অনলাইন ডেস্ক
রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের আজ কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে। তবে আজকের বাতাস সতর্কতামূলক এবং সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১২তম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। একিউআইয়ের নির্ধারিত মানদণ্ডে বাতাসের গুণমান বেড়েছে।
তালিকায় অবস্থান ওঠানামা করলেও সাধারণত ঢাকার বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর, অস্বাস্থ্যকর ও সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর শ্রেণিতেই থাকে।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ২০৪, যা সব বয়সী মানুষের জন্য খুবই অস্বাস্থ্যকর।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছে যথাক্রমে—মিসরের কায়রো (১৯২), থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই (১৮২), ভারতের দিল্লি (১৭১) ও ইরাকের বাগদাদ (১৫৯)।
চলতি বছরের ১৭ মার্চ পর্যন্ত দূষণের যে তথ্য রেকর্ড করেছে আইকিউএয়ার, তাতে বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। প্রথম স্থানে আছে আফ্রিকার দেশ চাদ। গত বছরও সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল বাংলাদেশ ও চাদ।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের আজ কিছুটা উন্নতি দেখা গেছে। তবে আজকের বাতাস সতর্কতামূলক এবং সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১২তম অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। একিউআইয়ের নির্ধারিত মানদণ্ডে বাতাসের গুণমান বেড়েছে।
তালিকায় অবস্থান ওঠানামা করলেও সাধারণত ঢাকার বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর, অস্বাস্থ্যকর ও সংবেদনশীল মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর শ্রেণিতেই থাকে।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে আছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির বায়ুমান ২০৪, যা সব বয়সী মানুষের জন্য খুবই অস্বাস্থ্যকর।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছে যথাক্রমে—মিসরের কায়রো (১৯২), থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই (১৮২), ভারতের দিল্লি (১৭১) ও ইরাকের বাগদাদ (১৫৯)।
চলতি বছরের ১৭ মার্চ পর্যন্ত দূষণের যে তথ্য রেকর্ড করেছে আইকিউএয়ার, তাতে বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। প্রথম স্থানে আছে আফ্রিকার দেশ চাদ। গত বছরও সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল বাংলাদেশ ও চাদ।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
সারা দেশে তাপমাত্রা আজ অপরিবর্তিত থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্য থাকবে। যেকারণে, অস্বস্তিভাব থাকবে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের আজ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে আজকের বাতাস সতর্কতামূলক এবং সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। আজ শনিবার সকাল ৯টায় বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশ ১৩ তম অবস্থানে রয়েছে। একিউআইয়ের নির্ধারিত মানদণ্ডে বাতাসের গুণমান বেড়েছে।
২ দিন আগেসারা দেশে তাপমাত্রা আজ অপরিবর্তিত থাকবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। কয়েকটি জেলায় মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে সিলেটে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
৩ দিন আগেদেশের সব নদ-নদী ও খাল দখল-দূষণমুক্ত করাসহ ১১ দফা দাবি জানিয়েছে দেশের ২১টি পরিবেশবাদী সংগঠন। আজ শুক্রবার আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবসে রাজধানীর সদরঘাট টার্মিনালে মানববন্ধন করেছে বাপা, বারসিক, ক্যাপস, এএলআরডিসহ ২১টি সংগঠন। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
৩ দিন আগে