চয়ন বিকাশ ভদ্র

শরীরের জন্য উপকারী ‘নীল অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে। এই চায়ে থাকা পলিফেনলস ও ফ্লাভোনয়েড যৌগ লিভার এনজাইমের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে লিভারের সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে এই চা। চঞ্চলতা ও হতাশা কাটানোর এক দারুণ ওষুধ অপরাজিতার চা।
অপরাজিতা ফুল নীল ছাড়াও সাদা, হালকা বেগুনি, হলুদ ও লাল রঙের হয়ে থাকে। এটি ফ্যাবেসি পরিবারের একটি ফুল। গাঢ় নীল অপরাজিতা ফুলকে নীলকণ্ঠ ফুল নামে চেনেন অনেকে। অপরাজিতা আমাদের অনেক পরিচিত হলেও ফুলটি ভারতীয় উপমহাদেশে আসে মূলত মালাক্কা দ্বীপ থেকে। মালাক্কা দ্বীপ বা টারনেট থেকে এসেছে বলে এ ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্লিটোরিয়া টারনেটিয়া। সব রঙের অপরাজিতার বৈজ্ঞানিক নাম একই। ক্লিটোরিয়ার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় যোনি পুষ্প। এই ফুলের আকৃতির জন্য এমন নাম। ভারতের কেরালায় অপরাজিতা ফুলের নাম শঙ্খপুষ্পী।
ইংরেজিতে নীল অপরাজিতা এশিয়ান পিজিয়ন উইংস, ব্লুবেল ভাইন, ব্লুপি, বাটারফ্লাই পি, কর্ডোফোন পি এবং ডারউইন পি নামে পরিচিত। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের। কিন্তু এর নিচের দিক এবং ভেতরে সাদা, কখনো একটু হলদে আভাযুক্ত হয়ে থাকে। প্রকৃতিতে দুর্লভ প্রজাতির দ্বৈত পাপড়ির অপরাজিতা ফুলও দেখতে পাওয়া যায়। এই ফুল দেখলে মনে হয় যেন গাছের গায়ে প্রজাপতি বসে আছে। এ জন্য এই ফুলকে প্রজাপতিসম পুষ্পও বলা হয়।
অপরাজিতা ফুলের গাছটি লতানো এবং সবুজ পাতাবিশিষ্ট। পাতার গঠন উপবৃত্তাকার। পূর্ণাঙ্গ একটি ফুলগাছ ঝোপের মতো হয়ে যায় এবং প্রায় সারা বছর ফুল ফোটে। দীর্ঘজীবী এ গাছটি প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এতে অনেক বেশি ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে বলে এর ঔষধি গুণাবলিও অনেক। নীল অপরাজিতা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সহযোগিতা করে। অপরাজিতায় থাকা স্যাপোনিন ও ফ্লাভোনোয়েড যৌগ অ্যাজমা প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিন। এটি মানবদেহে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরিতে বাধা দেয়, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি স্মৃতিশক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে বলে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। নীল অপরাজিতা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরল ও এলডিএল কমানোর মাধ্যমে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে থাকে।
নীল অপরাজিতা ফুল ছাদবাগান বা স্বাভাবিক বাগানে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করে। সুন্দর রং ও গঠনে সবার নজর কাড়ে এই ফুল। প্রায় সারা বছরই নীল অপরাজিতা ফুল ফোটে। এর শাখা-প্রশাখা অল্প সময়ে ছড়ায় অন্যান্য রঙের অপরাজিতা থেকে। এর ফুল, পাপড়ি, মূল ও লতা বিভিন্ন রকম ভেষজ চিকিৎসায় বহুকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। নীল অপরাজিতা রোদে শুকিয়ে পানিতে একটু জ্বাল দিলেই নীল রঙের চা তৈরি হয়। এই চায়ে লেবুর রস দিলে গাঢ় নীল রং ধারণ করে। এর পাতা, মূল ও লতা বেটে রস খাওয়া যায়। অপরাজিতার পাতার রস লবণের সঙ্গে মিশিয়ে কানব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ
প্রকৃতি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

শরীরের জন্য উপকারী ‘নীল অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে। এই চায়ে থাকা পলিফেনলস ও ফ্লাভোনয়েড যৌগ লিভার এনজাইমের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে লিভারের সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে এই চা। চঞ্চলতা ও হতাশা কাটানোর এক দারুণ ওষুধ অপরাজিতার চা।
অপরাজিতা ফুল নীল ছাড়াও সাদা, হালকা বেগুনি, হলুদ ও লাল রঙের হয়ে থাকে। এটি ফ্যাবেসি পরিবারের একটি ফুল। গাঢ় নীল অপরাজিতা ফুলকে নীলকণ্ঠ ফুল নামে চেনেন অনেকে। অপরাজিতা আমাদের অনেক পরিচিত হলেও ফুলটি ভারতীয় উপমহাদেশে আসে মূলত মালাক্কা দ্বীপ থেকে। মালাক্কা দ্বীপ বা টারনেট থেকে এসেছে বলে এ ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্লিটোরিয়া টারনেটিয়া। সব রঙের অপরাজিতার বৈজ্ঞানিক নাম একই। ক্লিটোরিয়ার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় যোনি পুষ্প। এই ফুলের আকৃতির জন্য এমন নাম। ভারতের কেরালায় অপরাজিতা ফুলের নাম শঙ্খপুষ্পী।
ইংরেজিতে নীল অপরাজিতা এশিয়ান পিজিয়ন উইংস, ব্লুবেল ভাইন, ব্লুপি, বাটারফ্লাই পি, কর্ডোফোন পি এবং ডারউইন পি নামে পরিচিত। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের। কিন্তু এর নিচের দিক এবং ভেতরে সাদা, কখনো একটু হলদে আভাযুক্ত হয়ে থাকে। প্রকৃতিতে দুর্লভ প্রজাতির দ্বৈত পাপড়ির অপরাজিতা ফুলও দেখতে পাওয়া যায়। এই ফুল দেখলে মনে হয় যেন গাছের গায়ে প্রজাপতি বসে আছে। এ জন্য এই ফুলকে প্রজাপতিসম পুষ্পও বলা হয়।
অপরাজিতা ফুলের গাছটি লতানো এবং সবুজ পাতাবিশিষ্ট। পাতার গঠন উপবৃত্তাকার। পূর্ণাঙ্গ একটি ফুলগাছ ঝোপের মতো হয়ে যায় এবং প্রায় সারা বছর ফুল ফোটে। দীর্ঘজীবী এ গাছটি প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এতে অনেক বেশি ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে বলে এর ঔষধি গুণাবলিও অনেক। নীল অপরাজিতা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সহযোগিতা করে। অপরাজিতায় থাকা স্যাপোনিন ও ফ্লাভোনোয়েড যৌগ অ্যাজমা প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিন। এটি মানবদেহে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরিতে বাধা দেয়, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি স্মৃতিশক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে বলে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। নীল অপরাজিতা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরল ও এলডিএল কমানোর মাধ্যমে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে থাকে।
নীল অপরাজিতা ফুল ছাদবাগান বা স্বাভাবিক বাগানে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করে। সুন্দর রং ও গঠনে সবার নজর কাড়ে এই ফুল। প্রায় সারা বছরই নীল অপরাজিতা ফুল ফোটে। এর শাখা-প্রশাখা অল্প সময়ে ছড়ায় অন্যান্য রঙের অপরাজিতা থেকে। এর ফুল, পাপড়ি, মূল ও লতা বিভিন্ন রকম ভেষজ চিকিৎসায় বহুকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। নীল অপরাজিতা রোদে শুকিয়ে পানিতে একটু জ্বাল দিলেই নীল রঙের চা তৈরি হয়। এই চায়ে লেবুর রস দিলে গাঢ় নীল রং ধারণ করে। এর পাতা, মূল ও লতা বেটে রস খাওয়া যায়। অপরাজিতার পাতার রস লবণের সঙ্গে মিশিয়ে কানব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ
প্রকৃতি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
চয়ন বিকাশ ভদ্র

শরীরের জন্য উপকারী ‘নীল অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে। এই চায়ে থাকা পলিফেনলস ও ফ্লাভোনয়েড যৌগ লিভার এনজাইমের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে লিভারের সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে এই চা। চঞ্চলতা ও হতাশা কাটানোর এক দারুণ ওষুধ অপরাজিতার চা।
অপরাজিতা ফুল নীল ছাড়াও সাদা, হালকা বেগুনি, হলুদ ও লাল রঙের হয়ে থাকে। এটি ফ্যাবেসি পরিবারের একটি ফুল। গাঢ় নীল অপরাজিতা ফুলকে নীলকণ্ঠ ফুল নামে চেনেন অনেকে। অপরাজিতা আমাদের অনেক পরিচিত হলেও ফুলটি ভারতীয় উপমহাদেশে আসে মূলত মালাক্কা দ্বীপ থেকে। মালাক্কা দ্বীপ বা টারনেট থেকে এসেছে বলে এ ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্লিটোরিয়া টারনেটিয়া। সব রঙের অপরাজিতার বৈজ্ঞানিক নাম একই। ক্লিটোরিয়ার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় যোনি পুষ্প। এই ফুলের আকৃতির জন্য এমন নাম। ভারতের কেরালায় অপরাজিতা ফুলের নাম শঙ্খপুষ্পী।
ইংরেজিতে নীল অপরাজিতা এশিয়ান পিজিয়ন উইংস, ব্লুবেল ভাইন, ব্লুপি, বাটারফ্লাই পি, কর্ডোফোন পি এবং ডারউইন পি নামে পরিচিত। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের। কিন্তু এর নিচের দিক এবং ভেতরে সাদা, কখনো একটু হলদে আভাযুক্ত হয়ে থাকে। প্রকৃতিতে দুর্লভ প্রজাতির দ্বৈত পাপড়ির অপরাজিতা ফুলও দেখতে পাওয়া যায়। এই ফুল দেখলে মনে হয় যেন গাছের গায়ে প্রজাপতি বসে আছে। এ জন্য এই ফুলকে প্রজাপতিসম পুষ্পও বলা হয়।
অপরাজিতা ফুলের গাছটি লতানো এবং সবুজ পাতাবিশিষ্ট। পাতার গঠন উপবৃত্তাকার। পূর্ণাঙ্গ একটি ফুলগাছ ঝোপের মতো হয়ে যায় এবং প্রায় সারা বছর ফুল ফোটে। দীর্ঘজীবী এ গাছটি প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এতে অনেক বেশি ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে বলে এর ঔষধি গুণাবলিও অনেক। নীল অপরাজিতা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সহযোগিতা করে। অপরাজিতায় থাকা স্যাপোনিন ও ফ্লাভোনোয়েড যৌগ অ্যাজমা প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিন। এটি মানবদেহে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরিতে বাধা দেয়, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি স্মৃতিশক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে বলে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। নীল অপরাজিতা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরল ও এলডিএল কমানোর মাধ্যমে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে থাকে।
নীল অপরাজিতা ফুল ছাদবাগান বা স্বাভাবিক বাগানে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করে। সুন্দর রং ও গঠনে সবার নজর কাড়ে এই ফুল। প্রায় সারা বছরই নীল অপরাজিতা ফুল ফোটে। এর শাখা-প্রশাখা অল্প সময়ে ছড়ায় অন্যান্য রঙের অপরাজিতা থেকে। এর ফুল, পাপড়ি, মূল ও লতা বিভিন্ন রকম ভেষজ চিকিৎসায় বহুকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। নীল অপরাজিতা রোদে শুকিয়ে পানিতে একটু জ্বাল দিলেই নীল রঙের চা তৈরি হয়। এই চায়ে লেবুর রস দিলে গাঢ় নীল রং ধারণ করে। এর পাতা, মূল ও লতা বেটে রস খাওয়া যায়। অপরাজিতার পাতার রস লবণের সঙ্গে মিশিয়ে কানব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ
প্রকৃতি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

শরীরের জন্য উপকারী ‘নীল অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে। এই চায়ে থাকা পলিফেনলস ও ফ্লাভোনয়েড যৌগ লিভার এনজাইমের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফলে লিভারের সুরক্ষায় অসাধারণ ভূমিকা পালন করে এই চা। চঞ্চলতা ও হতাশা কাটানোর এক দারুণ ওষুধ অপরাজিতার চা।
অপরাজিতা ফুল নীল ছাড়াও সাদা, হালকা বেগুনি, হলুদ ও লাল রঙের হয়ে থাকে। এটি ফ্যাবেসি পরিবারের একটি ফুল। গাঢ় নীল অপরাজিতা ফুলকে নীলকণ্ঠ ফুল নামে চেনেন অনেকে। অপরাজিতা আমাদের অনেক পরিচিত হলেও ফুলটি ভারতীয় উপমহাদেশে আসে মূলত মালাক্কা দ্বীপ থেকে। মালাক্কা দ্বীপ বা টারনেট থেকে এসেছে বলে এ ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ক্লিটোরিয়া টারনেটিয়া। সব রঙের অপরাজিতার বৈজ্ঞানিক নাম একই। ক্লিটোরিয়ার বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায় যোনি পুষ্প। এই ফুলের আকৃতির জন্য এমন নাম। ভারতের কেরালায় অপরাজিতা ফুলের নাম শঙ্খপুষ্পী।
ইংরেজিতে নীল অপরাজিতা এশিয়ান পিজিয়ন উইংস, ব্লুবেল ভাইন, ব্লুপি, বাটারফ্লাই পি, কর্ডোফোন পি এবং ডারউইন পি নামে পরিচিত। ফুলটি গাঢ় নীল রঙের। কিন্তু এর নিচের দিক এবং ভেতরে সাদা, কখনো একটু হলদে আভাযুক্ত হয়ে থাকে। প্রকৃতিতে দুর্লভ প্রজাতির দ্বৈত পাপড়ির অপরাজিতা ফুলও দেখতে পাওয়া যায়। এই ফুল দেখলে মনে হয় যেন গাছের গায়ে প্রজাপতি বসে আছে। এ জন্য এই ফুলকে প্রজাপতিসম পুষ্পও বলা হয়।
অপরাজিতা ফুলের গাছটি লতানো এবং সবুজ পাতাবিশিষ্ট। পাতার গঠন উপবৃত্তাকার। পূর্ণাঙ্গ একটি ফুলগাছ ঝোপের মতো হয়ে যায় এবং প্রায় সারা বছর ফুল ফোটে। দীর্ঘজীবী এ গাছটি প্রায় ২০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এতে অনেক বেশি ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস থাকে বলে এর ঔষধি গুণাবলিও অনেক। নীল অপরাজিতা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে বলে এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষভাবে সহযোগিতা করে। অপরাজিতায় থাকা স্যাপোনিন ও ফ্লাভোনোয়েড যৌগ অ্যাজমা প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এতে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিন। এটি মানবদেহে ফ্রি রেডিক্যাল তৈরিতে বাধা দেয়, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি স্মৃতিশক্তি বর্ধক হিসেবে কাজ করে বলে আলঝেইমার রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। নীল অপরাজিতা রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরল ও এলডিএল কমানোর মাধ্যমে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে থাকে।
নীল অপরাজিতা ফুল ছাদবাগান বা স্বাভাবিক বাগানে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ তৈরি করে। সুন্দর রং ও গঠনে সবার নজর কাড়ে এই ফুল। প্রায় সারা বছরই নীল অপরাজিতা ফুল ফোটে। এর শাখা-প্রশাখা অল্প সময়ে ছড়ায় অন্যান্য রঙের অপরাজিতা থেকে। এর ফুল, পাপড়ি, মূল ও লতা বিভিন্ন রকম ভেষজ চিকিৎসায় বহুকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। নীল অপরাজিতা রোদে শুকিয়ে পানিতে একটু জ্বাল দিলেই নীল রঙের চা তৈরি হয়। এই চায়ে লেবুর রস দিলে গাঢ় নীল রং ধারণ করে। এর পাতা, মূল ও লতা বেটে রস খাওয়া যায়। অপরাজিতার পাতার রস লবণের সঙ্গে মিশিয়ে কানব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, মুমিনুন্নিসা সরকারি মহিলা কলেজ, ময়মনসিংহ
প্রকৃতি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শরীরের জন্য উপকারী ‘অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে।
১৮ অক্টোবর ২০২২
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

শরীরের জন্য উপকারী ‘অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে।
১৮ অক্টোবর ২০২২
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

মধ্য অক্টোবর থেকে সারা দেশে কমেছে বৃষ্টি। কোথাও কোথাও ছিটেফোঁটা বৃষ্টি হলেও গতকাল বুধবার দেশের কোথাও তা-ও ছিল না; বরং কার্তিকের শুরুর এই সময় বাড়ছে গরম। ইটপাথরের নগরী রাজধানী ঢাকায় আবহাওয়া ছিল শুষ্ক, গরমও বেশ তীব্র ছিল।
আজ বৃহস্পতিবারও ঢাকাসহ সারা দেশের আবহাওয়া বেশ শুষ্ক ও উষ্ণ থাকতে পারে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
এদিকে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের
অদূরে তামিলনাড়ু উপকূলে অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে।
এই লঘুচাপের প্রভাব বাংলাদেশে খুব একটা পড়বে না। তবে আজ বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
কার্তিক মাসে গরম পড়ার কারণ সম্পর্কে আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, অক্টোবর বা কার্তিক মাসের এ সময়টি হলো বর্ষা-পরবর্তী কাল। এখন আবহাওয়া কিছুটা এলোমেলো হয়ে থাকে। কারণ বৃষ্টি কম হয়, আকাশে মেঘ কমে যায়, সূর্যের তেজও থাকে। এসব কারণে গরম একটু পড়ে। মূলত বছরের এই সময়ে বৃষ্টি কমে যাওয়ায় গরম পড়ে। আগামী কয়েক দিন সারা দেশে আবহাওয়া এ রকমই থাকবে।
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাংলাদেশে নেই জানিয়ে শাহীনুল ইসলাম বলেন, লঘুচাপটি ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যাচ্ছে। তবে চলতি অক্টোবরের শেষে আন্দামানের দিকে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এর প্রভাবে হয়তো তখন বাংলাদেশের কোথাও কোথাও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

শরীরের জন্য উপকারী ‘অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে।
১৮ অক্টোবর ২০২২
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগে
আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। তবে এর প্রভাবে আজ দেশের কোথাও বৃষ্টির আভাস নেই। অবশ্য ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে।
আজ বুধবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছিল, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে।
গতকালের পূর্বাভাসে আজকের বৃষ্টি সম্পর্কে জানানো হয়েছিল, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ না-ও নিতে পারে। এটি নিম্নচাপে পরিণত হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে বৃষ্টি হতে পারে। তবে সারা দেশে আপাতত বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। ফলে তাপমাত্রাও খুব একটা কমবে না।

শরীরের জন্য উপকারী ‘অপরাজিতা ফুলের চা’—এই তথ্য এখন মোটামুটি অনেকের জানা। নীল চা বা ব্লু টি নামে পরিচিত সম্পূর্ণ ক্যাফেইনমুক্ত হারবাল এই চা তৈরি হয় নীল অপরাজিতা ফুল থেকে।
১৮ অক্টোবর ২০২২
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
১ দিন আগে
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী...
২ দিন আগে