন্ডেশন জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সংস্থা ইউএনএফসিসিসিকে তহবিল প্রদানে জন্য এগিয়ে আসবে। ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রকে দ্বিতীয়বারের মতো প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়ার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
মাইকেল ব্লুমবার্গের এই সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য হলো, যুক্তরাষ্ট্রের তহবিল বন্ধ করলেও যেন ইউএনএফসিসিসিতে অর্থের অভাব না হয়। সাধারণত ইউএনএফসিসিসি সেক্রেটারিয়েটের বাজেটের ২২ শতাংশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসে। ২০২৪-২০২৫ সালের জন্য সংস্থাটির পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছে ৯৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার।
জাতিসংঘের জলবায়ু লক্ষ্য ও সমাধান বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ দূতের দায়িত্ব পালন করা মাইকেল ব্লুমবার্গ ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে পরিবেশগত দিকগুলো উপেক্ষা করা হয়েছে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘২০১৭ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে যখন ফেডারেল পর্যায়ে কার্যক্রম স্থগিত ছিল, তখন শহর, রাজ্য, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং জনগণ আমাদের জাতীয় প্রতিশ্রুতি রক্ষায় এগিয়ে এসেছিল। এখন আমরা আবার প্রস্তুত।’
এই নিয়ে দ্বিতীয়বার ব্লুমবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকার নিষ্ক্রিয় থাকার শূন্যতা পূরণে এগিয়ে এলেন। এর আগেও তিনি ২০১৭ সালে ট্রাম্প প্রশাসনের প্যারিস চুক্তি থেকে প্রত্যাহারের পর ইউএনএফসিসিসিকে সহায়তায় ১৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
ব্লুমবার্গ ‘আমেরিকার অঙ্গীকার’ নামক একটি উদ্যোগও শুরু করেছেন। এই উদ্যোগটি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল সরকারের বাইরে যারা জলবায়ুর বিষয়ে কাজ করেন বা সহায়তা দেন তাদের নিয়ে কাজ করে। এ বিষয়ে জাতিসংঘের জলবায়ু প্রধান সাইমন স্টিয়েল বলেন, ‘এ ধরনের অবদান ইউএনএফসিসিসি সেক্রেটারিয়েটকে সদস্য দেশগুলোকে তাদের প্যারিস চুক্তি অনুসারে প্রতিশ্রুতি পূরণে সহায়তা করতে এবং একটি নিম্ন-কার্বন, টেকসই ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’
সবচেয়ে বিস্তৃতভাবে পাওয়া গেছে ক্যাডমিয়াম ধাতু, যা মানবস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার কিছু অংশে এই ধাতুর উপস্থিতি আশঙ্কাজনক ভাবে বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেসাধারণত বৃষ্টি হলে কমে আসে দূষণ। তবে, গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীতে তুমুল বৃষ্টির পরও বায়ুমানে তেমন উন্নতি নেই। আজ শুক্রবার, বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৯টা ৫০ এর রেকর্ড অনুযায়ী, বায়ুমান ১৬১ নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছে ঢাকা। যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক...
১ দিন আগেসোনা জঙ্ঘা, রঙ্গিলা, চিত্রা বক কিংবা রঙ্গিলা সারস। নামেই দারুণ রঙিন একটা বিষয় আছে এর। আবার যদি জানেন যে এর নাম রাঙা মানিকজোড়, তাহলে আপনার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধুটির কথা মনে হতে পারে, অন্য বন্ধুরা যাকে আপনার মানিকজোড় বলত।
১ দিন আগেবায়ুদূষণে আজ আবার শীর্ষে রাজধানী ঢাকা। টানা বেশ কয়েকদিন রাজধানী শহরের বাতাস সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও গত রোববার থেকে অবনতি হতে শুরু করে বায়ুমান। আজ বৃহস্পতিবার বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৮ টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান ১৮৬ নিয়ে প্রথম স্থানে অবস্থান করছে ঢাকা।
২ দিন আগে