নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে ‘হাতির মৃত্যুর ঘটনায় করা ছায়া তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে ৩৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোট (বিএনসিএ)।
লিখিত বক্তব্যে জোটের আহ্বায়ক পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বন এখন আর শুধু বৃক্ষ এবং বন্যপ্রাণীর জন্য নেই। বনভূমি এখন অনেক মানুষের হীন স্বার্থের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। বন, বনভূমি এবং বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা দিতে বন বিভাগ ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় এত দিন তারা বনভূমি বেদখলে সহযোগিতা করেছে। বনকে বাণিজ্যমুখী করেছে। বন বিভাগের মূল ম্যান্ডেট হওয়ার কথা বন-বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অথচ তারা প্রকল্প দিয়ে বন-বন্যপ্রাণী রক্ষার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটাও লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। প্রকল্প শেষ হলেই ক্ষতিতে পড়ছে বন্যপ্রাণী। বর্তমানে যে সংকট সেটি বন অধিদপ্তরের একার পক্ষে সমাধান করা অসম্ভব। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনায় বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগের বিকল্প নেই।’
উল্লেখ্য, হাতি হত্যার ঘটনায় কক্সবাজারের রামু এবং শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছায়া তদন্ত করে বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোটের গঠিত তদন্ত দল।
কক্সবাজারে ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে সংগঠনটি বলছে, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের পানেরছড়া ও ধোয়াপালং রেঞ্জের ১৩,০৬৫ একর বনভূমির মধ্যে অর্ধেকের বেশি অবৈধ দখলে চলে গেছে। যদিও বন বিভাগ বনভূমি বেদখলের পরিমাণ উল্লেখ করেছে ১,২০২ একর। চারপাশে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা বনভূমির ওপর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করায় হাতি চলাচলের পথ (করিডর) ও আবাসস্থল ধ্বংস হওয়ায় আনুমানিক ১০০ একর জায়গায় প্রায় ৪০ টির মতো হাতি আটকে পড়েছে। বনভূমিতে অবৈধ বসতবাড়ি, পানের বরজ, বিভিন্ন খেতখামার, ঘের, বিদ্যুৎ সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে হাতিসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর জন্য চরম হুমকি তৈরি করেছে। সেখানেও হাতির নিরাপদ আবাস, খাদ্য ও পানির সংকট তীব্র হওয়ায় এসব হাতি একপ্রকার উপায়হীন হয়ে মানুষের বসতবাড়ি ও খেতখামারে প্রায় প্রতিদিন হানা দিচ্ছে। এতে উক্ত এলাকায় হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে হাতি হত্যার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাচ্ছে।
অপরদিকে শেরপুরের শ্রীবরদী এবং ঝিনাইগাতী এলাকায় ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেখানকার বনভূমিতে ব্যাপক মানুষের অবৈধ বসবাস রয়েছে। অবৈধ বসবাসকারীদের মাঝে হাতি বিদ্বেষী মনোভাবও রয়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সেদিনের ঘটনাস্থলের পাশেই বনের ভেতর বিদ্যুতের খাম্বা রয়েছে। তবে ঘটনার পরে ওই খাম্বার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলেও আশপাশের সংরক্ষিত বন ভূমিতে বিদ্যুতের অসংখ্য খাম্বার মাধ্যমে এখন বিদ্যুৎ সংযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। বনের ভেতর অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বন বিভাগ চিঠি দিলেও বিদ্যুৎ বিভাগের তেমন ব্যবস্থা চোখে পড়েনি। জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি শেরপুরের পল্লি বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার। শেরপুরের বনে হাতির খাবার উপযোগী গাছের যথেষ্ট সংকট আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। বনভূমির বড় অংশই ইউক্যালিপটাস আবৃত লক্ষ করা গেছে।
জোটের তথ্য বলছে, দেশে বনভূমির অবৈধ দখলদাররা অনেক বেশি শক্তিশালী। তাদের কাছে বন বিভাগই বরং অসহায়। ২০২১ সালে ৩৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে মাত্র দুটিতে। বাকি ঘটনায় বন অধিদপ্তর মামলাই করেনি। কিছু মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও গড়িমসি করে অধিকাংশ হত্যার ঘটনাকে স্বাভাবিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। বন অধিদপ্তর ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট থাকলেও এসব ঘটনায় তাদের তৎপরতাও অসন্তোষজনক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির অধ্যাপক ড. গুলশান আরা লতিফা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ আব্দুল ওহাব, অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, সবুজ আন্দোলনের চেয়ারম্যান বাপ্পী সরদার প্রমুখ।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে ‘হাতির মৃত্যুর ঘটনায় করা ছায়া তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে ৩৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোট (বিএনসিএ)।
লিখিত বক্তব্যে জোটের আহ্বায়ক পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বন এখন আর শুধু বৃক্ষ এবং বন্যপ্রাণীর জন্য নেই। বনভূমি এখন অনেক মানুষের হীন স্বার্থের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। বন, বনভূমি এবং বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা দিতে বন বিভাগ ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় এত দিন তারা বনভূমি বেদখলে সহযোগিতা করেছে। বনকে বাণিজ্যমুখী করেছে। বন বিভাগের মূল ম্যান্ডেট হওয়ার কথা বন-বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অথচ তারা প্রকল্প দিয়ে বন-বন্যপ্রাণী রক্ষার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটাও লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। প্রকল্প শেষ হলেই ক্ষতিতে পড়ছে বন্যপ্রাণী। বর্তমানে যে সংকট সেটি বন অধিদপ্তরের একার পক্ষে সমাধান করা অসম্ভব। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনায় বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগের বিকল্প নেই।’
উল্লেখ্য, হাতি হত্যার ঘটনায় কক্সবাজারের রামু এবং শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছায়া তদন্ত করে বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোটের গঠিত তদন্ত দল।
কক্সবাজারে ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে সংগঠনটি বলছে, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের পানেরছড়া ও ধোয়াপালং রেঞ্জের ১৩,০৬৫ একর বনভূমির মধ্যে অর্ধেকের বেশি অবৈধ দখলে চলে গেছে। যদিও বন বিভাগ বনভূমি বেদখলের পরিমাণ উল্লেখ করেছে ১,২০২ একর। চারপাশে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা বনভূমির ওপর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করায় হাতি চলাচলের পথ (করিডর) ও আবাসস্থল ধ্বংস হওয়ায় আনুমানিক ১০০ একর জায়গায় প্রায় ৪০ টির মতো হাতি আটকে পড়েছে। বনভূমিতে অবৈধ বসতবাড়ি, পানের বরজ, বিভিন্ন খেতখামার, ঘের, বিদ্যুৎ সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে হাতিসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর জন্য চরম হুমকি তৈরি করেছে। সেখানেও হাতির নিরাপদ আবাস, খাদ্য ও পানির সংকট তীব্র হওয়ায় এসব হাতি একপ্রকার উপায়হীন হয়ে মানুষের বসতবাড়ি ও খেতখামারে প্রায় প্রতিদিন হানা দিচ্ছে। এতে উক্ত এলাকায় হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে হাতি হত্যার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাচ্ছে।
অপরদিকে শেরপুরের শ্রীবরদী এবং ঝিনাইগাতী এলাকায় ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেখানকার বনভূমিতে ব্যাপক মানুষের অবৈধ বসবাস রয়েছে। অবৈধ বসবাসকারীদের মাঝে হাতি বিদ্বেষী মনোভাবও রয়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সেদিনের ঘটনাস্থলের পাশেই বনের ভেতর বিদ্যুতের খাম্বা রয়েছে। তবে ঘটনার পরে ওই খাম্বার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলেও আশপাশের সংরক্ষিত বন ভূমিতে বিদ্যুতের অসংখ্য খাম্বার মাধ্যমে এখন বিদ্যুৎ সংযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। বনের ভেতর অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বন বিভাগ চিঠি দিলেও বিদ্যুৎ বিভাগের তেমন ব্যবস্থা চোখে পড়েনি। জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি শেরপুরের পল্লি বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার। শেরপুরের বনে হাতির খাবার উপযোগী গাছের যথেষ্ট সংকট আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। বনভূমির বড় অংশই ইউক্যালিপটাস আবৃত লক্ষ করা গেছে।
জোটের তথ্য বলছে, দেশে বনভূমির অবৈধ দখলদাররা অনেক বেশি শক্তিশালী। তাদের কাছে বন বিভাগই বরং অসহায়। ২০২১ সালে ৩৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে মাত্র দুটিতে। বাকি ঘটনায় বন অধিদপ্তর মামলাই করেনি। কিছু মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও গড়িমসি করে অধিকাংশ হত্যার ঘটনাকে স্বাভাবিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। বন অধিদপ্তর ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট থাকলেও এসব ঘটনায় তাদের তৎপরতাও অসন্তোষজনক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির অধ্যাপক ড. গুলশান আরা লতিফা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ আব্দুল ওহাব, অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, সবুজ আন্দোলনের চেয়ারম্যান বাপ্পী সরদার প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে ‘হাতির মৃত্যুর ঘটনায় করা ছায়া তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে ৩৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোট (বিএনসিএ)।
লিখিত বক্তব্যে জোটের আহ্বায়ক পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বন এখন আর শুধু বৃক্ষ এবং বন্যপ্রাণীর জন্য নেই। বনভূমি এখন অনেক মানুষের হীন স্বার্থের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। বন, বনভূমি এবং বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা দিতে বন বিভাগ ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় এত দিন তারা বনভূমি বেদখলে সহযোগিতা করেছে। বনকে বাণিজ্যমুখী করেছে। বন বিভাগের মূল ম্যান্ডেট হওয়ার কথা বন-বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অথচ তারা প্রকল্প দিয়ে বন-বন্যপ্রাণী রক্ষার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটাও লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। প্রকল্প শেষ হলেই ক্ষতিতে পড়ছে বন্যপ্রাণী। বর্তমানে যে সংকট সেটি বন অধিদপ্তরের একার পক্ষে সমাধান করা অসম্ভব। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনায় বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগের বিকল্প নেই।’
উল্লেখ্য, হাতি হত্যার ঘটনায় কক্সবাজারের রামু এবং শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছায়া তদন্ত করে বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোটের গঠিত তদন্ত দল।
কক্সবাজারে ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে সংগঠনটি বলছে, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের পানেরছড়া ও ধোয়াপালং রেঞ্জের ১৩,০৬৫ একর বনভূমির মধ্যে অর্ধেকের বেশি অবৈধ দখলে চলে গেছে। যদিও বন বিভাগ বনভূমি বেদখলের পরিমাণ উল্লেখ করেছে ১,২০২ একর। চারপাশে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা বনভূমির ওপর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করায় হাতি চলাচলের পথ (করিডর) ও আবাসস্থল ধ্বংস হওয়ায় আনুমানিক ১০০ একর জায়গায় প্রায় ৪০ টির মতো হাতি আটকে পড়েছে। বনভূমিতে অবৈধ বসতবাড়ি, পানের বরজ, বিভিন্ন খেতখামার, ঘের, বিদ্যুৎ সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে হাতিসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর জন্য চরম হুমকি তৈরি করেছে। সেখানেও হাতির নিরাপদ আবাস, খাদ্য ও পানির সংকট তীব্র হওয়ায় এসব হাতি একপ্রকার উপায়হীন হয়ে মানুষের বসতবাড়ি ও খেতখামারে প্রায় প্রতিদিন হানা দিচ্ছে। এতে উক্ত এলাকায় হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে হাতি হত্যার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাচ্ছে।
অপরদিকে শেরপুরের শ্রীবরদী এবং ঝিনাইগাতী এলাকায় ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেখানকার বনভূমিতে ব্যাপক মানুষের অবৈধ বসবাস রয়েছে। অবৈধ বসবাসকারীদের মাঝে হাতি বিদ্বেষী মনোভাবও রয়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সেদিনের ঘটনাস্থলের পাশেই বনের ভেতর বিদ্যুতের খাম্বা রয়েছে। তবে ঘটনার পরে ওই খাম্বার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলেও আশপাশের সংরক্ষিত বন ভূমিতে বিদ্যুতের অসংখ্য খাম্বার মাধ্যমে এখন বিদ্যুৎ সংযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। বনের ভেতর অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বন বিভাগ চিঠি দিলেও বিদ্যুৎ বিভাগের তেমন ব্যবস্থা চোখে পড়েনি। জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি শেরপুরের পল্লি বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার। শেরপুরের বনে হাতির খাবার উপযোগী গাছের যথেষ্ট সংকট আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। বনভূমির বড় অংশই ইউক্যালিপটাস আবৃত লক্ষ করা গেছে।
জোটের তথ্য বলছে, দেশে বনভূমির অবৈধ দখলদাররা অনেক বেশি শক্তিশালী। তাদের কাছে বন বিভাগই বরং অসহায়। ২০২১ সালে ৩৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে মাত্র দুটিতে। বাকি ঘটনায় বন অধিদপ্তর মামলাই করেনি। কিছু মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও গড়িমসি করে অধিকাংশ হত্যার ঘটনাকে স্বাভাবিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। বন অধিদপ্তর ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট থাকলেও এসব ঘটনায় তাদের তৎপরতাও অসন্তোষজনক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির অধ্যাপক ড. গুলশান আরা লতিফা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ আব্দুল ওহাব, অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, সবুজ আন্দোলনের চেয়ারম্যান বাপ্পী সরদার প্রমুখ।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে ‘হাতির মৃত্যুর ঘটনায় করা ছায়া তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরে ৩৩টি পরিবেশবাদী সংগঠনের প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোট (বিএনসিএ)।
লিখিত বক্তব্যে জোটের আহ্বায়ক পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, ‘বন এখন আর শুধু বৃক্ষ এবং বন্যপ্রাণীর জন্য নেই। বনভূমি এখন অনেক মানুষের হীন স্বার্থের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। বন, বনভূমি এবং বন্যপ্রাণীর নিরাপত্তা দিতে বন বিভাগ ক্রমাগত ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। ইচ্ছা-অনিচ্ছায় এত দিন তারা বনভূমি বেদখলে সহযোগিতা করেছে। বনকে বাণিজ্যমুখী করেছে। বন বিভাগের মূল ম্যান্ডেট হওয়ার কথা বন-বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ অথচ তারা প্রকল্প দিয়ে বন-বন্যপ্রাণী রক্ষার চেষ্টা করছেন। কিন্তু সেটাও লুটপাট হয়ে যাচ্ছে। প্রকল্প শেষ হলেই ক্ষতিতে পড়ছে বন্যপ্রাণী। বর্তমানে যে সংকট সেটি বন অধিদপ্তরের একার পক্ষে সমাধান করা অসম্ভব। সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন সরকারের রাজনৈতিক সদিচ্ছা। উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশনায় বন ও বন্যপ্রাণী রক্ষায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ শক্তি নিয়োগের বিকল্প নেই।’
উল্লেখ্য, হাতি হত্যার ঘটনায় কক্সবাজারের রামু এবং শেরপুরের শ্রীবরদীতে ছায়া তদন্ত করে বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ জোটের গঠিত তদন্ত দল।
কক্সবাজারে ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে সংগঠনটি বলছে, কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের পানেরছড়া ও ধোয়াপালং রেঞ্জের ১৩,০৬৫ একর বনভূমির মধ্যে অর্ধেকের বেশি অবৈধ দখলে চলে গেছে। যদিও বন বিভাগ বনভূমি বেদখলের পরিমাণ উল্লেখ করেছে ১,২০২ একর। চারপাশে সরকারি-বেসরকারি সংস্থা বনভূমির ওপর বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করায় হাতি চলাচলের পথ (করিডর) ও আবাসস্থল ধ্বংস হওয়ায় আনুমানিক ১০০ একর জায়গায় প্রায় ৪০ টির মতো হাতি আটকে পড়েছে। বনভূমিতে অবৈধ বসতবাড়ি, পানের বরজ, বিভিন্ন খেতখামার, ঘের, বিদ্যুৎ সংযোগসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে হাতিসহ অন্যান্য বন্যপ্রাণীর জন্য চরম হুমকি তৈরি করেছে। সেখানেও হাতির নিরাপদ আবাস, খাদ্য ও পানির সংকট তীব্র হওয়ায় এসব হাতি একপ্রকার উপায়হীন হয়ে মানুষের বসতবাড়ি ও খেতখামারে প্রায় প্রতিদিন হানা দিচ্ছে। এতে উক্ত এলাকায় হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার কারণে মানুষ ক্ষুব্ধ হয়ে হাতি হত্যার মতো ঘটনায় জড়িয়ে যাচ্ছে।
অপরদিকে শেরপুরের শ্রীবরদী এবং ঝিনাইগাতী এলাকায় ছায়া তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সেখানকার বনভূমিতে ব্যাপক মানুষের অবৈধ বসবাস রয়েছে। অবৈধ বসবাসকারীদের মাঝে হাতি বিদ্বেষী মনোভাবও রয়েছে। সম্প্রতি ওই এলাকায় একটি হাতির মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। সেদিনের ঘটনাস্থলের পাশেই বনের ভেতর বিদ্যুতের খাম্বা রয়েছে। তবে ঘটনার পরে ওই খাম্বার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হলেও আশপাশের সংরক্ষিত বন ভূমিতে বিদ্যুতের অসংখ্য খাম্বার মাধ্যমে এখন বিদ্যুৎ সংযোগ নিরবচ্ছিন্ন রাখার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। বনের ভেতর অবৈধ বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করতে বন বিভাগ চিঠি দিলেও বিদ্যুৎ বিভাগের তেমন ব্যবস্থা চোখে পড়েনি। জানতে চাইলে সদুত্তর দিতে পারেননি শেরপুরের পল্লি বিদ্যুতের জেনারেল ম্যানেজার। শেরপুরের বনে হাতির খাবার উপযোগী গাছের যথেষ্ট সংকট আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। বনভূমির বড় অংশই ইউক্যালিপটাস আবৃত লক্ষ করা গেছে।
জোটের তথ্য বলছে, দেশে বনভূমির অবৈধ দখলদাররা অনেক বেশি শক্তিশালী। তাদের কাছে বন বিভাগই বরং অসহায়। ২০২১ সালে ৩৪টি হাতির মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে মাত্র দুটিতে। বাকি ঘটনায় বন অধিদপ্তর মামলাই করেনি। কিছু মৃত্যু স্বাভাবিক হলেও গড়িমসি করে অধিকাংশ হত্যার ঘটনাকে স্বাভাবিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে তারা। বন অধিদপ্তর ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট থাকলেও এসব ঘটনায় তাদের তৎপরতাও অসন্তোষজনক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রাণিবিজ্ঞান সমিতির অধ্যাপক ড. গুলশান আরা লতিফা, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ আব্দুল ওহাব, অধ্যাপক জসিম উদ্দিন, সবুজ আন্দোলনের চেয়ারম্যান বাপ্পী সরদার প্রমুখ।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২০ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

দেশ জুড়ে হাতিসহ বিভিন্ন বন্যপ্রাণীর সঙ্গে মানুষের নৃশংস আচরণের অগণিত চিত্র উঠে এসেছে। ২০২১ সালে দেশের বনাঞ্চলে প্রাণ হারিয়েছে ৩৪টি হাতি। বন অধিদপ্তর বন্যপ্রাণীকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
২০ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে