বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।

হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জল আর বেশি দূর গড়াতে না দিয়ে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পূর্ণিমা জানালেন, তাঁর সংসার ভাঙার খবর সত্য নয়। স্বামীর সঙ্গে সুখে আছেন তিনি। বিচ্ছেদের খবর তাঁকে বিস্মিত করেছে।
পূর্ণিমার বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওঠে তাঁর দেওয়া এক ফেসবুক পোস্ট থেকে। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘মিথ্যা সম্পর্কের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলার চেয়ে নিঃসঙ্গতা অনেক বেশি শান্ত, নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ।’ এরপরেই শুরু হয় গুঞ্জন।
বিষয়টি টের পেয়ে ২২ অক্টোবর স্বামীর সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন পূর্ণিমা। কিন্তু তাতেও থামছিল না গুঞ্জন। অবশেষে গতকাল বিষয়টি পরিষ্কার করেন অভিনেত্রী।
ফেসবুকে পূর্ণিমা লেখেন, ‘সুদিনে মানুষের বন্ধুর অভাব হয় না। এদের অধিকাংশই হচ্ছে সুযোগসন্ধানী কৃত্রিম বন্ধু। এরা সব সময় নিজের স্বার্থ উদ্ধারে ব্যতিব্যস্ত থাকে। দুর্দিনে এদের খুঁজে পাওয়া ভার! কিছুদিন আগে আমার দেওয়া স্ট্যাটাসটি থেকে এমনটাই বোঝানো হয়েছিল। আসলে প্রতিটি মানুষের চারপাশে যা কিছু ঘটে, এসবকে কেন্দ্র করেই স্ট্যাটাসটা লেখা হয়েছিল। দিন শেষে আমিও একজন মানুষ। সবার মতো আমারও কমবেশি কাছের-দূরের মানুষ রয়েছে। এ কারণে আমাকেও সুসময়ের বন্ধু ও স্বার্থপরদের ফেস করতে হয়েছে। কিন্তু লেখাটির কিছু অংশ আগে-পিছে না বুঝে অনেকে আমার পারিবারিক জীবনের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘কিছু সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে সত্যতা নিশ্চিত না করে অনেকটা চটকদার শিরোনাম দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে, যা আমাকে ও আমার পরিবারকে বিস্মিত ও মর্মাহত করেছে। আমার দেওয়া স্ট্যাটাসের সঙ্গে পারিবারিক জীবনের কোনো সম্পর্ক নেই। আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় আমরা আমাদের পরিবার ও সংসারজীবন নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।’
২০২২ সালের ২৭ মে আশফাকুর রহমান রবিনকে বিয়ে করেন পূর্ণিমা। রবিন একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। এর আগে ২০০৭ সালে আহমেদ জামাল ফাহাদকে বিয়ে করেছিলেন পূর্ণিমা। তাঁদের এক কন্যাসন্তান আছে।

হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জল আর বেশি দূর গড়াতে না দিয়ে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়ায় পূর্ণিমা জানালেন, তাঁর সংসার ভাঙার খবর সত্য নয়। স্বামীর সঙ্গে সুখে আছেন তিনি। বিচ্ছেদের খবর তাঁকে বিস্মিত করেছে।
পূর্ণিমার বিচ্ছেদের গুঞ্জন ওঠে তাঁর দেওয়া এক ফেসবুক পোস্ট থেকে। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘মিথ্যা সম্পর্কের ভিড়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলার চেয়ে নিঃসঙ্গতা অনেক বেশি শান্ত, নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ।’ এরপরেই শুরু হয় গুঞ্জন।
বিষয়টি টের পেয়ে ২২ অক্টোবর স্বামীর সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন পূর্ণিমা। কিন্তু তাতেও থামছিল না গুঞ্জন। অবশেষে গতকাল বিষয়টি পরিষ্কার করেন অভিনেত্রী।
ফেসবুকে পূর্ণিমা লেখেন, ‘সুদিনে মানুষের বন্ধুর অভাব হয় না। এদের অধিকাংশই হচ্ছে সুযোগসন্ধানী কৃত্রিম বন্ধু। এরা সব সময় নিজের স্বার্থ উদ্ধারে ব্যতিব্যস্ত থাকে। দুর্দিনে এদের খুঁজে পাওয়া ভার! কিছুদিন আগে আমার দেওয়া স্ট্যাটাসটি থেকে এমনটাই বোঝানো হয়েছিল। আসলে প্রতিটি মানুষের চারপাশে যা কিছু ঘটে, এসবকে কেন্দ্র করেই স্ট্যাটাসটা লেখা হয়েছিল। দিন শেষে আমিও একজন মানুষ। সবার মতো আমারও কমবেশি কাছের-দূরের মানুষ রয়েছে। এ কারণে আমাকেও সুসময়ের বন্ধু ও স্বার্থপরদের ফেস করতে হয়েছে। কিন্তু লেখাটির কিছু অংশ আগে-পিছে না বুঝে অনেকে আমার পারিবারিক জীবনের সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘কিছু সংবাদমাধ্যমের অনলাইন সংস্করণে সত্যতা নিশ্চিত না করে অনেকটা চটকদার শিরোনাম দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে, যা আমাকে ও আমার পরিবারকে বিস্মিত ও মর্মাহত করেছে। আমার দেওয়া স্ট্যাটাসের সঙ্গে পারিবারিক জীবনের কোনো সম্পর্ক নেই। আপনাদের দোয়া ও ভালোবাসায় আমরা আমাদের পরিবার ও সংসারজীবন নিয়ে আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো আছি।’
২০২২ সালের ২৭ মে আশফাকুর রহমান রবিনকে বিয়ে করেন পূর্ণিমা। রবিন একটি বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিং বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। এর আগে ২০০৭ সালে আহমেদ জামাল ফাহাদকে বিয়ে করেছিলেন পূর্ণিমা। তাঁদের এক কন্যাসন্তান আছে।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে। এটা শেষ করেই শুটিং করবেন দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্যসহ কয়েকটি নাটকের। মনোজ বলেন, ‘বুসানে সাতটি মাস অভিনয়টা খুব মিস করেছি। ওখানে থাকতেই এই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে কথা হয়েছে। সাত মাস পর আবার ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালাম। খুব ভালো লাগছে।’
সাত মাসের এই কোর্স সম্পর্কে মনোজ বলেন, ‘এই কোর্সে মূলত প্রযোজনা বিষয়ে পড়াশোনা হয়েছে। এ ছাড়া প্র্যাকটিকালি শেখানো হয়েছে কীভাবে একটি সিনেমাকে মার্কেটে উপস্থাপন করতে হয়। বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের যে মার্কেট আছে সেখানে আমাদের পিচিং করানো হয়। এটা খুব এক্সাইটিং ছিল। এ ছাড়া পড়াশোনার ধরন, শিক্ষক, বিষয়—সবই ভালো ছিল।’
মনোজ আরও বলেন, ‘এই কোর্সে এশিয়ার ১৫টি দেশ থেকে ২০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। সবাই মিলে একসঙ্গে থাকা, রান্না করা, খাওয়া, ক্লাস অ্যাটেন্ড করা—মনে হচ্ছিল আবার ছাত্রজীবনে ফিরে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে সংস্কৃতির দারুণ একটা আদান-প্রদান হয়েছে। ১৫টি দেশের নতুন বন্ধু পেয়েছি। এ এক বিশাল পাওয়া।’
অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনার সঙ্গে আগে থেকেই যুক্ত মনোজ। মনপাচিত্র নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আছে তাঁর। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ‘সেয়ানা’ নামের সিনেমা নির্মাণের জন্য প্রযোজক হিসেবে অনুদান পেয়েছেন তিনি। এই কোর্সের অভিজ্ঞতা প্রযোজক হিসেবে অনেক কাজে দেবে বলে মনে করেন মনোজ। তিনি বলেন, ‘প্রযোজক হিসেবে কোর্সটি আমার অনেক উপকারে আসবে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। কীভাবে সারা বিশ্বের নির্মাতাদের সঙ্গে কমিউনিকেশন বিল্ডআপ করতে হয়, কীভাবে একটি প্রজেক্ট উপস্থাপন করতে হয়, ফান্ড কালেক্ট করতে হয়—এসব বিষয়ে এই কোর্সে জোর দেওয়া হয়েছে।’
মনোজ জানিয়েছেন, তাঁর সেয়ানা সিনেমার প্রি-প্রোডাকশনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। শিগগিরই অভিনয়শিল্পী চূড়ান্ত করে আগামী বছরের প্রথম ভাগে শুরু করতে চান শুটিং। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন ইকবাল হাসান খান।

চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে। এটা শেষ করেই শুটিং করবেন দুটি স্বল্পদৈর্ঘ্যসহ কয়েকটি নাটকের। মনোজ বলেন, ‘বুসানে সাতটি মাস অভিনয়টা খুব মিস করেছি। ওখানে থাকতেই এই বিজ্ঞাপনটি নিয়ে কথা হয়েছে। সাত মাস পর আবার ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালাম। খুব ভালো লাগছে।’
সাত মাসের এই কোর্স সম্পর্কে মনোজ বলেন, ‘এই কোর্সে মূলত প্রযোজনা বিষয়ে পড়াশোনা হয়েছে। এ ছাড়া প্র্যাকটিকালি শেখানো হয়েছে কীভাবে একটি সিনেমাকে মার্কেটে উপস্থাপন করতে হয়। বুসান ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের যে মার্কেট আছে সেখানে আমাদের পিচিং করানো হয়। এটা খুব এক্সাইটিং ছিল। এ ছাড়া পড়াশোনার ধরন, শিক্ষক, বিষয়—সবই ভালো ছিল।’
মনোজ আরও বলেন, ‘এই কোর্সে এশিয়ার ১৫টি দেশ থেকে ২০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। সবাই মিলে একসঙ্গে থাকা, রান্না করা, খাওয়া, ক্লাস অ্যাটেন্ড করা—মনে হচ্ছিল আবার ছাত্রজীবনে ফিরে গিয়েছি। আমাদের মধ্যে সংস্কৃতির দারুণ একটা আদান-প্রদান হয়েছে। ১৫টি দেশের নতুন বন্ধু পেয়েছি। এ এক বিশাল পাওয়া।’
অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনার সঙ্গে আগে থেকেই যুক্ত মনোজ। মনপাচিত্র নামে একটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আছে তাঁর। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ‘সেয়ানা’ নামের সিনেমা নির্মাণের জন্য প্রযোজক হিসেবে অনুদান পেয়েছেন তিনি। এই কোর্সের অভিজ্ঞতা প্রযোজক হিসেবে অনেক কাজে দেবে বলে মনে করেন মনোজ। তিনি বলেন, ‘প্রযোজক হিসেবে কোর্সটি আমার অনেক উপকারে আসবে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। কীভাবে সারা বিশ্বের নির্মাতাদের সঙ্গে কমিউনিকেশন বিল্ডআপ করতে হয়, কীভাবে একটি প্রজেক্ট উপস্থাপন করতে হয়, ফান্ড কালেক্ট করতে হয়—এসব বিষয়ে এই কোর্সে জোর দেওয়া হয়েছে।’
মনোজ জানিয়েছেন, তাঁর সেয়ানা সিনেমার প্রি-প্রোডাকশনের কাজ প্রায় শেষের দিকে। শিগগিরই অভিনয়শিল্পী চূড়ান্ত করে আগামী বছরের প্রথম ভাগে শুরু করতে চান শুটিং। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন ইকবাল হাসান খান।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।

মবল্যান্ড
রোনান বেনেট পরিচালিত ব্রিটিশ ক্রাইম ড্রামা সিরিজ ‘মবল্যান্ড’-এর কেন্দ্রে আছে দুটি পরিবার—দ্য হারিগানস ও দ্য স্টিভেনসন। সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা। নিজেদের সাম্রাজ্য বাঁচাতে, ক্রমবর্ধমান সংঘাত মোকাবিলা করতে হ্যারি দা সুজা নামের একজনকে নিয়োগ দেয় হারিগানস পরিবার। স্টিভেনসন পরিবারের সব রকমের হামলা ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাঠে নামে সে। মবল্যান্ড সিরিজের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন টম হার্ডি, পিয়ার্স ব্রসনান, হেলেন মিরেন প্রমুখ। গত ৩০ মার্চ সিরিজটি মুক্তি পেয়েছে প্যারামাউন্ট প্লাসে। মবল্যান্ড নিয়ে আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘দারুণ চিত্রনাট্য, অনবদ্য নির্মাণ। এই সিরিজে সবচেয়ে যেটা ভালো লেগেছে তা হলো, অভিনয়শিল্পীদের পারফরম্যান্স আর টানটান গল্প।’

ব্ল্যাক র্যাবিট
জ্যাক ও ভিন্স—দুই ভাইয়ের গল্প। এক ভাই নিউইয়র্ক শহরে রেস্টুরেন্ট চালায়। ব্ল্যাক র্যাবিট নামের রেস্টুরেন্টটি যখন জমজমাট, তখন একদিন হঠাৎ ফিরে আসে ভিন্সের ভাই জ্যাক। সে ঋণে জর্জরিত। জ্যাক আসার সঙ্গে সঙ্গে নানা ধরনের বিপদও আসে। মিথ্যা, সহিংসতা, বিশ্বাসঘাতকতায় তাদের জীবন ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে দুই ভাই। এ দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জুড ল এবং জেসন বেটম্যান। নেটফ্লিক্সে ‘ব্ল্যাক র্যাবিট’ সিরিজটি প্রচার শুরু হয় ১৮ সেপ্টেম্বর। আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘দারুণভাবে তৈরি করা হয়েছে সিরিজটি। গল্প কোথাও গতি হারায়নি, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত টানটান উত্তেজনা ছিল।’

ওজার্ক
আমেরিকান ক্রাইম ড্রামা সিরিজ ‘ওজার্ক’। নেটফ্লিক্সে এই পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে চারটি সিজন। প্রতি সিজনে ১০টি করে পর্ব। তবে সবশেষ ২০২২ সালে প্রচারিত চতুর্থ সিজনে ১৪টি পর্ব ছিল। বড় অঙ্কের একটি অর্থ পাচারের পরিকল্পনা ভন্ডুল হয়ে যাওয়ার পর অর্থ উপদেষ্টা মার্টি বার্ড ভিন্ন পথ অবলম্বন করে। স্ত্রীকে নিয়ে মিসৌরির ওকার্ড হ্রদ অঞ্চলে পাড়ি জমায়। সেখানে গিয়ে স্থানীয় মাফিয়া ও অপরাধীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে মার্টি বার্ড। আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘নির্মাতারা খুবই কৌশলী। প্রথম পর্ব এমন নাটকীয়ভাবে তৈরি করেছে যে বাকি পর্বগুলো দেখার আগ্রহ তৈরি হয়। প্রথম পর্ব যেভাবে মনোযোগ কেড়ে নেয়, তাতে পুরোটা না দেখে ওঠা কঠিন।’

বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।

মবল্যান্ড
রোনান বেনেট পরিচালিত ব্রিটিশ ক্রাইম ড্রামা সিরিজ ‘মবল্যান্ড’-এর কেন্দ্রে আছে দুটি পরিবার—দ্য হারিগানস ও দ্য স্টিভেনসন। সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তারা। নিজেদের সাম্রাজ্য বাঁচাতে, ক্রমবর্ধমান সংঘাত মোকাবিলা করতে হ্যারি দা সুজা নামের একজনকে নিয়োগ দেয় হারিগানস পরিবার। স্টিভেনসন পরিবারের সব রকমের হামলা ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মাঠে নামে সে। মবল্যান্ড সিরিজের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন টম হার্ডি, পিয়ার্স ব্রসনান, হেলেন মিরেন প্রমুখ। গত ৩০ মার্চ সিরিজটি মুক্তি পেয়েছে প্যারামাউন্ট প্লাসে। মবল্যান্ড নিয়ে আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘দারুণ চিত্রনাট্য, অনবদ্য নির্মাণ। এই সিরিজে সবচেয়ে যেটা ভালো লেগেছে তা হলো, অভিনয়শিল্পীদের পারফরম্যান্স আর টানটান গল্প।’

ব্ল্যাক র্যাবিট
জ্যাক ও ভিন্স—দুই ভাইয়ের গল্প। এক ভাই নিউইয়র্ক শহরে রেস্টুরেন্ট চালায়। ব্ল্যাক র্যাবিট নামের রেস্টুরেন্টটি যখন জমজমাট, তখন একদিন হঠাৎ ফিরে আসে ভিন্সের ভাই জ্যাক। সে ঋণে জর্জরিত। জ্যাক আসার সঙ্গে সঙ্গে নানা ধরনের বিপদও আসে। মিথ্যা, সহিংসতা, বিশ্বাসঘাতকতায় তাদের জীবন ধ্বংসের মুখোমুখি হয়। এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ পেতে আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে দুই ভাই। এ দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জুড ল এবং জেসন বেটম্যান। নেটফ্লিক্সে ‘ব্ল্যাক র্যাবিট’ সিরিজটি প্রচার শুরু হয় ১৮ সেপ্টেম্বর। আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘দারুণভাবে তৈরি করা হয়েছে সিরিজটি। গল্প কোথাও গতি হারায়নি, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত টানটান উত্তেজনা ছিল।’

ওজার্ক
আমেরিকান ক্রাইম ড্রামা সিরিজ ‘ওজার্ক’। নেটফ্লিক্সে এই পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছে চারটি সিজন। প্রতি সিজনে ১০টি করে পর্ব। তবে সবশেষ ২০২২ সালে প্রচারিত চতুর্থ সিজনে ১৪টি পর্ব ছিল। বড় অঙ্কের একটি অর্থ পাচারের পরিকল্পনা ভন্ডুল হয়ে যাওয়ার পর অর্থ উপদেষ্টা মার্টি বার্ড ভিন্ন পথ অবলম্বন করে। স্ত্রীকে নিয়ে মিসৌরির ওকার্ড হ্রদ অঞ্চলে পাড়ি জমায়। সেখানে গিয়ে স্থানীয় মাফিয়া ও অপরাধীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে মার্টি বার্ড। আরশাদ ওয়ারসি বলেন, ‘নির্মাতারা খুবই কৌশলী। প্রথম পর্ব এমন নাটকীয়ভাবে তৈরি করেছে যে বাকি পর্বগুলো দেখার আগ্রহ তৈরি হয়। প্রথম পর্ব যেভাবে মনোযোগ কেড়ে নেয়, তাতে পুরোটা না দেখে ওঠা কঠিন।’

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১৯ ঘণ্টা আগে
প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন চঞ্চল ও ফারিণ।
ব্রাত্য বসুর ‘শেকড়’ সিনেমার শুটিং করতে গত মাসে পশ্চিমবঙ্গে গেছেন চঞ্চল চৌধুরী। গত শুক্রবার কোয়েল মল্লিকের ডাকে গিয়েছিলেন ‘স্বার্থপর’ সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনীতে। সেখানে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ফারিণ। সেখানেই চঞ্চল জানান, তাঁরা দুজনেই সেদিন সিনেমা নিয়ে আলাপ করেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর সঙ্গে। তবে আগে থেকে তাঁরা জানতেন না অনিরুদ্ধ তাঁদের একসঙ্গে ডেকেছেন। তাই একে অপরকে দেখে দুজনেই চমকে গিয়েছিলেন।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কেউ জানতাম না দুজনেই কলকাতায় আছি, পুরোটাই কাকতালীয়। সিনেমার শুটিং আর টোনিদা অর্থাৎ অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর সঙ্গে একটি মিটিং করার জন্য আমি কলকাতায় আসি। আর ও (ফারিণ) এখানে টোনিদার সঙ্গে মিটিং করতে আসে। দুজনেই যাওয়ার পর দেখা হয় এবং তখন জানতে পারি দুজনেই এখানে আছি।’
অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর পরিচালনায় দুজনকে একই সিনেমায় দেখা যাবে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে চঞ্চল বলেন, ‘সেটা এখনো নিশ্চিত না। তবে কথাবার্তা চলছে। সম্ভাবনা আছে। আশা করি আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’
চঞ্চলের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ফারিণকেও বলতে শোনা যায়, ‘কথা হচ্ছে। দেখা যাক। এর বেশি কিছু বলতে পারব না।’
এই বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় তাসনিয়া ফারিণের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে খুদে বার্তায় ফারিণ জানান, এ বিষয়ে এই মুহূর্তে কিছু বলতে চান না তিনি।
টালিউড সিনেমা ‘আরও এক পৃথিবী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় ফারিণের। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসিত হয় তাঁর অভিনয়। পেয়েছিলেন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা পুরস্কার। এরপর বিপ্লব গোস্বামীর ‘পাত্রী চাই’ এবং অভিজিৎ সেনের ‘প্রজাপ্রতি ২’ সিনেমায় অভিনয়ের কথা ছিল ফারিণের। ভিসা জটিলতার কারণে দুটি সিনেমা থেকেই সরে আসেন তিনি।
গত বছর সৃজিত মুখার্জির ‘পদাতিক’ সিনেমা দিয়ে টালিউডে যাত্রা শুরু চঞ্চল চৌধুরীর। এতে তিনি অভিনয় করেন কিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের চরিত্রে। সম্প্রতি চঞ্চল শেষ করেছেন শেকড় সিনেমার শুটিং। তাঁর হাতে রয়েছে অমিতাভ ভট্টাচার্যের ‘ত্রিধারা’। এতে প্রথমবার চঞ্চলের সঙ্গে দেখা যাবে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে।

প্রায় ১০ বছরের বিরতি কাটিয়ে এ বছর বাংলা সিনেমা নির্মাণে ফিরেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরী। গত জুলাইয়ে মুক্তি পেয়েছে ‘ডিয়ার মা’। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান। এবার এই নির্মাতার সিনেমায় দেখা যাবে বাংলাদেশের দুই অভিনয়শিল্পী চঞ্চল চৌধুরী ও তাসনিয়া ফারিণকে। এমনটাই ইঙ্গিত দিলেন চঞ্চল ও ফারিণ।
ব্রাত্য বসুর ‘শেকড়’ সিনেমার শুটিং করতে গত মাসে পশ্চিমবঙ্গে গেছেন চঞ্চল চৌধুরী। গত শুক্রবার কোয়েল মল্লিকের ডাকে গিয়েছিলেন ‘স্বার্থপর’ সিনেমার বিশেষ প্রদর্শনীতে। সেখানে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ফারিণ। সেখানেই চঞ্চল জানান, তাঁরা দুজনেই সেদিন সিনেমা নিয়ে আলাপ করেছেন অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর সঙ্গে। তবে আগে থেকে তাঁরা জানতেন না অনিরুদ্ধ তাঁদের একসঙ্গে ডেকেছেন। তাই একে অপরকে দেখে দুজনেই চমকে গিয়েছিলেন।
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘আমরা কেউ জানতাম না দুজনেই কলকাতায় আছি, পুরোটাই কাকতালীয়। সিনেমার শুটিং আর টোনিদা অর্থাৎ অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর সঙ্গে একটি মিটিং করার জন্য আমি কলকাতায় আসি। আর ও (ফারিণ) এখানে টোনিদার সঙ্গে মিটিং করতে আসে। দুজনেই যাওয়ার পর দেখা হয় এবং তখন জানতে পারি দুজনেই এখানে আছি।’
অনিরুদ্ধ রায়চৌধুরীর পরিচালনায় দুজনকে একই সিনেমায় দেখা যাবে কি না—এমন প্রশ্নের উত্তরে চঞ্চল বলেন, ‘সেটা এখনো নিশ্চিত না। তবে কথাবার্তা চলছে। সম্ভাবনা আছে। আশা করি আমরা একসঙ্গে কাজ করব।’
চঞ্চলের সঙ্গে সুর মিলিয়ে ফারিণকেও বলতে শোনা যায়, ‘কথা হচ্ছে। দেখা যাক। এর বেশি কিছু বলতে পারব না।’
এই বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় তাসনিয়া ফারিণের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে খুদে বার্তায় ফারিণ জানান, এ বিষয়ে এই মুহূর্তে কিছু বলতে চান না তিনি।
টালিউড সিনেমা ‘আরও এক পৃথিবী’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় ফারিণের। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসিত হয় তাঁর অভিনয়। পেয়েছিলেন ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা পুরস্কার। এরপর বিপ্লব গোস্বামীর ‘পাত্রী চাই’ এবং অভিজিৎ সেনের ‘প্রজাপ্রতি ২’ সিনেমায় অভিনয়ের কথা ছিল ফারিণের। ভিসা জটিলতার কারণে দুটি সিনেমা থেকেই সরে আসেন তিনি।
গত বছর সৃজিত মুখার্জির ‘পদাতিক’ সিনেমা দিয়ে টালিউডে যাত্রা শুরু চঞ্চল চৌধুরীর। এতে তিনি অভিনয় করেন কিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের চরিত্রে। সম্প্রতি চঞ্চল শেষ করেছেন শেকড় সিনেমার শুটিং। তাঁর হাতে রয়েছে অমিতাভ ভট্টাচার্যের ‘ত্রিধারা’। এতে প্রথমবার চঞ্চলের সঙ্গে দেখা যাবে ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
হঠাৎ করে আলোচনায় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। তবে অভিনয় নয়, ব্যক্তিজীবন নিয়ে। কয়েক দিন ধরে শোনা যাচ্ছে, আশফাকুর রহমানের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যজীবনে চলছে ভাঙনের সুর। দুজনের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে—এমন খবরও শোনা যাচ্ছে। এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে
চলচ্চিত্র প্রযোজনাবিষয়ক কোর্স করতে গত মার্চে দক্ষিণ কোরিয়ায় গিয়েছিলেন মনোজ প্রামাণিক। বুসান এশিয়ান ফিল্ম স্কুলের ‘প্রডিউসিং ট্র্যাক’ প্রোগ্রাম শেষ করে সাত মাস পর ২২ অক্টোবর দেশে ফিরেছেন তিনি। গতকাল অংশ নিয়েছেন একটি বিজ্ঞাপনের শুটিংয়ে।
১৯ ঘণ্টা আগে
বলিউড অভিনেতা আরশাদ ওয়ারসি নিজে কমেডি চরিত্র বেশি করেন। তবে দর্শক হিসেবে তাঁর পছন্দের শীর্ষে থাকে ক্রাইম ও থ্রিলার গল্প। সম্প্রতি দেখা তিনটি সিরিজের নাম জানালেন আরশাদ ওয়ারসি, ভক্তদের দেখার জন্যও সাজেস্ট করলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে