
সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের অঙ্গসংঠনটি প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মানুষ এখনো কঠিন জ্বালানি (যেমন: কাঠ, ফসলের বর্জ্য, কাঠকয়লা, কয়লা, গোবর) এবং কেরোসিন ব্যবহার করে খোলা স্থানে বা অনিরাপদ চুলায় করে রান্না করে। এদের অধিকাংশই দরিদ্র এবং নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাস করে। শহুরে এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে পরিবেশবান্ধব রান্নার বিকল্প উপায়ের ক্ষেত্রে বড় অসংগতি রয়েছে।
২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশের তুলনায় শহুরে এলাকার মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ দূষিত জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল ছিল।
বাড়ির অভ্যন্তরে এবং আশপাশে অনিরাপদ, দূষক জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে গৃহস্থালি বায়ু দূষণের সৃষ্টি হয়। এসব দূষণ স্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এর মধ্যে রয়েছে দূষিত ক্ষুদ্র কণা, যা ফুসফুসের গভীরে এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। যেসব আবাসস্থলে ঠিকভাবে বায়ু চলাচল করতে পারে না, সেসব গৃহে ধোঁয়ায় দূষিত সূক্ষ্ম কণার মাত্রা গ্রহণযোগ্যতার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি থাকতে পারে।
বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে, কারণ তাঁরা গৃহস্থালির ভেতরে বা আশপাশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এ ছাড়া রান্নার জন্য দূষণীয় জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করলে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয়।
প্রতি বছর রান্নার জন্য ব্যবহৃত কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিনের অসম্পূর্ণ দহনের কারণে পরিবারের বায়ু দূষণের কারণে ৩২ লাখ মানুষ অকালে মারা যায়। গৃহস্থালির বায়ু দূষণের কণা এবং অন্যান্য দূষক শ্বাসনালি এবং ফুসফুসের প্রদাহ সৃষ্টি করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং রক্তের অক্সিজেন সঞ্চালন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
গৃহস্থালির বায়ু দূষণে এই ৩২ লাখ মৃত্যুর মধ্যে ৩২ শতাংশ ইস্কেমিক হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হৃদ্রোগে সব মৃত্যুর ১২ শতাংশ বার্ষিক এক মিলিয়নেরও বেশি অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী। আর এর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
২৩ শতাংশ স্ট্রোক করে মারা গেছেন। স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর প্রায় ১২ শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রতিদিনের বায়ু দূষণ, যা বাড়িতে কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিন ব্যবহার থেকে সৃষ্টি হয়।
২১ শতাংশ নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মারা গেছেন। পরিবারের বায়ু দূষণের সংস্পর্শে শৈশবকালে এলআরআইয়ের ঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ করে এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ৪৪ শতাংশের জন্য দায়ী। এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তীব্র শ্বাসনালি সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় এবং নিউমোনিয়ার কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের ২২ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী।
১৯ শতাংশ মৃত্যু ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) থেকে হয়েছে। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সিওপিডি আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ২৩ শতাংশ ঘরোয়া বায়ু দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে হয়েছে।
৬ শতাংশ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ১১ শতাংশের এই রোগে মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালির কেরোসিন বা কাঠ, কাঠকয়লা বা কয়লার মতো কঠিন জ্বালানি ব্যবহারে সৃষ্ট গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
পারিবারিক বায়ু দূষণ ২০১৯ সালে আনুমানিক ৮৬ মিলিয়ন সুস্থ জীবনের ক্ষতির জন্য দায়ী, যার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাসকারী নারীরা।
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে প্রায় অর্ধেক মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ থেকে কণা পদার্থ (কাঁচ) শ্বাস নেওয়া।
এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ এবং কম জন্ম ওজন, যক্ষ্মা, ছানি, নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল এবং ল্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসারের মধ্যে যোগসূত্রের প্রমাণ রয়েছে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের অঙ্গসংঠনটি প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মানুষ এখনো কঠিন জ্বালানি (যেমন: কাঠ, ফসলের বর্জ্য, কাঠকয়লা, কয়লা, গোবর) এবং কেরোসিন ব্যবহার করে খোলা স্থানে বা অনিরাপদ চুলায় করে রান্না করে। এদের অধিকাংশই দরিদ্র এবং নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাস করে। শহুরে এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে পরিবেশবান্ধব রান্নার বিকল্প উপায়ের ক্ষেত্রে বড় অসংগতি রয়েছে।
২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশের তুলনায় শহুরে এলাকার মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ দূষিত জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল ছিল।
বাড়ির অভ্যন্তরে এবং আশপাশে অনিরাপদ, দূষক জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে গৃহস্থালি বায়ু দূষণের সৃষ্টি হয়। এসব দূষণ স্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এর মধ্যে রয়েছে দূষিত ক্ষুদ্র কণা, যা ফুসফুসের গভীরে এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। যেসব আবাসস্থলে ঠিকভাবে বায়ু চলাচল করতে পারে না, সেসব গৃহে ধোঁয়ায় দূষিত সূক্ষ্ম কণার মাত্রা গ্রহণযোগ্যতার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি থাকতে পারে।
বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে, কারণ তাঁরা গৃহস্থালির ভেতরে বা আশপাশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এ ছাড়া রান্নার জন্য দূষণীয় জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করলে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয়।
প্রতি বছর রান্নার জন্য ব্যবহৃত কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিনের অসম্পূর্ণ দহনের কারণে পরিবারের বায়ু দূষণের কারণে ৩২ লাখ মানুষ অকালে মারা যায়। গৃহস্থালির বায়ু দূষণের কণা এবং অন্যান্য দূষক শ্বাসনালি এবং ফুসফুসের প্রদাহ সৃষ্টি করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং রক্তের অক্সিজেন সঞ্চালন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
গৃহস্থালির বায়ু দূষণে এই ৩২ লাখ মৃত্যুর মধ্যে ৩২ শতাংশ ইস্কেমিক হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হৃদ্রোগে সব মৃত্যুর ১২ শতাংশ বার্ষিক এক মিলিয়নেরও বেশি অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী। আর এর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
২৩ শতাংশ স্ট্রোক করে মারা গেছেন। স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর প্রায় ১২ শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রতিদিনের বায়ু দূষণ, যা বাড়িতে কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিন ব্যবহার থেকে সৃষ্টি হয়।
২১ শতাংশ নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মারা গেছেন। পরিবারের বায়ু দূষণের সংস্পর্শে শৈশবকালে এলআরআইয়ের ঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ করে এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ৪৪ শতাংশের জন্য দায়ী। এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তীব্র শ্বাসনালি সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় এবং নিউমোনিয়ার কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের ২২ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী।
১৯ শতাংশ মৃত্যু ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) থেকে হয়েছে। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সিওপিডি আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ২৩ শতাংশ ঘরোয়া বায়ু দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে হয়েছে।
৬ শতাংশ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ১১ শতাংশের এই রোগে মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালির কেরোসিন বা কাঠ, কাঠকয়লা বা কয়লার মতো কঠিন জ্বালানি ব্যবহারে সৃষ্ট গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
পারিবারিক বায়ু দূষণ ২০১৯ সালে আনুমানিক ৮৬ মিলিয়ন সুস্থ জীবনের ক্ষতির জন্য দায়ী, যার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাসকারী নারীরা।
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে প্রায় অর্ধেক মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ থেকে কণা পদার্থ (কাঁচ) শ্বাস নেওয়া।
এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ এবং কম জন্ম ওজন, যক্ষ্মা, ছানি, নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল এবং ল্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসারের মধ্যে যোগসূত্রের প্রমাণ রয়েছে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের অঙ্গসংঠনটি প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মানুষ এখনো কঠিন জ্বালানি (যেমন: কাঠ, ফসলের বর্জ্য, কাঠকয়লা, কয়লা, গোবর) এবং কেরোসিন ব্যবহার করে খোলা স্থানে বা অনিরাপদ চুলায় করে রান্না করে। এদের অধিকাংশই দরিদ্র এবং নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাস করে। শহুরে এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে পরিবেশবান্ধব রান্নার বিকল্প উপায়ের ক্ষেত্রে বড় অসংগতি রয়েছে।
২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশের তুলনায় শহুরে এলাকার মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ দূষিত জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল ছিল।
বাড়ির অভ্যন্তরে এবং আশপাশে অনিরাপদ, দূষক জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে গৃহস্থালি বায়ু দূষণের সৃষ্টি হয়। এসব দূষণ স্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এর মধ্যে রয়েছে দূষিত ক্ষুদ্র কণা, যা ফুসফুসের গভীরে এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। যেসব আবাসস্থলে ঠিকভাবে বায়ু চলাচল করতে পারে না, সেসব গৃহে ধোঁয়ায় দূষিত সূক্ষ্ম কণার মাত্রা গ্রহণযোগ্যতার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি থাকতে পারে।
বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে, কারণ তাঁরা গৃহস্থালির ভেতরে বা আশপাশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এ ছাড়া রান্নার জন্য দূষণীয় জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করলে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয়।
প্রতি বছর রান্নার জন্য ব্যবহৃত কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিনের অসম্পূর্ণ দহনের কারণে পরিবারের বায়ু দূষণের কারণে ৩২ লাখ মানুষ অকালে মারা যায়। গৃহস্থালির বায়ু দূষণের কণা এবং অন্যান্য দূষক শ্বাসনালি এবং ফুসফুসের প্রদাহ সৃষ্টি করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং রক্তের অক্সিজেন সঞ্চালন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
গৃহস্থালির বায়ু দূষণে এই ৩২ লাখ মৃত্যুর মধ্যে ৩২ শতাংশ ইস্কেমিক হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হৃদ্রোগে সব মৃত্যুর ১২ শতাংশ বার্ষিক এক মিলিয়নেরও বেশি অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী। আর এর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
২৩ শতাংশ স্ট্রোক করে মারা গেছেন। স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর প্রায় ১২ শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রতিদিনের বায়ু দূষণ, যা বাড়িতে কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিন ব্যবহার থেকে সৃষ্টি হয়।
২১ শতাংশ নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মারা গেছেন। পরিবারের বায়ু দূষণের সংস্পর্শে শৈশবকালে এলআরআইয়ের ঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ করে এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ৪৪ শতাংশের জন্য দায়ী। এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তীব্র শ্বাসনালি সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় এবং নিউমোনিয়ার কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের ২২ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী।
১৯ শতাংশ মৃত্যু ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) থেকে হয়েছে। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সিওপিডি আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ২৩ শতাংশ ঘরোয়া বায়ু দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে হয়েছে।
৬ শতাংশ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ১১ শতাংশের এই রোগে মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালির কেরোসিন বা কাঠ, কাঠকয়লা বা কয়লার মতো কঠিন জ্বালানি ব্যবহারে সৃষ্ট গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
পারিবারিক বায়ু দূষণ ২০১৯ সালে আনুমানিক ৮৬ মিলিয়ন সুস্থ জীবনের ক্ষতির জন্য দায়ী, যার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাসকারী নারীরা।
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে প্রায় অর্ধেক মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ থেকে কণা পদার্থ (কাঁচ) শ্বাস নেওয়া।
এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ এবং কম জন্ম ওজন, যক্ষ্মা, ছানি, নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল এবং ল্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসারের মধ্যে যোগসূত্রের প্রমাণ রয়েছে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
জাতিসংঘের অঙ্গসংঠনটি প্রতিবেদনের সারসংক্ষেপে জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী প্রায় ২ দশমিক ৩ বিলিয়ন মানুষ এখনো কঠিন জ্বালানি (যেমন: কাঠ, ফসলের বর্জ্য, কাঠকয়লা, কয়লা, গোবর) এবং কেরোসিন ব্যবহার করে খোলা স্থানে বা অনিরাপদ চুলায় করে রান্না করে। এদের অধিকাংশই দরিদ্র এবং নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাস করে। শহুরে এবং গ্রামীণ এলাকার মধ্যে পরিবেশবান্ধব রান্নার বিকল্প উপায়ের ক্ষেত্রে বড় অসংগতি রয়েছে।
২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী গ্রামীণ জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশের তুলনায় শহুরে এলাকার মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ দূষিত জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভরশীল ছিল।
বাড়ির অভ্যন্তরে এবং আশপাশে অনিরাপদ, দূষক জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ব্যবহার থেকে গৃহস্থালি বায়ু দূষণের সৃষ্টি হয়। এসব দূষণ স্বাস্থ্যর জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। এর মধ্যে রয়েছে দূষিত ক্ষুদ্র কণা, যা ফুসফুসের গভীরে এবং রক্ত প্রবাহে প্রবেশ করে। যেসব আবাসস্থলে ঠিকভাবে বায়ু চলাচল করতে পারে না, সেসব গৃহে ধোঁয়ায় দূষিত সূক্ষ্ম কণার মাত্রা গ্রহণযোগ্যতার চেয়ে ১০০ গুণ বেশি থাকতে পারে।
বিশেষ করে নারী ও শিশুদের ওপর এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে, কারণ তাঁরা গৃহস্থালির ভেতরে বা আশপাশে সবচেয়ে বেশি সময় কাটায়। এ ছাড়া রান্নার জন্য দূষণীয় জ্বালানি এবং প্রযুক্তির ওপর নির্ভর করলে অতিরিক্ত সময় ব্যয় হয়।
প্রতি বছর রান্নার জন্য ব্যবহৃত কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিনের অসম্পূর্ণ দহনের কারণে পরিবারের বায়ু দূষণের কারণে ৩২ লাখ মানুষ অকালে মারা যায়। গৃহস্থালির বায়ু দূষণের কণা এবং অন্যান্য দূষক শ্বাসনালি এবং ফুসফুসের প্রদাহ সৃষ্টি করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে এবং রক্তের অক্সিজেন সঞ্চালন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
গৃহস্থালির বায়ু দূষণে এই ৩২ লাখ মৃত্যুর মধ্যে ৩২ শতাংশ ইস্কেমিক হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এই হৃদ্রোগে সব মৃত্যুর ১২ শতাংশ বার্ষিক এক মিলিয়নেরও বেশি অকাল মৃত্যুর জন্য দায়ী। আর এর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
২৩ শতাংশ স্ট্রোক করে মারা গেছেন। স্ট্রোকজনিত মৃত্যুর প্রায় ১২ শতাংশের মৃত্যুর জন্য দায়ী প্রতিদিনের বায়ু দূষণ, যা বাড়িতে কঠিন জ্বালানি এবং কেরোসিন ব্যবহার থেকে সৃষ্টি হয়।
২১ শতাংশ নিম্ন শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মারা গেছেন। পরিবারের বায়ু দূষণের সংস্পর্শে শৈশবকালে এলআরআইয়ের ঝুঁকি প্রায় দ্বিগুণ করে এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ৪৪ শতাংশের জন্য দায়ী। এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তীব্র শ্বাসনালি সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ায় এবং নিউমোনিয়ার কারণে প্রাপ্তবয়স্কদের ২২ শতাংশ মৃত্যুর জন্য দায়ী।
১৯ শতাংশ মৃত্যু ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ (সিওপিডি) থেকে হয়েছে। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সিওপিডি আক্রান্ত হয়ে সব মৃত্যুর ২৩ শতাংশ ঘরোয়া বায়ু দূষণের সংস্পর্শে আসার কারণে হয়েছে।
৬ শতাংশ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে প্রায় ১১ শতাংশের এই রোগে মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালির কেরোসিন বা কাঠ, কাঠকয়লা বা কয়লার মতো কঠিন জ্বালানি ব্যবহারে সৃষ্ট গৃহস্থালি বায়ু দূষণ।
পারিবারিক বায়ু দূষণ ২০১৯ সালে আনুমানিক ৮৬ মিলিয়ন সুস্থ জীবনের ক্ষতির জন্য দায়ী, যার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে বসবাসকারী নারীরা।
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে প্রায় অর্ধেক মৃত্যুর কারণ গৃহস্থালি বায়ু দূষণ থেকে কণা পদার্থ (কাঁচ) শ্বাস নেওয়া।
এ ছাড়া পরিবারের বায়ু দূষণ এবং কম জন্ম ওজন, যক্ষ্মা, ছানি, নাসোফ্যারিঞ্জিয়াল এবং ল্যারিঞ্জিয়াল ক্যানসারের মধ্যে যোগসূত্রের প্রমাণ রয়েছে।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ (২৭ অক্টোবর) দুপুরে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ১৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা বা রাত নাগাদ ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
এদিকে ভারতের আবহাওয়া অধিদপ্তর (আইএমডি) জানিয়েছে, শেষ ৬ ঘণ্টায় দক্ষিণ-পশ্চিম এবং সংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ওপর দিয়ে ঘণ্টায় ১৭ কিলোমিটার গতিতে স্থলভাগের দিকে এগোচ্ছে মোন্থা। সর্বশেষ বুলেটিন অনুসারে, দুপুরে চেন্নাই থেকে ৪৪০ কিলোমিটার পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বে, কাকিনাড়া থেকে ৪৯০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং বিশাখাপট্টনম থেকে ৫৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পূর্ব এবং গোপালপুর থেকে ৭১০ কিলোমিটার দক্ষিণ দিকে অবস্থান করছে। আগামীকাল মঙ্গলবার সকালের মধ্যে ‘প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে’ পরিণত হবে। ‘প্রবল’ আকারেই মঙ্গলবার রাতে অন্ধ্র প্রদেশের মছলিপট্টনম এবং কাকিনাড়ার কাছে কলিঙ্গপট্টনম উপকূলের মধ্যবর্তী অংশে আছড়ে পড়বে। ঝড়ের সর্বোচ্চ গতি থাকবে ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। দমকা হাওয়ার বেগ ছুঁতে পারে ১১০ কিলোমিটারের গণ্ডি।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
এটি আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘মোন্থা’ ২৭ অক্টোবর রাত সাড়ে ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থকে ১৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থকে ১৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৮০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থকে ১২৬০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। এটি আরও পশ্চিম-উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হতে পারে। ‘মোন্থা’ আগামীকাল মঙ্গলবার ২৮ অক্টোবর সন্ধ্যা অথবা রাতের দিকে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৫৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৮৮ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এ জন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার সব নৌকা ও ট্রলারকে পরর্বতী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে তাদের গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা জানান, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। যার কিছুটা প্রভাব বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পড়তে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মোন্থা’ প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে আঘাত হানতে পারে কাল সন্ধ্যা বা এর পরবর্তী সময়। আজ বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়বে না। তবে কাল আঘাত হানার সময় বাংলাদেশের খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। রাজধানী ঢাকায়ও কাল বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ‘মোন্থা’ প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলসহ বেশ কিছু অঞ্চলে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে।
এদিকে আজ সকাল ৭টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। উত্তর উত্তরপূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৫-১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, আগ্নেয়গিরিটির নিচে বিপুল পরিমাণ গ্যাসের চাপ সৃষ্টি হচ্ছে, যা কোনো না কোনোভাবে ভবিষ্যতে নির্গত হতে বাধ্য। এটি সহিংস বিস্ফোরণের মাধ্যমেও ঘটতে পারে, অথবা ধীরে ধীরে গ্যাস নিঃসরণের মাধ্যমে।
গবেষণাটির প্রধান লেখক ও আগ্নেয়গিরি বিশেষজ্ঞ পাবলো গনজালেস লাইভ সায়েন্সকে বলেছেন, ‘এটি আতঙ্ক তৈরির জন্য নয়, বরং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সতর্কবার্তা—যাতে তারা অঞ্চলটিতে পর্যবেক্ষণের জন্য রসদ বরাদ্দ করে।’
রোববার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দারাও ইতিমধ্যে ২০২৩ সাল থেকেই আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি এলাকায় গ্যাস নিঃসরণের ধোঁয়া ও দুর্গন্ধ লক্ষ্য করেছেন। এমনকি চূড়া থেকে প্রায় ৩০ মাইল দূরেও এমনটি টের পাওয়া গেছে। ১২ হাজার ৯২৭ ফুট উচ্চতার এই বিশাল আগ্নেয়গিরি দক্ষিণ-পূর্ব ইরানের সবচেয়ে বড় এবং পার্শ্ববর্তী ছোট পাহাড়গুলোকে ছাপিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দূরবর্তী ও প্রত্যন্ত অবস্থানের কারণে এটিকে সরাসরি পর্যবেক্ষণ করাও কঠিন। এ অবস্থায় গবেষণারত শিক্ষার্থী মোহাম্মদ হোসেইন মোহাম্মদনিয়া ও পাবলো গনজালেস স্যাটেলাইট চিত্র ব্যবহার করে আগ্নেয়গিরির চূড়ার উচ্চতা বৃদ্ধির প্রমাণ পান।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরিবর্তনের কারণ সম্ভবত আগ্নেয়গিরির নিচের হাইড্রোথার্মাল ব্যবস্থায় পরিবর্তন, যা গ্যাস জমা বা ম্যাগমার স্থানচ্যুতি ঘটাতে পারে। তাঁরা জানিয়েছেন, তাফতান আগ্নেয়গিরির পরিস্থিতি এখন নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং গবেষণা অব্যাহত থাকবে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে। গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে আগামীকাল সোমবার খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আজ রোববার রাত ৯টায় আবহাওয়ার বিশেষ ৪ নম্বর বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হক স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় (১১.৪ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৬.৬ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশ) অবস্থান করছে।
গভীর নিম্নচাপটি আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৩০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১২৭০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১২৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল।
এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে।
বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের ৪৮ কিলোমিটার এর মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। গভীর নিম্নচাপ কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ০১ (এক) নম্বর (পুনঃ) ০১ (এক) নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে। সেসঙ্গে তাদেরকে গভীর সাগরে বিচরণ না করতে বলা হয়েছে।

সারা বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ৩২ লাখ মানুষ রান্নাবান্না ও গৃহস্থালিজনিত অন্যান্য বায়ু দূষণের শিকার হয়ে মারা যান। গতকাল শনিবার (১৫ ডিসেম্বর) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক প্রতিবেদনে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে।
১৬ ডিসেম্বর ২০২৩
দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’ উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি আরও শক্তিশালী হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’য় পরিণত হয়েছে। এটি দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর এলাকায় বর্তমানে অবস্থান করছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইরান ও পাকিস্তানের সীমান্তের কাছে অবস্থিত তাফতান আগ্নেয়গিরি আবার সক্রিয় হতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৭ লাখ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা এই আগ্নেয়গিরির চূড়া গত এক বছরে প্রায় ৩.৫ ইঞ্চি উঁচু হয়েছে বলে জানানো হয়েছে ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায়।
১ দিন আগে