বিনোদন প্রতিবেদক
ঢাকা: সাদা পাঞ্জাবি-পাজামায় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন। কাঁচা-পাকা চুল দাড়ি। হাতে বাঁশের লাঠি। তার আগায় জ্বলছে মশাল। আগুন তাঁর মনের ভেতরেও। তাঁর প্রতিবাদ, তাঁর বিদ্রোহ, তাঁর কান্না একটি লাইন হয়ে ঝুলে আছে বুকে।
ইলিয়াস কাঞ্চনের বুকে ঝোলানো স্লেট। তাতে চকে লেখা একটি লাইন, ‘আমিই কোহিনূরের বাবা, কোহিনূর আমার মেয়ে, আমি তাঁর ধর্ষণ ও হত্যার বিচার চাই।’
ইলিয়াস কাঞ্চনের এমন একটি ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যাঁরাই দেখছেন ছবিটি, থমকে যাচ্ছেন কয়েক মুহূর্তের জন্য। এই ইলিয়াস কাঞ্চনকে চিনতে কষ্ট হয়! স্বচ্ছ ফ্রেমের চশমায়, সাদা রঙ করা চুল দাড়িতে বেশ বয়স্ক লাগছে বাংলা সিনেমার এই প্রখ্যাত অভিনেতাকে।
ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, ছবিটি শুটিংয়ের। ‘মরণোত্তম’ নামে একটি টেলিফিল্মে অভিনয় করছেন তিনি। তাতে তিনি অজপাড়া গাঁয়ের একজন স্কুলশিক্ষক। সাধারণ জীবনযাপন। স্কুলপড়ুয়া এক মেয়েকে নিয়েই তাঁর সংসার। কোহিনূর নামে ওই মেয়েটি একদিন ধর্ষণের শিকার হন। ক্ষোভে-দুঃখে-অপমানে আত্মহত্যা করে মেয়েটি।
এরপরই বদলে যায় সাদাসিধে ওই স্কুল শিক্ষকের জীবন। বিচারের দাবিতে তিনি নেমে পড়েন। কোথাও যখন বিচারের আশ্বাস মেলে না, তিনি নিজেই স্লেটে প্রতিবাদ লিখে দাঁড়িয়ে যান শহীদ মিনারে। হাতে মশাল নিয়ে রাষ্ট্রের কাছে বিচার চান।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলছেন,
‘এটাই তাঁর প্রতিবাদ। যে চক-স্লেটে বাচ্চাদেরকে অক্ষরজ্ঞান শেখাতেন তিনি। ওই চক-স্লেটই তাঁর প্রতিবাদের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।’
‘মরণোত্তম’ টেলিফিল্মটি বানাচ্ছেন সঞ্জয় সমাদ্দার। গত কয়েকবছর ধরে ভিন্নধর্মী কাজ নিয়ে আলোচিত এই নির্মাতা। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বঙ্গ-র এই টেলিফিল্মে তিনি ভরসা রেখেছেন ইলিয়াস কাঞ্চনের ওপর। তাঁর ভাষায়, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন ছাড়া এ চরিত্রে কাউকে ভাবতে পারিনি। শুটিংয়ে তিনি যে পরিমাণ পরিশ্রম করেছেন, ভাবাই যায় না। আউটডোরে সবার সঙ্গে দিনরাত খেটেছেন। যতক্ষণ মনমতো না হয়েছে, ততক্ষণ শট দিয়েছেন।’
‘মরণোত্তম’ এ ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে অভিনয় করছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। আরো আছেন সুজন হাবিব, ইমতিয়াজ বর্ষণ। ইলিয়াস কাঞ্চনের মেয়ের চরিত্রে আছেন মাখনুন সুলতানা মাহিমা।
ঢাকা: সাদা পাঞ্জাবি-পাজামায় শহীদ মিনারে দাঁড়িয়ে ইলিয়াস কাঞ্চন। কাঁচা-পাকা চুল দাড়ি। হাতে বাঁশের লাঠি। তার আগায় জ্বলছে মশাল। আগুন তাঁর মনের ভেতরেও। তাঁর প্রতিবাদ, তাঁর বিদ্রোহ, তাঁর কান্না একটি লাইন হয়ে ঝুলে আছে বুকে।
ইলিয়াস কাঞ্চনের বুকে ঝোলানো স্লেট। তাতে চকে লেখা একটি লাইন, ‘আমিই কোহিনূরের বাবা, কোহিনূর আমার মেয়ে, আমি তাঁর ধর্ষণ ও হত্যার বিচার চাই।’
ইলিয়াস কাঞ্চনের এমন একটি ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যাঁরাই দেখছেন ছবিটি, থমকে যাচ্ছেন কয়েক মুহূর্তের জন্য। এই ইলিয়াস কাঞ্চনকে চিনতে কষ্ট হয়! স্বচ্ছ ফ্রেমের চশমায়, সাদা রঙ করা চুল দাড়িতে বেশ বয়স্ক লাগছে বাংলা সিনেমার এই প্রখ্যাত অভিনেতাকে।
ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেল, ছবিটি শুটিংয়ের। ‘মরণোত্তম’ নামে একটি টেলিফিল্মে অভিনয় করছেন তিনি। তাতে তিনি অজপাড়া গাঁয়ের একজন স্কুলশিক্ষক। সাধারণ জীবনযাপন। স্কুলপড়ুয়া এক মেয়েকে নিয়েই তাঁর সংসার। কোহিনূর নামে ওই মেয়েটি একদিন ধর্ষণের শিকার হন। ক্ষোভে-দুঃখে-অপমানে আত্মহত্যা করে মেয়েটি।
এরপরই বদলে যায় সাদাসিধে ওই স্কুল শিক্ষকের জীবন। বিচারের দাবিতে তিনি নেমে পড়েন। কোথাও যখন বিচারের আশ্বাস মেলে না, তিনি নিজেই স্লেটে প্রতিবাদ লিখে দাঁড়িয়ে যান শহীদ মিনারে। হাতে মশাল নিয়ে রাষ্ট্রের কাছে বিচার চান।
ইলিয়াস কাঞ্চন বলছেন,
‘এটাই তাঁর প্রতিবাদ। যে চক-স্লেটে বাচ্চাদেরকে অক্ষরজ্ঞান শেখাতেন তিনি। ওই চক-স্লেটই তাঁর প্রতিবাদের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে।’
‘মরণোত্তম’ টেলিফিল্মটি বানাচ্ছেন সঞ্জয় সমাদ্দার। গত কয়েকবছর ধরে ভিন্নধর্মী কাজ নিয়ে আলোচিত এই নির্মাতা। অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বঙ্গ-র এই টেলিফিল্মে তিনি ভরসা রেখেছেন ইলিয়াস কাঞ্চনের ওপর। তাঁর ভাষায়, ‘ইলিয়াস কাঞ্চন ছাড়া এ চরিত্রে কাউকে ভাবতে পারিনি। শুটিংয়ে তিনি যে পরিমাণ পরিশ্রম করেছেন, ভাবাই যায় না। আউটডোরে সবার সঙ্গে দিনরাত খেটেছেন। যতক্ষণ মনমতো না হয়েছে, ততক্ষণ শট দিয়েছেন।’
‘মরণোত্তম’ এ ইলিয়াস কাঞ্চনের সঙ্গে অভিনয় করছেন শহীদুজ্জামান সেলিম। আরো আছেন সুজন হাবিব, ইমতিয়াজ বর্ষণ। ইলিয়াস কাঞ্চনের মেয়ের চরিত্রে আছেন মাখনুন সুলতানা মাহিমা।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৭ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১ দিন আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১ দিন আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১ দিন আগে