বিনোদন ডেস্ক

ফেডারেশনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে টালিউডে কোণঠাসা অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। অভিনয় ও পরিচালনার ক্ষেত্রে তাই খানিকটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে অনির্বাণের। এরই মাঝে গানের দল ‘হুলিগানইজম’ খুলে মাতিয়ে দিয়েছেন তিনি। কয়েক মাস আগে এ ব্যান্ডের ‘মেলার গান’ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। ‘তুমি মস্তি করবে জানি’ শিরোনামের এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি।
কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, অনির্বাণ গাইছেন, ‘এসব গান-বাজনা ছাড়, চল প্রোমোটারি করি, বড় গাড়ি চড়ি/ ইলেকশানের মেজাজ বুঝে দলটা বদল করি/ এই আমাদের দোষ/ গানবাজনা করতে এসে এসব কথা বললে/ রেগে যাবে কুণাল ঘোষ’।
এরপর নাম না করে হুলিগানইজমের কটাক্ষ ছিল দিলীপ ঘোষের দিকে। গানের কথা এমন, ‘আরেক ঘোষও আছে/ দাদা খুবই রোমান্টিক/ ঘোষ দিয়ে যায় চেনা/ গয়না দোকান সব তুলে দাও/ গোরুর দুধে সোনা।’ এ গানের শেষে আসে সিপিএম নেতা শতরূপ ঘোষের নাম। অনির্বাণ গেয়ে ওঠেন, ‘আরেক ঘোষও আছে, ওই বিপ্লবীদের পার্টি/ টিভি চ্যানেল পার্টি অফিস বড্ড হাঁটাহাঁটি/ তাই কিনেছে গাড়ি/ দামটা বেশি খুব/ ফেসবুকেতেই রাজা মোদের দাদা শতরূপ’। গানটি নিয়ে শুধু শ্রোতাদের মধ্যে নয়, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির অঙ্গনেও ব্যাপক হইচই চলছে।

গত ৩১ আগস্ট কলকাতার বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত হয় ব্যান্ড স্টর্ম শিরোনামের কনসার্ট। এতে অনির্বাণের হুলিগানইজম ছাড়াও পারফর্ম করেন অঞ্জন দত্ত, ব্যান্ড ক্যাকটাস, পৃথিবী, ফকিরা ও ফসিলস। ঘণ্টাখানিক ধরে বেশ কিছু গান শোনায় হুলিগানইজম। তার মধ্যে তিন ঘোষকে নিয়ে গাওয়া গানটিই বেশি সাড়া ফেলেছে।
রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে স্যাটায়ার করলেও বিষয়টি ভালোভাবেই নিয়েছেন কুণাল ও শতরূপ ঘোষ। ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘আমি মঞ্চে, পর্দায় অনির্বাণের অভিনয় দেখেছি। এই গানটিতে তাঁর উপস্থাপনা ভালই লাগছিল। আর গানে যদি সে সাম্প্রতিক রাজনীতিকে আনেন, আনতেই পারেন। ইস্যু তোলা একটা বিষয় আর ইচ্ছাকৃত কাউকে অপমান করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। আমার মনে হয়েছে অর্নিবাণ বা তাঁর সহশিল্পীরা অপমানের উদ্দেশে গানটি করেনি। তাহলে বিষয়টিকে কেন খোলা মনে নেব না? পুরোনো ধাঁচের গানের সঙ্গে সমকালীনতাকে মিশিয়ে অনির্বাণ যে চেষ্টা করেছেন, তাতে আমার নামে টিপ্পনি থাকলেও, এই মজাটা নেওয়ার মানসিকতা কুণাল ঘোষের রয়েছে।’

অন্যদিকে শতরূপ ঘোষ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘আমি গানটা শুনেছি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমরা সবসময় চাই শিল্পীরা পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড নিক। তাঁদেরও রাজনৈতিক মতামত থাক। অনির্বাণ গানে আমার নাম নিয়েছে আমি কৃতজ্ঞ। তাতে যদি কোনো তির্যকতা থেকে থাকে, আমরা মনে করি, আমাদের সমালোচনা শিল্পের মাধ্যমে উঠে আসতেই পারে। গতকাল থেকে আমার মনে হচ্ছে, বাংলা গানে যেমন বেলা বোস, নীলাঞ্জনা, রঞ্জনা, এরা যেমন রয়েছে; তেমনি এবার আমিও বাংলা গানের একটা ক্যারেক্টার হয়ে গেলাম।’ তবে প্রবীণ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ গানটির বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি।
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির চতুর্থ ঘোষ মানে অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ রুদ্রনীল ঘোষ অবশ্য বেজায় খেপেছেন অনির্বাণের ওপর। সে দিন ব্যান্ড স্টর্ম কনসার্টে শুরুতেই অনির্বাণ বলেন, ‘সনাতন এসে গেছে? আর সনাতনী? সনাতন মানে আমি সনাতন ধর্মের কথা বলছি, আসেনি তো এখনো? সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। সবাই এগিয়ে যায়। আর আমরা পিছিয়ে যাব। চলুন, সবাই মিলেই পিছিয়ে যাই।’
অনির্বাণের এ মন্তব্য ভালো লাগেনি বিজেপি নেতা রুদ্রনীলের। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অনির্বাণকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন তিনি। রুদ্রনীল ঘোষ লিখেছেন, ‘সনাতন ধর্ম পৃথিবীর আদিতম ধর্ম বা জীবনচর্চা। তারপর বাকি ধর্মগুলোর জন্ম। আর আপনি বললেন, সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে! অন্য কোনো ধর্ম সম্পর্কে এই ধরনের উক্তি করলে তারা এতক্ষণে আপনাকে কোন স্থানে রাখতেন নিশ্চয়ই জানেন। ভাই অণির্বান, যদি সত্যই নিজের অজ্ঞানতা থেকে এই বক্তব্য রেখে থাকেন তাহলে জানান। সমস্ত সনাতনী আপনাকে ক্ষমা করবেন ও ভবিষ্যতে এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য না করার অনুরোধ করবেন। আর যদি সজ্ঞানে এই ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন।’

ফেডারেশনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে টালিউডে কোণঠাসা অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। অভিনয় ও পরিচালনার ক্ষেত্রে তাই খানিকটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে অনির্বাণের। এরই মাঝে গানের দল ‘হুলিগানইজম’ খুলে মাতিয়ে দিয়েছেন তিনি। কয়েক মাস আগে এ ব্যান্ডের ‘মেলার গান’ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। ‘তুমি মস্তি করবে জানি’ শিরোনামের এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি।
কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, অনির্বাণ গাইছেন, ‘এসব গান-বাজনা ছাড়, চল প্রোমোটারি করি, বড় গাড়ি চড়ি/ ইলেকশানের মেজাজ বুঝে দলটা বদল করি/ এই আমাদের দোষ/ গানবাজনা করতে এসে এসব কথা বললে/ রেগে যাবে কুণাল ঘোষ’।
এরপর নাম না করে হুলিগানইজমের কটাক্ষ ছিল দিলীপ ঘোষের দিকে। গানের কথা এমন, ‘আরেক ঘোষও আছে/ দাদা খুবই রোমান্টিক/ ঘোষ দিয়ে যায় চেনা/ গয়না দোকান সব তুলে দাও/ গোরুর দুধে সোনা।’ এ গানের শেষে আসে সিপিএম নেতা শতরূপ ঘোষের নাম। অনির্বাণ গেয়ে ওঠেন, ‘আরেক ঘোষও আছে, ওই বিপ্লবীদের পার্টি/ টিভি চ্যানেল পার্টি অফিস বড্ড হাঁটাহাঁটি/ তাই কিনেছে গাড়ি/ দামটা বেশি খুব/ ফেসবুকেতেই রাজা মোদের দাদা শতরূপ’। গানটি নিয়ে শুধু শ্রোতাদের মধ্যে নয়, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির অঙ্গনেও ব্যাপক হইচই চলছে।

গত ৩১ আগস্ট কলকাতার বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত হয় ব্যান্ড স্টর্ম শিরোনামের কনসার্ট। এতে অনির্বাণের হুলিগানইজম ছাড়াও পারফর্ম করেন অঞ্জন দত্ত, ব্যান্ড ক্যাকটাস, পৃথিবী, ফকিরা ও ফসিলস। ঘণ্টাখানিক ধরে বেশ কিছু গান শোনায় হুলিগানইজম। তার মধ্যে তিন ঘোষকে নিয়ে গাওয়া গানটিই বেশি সাড়া ফেলেছে।
রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে স্যাটায়ার করলেও বিষয়টি ভালোভাবেই নিয়েছেন কুণাল ও শতরূপ ঘোষ। ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘আমি মঞ্চে, পর্দায় অনির্বাণের অভিনয় দেখেছি। এই গানটিতে তাঁর উপস্থাপনা ভালই লাগছিল। আর গানে যদি সে সাম্প্রতিক রাজনীতিকে আনেন, আনতেই পারেন। ইস্যু তোলা একটা বিষয় আর ইচ্ছাকৃত কাউকে অপমান করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। আমার মনে হয়েছে অর্নিবাণ বা তাঁর সহশিল্পীরা অপমানের উদ্দেশে গানটি করেনি। তাহলে বিষয়টিকে কেন খোলা মনে নেব না? পুরোনো ধাঁচের গানের সঙ্গে সমকালীনতাকে মিশিয়ে অনির্বাণ যে চেষ্টা করেছেন, তাতে আমার নামে টিপ্পনি থাকলেও, এই মজাটা নেওয়ার মানসিকতা কুণাল ঘোষের রয়েছে।’

অন্যদিকে শতরূপ ঘোষ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘আমি গানটা শুনেছি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমরা সবসময় চাই শিল্পীরা পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড নিক। তাঁদেরও রাজনৈতিক মতামত থাক। অনির্বাণ গানে আমার নাম নিয়েছে আমি কৃতজ্ঞ। তাতে যদি কোনো তির্যকতা থেকে থাকে, আমরা মনে করি, আমাদের সমালোচনা শিল্পের মাধ্যমে উঠে আসতেই পারে। গতকাল থেকে আমার মনে হচ্ছে, বাংলা গানে যেমন বেলা বোস, নীলাঞ্জনা, রঞ্জনা, এরা যেমন রয়েছে; তেমনি এবার আমিও বাংলা গানের একটা ক্যারেক্টার হয়ে গেলাম।’ তবে প্রবীণ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ গানটির বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি।
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির চতুর্থ ঘোষ মানে অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ রুদ্রনীল ঘোষ অবশ্য বেজায় খেপেছেন অনির্বাণের ওপর। সে দিন ব্যান্ড স্টর্ম কনসার্টে শুরুতেই অনির্বাণ বলেন, ‘সনাতন এসে গেছে? আর সনাতনী? সনাতন মানে আমি সনাতন ধর্মের কথা বলছি, আসেনি তো এখনো? সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। সবাই এগিয়ে যায়। আর আমরা পিছিয়ে যাব। চলুন, সবাই মিলেই পিছিয়ে যাই।’
অনির্বাণের এ মন্তব্য ভালো লাগেনি বিজেপি নেতা রুদ্রনীলের। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অনির্বাণকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন তিনি। রুদ্রনীল ঘোষ লিখেছেন, ‘সনাতন ধর্ম পৃথিবীর আদিতম ধর্ম বা জীবনচর্চা। তারপর বাকি ধর্মগুলোর জন্ম। আর আপনি বললেন, সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে! অন্য কোনো ধর্ম সম্পর্কে এই ধরনের উক্তি করলে তারা এতক্ষণে আপনাকে কোন স্থানে রাখতেন নিশ্চয়ই জানেন। ভাই অণির্বান, যদি সত্যই নিজের অজ্ঞানতা থেকে এই বক্তব্য রেখে থাকেন তাহলে জানান। সমস্ত সনাতনী আপনাকে ক্ষমা করবেন ও ভবিষ্যতে এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য না করার অনুরোধ করবেন। আর যদি সজ্ঞানে এই ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন।’
বিনোদন ডেস্ক

ফেডারেশনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে টালিউডে কোণঠাসা অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। অভিনয় ও পরিচালনার ক্ষেত্রে তাই খানিকটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে অনির্বাণের। এরই মাঝে গানের দল ‘হুলিগানইজম’ খুলে মাতিয়ে দিয়েছেন তিনি। কয়েক মাস আগে এ ব্যান্ডের ‘মেলার গান’ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। ‘তুমি মস্তি করবে জানি’ শিরোনামের এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি।
কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, অনির্বাণ গাইছেন, ‘এসব গান-বাজনা ছাড়, চল প্রোমোটারি করি, বড় গাড়ি চড়ি/ ইলেকশানের মেজাজ বুঝে দলটা বদল করি/ এই আমাদের দোষ/ গানবাজনা করতে এসে এসব কথা বললে/ রেগে যাবে কুণাল ঘোষ’।
এরপর নাম না করে হুলিগানইজমের কটাক্ষ ছিল দিলীপ ঘোষের দিকে। গানের কথা এমন, ‘আরেক ঘোষও আছে/ দাদা খুবই রোমান্টিক/ ঘোষ দিয়ে যায় চেনা/ গয়না দোকান সব তুলে দাও/ গোরুর দুধে সোনা।’ এ গানের শেষে আসে সিপিএম নেতা শতরূপ ঘোষের নাম। অনির্বাণ গেয়ে ওঠেন, ‘আরেক ঘোষও আছে, ওই বিপ্লবীদের পার্টি/ টিভি চ্যানেল পার্টি অফিস বড্ড হাঁটাহাঁটি/ তাই কিনেছে গাড়ি/ দামটা বেশি খুব/ ফেসবুকেতেই রাজা মোদের দাদা শতরূপ’। গানটি নিয়ে শুধু শ্রোতাদের মধ্যে নয়, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির অঙ্গনেও ব্যাপক হইচই চলছে।

গত ৩১ আগস্ট কলকাতার বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত হয় ব্যান্ড স্টর্ম শিরোনামের কনসার্ট। এতে অনির্বাণের হুলিগানইজম ছাড়াও পারফর্ম করেন অঞ্জন দত্ত, ব্যান্ড ক্যাকটাস, পৃথিবী, ফকিরা ও ফসিলস। ঘণ্টাখানিক ধরে বেশ কিছু গান শোনায় হুলিগানইজম। তার মধ্যে তিন ঘোষকে নিয়ে গাওয়া গানটিই বেশি সাড়া ফেলেছে।
রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে স্যাটায়ার করলেও বিষয়টি ভালোভাবেই নিয়েছেন কুণাল ও শতরূপ ঘোষ। ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘আমি মঞ্চে, পর্দায় অনির্বাণের অভিনয় দেখেছি। এই গানটিতে তাঁর উপস্থাপনা ভালই লাগছিল। আর গানে যদি সে সাম্প্রতিক রাজনীতিকে আনেন, আনতেই পারেন। ইস্যু তোলা একটা বিষয় আর ইচ্ছাকৃত কাউকে অপমান করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। আমার মনে হয়েছে অর্নিবাণ বা তাঁর সহশিল্পীরা অপমানের উদ্দেশে গানটি করেনি। তাহলে বিষয়টিকে কেন খোলা মনে নেব না? পুরোনো ধাঁচের গানের সঙ্গে সমকালীনতাকে মিশিয়ে অনির্বাণ যে চেষ্টা করেছেন, তাতে আমার নামে টিপ্পনি থাকলেও, এই মজাটা নেওয়ার মানসিকতা কুণাল ঘোষের রয়েছে।’

অন্যদিকে শতরূপ ঘোষ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘আমি গানটা শুনেছি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমরা সবসময় চাই শিল্পীরা পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড নিক। তাঁদেরও রাজনৈতিক মতামত থাক। অনির্বাণ গানে আমার নাম নিয়েছে আমি কৃতজ্ঞ। তাতে যদি কোনো তির্যকতা থেকে থাকে, আমরা মনে করি, আমাদের সমালোচনা শিল্পের মাধ্যমে উঠে আসতেই পারে। গতকাল থেকে আমার মনে হচ্ছে, বাংলা গানে যেমন বেলা বোস, নীলাঞ্জনা, রঞ্জনা, এরা যেমন রয়েছে; তেমনি এবার আমিও বাংলা গানের একটা ক্যারেক্টার হয়ে গেলাম।’ তবে প্রবীণ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ গানটির বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি।
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির চতুর্থ ঘোষ মানে অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ রুদ্রনীল ঘোষ অবশ্য বেজায় খেপেছেন অনির্বাণের ওপর। সে দিন ব্যান্ড স্টর্ম কনসার্টে শুরুতেই অনির্বাণ বলেন, ‘সনাতন এসে গেছে? আর সনাতনী? সনাতন মানে আমি সনাতন ধর্মের কথা বলছি, আসেনি তো এখনো? সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। সবাই এগিয়ে যায়। আর আমরা পিছিয়ে যাব। চলুন, সবাই মিলেই পিছিয়ে যাই।’
অনির্বাণের এ মন্তব্য ভালো লাগেনি বিজেপি নেতা রুদ্রনীলের। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অনির্বাণকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন তিনি। রুদ্রনীল ঘোষ লিখেছেন, ‘সনাতন ধর্ম পৃথিবীর আদিতম ধর্ম বা জীবনচর্চা। তারপর বাকি ধর্মগুলোর জন্ম। আর আপনি বললেন, সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে! অন্য কোনো ধর্ম সম্পর্কে এই ধরনের উক্তি করলে তারা এতক্ষণে আপনাকে কোন স্থানে রাখতেন নিশ্চয়ই জানেন। ভাই অণির্বান, যদি সত্যই নিজের অজ্ঞানতা থেকে এই বক্তব্য রেখে থাকেন তাহলে জানান। সমস্ত সনাতনী আপনাকে ক্ষমা করবেন ও ভবিষ্যতে এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য না করার অনুরোধ করবেন। আর যদি সজ্ঞানে এই ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন।’

ফেডারেশনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে টালিউডে কোণঠাসা অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্য। অভিনয় ও পরিচালনার ক্ষেত্রে তাই খানিকটা দূরত্ব তৈরি হয়েছে অনির্বাণের। এরই মাঝে গানের দল ‘হুলিগানইজম’ খুলে মাতিয়ে দিয়েছেন তিনি। কয়েক মাস আগে এ ব্যান্ডের ‘মেলার গান’ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। ‘তুমি মস্তি করবে জানি’ শিরোনামের এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি।
কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, অনির্বাণ গাইছেন, ‘এসব গান-বাজনা ছাড়, চল প্রোমোটারি করি, বড় গাড়ি চড়ি/ ইলেকশানের মেজাজ বুঝে দলটা বদল করি/ এই আমাদের দোষ/ গানবাজনা করতে এসে এসব কথা বললে/ রেগে যাবে কুণাল ঘোষ’।
এরপর নাম না করে হুলিগানইজমের কটাক্ষ ছিল দিলীপ ঘোষের দিকে। গানের কথা এমন, ‘আরেক ঘোষও আছে/ দাদা খুবই রোমান্টিক/ ঘোষ দিয়ে যায় চেনা/ গয়না দোকান সব তুলে দাও/ গোরুর দুধে সোনা।’ এ গানের শেষে আসে সিপিএম নেতা শতরূপ ঘোষের নাম। অনির্বাণ গেয়ে ওঠেন, ‘আরেক ঘোষও আছে, ওই বিপ্লবীদের পার্টি/ টিভি চ্যানেল পার্টি অফিস বড্ড হাঁটাহাঁটি/ তাই কিনেছে গাড়ি/ দামটা বেশি খুব/ ফেসবুকেতেই রাজা মোদের দাদা শতরূপ’। গানটি নিয়ে শুধু শ্রোতাদের মধ্যে নয়, পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির অঙ্গনেও ব্যাপক হইচই চলছে।

গত ৩১ আগস্ট কলকাতার বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে আয়োজিত হয় ব্যান্ড স্টর্ম শিরোনামের কনসার্ট। এতে অনির্বাণের হুলিগানইজম ছাড়াও পারফর্ম করেন অঞ্জন দত্ত, ব্যান্ড ক্যাকটাস, পৃথিবী, ফকিরা ও ফসিলস। ঘণ্টাখানিক ধরে বেশ কিছু গান শোনায় হুলিগানইজম। তার মধ্যে তিন ঘোষকে নিয়ে গাওয়া গানটিই বেশি সাড়া ফেলেছে।
রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে স্যাটায়ার করলেও বিষয়টি ভালোভাবেই নিয়েছেন কুণাল ও শতরূপ ঘোষ। ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে কুণাল ঘোষ বলেন, ‘আমি মঞ্চে, পর্দায় অনির্বাণের অভিনয় দেখেছি। এই গানটিতে তাঁর উপস্থাপনা ভালই লাগছিল। আর গানে যদি সে সাম্প্রতিক রাজনীতিকে আনেন, আনতেই পারেন। ইস্যু তোলা একটা বিষয় আর ইচ্ছাকৃত কাউকে অপমান করা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। আমার মনে হয়েছে অর্নিবাণ বা তাঁর সহশিল্পীরা অপমানের উদ্দেশে গানটি করেনি। তাহলে বিষয়টিকে কেন খোলা মনে নেব না? পুরোনো ধাঁচের গানের সঙ্গে সমকালীনতাকে মিশিয়ে অনির্বাণ যে চেষ্টা করেছেন, তাতে আমার নামে টিপ্পনি থাকলেও, এই মজাটা নেওয়ার মানসিকতা কুণাল ঘোষের রয়েছে।’

অন্যদিকে শতরূপ ঘোষ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, ‘আমি গানটা শুনেছি। বেশ ভালোই লেগেছে। আমরা সবসময় চাই শিল্পীরা পলিটিক্যাল স্ট্যান্ড নিক। তাঁদেরও রাজনৈতিক মতামত থাক। অনির্বাণ গানে আমার নাম নিয়েছে আমি কৃতজ্ঞ। তাতে যদি কোনো তির্যকতা থেকে থাকে, আমরা মনে করি, আমাদের সমালোচনা শিল্পের মাধ্যমে উঠে আসতেই পারে। গতকাল থেকে আমার মনে হচ্ছে, বাংলা গানে যেমন বেলা বোস, নীলাঞ্জনা, রঞ্জনা, এরা যেমন রয়েছে; তেমনি এবার আমিও বাংলা গানের একটা ক্যারেক্টার হয়ে গেলাম।’ তবে প্রবীণ বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ গানটির বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য করেননি।
পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির চতুর্থ ঘোষ মানে অভিনেতা ও রাজনীতিবিদ রুদ্রনীল ঘোষ অবশ্য বেজায় খেপেছেন অনির্বাণের ওপর। সে দিন ব্যান্ড স্টর্ম কনসার্টে শুরুতেই অনির্বাণ বলেন, ‘সনাতন এসে গেছে? আর সনাতনী? সনাতন মানে আমি সনাতন ধর্মের কথা বলছি, আসেনি তো এখনো? সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের একটু পিছিয়ে যেতে হবে। সবাই এগিয়ে যায়। আর আমরা পিছিয়ে যাব। চলুন, সবাই মিলেই পিছিয়ে যাই।’
অনির্বাণের এ মন্তব্য ভালো লাগেনি বিজেপি নেতা রুদ্রনীলের। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে অনির্বাণকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন তিনি। রুদ্রনীল ঘোষ লিখেছেন, ‘সনাতন ধর্ম পৃথিবীর আদিতম ধর্ম বা জীবনচর্চা। তারপর বাকি ধর্মগুলোর জন্ম। আর আপনি বললেন, সনাতন ভারতে পৌঁছাতে হলে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে! অন্য কোনো ধর্ম সম্পর্কে এই ধরনের উক্তি করলে তারা এতক্ষণে আপনাকে কোন স্থানে রাখতেন নিশ্চয়ই জানেন। ভাই অণির্বান, যদি সত্যই নিজের অজ্ঞানতা থেকে এই বক্তব্য রেখে থাকেন তাহলে জানান। সমস্ত সনাতনী আপনাকে ক্ষমা করবেন ও ভবিষ্যতে এই ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য না করার অনুরোধ করবেন। আর যদি সজ্ঞানে এই ধরনের মন্তব্য করে থাকেন, তাহলে ক্ষমা চেয়ে নিন।’

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৪ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৪ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি। কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৪ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি। কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৪ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি। কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৪ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৪ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

এবার কনসার্ট থেকে ভাইরাল অনির্বাণের আরেকটি গান। এ গানে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির তিন ঘোষকে নিয়ে স্যাটায়ার করেছেন তিনি। কারা এই তিন ঘোষ? তাঁরা হলেন তৃণমূল, সিপিএম এবং বিজেপির তিন নেতা যথাক্রমে কুণাল ঘোষ, শতরূপ ঘোষ ও দিলীপ ঘোষ।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৪ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৪ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৪ ঘণ্টা আগে