আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে। শুধু প্রত্যাবর্তনই নয়, এই তারকারা দুই বছর বিরতির পর গত ১৪ জুন অংশ নিয়েছেন সিউলের বিখ্যাত বিটিএস-ফেস্টায়ও। ব্যান্ডটির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিবছর এই সংগীত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
বিবিসি জানিয়েছে, এই উৎসবে অংশ নিতে আর প্রিয় তারকাদের একনজর দেখতে সম্প্রতি ব্রাজিল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় যান বিটিএস-এর ভক্ত স্টেফানি প্রাডো। প্রিয় তারকাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতির কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ওদের খুব মিস করেছি।’
এই বছরটি বিটিএস ব্যান্ডের জন্য ছিল বিশেষ। কারণ তাঁদের সাত সদস্যের মধ্যে পাঁচজন—আরএম, ভি, জিমিন, জাং কুক এবং সুগা প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে সেনাবাহিনী থেকে মুক্ত হয়েছেন। তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন দলের বাকি দুই সদস্য জিন এবং জে-হোপও।
তারকাদের সামরিক ধকলের কথা চিন্তা করে স্টেফানি বলেন, ‘আমি চাই ওরা বিশ্রাম নিক। কিন্তু অবশ্যই নতুন অ্যালবাম, কনসার্ট—সবকিছুই চাই।’
২০২২ সালে বাধ্যতামূলক সামরিক দায়িত্ব পালনের জন্য বিটিএস বিরতি নিয়েছিল। এই ফাঁকে কে-পপ শিল্প অনেক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে। বিশেষ করে, এই শিল্পের রেকর্ড বিক্রিতে ভাটা পড়েছে, কিছু স্ক্যান্ডাল ছড়িয়েছে এবং তীব্র সমালোচনার মুখে শিল্পীদের অতিরিক্ত মানসিক চাপও সইতে হয়েছে।
তবে সময়টির উল্লেখ করে সংগীত সমালোচক কিম ইয়ং-দে বলেন, ‘বিটিএস ছাড়া কে-পপ যেন তার অন্যতম স্তম্ভ হারিয়েছিল।’ তিনি মনে করেন, তাদের ফিরে আসা আবার কে-পপে নতুন গতি আনবে।
এবারের বিটিএস-ফেস্টায় শুধু স্টেফানিই নয়, সকাল থেকেই সিউলের কাছাকাছি গোয়াং-এ ভিড় করেছিল হাজার হাজার ভক্ত। তাঁদের মধ্যে ইংরেজি, চীনা, জাপানি, স্প্যানিশের মতো বিভিন্ন ভাষার শব্দই বলে দিচ্ছিল, এই উৎসব শুধু কোরিয়ানদের নয়, গোটা বিশ্বের।
দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসেছিলেন ভুইয়ো মাতিবানে। তারকাদের বিরতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘১৮ মাস যেন অনন্তকাল।’ দক্ষিণ কোরিয়ায় পা রেখে বিটিএস-এর প্রিয় রেস্টুরেন্টসহ বিভিন্ন স্থানে গেছেন মাতিবানে। তিনি বলেন, ‘প্রতিটা জায়গায় আমি কেঁদেছি। যখন ওদের সেনাবাহিনী থেকে ছাড় পাওয়ার লাইভ দেখলাম, তখন তো নিজেকে ধরে রাখতে পারিনি।’
নেদারল্যান্ডস থেকে আসা ফারা আলা বলেন, ‘বিটিএস-এর মতো একই বাতাসে নিশ্বাস নেওয়া, পানি খাওয়া—এটাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’
দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক সেবা অনেক তারকার জন্যই ক্যারিয়ারে কঠিন ধাক্কা। অনেকে ফিরে এসে আর জনপ্রিয়তা ফিরে পান না। নতুন নতুন ব্যান্ড প্রতিনিয়ত আত্মপ্রকাশ করে। তারা কিশোর প্রজন্মের মনোযোগ কাড়ে।
বিটিএস ও ব্ল্যাকপিংক-এর অনুপস্থিতিতে কে-পপ শিল্পে চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের ব্যান্ডগুলোর উত্থান ঘটেছে। নতুন নতুন দল, যেমন আইভিই বা নিউজিন্স ভিন্ন ধারা ও স্টাইল নিয়ে এসেছে। ১৩ বছরের এক কিশোর ভক্ত বলেন, ‘আমাদের বয়সী ছেলেমেয়েরা এখন নতুন ব্যান্ডকেই বেশি পছন্দ করে। বিটিএস আমাদের কাছে পুরোনো প্রজন্মের মতো লাগে।’
কিন্তু এই শিল্পের বড় চ্যালেঞ্জ হলো, ২০২৩ সালের পর থেকে অ্যালবাম বিক্রির পরিমাণ কমে যাওয়া। কনসার্ট থেকে আয় থাকলেও মূলধারার মিউজিক ইন্ডাস্ট্রিতে ধস নেমেছে। পাশাপাশি কিছু বড় ব্যান্ডের সঙ্গে তাদের ম্যানেজমেন্টের দ্বন্দ্ব, শিল্পীদের হয়রানি, আর শিল্পী সংস্থাগুলোর কর্তৃত্ব নিয়েও সমালোচনা বেড়েছে।
তবে বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তনকে আশার প্রতীক হিসেবেই দেখা হচ্ছে। সংগীত সমালোচক পার্ক হি-আ বলেন, ‘বিটিএস-এর প্রত্যাবর্তন শুধু ভক্তদের জন্য নয়, কোরিয়ার সাংস্কৃতিক প্রভাব বা সফট পাওয়ার-এর দিক থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।’
বিটিএস তারকা আরএম-এর কণ্ঠেও আশার কথা শোনা গেছে। তিনি বলেন, ‘আমি দ্রুত নতুন অ্যালবাম তৈরি করব এবং মঞ্চে ফিরব।’ যদিও জে-হোপ ও জিন-এর টানা কনসার্ট সূচি, আর সুগার সাম্প্রতিক স্ক্যান্ডাল—সব মিলিয়ে পুরো ব্যান্ডের অ্যালবাম আসতে হয়তো আগামী বছর লেগে যাবে।
তারপরও স্টেফানির মতো লাখ লাখ ভক্তের জন্য এতটুকু যথেষ্ট—বিটিএস ফিরে এসেছে।

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৩ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষ হয়েছে ৬ ডিসেম্বর। দেশে ফিরেই ভক্তদের আমন্ত্রণে নিজের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন নিশো। এদিন তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন দম সিনেমার পরিচালক রেদওয়ান রনি ও নায়িকা পূজা চেরি। স্বাভাবিকভাবে উঠে আসে দম সিনেমার প্রসঙ্গ। নির্মাতা জানালেন, কতটা কঠিন পরিস্থিতির মাঝে শুটিং করেছেন তাঁরা। একদিন পাহাড়ে শুটিং করতে গিয়ে হাত কেটে যায় নিশোর। তাৎক্ষণিকভাবে তাঁকে উন্নত চিকিৎসাসেবা দেওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ, শুটিং হয়েছে দুর্গম এলাকায়। তবু থেমে যাননি নিশো, আহত অবস্থায় ঝুঁকিপূর্ণ দৃশ্যের শুটিং চালিয়ে গেছেন।
দম সিনেমার শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নিশো বলেন, ‘আমরা সবাই চাই গল্প, চাই পারফরম্যান্স। দম সিনেমার মতো একটি গল্পের দায়িত্ব আমার কাঁধে, এটা আমার কাছে আশীর্বাদের মতো। এটা যদি ঠিকমতো পালন করতে না পারি, তাহলে কীভাবে হবে? আমি জানি, একজন সিনিয়র হিসেবে টিমের স্পিড অনেকটাই আমার ওপর নির্ভর করে। তখন এই হাত কাটা, পা কাটা, সেখানে মেডিকেল সাপোর্ট এল কি এল না, এসব কোনো বিষয় না। এ ছাড়া আমাদের খুব টাইট শিডিউল ছিল। সেখানে ১০ মিনিটের একটা বিরতি মানে শিডিউল ফেল করা। আমি দাবি নিয়ে বলতে পারি, এই সিনেমায় টিমের সবাই যতটা কষ্ট নিয়ে কাজ করেছে, এত কষ্ট কোনো প্রোডাকশনে করতে হয়নি। অনেক প্রতিবন্ধকতা ছিল সেখানে।’
নানা প্রতিবন্ধকতা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে কাজাখস্তানের শুটিং শেষ করেছে দম টিম। নিশো বলেন, ‘বয়স ও অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বটা বেড়ে যায়। এখানে নিজেকে শুধু অভিনেতা হিসেবে ভাবিনি। ভেবেছি, আমিও নির্মাতার একটি অংশ। আমরা যে ওয়েদারে কাজ করেছি, সেখানে ২টার সময় সূর্যের আলো থাকে না। আমরা কখনোই ভাবি নাই, সানলাইট ২টার সময় চলে যায়। এত জটিলতার পরেও আমরা এক দিনও বেশি শুটিং করি নাই। নির্ধারিত সময়েই কাজ শেষ করেছি। সিনেমাসংশ্লিষ্টদের কাছে আমরা আমাদের কথা রেখেছি।’
দম সিনেমার গল্প নিয়ে এখনই বিস্তারিত বলতে চান না এই অভিনেতা। শুধু জানালেন, বাংলাদেশের ইন্ডাস্ট্রিতে এ ধরনের গল্প নিয়ে আগে কাজ হয়নি। তিনি আশা করেন, গল্পটি সবাই উপভোগ করবে এবং সিনেমাটি দেখার পর সবাই গর্ব করবে যে এটি বাংলাদেশের সিনেমা।
কাজাখস্তানে শুটিং শেষে এবার দমের শুটিং হবে দেশে। কয়েকটা দিন বিশ্রাম নিয়ে আবার লাইট, ক্যামেরার সামনে দাঁড়াবেন অভিনয়শিল্পীরা। নিশো, পূজা চেরির সঙ্গে এতে আরও অভিনয় করছেন চঞ্চল চৌধুরী। আগামী বছর রোজার ঈদে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে দম।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন আহমেদ। শুধু তা-ই নয়, সংগীত ও সংস্কৃতি নিয়ে ইতিবাচক পরিকল্পনা না থাকলে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট না দেওয়ার কথাও জানিয়েছেন তিনি।
গতকাল ফেসবুকে হামিন আহমেদ লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচন কিছুদিন পরেই। সংগীতস্রষ্টা, শিল্পী এবং সংগীতপ্রেমীরা জানতে চান—ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের জন্য আপনার সাংস্কৃতিক ও সংগীতভিত্তিক ইশতেহার কী? বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে কোনো রাজনৈতিক দল সংগীত নিয়ে তাদের পরিকল্পনা ঘোষণা করেনি। অন্য সবকিছু নিয়ে করেছে, কিন্তু সংগীত নিয়ে নয়! আমরা জানতে চাই (সংগীত নিয়ে পরিকল্পনা)।’
আরও একটি পোস্টে হামিন তুলে ধরেন বাংলাদেশে গান শোনা মানুষের পরিসংখ্যান। সেখানে হামিন লেখেন, ‘২০২৫ সালে বাংলাদেশে রেডিও, পডকাস্ট ও অন্যান্য মাধ্যমে গান শোনা লোকের সংখ্যা জনসংখ্যার প্রায় ২৮.৪০ শতাংশ। এআই বলছে ২০৩০ সালের মধ্যে এটি ৫১.৯১ মিলিয়নে পৌঁছাবে; যা মোট জনসংখ্যার প্রায় এক তৃতীয়াংশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ যদি বলে, বাংলাদেশে সংগীতের বিরোধিতাকারী দল/প্রার্থীদের ভোট দেব না, তাহলে কী হবে বলে আপনার মনে হয়? এই ক্ষমতা উপলব্ধি করুন।’
বাংলাদেশ মিউজিক্যাল ব্যান্ডস অ্যাসোসিয়েশনের (বামবা) সভাপতির দায়িত্বে থাকা হামিন আহমেদের এই পোস্ট ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেশের অনেক সংগীতশিল্পী, গীতিকার, সুরকার, ব্যান্ড সদস্য ও সংগীতপ্রেমীরা পোস্টটি শেয়ার করে নিজেদের সমর্থন জানাচ্ছেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কথা হয় হামিন আহমেদের সঙ্গে। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়ে অনেক দিন ধরে সহশিল্পীদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। আমরা খেয়াল করলাম, রাজনৈতিক দলগুলোর ইশতেহারে সবকিছু আলাদাভাবে উপস্থাপন করা হলেও মিউজিক বা আর্ট কালচার নিয়ে কখনোই কিছু বলা হয় না। অথচ এমন কোনো অনুষ্ঠান নেই, যেখানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান-বাজনা হয় না। কেন মিউজিশিয়ানরাই বারবার সাফার করবে। এক পক্ষ বলবে বন্ধ করে দেব, আরেক পক্ষ বলবে চালু রাখব। তারা কী চাইছে, সেটা স্পষ্ট করা দরকার। সবাই তো মিউজিশিয়ানদের কাছেও ভোট চাইবে। বাংলাদেশে ২ থেকে ৩ কোটি মানুষ গান গাওয়া ও শোনার সঙ্গে জড়িত। কেউ যদি মিউজিক বন্ধ করে দিতে চায়, তাকে তো এই মানুষগুলো ভোট দেবে না। কারণ, কারও পক্ষ থেকে মিউজিক নিয়ে কোনো পরিকল্পনার কথা শোনা যায়নি।’
হামিন আহমেদ আরও বলেন, ‘এখন বাংলাদেশের যে সময়, সেটা যেকোনো সময়ের চেয়ে দুর্যোগপূর্ণ, বিভ্রান্তিকর ও চক্রান্তমূলক। বিভিন্ন শো ক্যানসেল হচ্ছে, আবার শোনা যাচ্ছে, গান-বাজনা বন্ধ করতে হবে ইত্যাদি। এখনই কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি না। আমরা জানতে চাই, যে দলগুলো নির্বাচনে যাচ্ছে, আমাদের জন্য তাদের স্ট্র্যাটেজি কী? আর্ট কালচার নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা কী? সংস্কৃতি কীভাবে এগোবে, এই বিষয়ে কী ভাবছে তারা? এখনো এ বিষয়ে ঘোষণা আসেনি কোনো দলের পক্ষ থেকে। আমরা সেটাই স্পষ্ট জানতে চাইছি।’

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৩ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
সুমী গেয়েছেন ‘রোদ্দুর কোলাহল’ ও ‘কোনো এক বিকেলে’ শিরোনামের দুটি গান। রোদ্দুর কোলাহল গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক। কোনো এক বিকেলের সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন সাব্বির জামান। অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা গোপ গেয়েছেন ‘বিজয় রাঙানো সুখ’ শিরোনামের গান। এটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন শান সায়েক; সাব্বির জামান গেয়েছেন নিজের সুর ও সংগীতায়োজনে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শিরোনামের গান। সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন লোকেশনে গানগুলোর মিউজিক ভিডিওর শুটিং হয়েছে।
গানগুলো নিয়ে সুমী শারমীন বলেন, ‘প্রতিটি গানেই জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছে। গানগুলো নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী। চারটি গানেরই সুর শ্রোতাদের মন ছুঁয়ে যাবে—এতটুকু আমি নিশ্চিত বলতে পারি।’
প্রিয়াঙ্কা গোপ বলেন, ‘বিজয় রাঙানো সুখ গানটির কথা যেমন চমৎকার, গানের সুরও সহজ-সরল। সাধারণত এই ধরনের গান আমার গাওয়া হয় না। কিন্তু এই গান গেয়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে।’
সাব্বির জামান বলেন, ‘সুমী আপার গানের কথাগুলো সাবলীল ও গভীরতায় পূর্ণ। তাঁর লেখনীর গুণেই সুর করাটা সহজ হয়ে যায়। এই গানগুলোর সুর সত্যিই মনে গেঁথে যাওয়ার মতো।’
প্রিয়াঙ্কা গোপের গাওয়া গানটি প্রকাশিত হবে এনিগমা টিভি ইউটিউব চ্যানেলে এবং সাব্বিরের গানটি আলফা আই ইউটিউব চ্যানেলে। সুমী শারমীনের গাওয়া গান দুটিও প্রকাশিত হবে ইউটিউবে, চ্যানেলের নাম শিগগির শ্রোতাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৩ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৩ ঘণ্টা আগে
সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য
৩ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

সৌন্দর্য ধরে রাখতে অনেকে এখন প্লাস্টিক সার্জারির আশ্রয় নিচ্ছেন। সাম্প্রতিক সময়ে এ প্রবণতা বেড়েছে হলিউডের নতুন অভিনেত্রীদের মধ্যে। বিষয়টির সমালোচনা করেছেন অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট উইন্সলেট। সানডে টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কেট বলেছেন, ‘এ প্রজন্মের অভিনেত্রীরা ইনস্টাগ্রামে আরও বেশি লাইক পাওয়ার জন্য নিজেদের নিখুঁত দেখানোর প্রতি মগ্ন হয়ে পড়েছে। এটা আমাকে খুব বিরক্ত করে।’
শুধু প্লাস্টিক সার্জারি নয়, ওজন কমানোর জন্য অনেকে নানা রকম ওষুধ সেবন করেন। এটি নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করে কেট উইন্সলেট বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে, তার আত্মসম্মান নির্ধারিত হবে শুধুই তার চেহারা দিয়ে, তাহলে সেটা ভয়ানক। অনেকে ওজন কমানোর জন্য ওষুধ খাচ্ছে। বোটক্স ও ফিলারের পেছনে প্রচুর অর্থ খরচ করছে। এসব তাদের কাছে নেশার মতো হয়ে গেছে। নিজেদের শরীর ও চেহারা নিয়ে তারা সন্তুষ্ট হতে পারছে না। কিন্তু আসলে এসব ওষুধ যে তাদের কতটা ক্ষতি করছে, সে ব্যাপারে তারা সচেতন নয়। নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি প্রচণ্ড অবহেলা করছে তারা। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি ক্রমে খারাপের দিকে যাচ্ছে।’
কেট উইন্সলেট জানান, বার্ধক্য রোধের জন্য তিনি কখনো এসব উপায় অবলম্বনের চিন্তাও করেননি। অভিনেত্রী জানান, শুধু তিনি নন, হেলেন মিরেন, টনি কোলেট, আন্দ্রেয়া রাইজবোরো, সিগর্নি ওয়েভার—সবাই হলিউডের প্লাস্টিক সার্জারির প্রবণতাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েছেন। কেট উইন্সলেট বলেন, ‘যখন হাতে-মুখে বয়সের ছাপ পড়ে যায়, সেটা দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। এটাই তো জীবন। বয়স অনুযায়ী চেহারা বদলায়। আমার চোখে সবচেয়ে সুন্দরী নারী যারা, তাদের অনেকের বয়স ৭০ বছরের বেশি। এখনকার অনেক নারীর সৌন্দর্য সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই, এটা আমাকে হতাশ করে।’
কৃত্রিমতায় কোনো সৌন্দর্য নেই, নকলের আশ্রয় না নিয়ে সব সময় যেটা বাস্তব, সেটাই প্রকাশ করতে হবে—নতুন অভিনেত্রীদের প্রতি এটাই পরামর্শ কেট উইন্সলেটের।

সামরিক প্রশিক্ষণের জন্য প্রায় দুই বছর পর অবশেষে ফিরে এসেছে দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত ব্যান্ড বিটিএস। ভক্তদের আবেগ আর অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে এই প্রত্যাবর্তন শুধু সংগীত জগৎ নয়, পুরো কে-পপ শিল্পকেই আবার আলোচনায় এনে দিয়েছে।
২৪ জুন ২০২৫
৮ ডিসেম্বর ছিল অভিনেতা আফরান নিশোর জন্মদিন। প্রতিবছরের মতো এবারও তাঁর ভক্তরা দিনটি উদ্যাপন করলেন বিশেষ আয়োজনে। তবে ‘দম’ সিনেমার শুটিংয়ে কাজাখস্তানে থাকায় অনেকে ধরে নিয়েছিলেন, এই আয়োজনে উপস্থিত থাকতে পারবেন না নিশো। শেষ পর্যন্ত সবাইকে চমকে দিয়ে ভক্তদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন উদ্যাপনে উপস্থিত হয়েছিলেন
৩ ঘণ্টা আগে
এই সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল। এরপর বেজে উঠবে নির্বাচনী ঘণ্টা। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের পরিকল্পনা জানাচ্ছে, যা প্রকাশ করা হবে নির্বাচনী ইশতেহার হিসেবে। এমন সময়ে সংগীত নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর পরিকল্পনা জানতে চাইলেন মাইলস ব্যান্ডের প্রধান সংগীতশিল্পী হামিন
৩ ঘণ্টা আগে
বিজয়ের মাসে নতুন চার গান নিয়ে আসছেন গীতিকার, সুরকার ও সংগীতশিল্পী সুমী শারমীন। চারটি গানই লিখেছেন সুমী, দুটি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, বাকি দুটি গান গেয়েছেন প্রিয়াঙ্কা গোপ ও সাব্বির জামান। গানগুলো সুর করেছেন শান সায়েক ও সাব্বির জামান।
৩ ঘণ্টা আগে