সংগীতশিল্পী সাহানা বাজপেয়ী স্বরযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন। সদা হাস্যোজ্জল, আড্ডাপ্রিয় এই কণ্ঠ পরবর্তী একমাস গাইতে পারবেন না। চিকিৎসকের নির্দেশ, এই সময়ে চিৎকার করা তো দূরের কথা, গান গাওয়া এমনকি কথা বলাও সম্পূর্ণ বারণ। শুক্রবার দুপুরে ফেসবুক পোস্টে এই মন খারাপের খবরটি জানিয়েছেন সাহানা।
তিনি লিখেছেন, ‘আমার গলায় স্ট্রোবোস্কোপিক পরীক্ষা হয়েছে। তাতে জানা যায়, আমার ভয়েসবক্সে হেমারেজ। সম্পূর্ণ বিশ্রাম দিতে হবে গলাকে। প্রায় একমাস গাইতে পারব না, কথা বলতে পারব না, চিৎকার তো নয়-ই। আমার এই অবস্থার কথা জেনে দয়াকরে আমার পাশে থাকুন। আমিও চেষ্টা করব নিজের এই নিশ্চুপ আমিটার পাশে থাকতে। এই আমিটাকে নিজেই চিনি না! এই সম্পূর্ণ অজানা আমিটাকেও জানতে হবে আমায়। যাঁদের উপর আমি চিৎকার করে উঠি, দয়া করে আমার ধারেকাছে আসবেন না এখন।’
আড্ডাপ্রেমী সাহানাকে এক মাস পর্যন্ত চুপ করে থাকতে হবে শুনে তাঁর নিজের তো বটেই, মন খারাপ ভক্তদেরও। কমেন্ট বক্সে ভিড় করে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার প্রার্থনা করছেন সহকর্মী ও ভক্তরা।
এই সময়ের বাংলা গানে জনপ্রিয় নাম সাহানা বাজপেয়ী। ২০০৭ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম গানের অ্যালবাম ‘নতুন করে পাব বলে’। এরপর ‘শিকড়’, ‘যা বলো তাই বলো’, ‘মন বান্ধিবি কেমনে’ অ্যালবামগুলোতে নিজের প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন সাহানা।
গেয়েছেন চলচ্চিত্রেও। ২০১২ সালে কিউ পরিচালিত ‘তাসের দেশ’ ছবিতে প্রথম গান করেন। এরপর ‘হাওয়া বদল’, ‘ফ্যামিলি অ্যালবাম’, ‘ষড়রিপু’, ‘রেনবো জেলি’, ‘এক যে ছিল রাজা’, ‘কণ্ঠ’র মতো ছবিতে গেয়েছেন সাহানা।
সাহানা বাজপেয়ীর ছোটবেলা কেটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে। সাহানার সংগীতের হাতেখড়ি বাবা বিমল বাজপেয়ীর কাছ থেকে। ছোটবেলা থেকে গিটার পিয়ানো বাজিয়ে, এসরাজের সঙ্গে গান করেন সাহানা।
এর আগে আট বছর ঢাকায় ছিলেন সাহানা বাজপেয়ী। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। বিয়ে করেছিলেন আরেক জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অর্ণবকে। অর্ণবের জন্য গানও লিখেছেন সাহানা। তাঁর লেখা ও অর্ণবের গাওয়া গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘হারিয়ে গিয়েছি’, ‘তোমার জন্য নিলচে তারা’, ‘একদিন’ ও ‘তুই গান গা’।
সংগীতশিল্পী সাহানা বাজপেয়ী স্বরযন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন। সদা হাস্যোজ্জল, আড্ডাপ্রিয় এই কণ্ঠ পরবর্তী একমাস গাইতে পারবেন না। চিকিৎসকের নির্দেশ, এই সময়ে চিৎকার করা তো দূরের কথা, গান গাওয়া এমনকি কথা বলাও সম্পূর্ণ বারণ। শুক্রবার দুপুরে ফেসবুক পোস্টে এই মন খারাপের খবরটি জানিয়েছেন সাহানা।
তিনি লিখেছেন, ‘আমার গলায় স্ট্রোবোস্কোপিক পরীক্ষা হয়েছে। তাতে জানা যায়, আমার ভয়েসবক্সে হেমারেজ। সম্পূর্ণ বিশ্রাম দিতে হবে গলাকে। প্রায় একমাস গাইতে পারব না, কথা বলতে পারব না, চিৎকার তো নয়-ই। আমার এই অবস্থার কথা জেনে দয়াকরে আমার পাশে থাকুন। আমিও চেষ্টা করব নিজের এই নিশ্চুপ আমিটার পাশে থাকতে। এই আমিটাকে নিজেই চিনি না! এই সম্পূর্ণ অজানা আমিটাকেও জানতে হবে আমায়। যাঁদের উপর আমি চিৎকার করে উঠি, দয়া করে আমার ধারেকাছে আসবেন না এখন।’
আড্ডাপ্রেমী সাহানাকে এক মাস পর্যন্ত চুপ করে থাকতে হবে শুনে তাঁর নিজের তো বটেই, মন খারাপ ভক্তদেরও। কমেন্ট বক্সে ভিড় করে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠার প্রার্থনা করছেন সহকর্মী ও ভক্তরা।
এই সময়ের বাংলা গানে জনপ্রিয় নাম সাহানা বাজপেয়ী। ২০০৭ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম গানের অ্যালবাম ‘নতুন করে পাব বলে’। এরপর ‘শিকড়’, ‘যা বলো তাই বলো’, ‘মন বান্ধিবি কেমনে’ অ্যালবামগুলোতে নিজের প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন সাহানা।
গেয়েছেন চলচ্চিত্রেও। ২০১২ সালে কিউ পরিচালিত ‘তাসের দেশ’ ছবিতে প্রথম গান করেন। এরপর ‘হাওয়া বদল’, ‘ফ্যামিলি অ্যালবাম’, ‘ষড়রিপু’, ‘রেনবো জেলি’, ‘এক যে ছিল রাজা’, ‘কণ্ঠ’র মতো ছবিতে গেয়েছেন সাহানা।
সাহানা বাজপেয়ীর ছোটবেলা কেটেছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে। সাহানার সংগীতের হাতেখড়ি বাবা বিমল বাজপেয়ীর কাছ থেকে। ছোটবেলা থেকে গিটার পিয়ানো বাজিয়ে, এসরাজের সঙ্গে গান করেন সাহানা।
এর আগে আট বছর ঢাকায় ছিলেন সাহানা বাজপেয়ী। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন। বিয়ে করেছিলেন আরেক জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী অর্ণবকে। অর্ণবের জন্য গানও লিখেছেন সাহানা। তাঁর লেখা ও অর্ণবের গাওয়া গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ‘হারিয়ে গিয়েছি’, ‘তোমার জন্য নিলচে তারা’, ‘একদিন’ ও ‘তুই গান গা’।
প্রায় ১০ বছর পর কাছাকাছি এলেন তাঁরা। পাশাপাশি বসলেন, আড্ডা দিলেন। একে অপরের প্রশংসা যেমন করলেন, তেমনি ছুড়ে দিলেন কিছু বেয়াড়া প্রশ্নও। চলল খুনসুটি। দক্ষিণ কলকাতার নজরুল মঞ্চে দেব-শুভশ্রীর সামনে তখন হলভর্তি দর্শক।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রায় সাড়ে সাত মাস পর আজ সকালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন অভিনেতা জিয়াউল ফারুক অপূর্ব। আপাতত কয়েক দিন বিশ্রামে থাকবেন তিনি। এর পর দাঁড়াবেন ক্যামেরার সামনে।
৮ ঘণ্টা আগে৩১ বছর পর আবার সিনেমা হলে মুক্তি পেল সালমান শাহ ও মৌসুমী অভিনীত ‘অন্তরে অন্তরে’। পুরান ঢাকার আজাদ হলে চলছে সিনেমাটি। ১৯৯৪ সালে মুক্তি পাওয়া শিবলী সাদিক পরিচালিত সিনেমাটি দেখতে এখনো ভিড় করছেন সাধারণ দর্শক।
৮ ঘণ্টা আগেএক যুগের বেশি সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গে কাজ করছেন জয়া আহসান। টালিউডে তাঁর জনপ্রিয়তাও কম নয়। তবে গত বছর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বদলে গেছে প্রেক্ষাপট। কমেছে দুই বাংলার শিল্পীদের আদান-প্রদান। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম জয়া আহসান।
২১ ঘণ্টা আগে