বাংলাদেশের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের স্বীকৃতি দিতে ‘দ্য মার্ভেল অব টুমরো, ইনফ্লুয়েন্সার্স ফেস্ট অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’-এর দ্বিতীয় সিজন শুরু হতে যাচ্ছে। মাল্টিভার্স অব ইনফ্লুয়েন্সার থিম নিয়ে ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শেফ টেবিল কোর্টসাইডে অনুষ্ঠিত হবে এ আয়োজন।
গত বছর একই দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ‘দ্য মার্ভেল- বি ইউ মার্ভেল অব টুমরো’র সিজন ওয়ান। যা ছিল বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য প্রথম তথ্যকেন্দ্রিক স্বীকৃতি এবং পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠান। এতে অংশ নিতে ৮১৫ জনেরও বেশি ইনফ্লুয়েন্সার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ব্র্যান্ড এবং সংস্থা একই ছাদের নিচে উপস্থিত ছিলেন। গত বছর ১৫টি ক্যাটাগরিতে ১৮জন ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে পুরস্কৃত করা হয়।
মার্ভেল এবার পুরস্কারের ২৬টি ক্যাটাগরি চালু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ফুড ব্লগার, মানসিক বা শারীরিক সুস্থতা, ফুড ভ্লগিং, ফ্যাশন ভ্লগস, ফ্যাশন ডিজাইনার, পারসোনাল কেয়ার রিভিউয়ারস, মেকআপ আর্টিস্ট, কুকিং, ট্রাভেল ভ্লগস, অটো ভ্লগার, মটো ভ্লগার, টেক পর্যালোচক, গেম স্ট্রিমার, আর্ট, লেখক, ফটোগ্রাফি, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, মিউজিক, ড্যান্স, স্ট্যান্ডআপ কমেডি, স্পোর্টস রিভিউয়ার, ইনফোটেইনমেন্ট, কমিউনিটি এনগেজমেন্ট, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার, ইন্সপায়ারিং চিলড্রেন ও এস্পায়ারিং ক্রিয়েটর।
মার্ভেল-বি ইউ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বৃতি সাবরিন বলেন, ‘দীর্ঘ দিন কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার পর, আমরা বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং যুগে ইনফ্লুয়েন্সারদের মূল্য বুঝতে শিখেছি এবং সে অনুসারে তাঁদেরকে সম্মানিত করছি। গত বছর আমরা এই প্রোগ্রামটি শুরু করেছিলাম যাতে ইনফ্লুয়েন্সাররা সবচেয়ে বৈজ্ঞানিক এবং যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে একই ছাতার নীচে আসার জন্য একটি মঞ্চ তৈরি করতে পারে। এটি সম্ভব হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, প্রতিটি শ্রেষ্ঠত্ব একটি প্রক্রিয়া, তাই এবারও আমরা অনুষ্ঠানটির হোস্টিং থেকে নতুন কিছু শিখব, যাতে করে ভবিষ্যতে আরও ভালভাবে কার্যকর করতে পারি।’
উদ্যোগটি সম্পর্কে ইউরস ট্রুলির বোর্ড চেয়ারম্যান (দ্য মারভেল -বি উই) এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মার্ভেল বি ইউ সবসময় এমন উদ্যোগ নিয়ে এসেছে যা বর্তমান সময়ের মার্কেটের জন্য প্রয়োজনীয়। আমাদের প্রত্যাশা, মার্ভেল অব টুমরো এ বছর আরও বেশি প্রভাব ফেলবে, আরও বড় সাফল্য অর্জন করবে।’
অনুষ্ঠানের গালা নাইট থাকবে বিভিন্ন ধরণের পারফরমেন্স। সেখানে পরিবেশিত হবে প্রীতম হাসানের সংগীত, থাকবে টুইঙ্ক ক্যারল, জয় সরকার বাপ্পী এবং আরও অনেক বিখ্যাত টিকটকারদের নাচ, ম্যাজিক রাজিকের ম্যাজিক শো, সাফিয়ার ডিজাইন করা ফ্যাশন শো ও ফায়ার শো। গালা নাইটের সঞ্চালনা করবেন রাফসান সাবাব, সাকিব বিন রশিদ এবং সারাহ আলম। রেড কার্পেটে সঞ্চালনা করবেন সালমান মুক্তাদির, সাবা চৌধুরী, টুইঙ্ক ক্যারল ও ম্যাজিক রাজিক।
বাংলাদেশের কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের স্বীকৃতি দিতে ‘দ্য মার্ভেল অব টুমরো, ইনফ্লুয়েন্সার্স ফেস্ট অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’-এর দ্বিতীয় সিজন শুরু হতে যাচ্ছে। মাল্টিভার্স অব ইনফ্লুয়েন্সার থিম নিয়ে ৯ ডিসেম্বর রাজধানীর শেফ টেবিল কোর্টসাইডে অনুষ্ঠিত হবে এ আয়োজন।
গত বছর একই দিনে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ‘দ্য মার্ভেল- বি ইউ মার্ভেল অব টুমরো’র সিজন ওয়ান। যা ছিল বাংলাদেশের ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য প্রথম তথ্যকেন্দ্রিক স্বীকৃতি এবং পুরষ্কার প্রদান অনুষ্ঠান। এতে অংশ নিতে ৮১৫ জনেরও বেশি ইনফ্লুয়েন্সার, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, ব্র্যান্ড এবং সংস্থা একই ছাদের নিচে উপস্থিত ছিলেন। গত বছর ১৫টি ক্যাটাগরিতে ১৮জন ইনফ্লুয়েন্সার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটরকে পুরস্কৃত করা হয়।
মার্ভেল এবার পুরস্কারের ২৬টি ক্যাটাগরি চালু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে ফুড ব্লগার, মানসিক বা শারীরিক সুস্থতা, ফুড ভ্লগিং, ফ্যাশন ভ্লগস, ফ্যাশন ডিজাইনার, পারসোনাল কেয়ার রিভিউয়ারস, মেকআপ আর্টিস্ট, কুকিং, ট্রাভেল ভ্লগস, অটো ভ্লগার, মটো ভ্লগার, টেক পর্যালোচক, গেম স্ট্রিমার, আর্ট, লেখক, ফটোগ্রাফি, কনটেন্ট ক্রিয়েটর, মিউজিক, ড্যান্স, স্ট্যান্ডআপ কমেডি, স্পোর্টস রিভিউয়ার, ইনফোটেইনমেন্ট, কমিউনিটি এনগেজমেন্ট, সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার, ইন্সপায়ারিং চিলড্রেন ও এস্পায়ারিং ক্রিয়েটর।
মার্ভেল-বি ইউ-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বৃতি সাবরিন বলেন, ‘দীর্ঘ দিন কমিউনিকেশন ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করার পর, আমরা বর্তমান ডিজিটাল মার্কেটিং যুগে ইনফ্লুয়েন্সারদের মূল্য বুঝতে শিখেছি এবং সে অনুসারে তাঁদেরকে সম্মানিত করছি। গত বছর আমরা এই প্রোগ্রামটি শুরু করেছিলাম যাতে ইনফ্লুয়েন্সাররা সবচেয়ে বৈজ্ঞানিক এবং যুক্তিসঙ্গত পদ্ধতিতে একই ছাতার নীচে আসার জন্য একটি মঞ্চ তৈরি করতে পারে। এটি সম্ভব হয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, প্রতিটি শ্রেষ্ঠত্ব একটি প্রক্রিয়া, তাই এবারও আমরা অনুষ্ঠানটির হোস্টিং থেকে নতুন কিছু শিখব, যাতে করে ভবিষ্যতে আরও ভালভাবে কার্যকর করতে পারি।’
উদ্যোগটি সম্পর্কে ইউরস ট্রুলির বোর্ড চেয়ারম্যান (দ্য মারভেল -বি উই) এম জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘মার্ভেল বি ইউ সবসময় এমন উদ্যোগ নিয়ে এসেছে যা বর্তমান সময়ের মার্কেটের জন্য প্রয়োজনীয়। আমাদের প্রত্যাশা, মার্ভেল অব টুমরো এ বছর আরও বেশি প্রভাব ফেলবে, আরও বড় সাফল্য অর্জন করবে।’
অনুষ্ঠানের গালা নাইট থাকবে বিভিন্ন ধরণের পারফরমেন্স। সেখানে পরিবেশিত হবে প্রীতম হাসানের সংগীত, থাকবে টুইঙ্ক ক্যারল, জয় সরকার বাপ্পী এবং আরও অনেক বিখ্যাত টিকটকারদের নাচ, ম্যাজিক রাজিকের ম্যাজিক শো, সাফিয়ার ডিজাইন করা ফ্যাশন শো ও ফায়ার শো। গালা নাইটের সঞ্চালনা করবেন রাফসান সাবাব, সাকিব বিন রশিদ এবং সারাহ আলম। রেড কার্পেটে সঞ্চালনা করবেন সালমান মুক্তাদির, সাবা চৌধুরী, টুইঙ্ক ক্যারল ও ম্যাজিক রাজিক।
কান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ৭৮তম আসরের দ্বিতীয় দিন ওয়ার্ল্ড উইমেন কানস অ্যাজেন্ডা ডিসকাশন পর্বে অংশ নিলেন বাংলাদেশের অভিনেত্রী ও প্রযোজক বর্ষা। ‘নিউ এরা অব আইডেন্টি অ্যান্ড ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড গ্লোবাল সিনেমা’ শীর্ষক এই সেমিনারে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলেন বর্ষা।
১ ঘণ্টা আগে২০২৩ সালের নভেম্বরে সিনেমার মহরত অনুষ্ঠানে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল ২০২৪ সালের রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’। তবে ঈদের আগে টিজার প্রকাশ করে জানানো হয় রোজা নয়, কোরবানির ঈদে আসছে সিনেমাটি। শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। এরপর আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। নির্মাতা ও প্রযোজকেরাও নিশ্চিত
২ ঘণ্টা আগেরোজার ঈদে মুক্তি পেয়েছিল ৬টি সিনেমা, যার ৪টিই দর্শকপ্রিয় হয়েছিল। এখনো বিভিন্ন হলে চলছে ‘বরবাদ’, ‘দাগি’, ‘চক্কর’ ও ‘জংলি’। অবশেষে দেড় মাস পর প্রেক্ষাগৃহে আলোর মুখ দেখছে নতুন সিনেমা। আজ থেকে দেশের স্টার সিনেপ্লেক্সে মুক্তি পাচ্ছে ‘জয়া আর শারমিন’।
২ ঘণ্টা আগেঢাকায় অবস্থিত জার্মান কালচারাল সেন্টারের আয়োজনে ‘সিনে সন্ধ্যা’ আয়োজনে প্রদর্শিত হবে গোলাম রাব্বানী পরিচালিত স্বল্পদৈর্ঘ্য ‘ছুরত’ ও ‘আনটং’। ১৮ মে সন্ধ্যা ৭টায় প্রদর্শিত স্বল্পদৈর্ঘ্য দুটি। মানুষের বাক্স্বাধীনতা ও কথা বলার মৌলিক অধিকারের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে আনটাং। ছুরত নির্মিত হয়েছে মানুষের
২ ঘণ্টা আগে