সাংবাদিককে গালিগালাজ করার দায়ে গত কয়েকদিন ধরে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে কবীর সুমন। গত রোববার এই শিল্পী ও সাবেক সাংসদ ক্ষমা চেয়েছিলেন নিজের কৃতকর্মের জন্য। মঙ্গলবার আবার মত বদলালেন তিনি। ঘোষণা দিলেন—যা করেছেন বেশ করেছেন, কোনো অনুশোচনা নেই তাঁর।
মঙ্গলবার সকালে ফেসবুকে একটি পোস্টে সুমন লিখেছেন, ‘কেন ক্ষমা চেয়েছিলাম তা বিশদ বলেছি। তার আগে পরে যা হয়ে চলেছে। ওটা ফিরিয়ে নিলাম। এবার বলছি, যা করেছি বেশ করেছি। যে যা পারো করে নাও।’
রোববার রাতে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে কবীর সুমন লিখেছিলেন, ‘ভেবে দেখলাম, সেদিন টেলিফোনে এক সহনাগরিককে যে গাল দিয়েছিলাম, সেটা সুশীল সমাজের কাছে গর্হিত কাজ। এতে কাজের কাজ তো কিছু হল না। মাঝখান থেকে অনেকে রেগে গেলেন, উত্তেজিত হলেন। এমনিতেই করোনার উৎপাত তার ওপর আবার ফোনে গালমন্দ। লাভ কী। তাই আমি সহনাগরিকের কাছে, বিজেপি–আরএসএসের কাছে, বাঙালির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
জানা গেছে, ক্ষমা চাইলেও এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক থামেনি। লাগাতার আক্রমণের মুখে পড়ছেন সুমন। সোমবার রাতেও ফেসবুকে সুমন জানিয়েছেন, এখনও নানাজন তাঁকে হেনস্তা করছেন। ফেসবুকে এই প্রখ্যাত সংগীত তারকা লিখেছেন, ‘ঢিল মারলে পাটকেল খেতে হয়। খেলাম। এখন বলছি সেদিন এক ‘কলারকে’ ফোনে যা বলেছি সে ব্যাপারে আমার মনে আর কোনো অনুশোচনা নেই। যদি পারেন আমাকে টার্গেট করুন, অন্য কাউকে না। শুধু আমি চাই না পুলিশের কাজ বাড়ুক।’
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিকেলে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন ডাকেন সুমন। সাংবাদিকদের সামনে কেবল নিজের বিবৃতি পাঠ করেন তিনি। বাড়তি কোনো কথাই বলেননি। সুমন জানান, সম্ভবত ২৭ জানুয়ারি এক ব্যক্তি তাঁকে রিপাবলিক টিভি থেকে ফোন করেছিল। তাঁর সঙ্গে তিনি ফোনে কথা বলেছিলেন। শুধু টেলিফোনে কথা হয়েছিল। কোনো মঞ্চ থেকে বা কোনো সভা থেকে প্রকাশ্যে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি, তৃতীয় কোনো ব্যক্তির সামনে ওই সাংবাদিককে গালিগালাজ করেননি। সাংবাদিক তাঁকে বলেননি যে, তিনি তাঁর কল রেকর্ড করছেন। এরপর সেই রেকর্ডিং তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বা অন্য কোথাও যে প্রকাশ করবেন, তা তিনি জানতেন না। এ বিষযে তাঁর কোনো সম্মতিও নেননি। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সামনে বলার জন্য তিনি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। এই বিষয় নিয়ে এর চেয়ে বেশি আর কিছু বলতে চান না তিনি।
উল্লেখ্য, গায়িকা সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়কে যেদিন পদ্মশ্রী দেওয়ার ঘোষণা হয় এবং তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন, সেদিনই ঘটনার সূত্রপাত। এ বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে একটি টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক ফোন করেন গায়ক ও সংগীত পরিচালক কবীর সুমনকে। কিন্তু সুমন তাঁকে গালিগালাজ করেছেন, এমন দাবি করে একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেন ওই সাংবাদিক। ফোনালাপটি ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর সেই ফোনালাপ ঘিরে শুরু হয় নানা তর্ক-বিতর্ক, অভিযোগ গড়ায় থানা পর্যন্ত।
সাংবাদিককে গালিগালাজ করার দায়ে গত কয়েকদিন ধরে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে কবীর সুমন। গত রোববার এই শিল্পী ও সাবেক সাংসদ ক্ষমা চেয়েছিলেন নিজের কৃতকর্মের জন্য। মঙ্গলবার আবার মত বদলালেন তিনি। ঘোষণা দিলেন—যা করেছেন বেশ করেছেন, কোনো অনুশোচনা নেই তাঁর।
মঙ্গলবার সকালে ফেসবুকে একটি পোস্টে সুমন লিখেছেন, ‘কেন ক্ষমা চেয়েছিলাম তা বিশদ বলেছি। তার আগে পরে যা হয়ে চলেছে। ওটা ফিরিয়ে নিলাম। এবার বলছি, যা করেছি বেশ করেছি। যে যা পারো করে নাও।’
রোববার রাতে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে কবীর সুমন লিখেছিলেন, ‘ভেবে দেখলাম, সেদিন টেলিফোনে এক সহনাগরিককে যে গাল দিয়েছিলাম, সেটা সুশীল সমাজের কাছে গর্হিত কাজ। এতে কাজের কাজ তো কিছু হল না। মাঝখান থেকে অনেকে রেগে গেলেন, উত্তেজিত হলেন। এমনিতেই করোনার উৎপাত তার ওপর আবার ফোনে গালমন্দ। লাভ কী। তাই আমি সহনাগরিকের কাছে, বিজেপি–আরএসএসের কাছে, বাঙালির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
জানা গেছে, ক্ষমা চাইলেও এই ঘটনা নিয়ে বিতর্ক থামেনি। লাগাতার আক্রমণের মুখে পড়ছেন সুমন। সোমবার রাতেও ফেসবুকে সুমন জানিয়েছেন, এখনও নানাজন তাঁকে হেনস্তা করছেন। ফেসবুকে এই প্রখ্যাত সংগীত তারকা লিখেছেন, ‘ঢিল মারলে পাটকেল খেতে হয়। খেলাম। এখন বলছি সেদিন এক ‘কলারকে’ ফোনে যা বলেছি সে ব্যাপারে আমার মনে আর কোনো অনুশোচনা নেই। যদি পারেন আমাকে টার্গেট করুন, অন্য কাউকে না। শুধু আমি চাই না পুলিশের কাজ বাড়ুক।’
এ বিষয়ে মঙ্গলবার বিকেলে নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন ডাকেন সুমন। সাংবাদিকদের সামনে কেবল নিজের বিবৃতি পাঠ করেন তিনি। বাড়তি কোনো কথাই বলেননি। সুমন জানান, সম্ভবত ২৭ জানুয়ারি এক ব্যক্তি তাঁকে রিপাবলিক টিভি থেকে ফোন করেছিল। তাঁর সঙ্গে তিনি ফোনে কথা বলেছিলেন। শুধু টেলিফোনে কথা হয়েছিল। কোনো মঞ্চ থেকে বা কোনো সভা থেকে প্রকাশ্যে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি, তৃতীয় কোনো ব্যক্তির সামনে ওই সাংবাদিককে গালিগালাজ করেননি। সাংবাদিক তাঁকে বলেননি যে, তিনি তাঁর কল রেকর্ড করছেন। এরপর সেই রেকর্ডিং তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় বা অন্য কোথাও যে প্রকাশ করবেন, তা তিনি জানতেন না। এ বিষযে তাঁর কোনো সম্মতিও নেননি। বিষয়টি সংবাদমাধ্যমের সামনে বলার জন্য তিনি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন। এই বিষয় নিয়ে এর চেয়ে বেশি আর কিছু বলতে চান না তিনি।
উল্লেখ্য, গায়িকা সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়কে যেদিন পদ্মশ্রী দেওয়ার ঘোষণা হয় এবং তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন, সেদিনই ঘটনার সূত্রপাত। এ বিষয়ে মতামত জানতে চেয়ে একটি টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক ফোন করেন গায়ক ও সংগীত পরিচালক কবীর সুমনকে। কিন্তু সুমন তাঁকে গালিগালাজ করেছেন, এমন দাবি করে একটি ফোনালাপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেন ওই সাংবাদিক। ফোনালাপটি ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর সেই ফোনালাপ ঘিরে শুরু হয় নানা তর্ক-বিতর্ক, অভিযোগ গড়ায় থানা পর্যন্ত।
শনিবারের সকালটি যেন বিষাদে ভরা এক সংগীত—শব্দহীন অথচ গভীর প্রার্থনায় মগ্ন। চলে গেলেন মুস্তাফা জামান আব্বাসী। তিনি কেবল শুধু একজন সংগীতশিল্পী বা গবেষক নন, ছিলেন আমাদের সাংস্কৃতিক সত্তার এক সৌম্য প্রতিনিধি, এক অনন্য মানুষ। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি, পুরানা পল্টনের সরু গলির ভেতরে সাপ্তাহিক...
৫ ঘণ্টা আগেআজ আন্তর্জাতিক মা দিবস। পর্দায় মায়ের চরিত্রে অভিনয় করে জনপ্রিয়তা পেয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অন্যতম দিলারা জামান ও ডলি জহুর। শিল্পীরা বাস্তবেও তাঁদের মা বলে ডাকেন। তাঁরাও জড়িয়ে গেছেন পর্দার সন্তানের মায়ায়। দুজনেই দেশে একা থাকেন, আর তাঁদের সন্তানেরা থাকেন প্রবাসে। সন্তানদের সঙ্গে বিদেশে না গিয়ে...
৫ ঘণ্টা আগে২০১৬ সালে ‘আইসক্রিম’ দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক নাজিফা তুষির। প্রথম সিনেমায় অতটা সাফল্য পাননি। তাই দীর্ঘদিন ছিলেন বড় পর্দা থেকে দূরে। ৬ বছর বিরতির পর ২০২২ সালে মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ দিয়ে চমকে দেন তুষি। এরপর আবার অন্তরালে। হাওয়ার সাফল্যের দুই বছর পর গত অক্টোবরে জানা যায়, সুমনের আরও একটি সিনেমায়...
৫ ঘণ্টা আগেওটিটি প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত কনটেন্ট দেখেন অজয় দেবগন। কমেডি সিরিজই তাঁর বেশি পছন্দের। বোম্বে টাইমসকে অভিনেতা জানিয়েছেন, এখন কোন সিরিজ দেখছেন তিনি। সবাইকে সিরিজটি দেখার পরামর্শও দিয়েছেন অজয়।
৫ ঘণ্টা আগে