মীর রাকিব হাসান, ঢাকা
গত ঈদে করোনার কারণে ফারিণের কাজের সংখ্যা কম ছিল। এর মধ্যে লম্বা সময় ধরে শুটিং করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘লেডিস অ্যান্ড জেন্টলম্যান’। প্রায় মাসখানেক হলো প্রচার শুরু হয়েছে সিরিজটির। এখনো প্রশংসা পাচ্ছেন। এর জন্য কষ্টটাও কম করতে হয়নি। সাবিলা চরিত্রটির জন্য যেমন ওজন বাড়াতে হয়েছে, চরিত্রটি নিজের মাঝে ধারণ করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। কারণ, এই চরিত্রের কোনো কিছুই ফারিণের জীবনে ঘটেনি। ফারিণ বললেন, ‘শুটিং শুরুর ১০ দিন আগে বাসা থেকে প্রতিদিন লোকেশন ভিজিট করতে যেতাম। চরিত্রটা বোঝার জন্যই বাসে যাতায়াত করেছি। কবিতা পড়েছি, ছাদে হেঁটেছি। সিরিজটি করার সময় আমি পুরোপুরি সাবিলা হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছি।’
শুটিং অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে ফারিণ বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমার কখনো মনে হয়নি যে আমি এত বড় একজন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করছি। তবে একটা বিষয় খেয়াল করেছি, সরয়ার ভাই সব সময় অভিনয়শিল্পীর ভেতরটা দেখতে চান। মানে, চরিত্রটা বা দৃশ্যটা করার আগে তার ভেতরটা কতটা পরিবর্তন হয়েছে, তা তাঁর কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয়েছে, তিনি আমাকে একটা সাইকেলে উঠিয়ে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়েছেন, গাইড করেছেন। একসময় উনি ধাক্কা বন্ধ করলেও আমি সাইকেল চালিয়েছি। ভরসার এই জায়গাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।’
এখন খানিকটা অবসরে তাসনিয়া ফারিণের। ঈদের আমেজে নিজের অভিনীত নাটক দেখছেন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। এবার ঈদে ২১টির মতো নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। বেশির ভাগ নাটক প্রচার হয়ে গেছে। প্রশংসা পেয়ে খুদে বার্তাও পাচ্ছেন তিনি।
সব সময় তো রোমান্টিক কিংবা রোমান্টিক-কমেডি নাটক করা হয়। তবে এবার পারিবারিক আবহের গল্প রয়েছে, সে রকম কাজকেই প্রাধান্য দিয়েছেন ফারিণ। তিনি বলেন, ‘রোমান্টিক কিংবা কমেডি গল্পেও কিছু করেছি। চেষ্টা করেছি সব ধরনের কাজের সঙ্গে থাকতে।’
ক্যারিয়ারের বয়স বাড়ছে, সঙ্গে বাড়ছে অভিনয়ের ম্যাচিউরিটিও। এই সময়ে এসে আরও সচেতনভাবে কাজ করতে চান ফারিণ। অতি সাবধানী পয়ে এগোতে চান সামনে।
গত ঈদে করোনার কারণে ফারিণের কাজের সংখ্যা কম ছিল। এর মধ্যে লম্বা সময় ধরে শুটিং করেছেন মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘লেডিস অ্যান্ড জেন্টলম্যান’। প্রায় মাসখানেক হলো প্রচার শুরু হয়েছে সিরিজটির। এখনো প্রশংসা পাচ্ছেন। এর জন্য কষ্টটাও কম করতে হয়নি। সাবিলা চরিত্রটির জন্য যেমন ওজন বাড়াতে হয়েছে, চরিত্রটি নিজের মাঝে ধারণ করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে। কারণ, এই চরিত্রের কোনো কিছুই ফারিণের জীবনে ঘটেনি। ফারিণ বললেন, ‘শুটিং শুরুর ১০ দিন আগে বাসা থেকে প্রতিদিন লোকেশন ভিজিট করতে যেতাম। চরিত্রটা বোঝার জন্যই বাসে যাতায়াত করেছি। কবিতা পড়েছি, ছাদে হেঁটেছি। সিরিজটি করার সময় আমি পুরোপুরি সাবিলা হয়ে ওঠার চেষ্টা করেছি।’
শুটিং অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে ফারিণ বলেন, ‘সত্যি বলতে, আমার কখনো মনে হয়নি যে আমি এত বড় একজন পরিচালকের সঙ্গে কাজ করছি। তবে একটা বিষয় খেয়াল করেছি, সরয়ার ভাই সব সময় অভিনয়শিল্পীর ভেতরটা দেখতে চান। মানে, চরিত্রটা বা দৃশ্যটা করার আগে তার ভেতরটা কতটা পরিবর্তন হয়েছে, তা তাঁর কাছে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আমার মনে হয়েছে, তিনি আমাকে একটা সাইকেলে উঠিয়ে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়েছেন, গাইড করেছেন। একসময় উনি ধাক্কা বন্ধ করলেও আমি সাইকেল চালিয়েছি। ভরসার এই জায়গাটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।’
এখন খানিকটা অবসরে তাসনিয়া ফারিণের। ঈদের আমেজে নিজের অভিনীত নাটক দেখছেন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। এবার ঈদে ২১টির মতো নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। বেশির ভাগ নাটক প্রচার হয়ে গেছে। প্রশংসা পেয়ে খুদে বার্তাও পাচ্ছেন তিনি।
সব সময় তো রোমান্টিক কিংবা রোমান্টিক-কমেডি নাটক করা হয়। তবে এবার পারিবারিক আবহের গল্প রয়েছে, সে রকম কাজকেই প্রাধান্য দিয়েছেন ফারিণ। তিনি বলেন, ‘রোমান্টিক কিংবা কমেডি গল্পেও কিছু করেছি। চেষ্টা করেছি সব ধরনের কাজের সঙ্গে থাকতে।’
ক্যারিয়ারের বয়স বাড়ছে, সঙ্গে বাড়ছে অভিনয়ের ম্যাচিউরিটিও। এই সময়ে এসে আরও সচেতনভাবে কাজ করতে চান ফারিণ। অতি সাবধানী পয়ে এগোতে চান সামনে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১ দিন আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১ দিন আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১ দিন আগে