অনেকদিন গানে ছিলেন না সংগীতশিল্পী সাবরিনা পড়শী। একেবারেই ছিলেন না বললে ভুল হবে। নিজের মতো করে গাইতেন। কখনো নিজের পুরনো গান, কখনো অন্যের গাওয়া জনপ্রিয় গানের কাভার করে সেগুলো প্রকাশ করতেন ফেসবুক পেজ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলে।
পড়শী আবার স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছেন। নিজের কথায়, নিজের সুরে নতুন গান আসছে তাঁর। সোমবার সালমান শাহের জন্মদিন উপলক্ষে একটি প্রকাশ করেছেন। পড়শীর আরেক নতুন খবর এল— গানের প্রতিযোগিতায় দেখা দিচ্ছেন তিনি।
আরটিভিতে শুরু হচ্ছে তরুণদের জন্য সংগীত বিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘ইয়াং স্টার’। ‘গলা ছেড়ে গাও’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করা এই রিয়েলিটি শোয়ে দেখা যাবে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী পড়শীকে। তবে এ আয়োজনে প্রতিযোগী নন তিনি। থাকবেন বিচারক হিসেবে। বাছাই করবেন কারা হবেন প্রতিযোগিতার সেরা প্রতিভা।
ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো কোনো রিয়েলিটি শোয়ে বিচারকের আসতে বসতে যাচ্ছেন—এ নিয়ে খুবই আনন্দিত পড়শী। কারণ তাঁর ক্যারিয়ারও শুরু হয়েছিল এমনই একটি রিয়েলিটি শো দিয়ে। ২০০৮ সালে ‘ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছিলেন তিনি। এক যুগ পর রিয়েলিটি শোতে আবারও দেখা যাবে এই গায়িকাকে।
পড়শী বলেন, ‘আমি নিজেও একটি রিয়েলিটি শো থেকে উঠে এসেছি। তখন মঞ্চে গান গেয়েছি। এবার বিচারকের আসনে বসে প্রতিযোগিদের গান শুনব। একজন প্রতিযোগি যখন স্টেজে গান করতে আসেন, তখন তার গানের সাথে স্বপ্ন থাকে, ভয় থাকে। অনেককিছু কাজ করে মাথায়। সেই দিনগুলো আমিও পার করে এসেছি। তাই চেষ্টা করব আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে সেরা প্রতিভা বাছাই করার। আমাকে একবার কুমার বিশ্বজিৎ স্যার বলেছিলেন, তুইও একদিন বিচারক হবি। স্যারের সেই কথাটাই সত্যি হতে যাচ্ছে।’
সোহাগ মাসুদের প্রযোজনায় এই রিয়েলিটি শোয়ের রেজিষ্ট্রেশন শুরু হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে। এতে অংশগ্রহণের জন্য প্রতিযোগীদের বয়সসীমা হতে হবে ১২ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য যেকোনো একটি বাংলা গান খালি গলায় অথবা যেকোনো বাদ্যযন্ত্র সহযোগে গেয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে আরটিভি প্লাস অ্যাপের মাধ্যমে ভিডিওটি পাঠিয়ে দিতে হবে।
অনেকদিন গানে ছিলেন না সংগীতশিল্পী সাবরিনা পড়শী। একেবারেই ছিলেন না বললে ভুল হবে। নিজের মতো করে গাইতেন। কখনো নিজের পুরনো গান, কখনো অন্যের গাওয়া জনপ্রিয় গানের কাভার করে সেগুলো প্রকাশ করতেন ফেসবুক পেজ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলে।
পড়শী আবার স্বরূপে ফিরতে শুরু করেছেন। নিজের কথায়, নিজের সুরে নতুন গান আসছে তাঁর। সোমবার সালমান শাহের জন্মদিন উপলক্ষে একটি প্রকাশ করেছেন। পড়শীর আরেক নতুন খবর এল— গানের প্রতিযোগিতায় দেখা দিচ্ছেন তিনি।
আরটিভিতে শুরু হচ্ছে তরুণদের জন্য সংগীত বিষয়ক রিয়েলিটি শো ‘ইয়াং স্টার’। ‘গলা ছেড়ে গাও’ স্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করা এই রিয়েলিটি শোয়ে দেখা যাবে জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী পড়শীকে। তবে এ আয়োজনে প্রতিযোগী নন তিনি। থাকবেন বিচারক হিসেবে। বাছাই করবেন কারা হবেন প্রতিযোগিতার সেরা প্রতিভা।
ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো কোনো রিয়েলিটি শোয়ে বিচারকের আসতে বসতে যাচ্ছেন—এ নিয়ে খুবই আনন্দিত পড়শী। কারণ তাঁর ক্যারিয়ারও শুরু হয়েছিল এমনই একটি রিয়েলিটি শো দিয়ে। ২০০৮ সালে ‘ক্ষুদে গানরাজ’ প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছিলেন তিনি। এক যুগ পর রিয়েলিটি শোতে আবারও দেখা যাবে এই গায়িকাকে।
পড়শী বলেন, ‘আমি নিজেও একটি রিয়েলিটি শো থেকে উঠে এসেছি। তখন মঞ্চে গান গেয়েছি। এবার বিচারকের আসনে বসে প্রতিযোগিদের গান শুনব। একজন প্রতিযোগি যখন স্টেজে গান করতে আসেন, তখন তার গানের সাথে স্বপ্ন থাকে, ভয় থাকে। অনেককিছু কাজ করে মাথায়। সেই দিনগুলো আমিও পার করে এসেছি। তাই চেষ্টা করব আমার অভিজ্ঞতা দিয়ে সেরা প্রতিভা বাছাই করার। আমাকে একবার কুমার বিশ্বজিৎ স্যার বলেছিলেন, তুইও একদিন বিচারক হবি। স্যারের সেই কথাটাই সত্যি হতে যাচ্ছে।’
সোহাগ মাসুদের প্রযোজনায় এই রিয়েলিটি শোয়ের রেজিষ্ট্রেশন শুরু হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর থেকে। এতে অংশগ্রহণের জন্য প্রতিযোগীদের বয়সসীমা হতে হবে ১২ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। রেজিষ্ট্রেশনের জন্য যেকোনো একটি বাংলা গান খালি গলায় অথবা যেকোনো বাদ্যযন্ত্র সহযোগে গেয়ে মোবাইলে ভিডিও ধারণ করে আরটিভি প্লাস অ্যাপের মাধ্যমে ভিডিওটি পাঠিয়ে দিতে হবে।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১ দিন আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১ দিন আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১ দিন আগে