নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গরমের সময়, অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে। আর বর্ষার সময় পরিবর্তন হওয়ায় সামগ্রিক কৃষি খাতেই প্রভাব পড়ছে, ডেঙ্গুর মতো বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ছে।
‘বাংলাদেশের পরিবর্তনশীল জলবায়ু: আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে ১৯৮০ থেকে ২০২৩ সালের প্রবণতা এবং পরিবর্তন’ শীর্ষক গবেষণায় দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয় সরণির বঙ্গবন্ধু মিলিটারি জাদুঘরে মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই গবেষণার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন, নরওয়ের আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের প্রধান হান্স ওলাভ হাইজিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান ড. ফাতিমা আখতারসহ অনেকে। এতে সভাপতিত্ব করেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন আফরোজা সুলতানা ও এস এম কামরুল হাসান। অন্যদিকে নরওয়ের গবেষক এলিয়া কুয়া, কাজসা পারডিং ও হান্স ওলাভও এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছর এই গবেষণা হয়েছে। সারা দেশের আবহাওয়ার ৩৫টি স্টেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি উল্লেখ করে বজলুর রশীদ বলেন, ‘গরমে দেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গরমের সময় বাড়ছে। অন্যদিকে শীতের সময় কমেছে। শীতে দিনের তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। এতে করে মেঘ ও কুয়াশার পরিমাণও বাড়ছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১০ সালের পর ঢাকা বিভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এর একটা বড় কারণ দূষণ।’ ভবিষ্যতে এই তাপমাত্রা বাড়বে বলেও আশঙ্কা ব্যক্ত করেন তিনি।
বজলুর রশীদ বলেন, ‘বর্ষার সময় তাপমাত্রা বাড়ছে সারা দেশে। এখন অক্টোবর ও নভেম্বর মাসেও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। অর্থাৎ, বর্ষার সময় পরিবর্তন হয়েছে, বৃষ্টি দেরি করে আসছে এবং দেরি করে যাচ্ছে। প্রি মনসুন, মনসুন ও পোস্ট মনসুনের যে বিষয়—সেখানে দেখা যাচ্ছে পোস্ট মনসুনে (অর্থাৎ, বাংলাদেশে পরিচিত বর্ষাকালের বদলে বর্ষ মৌসুম-পরবর্তী সময়ে) বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ছে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, রংপুর, খুলনাসহ প্রায় সব বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তবে চট্টগ্রামে তাপপ্রবাহের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম। আবার জুন, জুলাই মাসেও তাপপ্রবাহ বেড়েছে, যে কারণে বর্ষা আসছে দেরিতে।
এ বিষয়ে বজলুর রশীদ বলেন, ‘বায়ুদূষণের কারণে দেশের তাপমাত্রায় বড় প্রভাব পড়ছে। আর এ ক্ষেত্রে ট্রান্সবাউন্ডারি বায়ুদূষণের প্রভাব রয়েছে। শীতের সময় গড় তাপমাত্রা বাড়লেও দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য অনেকটাই কমে গেছে। এর কারণ বায়ুদূষণ।’
গবেষণার তথ্য তুলে ধরে বজলুর রশীদ জানান, ঢাকার তাপমাত্রা গত ৪০ বছর ধরেই বাড়ছে। আবার ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সীমা বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রাজশাহীতে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের আলোর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি কমেছে শীতকালে। এর মধ্যে গত ৪০ বছরে রংপুর বিভাগে সূর্যালোক সবচেয়ে বেশি কমেছে। এরপর সূর্যালোক কমেছে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে। অন্যদিকে মেঘের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি হারে বেড়েছে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে
গবেষক হান্স ওলাভ বলেন, ‘বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য আঞ্চলিক ও স্থানীয় দূষণ দায়ী।’ ওলাভ তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্ষা মৌসুমের সময় আরও কমে আসবে। গরমের সময় বাড়বে। আবার দেখা যাবে, অনেক গরমের পর অল্প সময় অতিবৃষ্টি হবে।’
রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, ‘বিশ্ব একটাই, আর তাই আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব সবার ওপর পড়বেই। ভবিষ্যতে জলবায়ুর আরও পরিবর্তন হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির মধ্যে আছে। এ জন্য সঠিক গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ দরকার। নরওয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে এসব কাজে।’
আজিজুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশ। তাঁরা মূলত কয়েকটি বিষয়কে মাথায় রেখে গবেষণা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বর্ষা মৌসুম, তাপপ্রবাহ, শীতের ধরন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।’

দেশে গরমের সময়, অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে। আর বর্ষার সময় পরিবর্তন হওয়ায় সামগ্রিক কৃষি খাতেই প্রভাব পড়ছে, ডেঙ্গুর মতো বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ছে।
‘বাংলাদেশের পরিবর্তনশীল জলবায়ু: আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে ১৯৮০ থেকে ২০২৩ সালের প্রবণতা এবং পরিবর্তন’ শীর্ষক গবেষণায় দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয় সরণির বঙ্গবন্ধু মিলিটারি জাদুঘরে মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই গবেষণার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন, নরওয়ের আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের প্রধান হান্স ওলাভ হাইজিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান ড. ফাতিমা আখতারসহ অনেকে। এতে সভাপতিত্ব করেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন আফরোজা সুলতানা ও এস এম কামরুল হাসান। অন্যদিকে নরওয়ের গবেষক এলিয়া কুয়া, কাজসা পারডিং ও হান্স ওলাভও এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছর এই গবেষণা হয়েছে। সারা দেশের আবহাওয়ার ৩৫টি স্টেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি উল্লেখ করে বজলুর রশীদ বলেন, ‘গরমে দেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গরমের সময় বাড়ছে। অন্যদিকে শীতের সময় কমেছে। শীতে দিনের তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। এতে করে মেঘ ও কুয়াশার পরিমাণও বাড়ছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১০ সালের পর ঢাকা বিভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এর একটা বড় কারণ দূষণ।’ ভবিষ্যতে এই তাপমাত্রা বাড়বে বলেও আশঙ্কা ব্যক্ত করেন তিনি।
বজলুর রশীদ বলেন, ‘বর্ষার সময় তাপমাত্রা বাড়ছে সারা দেশে। এখন অক্টোবর ও নভেম্বর মাসেও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। অর্থাৎ, বর্ষার সময় পরিবর্তন হয়েছে, বৃষ্টি দেরি করে আসছে এবং দেরি করে যাচ্ছে। প্রি মনসুন, মনসুন ও পোস্ট মনসুনের যে বিষয়—সেখানে দেখা যাচ্ছে পোস্ট মনসুনে (অর্থাৎ, বাংলাদেশে পরিচিত বর্ষাকালের বদলে বর্ষ মৌসুম-পরবর্তী সময়ে) বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ছে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, রংপুর, খুলনাসহ প্রায় সব বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তবে চট্টগ্রামে তাপপ্রবাহের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম। আবার জুন, জুলাই মাসেও তাপপ্রবাহ বেড়েছে, যে কারণে বর্ষা আসছে দেরিতে।
এ বিষয়ে বজলুর রশীদ বলেন, ‘বায়ুদূষণের কারণে দেশের তাপমাত্রায় বড় প্রভাব পড়ছে। আর এ ক্ষেত্রে ট্রান্সবাউন্ডারি বায়ুদূষণের প্রভাব রয়েছে। শীতের সময় গড় তাপমাত্রা বাড়লেও দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য অনেকটাই কমে গেছে। এর কারণ বায়ুদূষণ।’
গবেষণার তথ্য তুলে ধরে বজলুর রশীদ জানান, ঢাকার তাপমাত্রা গত ৪০ বছর ধরেই বাড়ছে। আবার ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সীমা বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রাজশাহীতে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের আলোর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি কমেছে শীতকালে। এর মধ্যে গত ৪০ বছরে রংপুর বিভাগে সূর্যালোক সবচেয়ে বেশি কমেছে। এরপর সূর্যালোক কমেছে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে। অন্যদিকে মেঘের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি হারে বেড়েছে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে
গবেষক হান্স ওলাভ বলেন, ‘বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য আঞ্চলিক ও স্থানীয় দূষণ দায়ী।’ ওলাভ তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্ষা মৌসুমের সময় আরও কমে আসবে। গরমের সময় বাড়বে। আবার দেখা যাবে, অনেক গরমের পর অল্প সময় অতিবৃষ্টি হবে।’
রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, ‘বিশ্ব একটাই, আর তাই আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব সবার ওপর পড়বেই। ভবিষ্যতে জলবায়ুর আরও পরিবর্তন হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির মধ্যে আছে। এ জন্য সঠিক গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ দরকার। নরওয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে এসব কাজে।’
আজিজুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশ। তাঁরা মূলত কয়েকটি বিষয়কে মাথায় রেখে গবেষণা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বর্ষা মৌসুম, তাপপ্রবাহ, শীতের ধরন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশে গরমের সময়, অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে। আর বর্ষার সময় পরিবর্তন হওয়ায় সামগ্রিক কৃষি খাতেই প্রভাব পড়ছে, ডেঙ্গুর মতো বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ছে।
‘বাংলাদেশের পরিবর্তনশীল জলবায়ু: আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে ১৯৮০ থেকে ২০২৩ সালের প্রবণতা এবং পরিবর্তন’ শীর্ষক গবেষণায় দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয় সরণির বঙ্গবন্ধু মিলিটারি জাদুঘরে মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই গবেষণার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন, নরওয়ের আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের প্রধান হান্স ওলাভ হাইজিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান ড. ফাতিমা আখতারসহ অনেকে। এতে সভাপতিত্ব করেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন আফরোজা সুলতানা ও এস এম কামরুল হাসান। অন্যদিকে নরওয়ের গবেষক এলিয়া কুয়া, কাজসা পারডিং ও হান্স ওলাভও এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছর এই গবেষণা হয়েছে। সারা দেশের আবহাওয়ার ৩৫টি স্টেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি উল্লেখ করে বজলুর রশীদ বলেন, ‘গরমে দেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গরমের সময় বাড়ছে। অন্যদিকে শীতের সময় কমেছে। শীতে দিনের তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। এতে করে মেঘ ও কুয়াশার পরিমাণও বাড়ছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১০ সালের পর ঢাকা বিভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এর একটা বড় কারণ দূষণ।’ ভবিষ্যতে এই তাপমাত্রা বাড়বে বলেও আশঙ্কা ব্যক্ত করেন তিনি।
বজলুর রশীদ বলেন, ‘বর্ষার সময় তাপমাত্রা বাড়ছে সারা দেশে। এখন অক্টোবর ও নভেম্বর মাসেও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। অর্থাৎ, বর্ষার সময় পরিবর্তন হয়েছে, বৃষ্টি দেরি করে আসছে এবং দেরি করে যাচ্ছে। প্রি মনসুন, মনসুন ও পোস্ট মনসুনের যে বিষয়—সেখানে দেখা যাচ্ছে পোস্ট মনসুনে (অর্থাৎ, বাংলাদেশে পরিচিত বর্ষাকালের বদলে বর্ষ মৌসুম-পরবর্তী সময়ে) বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ছে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, রংপুর, খুলনাসহ প্রায় সব বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তবে চট্টগ্রামে তাপপ্রবাহের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম। আবার জুন, জুলাই মাসেও তাপপ্রবাহ বেড়েছে, যে কারণে বর্ষা আসছে দেরিতে।
এ বিষয়ে বজলুর রশীদ বলেন, ‘বায়ুদূষণের কারণে দেশের তাপমাত্রায় বড় প্রভাব পড়ছে। আর এ ক্ষেত্রে ট্রান্সবাউন্ডারি বায়ুদূষণের প্রভাব রয়েছে। শীতের সময় গড় তাপমাত্রা বাড়লেও দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য অনেকটাই কমে গেছে। এর কারণ বায়ুদূষণ।’
গবেষণার তথ্য তুলে ধরে বজলুর রশীদ জানান, ঢাকার তাপমাত্রা গত ৪০ বছর ধরেই বাড়ছে। আবার ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সীমা বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রাজশাহীতে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের আলোর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি কমেছে শীতকালে। এর মধ্যে গত ৪০ বছরে রংপুর বিভাগে সূর্যালোক সবচেয়ে বেশি কমেছে। এরপর সূর্যালোক কমেছে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে। অন্যদিকে মেঘের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি হারে বেড়েছে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে
গবেষক হান্স ওলাভ বলেন, ‘বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য আঞ্চলিক ও স্থানীয় দূষণ দায়ী।’ ওলাভ তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্ষা মৌসুমের সময় আরও কমে আসবে। গরমের সময় বাড়বে। আবার দেখা যাবে, অনেক গরমের পর অল্প সময় অতিবৃষ্টি হবে।’
রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, ‘বিশ্ব একটাই, আর তাই আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব সবার ওপর পড়বেই। ভবিষ্যতে জলবায়ুর আরও পরিবর্তন হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির মধ্যে আছে। এ জন্য সঠিক গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ দরকার। নরওয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে এসব কাজে।’
আজিজুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশ। তাঁরা মূলত কয়েকটি বিষয়কে মাথায় রেখে গবেষণা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বর্ষা মৌসুম, তাপপ্রবাহ, শীতের ধরন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।’

দেশে গরমের সময়, অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে। আর বর্ষার সময় পরিবর্তন হওয়ায় সামগ্রিক কৃষি খাতেই প্রভাব পড়ছে, ডেঙ্গুর মতো বিভিন্ন রোগের প্রকোপ বাড়ছে।
‘বাংলাদেশের পরিবর্তনশীল জলবায়ু: আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে ১৯৮০ থেকে ২০২৩ সালের প্রবণতা এবং পরিবর্তন’ শীর্ষক গবেষণায় দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের এই চিত্র উঠে এসেছে। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বিজয় সরণির বঙ্গবন্ধু মিলিটারি জাদুঘরে মাল্টিপারপাস মিলনায়তনে আবহাওয়া অধিদপ্তরের উদ্যোগে এই গবেষণার পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন, নরওয়ের আবহাওয়া ইনস্টিটিউটের প্রধান হান্স ওলাভ হাইজিন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া বিভাগের প্রধান ড. ফাতিমা আখতারসহ অনেকে। এতে সভাপতিত্ব করেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আজিজুর রহমান।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ এই গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁকে সহযোগিতা করেছেন আফরোজা সুলতানা ও এস এম কামরুল হাসান। অন্যদিকে নরওয়ের গবেষক এলিয়া কুয়া, কাজসা পারডিং ও হান্স ওলাভও এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন। ২০২১ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত তিন বছর এই গবেষণা হয়েছে। সারা দেশের আবহাওয়ার ৩৫টি স্টেশনের তথ্য বিশ্লেষণ করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি উল্লেখ করে বজলুর রশীদ বলেন, ‘গরমে দেশের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে। গরমের সময় বাড়ছে। অন্যদিকে শীতের সময় কমেছে। শীতে দিনের তাপমাত্রা কমে যাচ্ছে। এতে করে মেঘ ও কুয়াশার পরিমাণও বাড়ছে।’ তিনি বলেন, ‘২০১০ সালের পর ঢাকা বিভাগে সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে। এর একটা বড় কারণ দূষণ।’ ভবিষ্যতে এই তাপমাত্রা বাড়বে বলেও আশঙ্কা ব্যক্ত করেন তিনি।
বজলুর রশীদ বলেন, ‘বর্ষার সময় তাপমাত্রা বাড়ছে সারা দেশে। এখন অক্টোবর ও নভেম্বর মাসেও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। অর্থাৎ, বর্ষার সময় পরিবর্তন হয়েছে, বৃষ্টি দেরি করে আসছে এবং দেরি করে যাচ্ছে। প্রি মনসুন, মনসুন ও পোস্ট মনসুনের যে বিষয়—সেখানে দেখা যাচ্ছে পোস্ট মনসুনে (অর্থাৎ, বাংলাদেশে পরিচিত বর্ষাকালের বদলে বর্ষ মৌসুম-পরবর্তী সময়ে) বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ছে।’
গবেষণায় দেখা গেছে, রংপুর, খুলনাসহ প্রায় সব বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে তাপপ্রবাহ বেড়েছে। তবে চট্টগ্রামে তাপপ্রবাহের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত কম। আবার জুন, জুলাই মাসেও তাপপ্রবাহ বেড়েছে, যে কারণে বর্ষা আসছে দেরিতে।
এ বিষয়ে বজলুর রশীদ বলেন, ‘বায়ুদূষণের কারণে দেশের তাপমাত্রায় বড় প্রভাব পড়ছে। আর এ ক্ষেত্রে ট্রান্সবাউন্ডারি বায়ুদূষণের প্রভাব রয়েছে। শীতের সময় গড় তাপমাত্রা বাড়লেও দিন ও রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য অনেকটাই কমে গেছে। এর কারণ বায়ুদূষণ।’
গবেষণার তথ্য তুলে ধরে বজলুর রশীদ জানান, ঢাকার তাপমাত্রা গত ৪০ বছর ধরেই বাড়ছে। আবার ঢাকাসহ দেশের আট বিভাগেই বর্ষা মৌসুমে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সীমা বেড়ে গেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে রাজশাহীতে।
গবেষণায় দেখা গেছে, সূর্যের আলোর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি কমেছে শীতকালে। এর মধ্যে গত ৪০ বছরে রংপুর বিভাগে সূর্যালোক সবচেয়ে বেশি কমেছে। এরপর সূর্যালোক কমেছে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও রাজশাহী বিভাগে। অন্যদিকে মেঘের পরিমাণ অপেক্ষাকৃত বেশি হারে বেড়েছে রাজশাহী, রংপুর ও খুলনা বিভাগে
গবেষক হান্স ওলাভ বলেন, ‘বাংলাদেশের আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য আঞ্চলিক ও স্থানীয় দূষণ দায়ী।’ ওলাভ তাঁর উপস্থাপনায় বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্ষা মৌসুমের সময় আরও কমে আসবে। গরমের সময় বাড়বে। আবার দেখা যাবে, অনেক গরমের পর অল্প সময় অতিবৃষ্টি হবে।’
রাষ্ট্রদূত এসপেন রিকটার-ভেন্ডসেন বলেন, ‘বিশ্ব একটাই, আর তাই আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব সবার ওপর পড়বেই। ভবিষ্যতে জলবায়ুর আরও পরিবর্তন হবে।’ তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকির মধ্যে আছে। এ জন্য সঠিক গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ দরকার। নরওয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে এসব কাজে।’
আজিজুর রহমান বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকিতে আছে বাংলাদেশ। তাঁরা মূলত কয়েকটি বিষয়কে মাথায় রেখে গবেষণা করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে বর্ষা মৌসুম, তাপপ্রবাহ, শীতের ধরন ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।’

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
১৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানী এবং এর আশপাশ এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ।
আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় কোনো বৃষ্টির রেকর্ড করা হয়নি, যার ফলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকার প্রবণতা বজায় রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য দেওয়া পূর্বাভাস অনুযায়ী, বর্তমানে রাজধানী এবং এর আশপাশ এলাকার ওপর দিয়ে উত্তর বা উত্তর-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে।
আজ সকাল ৬টায় ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৮ শতাংশ।
আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৪ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে গতকালকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় কোনো বৃষ্টির রেকর্ড করা হয়নি, যার ফলে আবহাওয়া শুষ্ক থাকার প্রবণতা বজায় রয়েছে।

দেশে গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
১৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, লাহোর (পাকিস্তান) ৩৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও কলকাতা।
শীর্ষ দূষণের ১০ শহর:
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টার কাছাকাছি সময়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের তালিকা নিচে দেওয়া হলো (বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে) :
তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (৩৬০, বিপজ্জনক), এরপরে আছে ভারতের দুটি শহর—দিল্লি (২৭০, খুবই অস্বাস্থ্যকর) এবং কলকাতা (১৮৯, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। এরপর ১৭৮ নিয়ে চীনের রাজধানী বেইজিং রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৫. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৯)
৬. তাশকেন্ত, উজবেকিস্তান (১৫৬)
৭. করাচি, পাকিস্তান ( ১৫৪)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৩৯)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত ( ১২৯)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৭)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’। এই স্কোর নিয়ে ঢাকা বর্তমানে বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে দূষিত শহরগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
প্রতিবছর শীতকাল শুরুর আগেই ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বাড়তে শুরু করে।
একিউআই মানদণ্ড অনুসারে, ১৫১ থেকে ২০০ স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বিবেচনা করা হয়। এই স্তরে সাধারণ জনগোষ্ঠীর সদস্যরা অসুস্থতা অনুভব করতে পারেন এবং সংবেদনশীল গোষ্ঠীর (যেমন শিশু, বয়স্ক এবং শ্বাসযন্ত্রের রোগী) জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, লাহোর (পাকিস্তান) ৩৬০ একিউআই স্কোর নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ (Hazardous) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এরপরে রয়েছে ভারতের দিল্লি ও কলকাতা।
শীর্ষ দূষণের ১০ শহর:
আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৯টার কাছাকাছি সময়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০টি দূষিত শহরের তালিকা নিচে দেওয়া হলো (বায়ুমানের দ্রুত পরিবর্তনের কারণে র্যাঙ্কিংয়ে পরিবর্তন হতে পারে) :
তালিকায় শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (৩৬০, বিপজ্জনক), এরপরে আছে ভারতের দুটি শহর—দিল্লি (২৭০, খুবই অস্বাস্থ্যকর) এবং কলকাতা (১৮৯, খুবই অস্বাস্থ্যকর)। এরপর ১৭৮ নিয়ে চীনের রাজধানী বেইজিং রয়েছে চতুর্থ অবস্থানে।
শীর্ষ দশের অন্যান্য শহর:
৫. ঢাকা, বাংলাদেশ (১৬৯)
৬. তাশকেন্ত, উজবেকিস্তান (১৫৬)
৭. করাচি, পাকিস্তান ( ১৫৪)
৮. কাম্পালা, উগান্ডা (১৩৯)
৯. দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত ( ১২৯)
১০. কুয়েত সিটি, কুয়েত (১১৭)
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

দেশে গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এর প্রভাবে কয়েক দিনের মধ্যে উপকূলীয় অঞ্চলসহ বাংলাদেশের বেশ কিছু স্থানে বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশে কমতে পারে তাপমাত্রা।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি ঘনীভূত হতে পারে।
লঘুচাপটি নিম্নচাপ থেকে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে জানান আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. ওমর ফারুক। আজ দুপুরে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, নিম্নচাপে রূপ নিলে নিশ্চিত হওয়া যাবে যে এর গতিপথ কোন দিকে হবে। তবে আপাতত মনে হচ্ছে, ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হলে এটি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূলে ২৮ অক্টোবর বিকেলে কিংবা ২৯ অক্টোবর সকালে আঘাত হানতে পারে।
মো. ওমর ফারুক আরও বলেন, ঘূর্ণিঝড়টি যদি অন্ধ্র প্রদেশে আঘাত হানে, তাহলে এর পর থেকে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বৃষ্টি হবে। আর এই বৃষ্টি হলে কয়েক দিন তাপমাত্রা কম থাকবে। তবে শীত পড়ার মতো তাপমাত্রা কমবে না। নভেম্বরের শেষ দিকে বা ডিসেম্বরের আগে বাংলাদেশে শীত পড়ার সম্ভাবনা কম।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজ থেকে আগামী পাঁচ দিনের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় আজকে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।
২৭ অক্টোবর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রায় একই রকম থাকতে পারে। তবে ২৮ অক্টোবর চট্টগ্রামের পাশাপাশি খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। এ সময় সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, আজ সকালে সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ২০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, রাজধানী ঢাকায় যা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দেশে গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
১৬ ঘণ্টা আগে
সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপটি দুর্বল হয়ে গেছে। অবস্থান করছে ভারতে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে। এই লঘুচাপের প্রভাব একেবারেই পড়েনি বাংলাদেশে। তবে আজকের মধ্যে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর এলাকায় আরও একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এটি শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এসব কথা জানানো হয়। এতে বলা হয়, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন তামিলনাড়ু উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও দুর্বল হয়ে লঘুচাপে রূপ নিয়ে তামিলনাড়ু এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এটি আরও পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে গুরুত্বহীন হয়ে পড়তে পারে। দক্ষিণ বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ শাহীনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, লঘুচাপটি সৃষ্টির পর শক্তিশালী হলে বাংলাদেশ উপকূলে বৃষ্টি হতে পারে।
এদিকে আজ শুক্রবার সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থেকে আকাশ মেঘলা থাকতে পারে। সারা দিনের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এ সময় উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানী ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।

দেশে গরমের সময় অর্থাৎ গ্রীষ্মকালের দৈর্ঘ্য বেড়েছে। একই সঙ্গে আগের তুলনায় তাপমাত্রা কমছে শীতের দিনে এবং বদলে যাচ্ছে বর্ষা মৌসুমের সময়ও। এতে দেশের কৃষিতে পড়ছে নেতিবাচক প্রভাব। শীতের সময় দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় ধানের ফলনেও প্রভাব পড়ছে
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
আবহাওয়া অধিদপ্তর আজ শনিবার ঢাকা এবং পার্শ্ববর্তী এলাকার জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আজকের আবহাওয়া মূলত শুষ্ক থাকতে পারে এবং আকাশ থাকবে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকা আবারও বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষের কাছাকাছি অবস্থান নিয়েছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ শনিবার সকাল ৯টায় ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ছিল ১৬৯। সে হিসাবে বাতাসের মান ‘অস্বাস্থ্যকর’।
১৬ ঘণ্টা আগে
কয়েক দিন আগে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছিল লঘুচাপ। এটি পরে দুর্বল হয়ে ভারতের তামিলনাড়ুর দিকে যায়। এর কোনো প্রভাব বাংলাদেশে পড়েনি। তবে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নতুন করে আরেকটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে।
১ দিন আগে