বিনোদন প্রতিবেদক
টানা বৃষ্টিতে ভাসছে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের সাজানো মঞ্চ ও মাঠ, ভেস্তে যেতে পারে ‘কোক স্টুডিও বাংলা কনসার্ট’। গতকাল দুপুরে এমনটাই আশঙ্কা করছিলেন আয়োজকেরা। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে দর্শকদের মাঠে প্রবেশের জন্য গেট খুলে দেওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির জন্য বিকেল পর্যন্ত গেট খোলা যায়নি। বিকাল ৪টা বাজে। তখনও ঝরছিলো বৃষ্টি। ঘোষণা আসে বছরের সবচেয়ে আলোচিত ওপেন এয়ার কনসার্টটি স্থগিত হয়েছে। ঘণ্টা না যেতেই সিদ্ধান্ত বদল। আবার ঘোষণা আসে, কনসার্ট হবে, তবে শুরু হবে রাত ৮টায়।
অপেক্ষার প্রহর শেষ রাত ৯টায় শুরু হয় কনসার্ট। মঞ্চে একঝাক শিল্পী নিয়ে হাজির অর্ণব। তালিকায় আছেন অদিত, সুনিধি নায়েক, পান্থ কানাই, শিরোনামহীনের ভোকাল তূর্য। বগা তালেব শুরু করলেন গগণ হরকরার ‘আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে’ দিয়ে।
অর্ণব গাইলেন ‘যদি তোর ডাক শুনে না কেউ আসে’ দিয়ে। মঞ্চে থাকা শিল্পীরা সমস্বরে কণ্ঠ মেলান তাঁর সঙ্গে। ফিউশনে ছিলো শিরোনামহীনের ‘হাসিমুখ’ গানটিও। এরপর কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ করা প্রথম গান ‘নাসেক নাসেক’ নিয়ে মঞ্চে আসেন পান্থ কানাই ও অনিমেষ রায়।
সাউন্ড নিয়ে বারবার অভিযোগ জানাচ্ছিলেন শিল্পীরা। দর্শকসারি থেকেও আসছিলো একই অভিযোগ। এরই মধ্যে মঞ্চে আসেন ঋতুরাজ ও নন্দিতা। কোক স্টুডিও বাংলার জন্য গেয়েছিলেন ‘বুলবুলি’। সেই গানই গাইলেন তাঁরা। তাঁদের পরিবেশনা শেষে মঞ্চে আসেন কণ্ঠশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম এবং মিজান। দর্শক সারির উন্মাদনা যেন বেড়ে যায় বহুগুণ।
মমতাজ মঞ্চে উঠে বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ার কারণে সমস্যা হয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে আমরা অনুষ্ঠানটা করতে পারছি। আমরা সবাই আনন্দ করব। তার আগে সীতাকুন্ড ট্রাজেডিতে যারা মারা গিয়েছেন তাদের জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করব আমরা সবাই।’ পুরো একটা মিনিট স্টেডিয়ামজুড়ে নেমে আসে পিনপতন নীরবতা।
মমতাজ ও মিজান গেয়ে শোনান ‘প্রার্থনা’। তাঁদের পরিবেশনা শেষে মঞ্চে আসেন লালন ব্যান্ডের সুমি ও জালালি সেট। কোক স্টুডিও বাংলায় গাওয়া গানগুলোই গেয়েছেন শিল্পীরা। এরপর একে একে মঞ্চে আসেন তাহসান, নেমেসিস ব্যান্ড।
টানা বৃষ্টিতে ভাসছে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামের সাজানো মঞ্চ ও মাঠ, ভেস্তে যেতে পারে ‘কোক স্টুডিও বাংলা কনসার্ট’। গতকাল দুপুরে এমনটাই আশঙ্কা করছিলেন আয়োজকেরা। দুপুর ১টা ৩০ মিনিটে দর্শকদের মাঠে প্রবেশের জন্য গেট খুলে দেওয়ার কথা থাকলেও বৃষ্টির জন্য বিকেল পর্যন্ত গেট খোলা যায়নি। বিকাল ৪টা বাজে। তখনও ঝরছিলো বৃষ্টি। ঘোষণা আসে বছরের সবচেয়ে আলোচিত ওপেন এয়ার কনসার্টটি স্থগিত হয়েছে। ঘণ্টা না যেতেই সিদ্ধান্ত বদল। আবার ঘোষণা আসে, কনসার্ট হবে, তবে শুরু হবে রাত ৮টায়।
অপেক্ষার প্রহর শেষ রাত ৯টায় শুরু হয় কনসার্ট। মঞ্চে একঝাক শিল্পী নিয়ে হাজির অর্ণব। তালিকায় আছেন অদিত, সুনিধি নায়েক, পান্থ কানাই, শিরোনামহীনের ভোকাল তূর্য। বগা তালেব শুরু করলেন গগণ হরকরার ‘আমি কোথায় পাবো তারে আমার মনের মানুষ যে রে’ দিয়ে।
অর্ণব গাইলেন ‘যদি তোর ডাক শুনে না কেউ আসে’ দিয়ে। মঞ্চে থাকা শিল্পীরা সমস্বরে কণ্ঠ মেলান তাঁর সঙ্গে। ফিউশনে ছিলো শিরোনামহীনের ‘হাসিমুখ’ গানটিও। এরপর কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ করা প্রথম গান ‘নাসেক নাসেক’ নিয়ে মঞ্চে আসেন পান্থ কানাই ও অনিমেষ রায়।
সাউন্ড নিয়ে বারবার অভিযোগ জানাচ্ছিলেন শিল্পীরা। দর্শকসারি থেকেও আসছিলো একই অভিযোগ। এরই মধ্যে মঞ্চে আসেন ঋতুরাজ ও নন্দিতা। কোক স্টুডিও বাংলার জন্য গেয়েছিলেন ‘বুলবুলি’। সেই গানই গাইলেন তাঁরা। তাঁদের পরিবেশনা শেষে মঞ্চে আসেন কণ্ঠশিল্পী ও সংসদ সদস্য মমতাজ বেগম এবং মিজান। দর্শক সারির উন্মাদনা যেন বেড়ে যায় বহুগুণ।
মমতাজ মঞ্চে উঠে বলেন, ‘বৈরী আবহাওয়ার কারণে সমস্যা হয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে আমরা অনুষ্ঠানটা করতে পারছি। আমরা সবাই আনন্দ করব। তার আগে সীতাকুন্ড ট্রাজেডিতে যারা মারা গিয়েছেন তাদের জন্য এক মিনিট নীরবতা পালন করব আমরা সবাই।’ পুরো একটা মিনিট স্টেডিয়ামজুড়ে নেমে আসে পিনপতন নীরবতা।
মমতাজ ও মিজান গেয়ে শোনান ‘প্রার্থনা’। তাঁদের পরিবেশনা শেষে মঞ্চে আসেন লালন ব্যান্ডের সুমি ও জালালি সেট। কোক স্টুডিও বাংলায় গাওয়া গানগুলোই গেয়েছেন শিল্পীরা। এরপর একে একে মঞ্চে আসেন তাহসান, নেমেসিস ব্যান্ড।
বর্ষা মৌসুমে দেশে ব্যস্ততা কম থাকে শিল্পীদের। এই মৌসুমের বিকল্প হিসেবে শিল্পীরা ব্যস্ত হচ্ছেন বিদেশের কনসার্টে। চলতি মাসেই ইউরোপের পাঁচটি দেশে সংগীত পরিবেশন করতে ঢাকা ছেড়েছেন বেশ কয়েকজন সংগীতশিল্পী। এ ছাড়া কানাডায় গান শোনাবেন সংগীতশিল্পী মিলা ও ব্যান্ড অ্যাশেজ।
১৬ ঘণ্টা আগেগজলশিল্পী মেজবাহ আহমেদের বিরুদ্ধে অকথ্য ভাষা ব্যবহার ও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ করেছেন সংগীতশিল্পী পার্থ মজুমদার। গতকাল বিকেলে ফেসবুকে পার্থ মজুমদার জানান, মেসেঞ্জারে ফোন করে মেজবাহ আহমেদ তাঁর সঙ্গে বাজে ব্যবহার করেছেন, এমনকি থাপড়ানোর হুমকি দিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে‘চ্যালেঞ্জ’ সিনেমা দিয়ে প্রথমবার একসঙ্গে কাজ করেন টালিগঞ্জের দেব ও শুভশ্রী। বক্স অফিসে হিট হয় সিনেমাটি, দর্শক পছন্দ করে নতুন এই জুটির কেমেস্ট্রি। এরপর জুটি বেঁধে একের পর এক অভিনয় করেন ‘পরাণ যায় জ্বলিয়া রে’, ‘রোমিও’, ‘খোকাবাবু’র মতো ব্যবসাসফল সিনেমায়। অভিনয়ের সূত্র ধরে একে অপরের কাছে এসেছিলেন তাঁরা।
১৬ ঘণ্টা আগেএবার ঈদের চমক পারিবারিক গল্পের সিনেমা ‘উৎসব’। মুক্তির পর থেকে প্রতিদিন বেড়েছে দর্শক। দুই সপ্তাহ পরেও দর্শকের আগ্রহ ধরে রেখেছে সিনেমাটি। অভিনয়শিল্পীরাও প্রতিদিন সিনেমার প্রচারে ঘুরে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন হলে।
২ দিন আগে