ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায়! সেও প্রায় সাড়ে ৩ বছর পর। কৃষ্ণের যেমন ননীপ্রীতি ছিল, ঋদ্ধিরও তেমন শাড়িপ্রীতি আছে। তাই এবার আর মিস করেননি। ক্যানসার আক্রান্ত এক ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তায় আয়োজিত সংগীতসন্ধ্যা শেষ করেই ছুটে গেছেন টাঙ্গাইলে। কিনেছেন প্রায় ১৭টা শাড়ি, উপহার হিসেবে পেয়েছেন আরও কিছু। ঋদ্ধিকে যারা জানেন, সবারই জানা, ঋদ্ধির দুটি প্রেম—এক, পঞ্চকবির গান, দুই, বাংলার শাড়ি।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে থাকেন ঋদ্ধি, বাড়ি বীরভূমে। পঞ্চকবির গানের শিল্পী হিসেবেই তাঁর পরিচিতি ও সুনাম সেখানে। বাংলাদেশও তাঁকে একনামে চেনে—পঞ্চকবির কন্যা। সংগীত-সংস্কৃতিতে পূর্ণ হৃদয় নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার অভ্যাস তাঁকে করেছে অনন্য।
গত ২৬ মে ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ছিল সংগীতসন্ধ্যা। গানের পাশাপাশি ছিল কলকাতার দুই বাচিক শিল্পী জয়দীপ চট্টোপাধ্যায় ও নিবেদিতা চৌধুরীর কবিতা। নির্ধারিত সময়ের কিছু পরে অনুষ্ঠান শুরু হয়ে অনেক রাত পর্যন্ত শ্রোতারা উপভোগ করেন গান-কবিতার সেই মোহন সন্ধ্যা। বাংলা গানের প্রতি শ্রোতাদের এই যে অনুরাগ, ঋদ্ধির ভাষায়, ‘আমি তো দুই বাংলাতেই সংগীত পরিবেশন করি। কিন্তু বাংলা গানের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের যে আগ্রহ, ভালোবাসা, উন্মাদনা এটা সারা পৃথিবীতে কোথাও পাইনি।’
এবারের বাংলাদেশ সফরটা ঋদ্ধির অন্যবারের তুলনায় একটু অন্যরকম। অনেকের সঙ্গে দেখা, চেনা-পরিচয় হলো, যাওয়া হলো ঢাকার বাইরে। আগে যতবারই এসেছিলেন ঢাকায়, অনুষ্ঠান করে ঢাকা থেকে শাড়ি কিনেই ফিরে গেছেন। নয়তো চট্টগ্রামে গিয়ে কাজ শেষে ফিরে গেছেন। এবার একটা ইচ্ছে পূরণ হলো, বেড়ানো হলো বেশ কয়েকটি জায়গায়।
‘ঢাকা থেকে প্রথমে গেলাম টাঙ্গাইলে, সেখান থেকে শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) রবীন্দ্রনাথের কাছারি বাড়ি। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যাহ্নভোজের আমন্ত্রণ জানালেন উপাচার্য। বাংলাদেশের আতিথেয়তার তুলনা সারা পৃথিবীতে হয় না। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিক ডিপার্টমেন্টে গেলাম, ছেলেমেয়েদের গান শুনলাম, অনেক পরিকল্পনা হলো। সেখান থেকে পাবনা হয়ে গেলাম কুষ্টিয়া। রাতে কুষ্টিয়ায় ছিলাম। সেখানকার পুলিশ সুপার খুব সমাদর করলেন’, এভাবেই নিজের সফরের আনন্দের ভাগ দিলেন শিল্পী।
করোনায় যখন সবকিছু স্তব্ধ, তখনো পঞ্চকবির গান নিয়ে সক্রিয় ছিলেন ঋদ্ধি। অনলাইনে শিখিয়েছেন পঞ্চকবির গান, বাংলা গান, বাংলা টপ্পা, দুই বাংলার নাটকের গান। বললেন, ‘এখন প্রচুর ছেলে-মেয়ে শিখছে এসব গান। কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতার কসবা, বেহালা, নিউটাউন, শান্তিনিকেতনে তো আছেই, ঢাকা-খুলনা-চট্টগ্রামের ছেলে-মেয়েরা অনলাইনে শেখে আমার কাছে। তারপর ইংল্যান্ড, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডার ছাত্র-ছাত্রীও আছে।’
কথায় কথায় কুশল জানতে চাই ওই বাংলার নাটকের মানুষ, ঋদ্ধির ঘরের মানুষ ড. দেবজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা। কেমন আছেন তিনি? নিজ উদ্যোগে যিনি একটা আর্কাইভ গড়ে তুলেছেন, যেখানে রয়েছে ৫০ হাজার বই, ৩০ হাজার দুষ্প্রাপ্য রেকর্ড। দুই বাংলার ছবি ও নাটকের বই, বেশ কিছু পুরোনো ইনস্ট্রুমেন্ট। কাজী নজরুল ইসলামের লেখা দুষ্প্রাপ্য গানও সেই সংগ্রহশালায় রাখা আছে। সেসব নিয়ে শিগগির বের হচ্ছে দেবজিতের লেখা একটি বই।
ঋদ্ধি জানালেন, তিনি ভালো আছেন। ‘সে স্বপ্ন দেখতে জানে, সব সময় কাজের মধ্যে থাকে। এরই মধ্যে তার বেশ কিছু বই বেরিয়েছে। সামনে আনন্দ পাবলিশার্স থেকেও আরও কিছু বই বের হবে। “বন্দে মাতারাম” নিয়ে বড় একটা কাজ করছে। মিউজিক ডিরেকশন, গবেষণা নিয়ে সে ভালোই আছে। মাঝে মাঝে আমার সঙ্গে ঝগড়া করে, সেটা নিয়েও ভালো আছে। আমাদের একমাত্র সন্তান হেরিটেজ ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে, এ বছর বেরিয়ে যাবে, সেও তার মতো করে আনন্দে আছে।’
বাংলাদেশে পঞ্চকবির গানের কর্মশালা করিয়েছেন ঋদ্ধি। সামনে আবারও করাতে চান। তাঁর ইচ্ছে, আরও ব্যাপকভাবে বাংলা গান এই বাংলার গভীরে শেকড় গাড়ুক। তাঁর ইচ্ছে, ‘মানুষ গানগুলো শিখুক। আমিও পঞ্চকবির গান, পুরাতনী বাংলা গান, নিধু বাবুর টপ্পা, দুই বাংলার নাটকের গান নিয়ে কাজ করি।’
বাংলাদেশকে সব সময় নিজের দেশ মনে করেন ঋদ্ধি। প্রসঙ্গ উঠতেই বলবেন, ‘এই দেশের সঙ্গে আমার নাড়ির টান আছে। দাদাবাড়ি ফরিদপুর, নানাবাড়ি রংপুর, সেই অর্থে এই দেশেরই মানুষ আমি। ঘটনাচক্রে হয়তো ওই দেশে চলে গেছি। যাতায়াতটা নিয়মিত করতে ইচ্ছে করে, কিন্তু মাঝখানে কাঁটাতার, নানা প্রক্রিয়া আছে।’
এই বাংলা নিয়ে তাঁর এত যে প্রত্যাশা, এর পেছনে কি কেবলই নাড়ির টান? জানতে চাইলে বলেন, ‘এবার এসে সাদা-কালো, বিশ্বরঙ, দেশাল থেকে শাড়ি উপহার পেয়েছি। সাদা কালোর আজাদ ভাইকে বললাম, একটু পরে ফ্লাইট, দোকানে যাব। তিনি দ্রুত দোকান খুলে দিলেন, ডিসকাউন্ট দিয়ে দিলেন। এই ভালোবাসা সারা পৃথিবী ঘুরলেও বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও পাওয়া যায় না। আমি যে গান করি, “সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি”, সেখানে “আমার বাংলাদেশ” বলতে হবে। এটা শুনলে অবশ্য আমার বাংলার লোকেরা আমার ওপর চটে যাবে। এমনিতেই ওরা আমাকে রাগ করে যে, আমি বাংলাদেশকে এত ভালোবাসি। কিন্তু সত্যিকারের ভালোবাসার কথা কি না বলে পারা যায়!’
ঋদ্ধি বন্দ্যোপাধ্যায় ঢাকায়! সেও প্রায় সাড়ে ৩ বছর পর। কৃষ্ণের যেমন ননীপ্রীতি ছিল, ঋদ্ধিরও তেমন শাড়িপ্রীতি আছে। তাই এবার আর মিস করেননি। ক্যানসার আক্রান্ত এক ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তায় আয়োজিত সংগীতসন্ধ্যা শেষ করেই ছুটে গেছেন টাঙ্গাইলে। কিনেছেন প্রায় ১৭টা শাড়ি, উপহার হিসেবে পেয়েছেন আরও কিছু। ঋদ্ধিকে যারা জানেন, সবারই জানা, ঋদ্ধির দুটি প্রেম—এক, পঞ্চকবির গান, দুই, বাংলার শাড়ি।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে থাকেন ঋদ্ধি, বাড়ি বীরভূমে। পঞ্চকবির গানের শিল্পী হিসেবেই তাঁর পরিচিতি ও সুনাম সেখানে। বাংলাদেশও তাঁকে একনামে চেনে—পঞ্চকবির কন্যা। সংগীত-সংস্কৃতিতে পূর্ণ হৃদয় নিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার অভ্যাস তাঁকে করেছে অনন্য।
গত ২৬ মে ঢাকার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে ছিল সংগীতসন্ধ্যা। গানের পাশাপাশি ছিল কলকাতার দুই বাচিক শিল্পী জয়দীপ চট্টোপাধ্যায় ও নিবেদিতা চৌধুরীর কবিতা। নির্ধারিত সময়ের কিছু পরে অনুষ্ঠান শুরু হয়ে অনেক রাত পর্যন্ত শ্রোতারা উপভোগ করেন গান-কবিতার সেই মোহন সন্ধ্যা। বাংলা গানের প্রতি শ্রোতাদের এই যে অনুরাগ, ঋদ্ধির ভাষায়, ‘আমি তো দুই বাংলাতেই সংগীত পরিবেশন করি। কিন্তু বাংলা গানের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের যে আগ্রহ, ভালোবাসা, উন্মাদনা এটা সারা পৃথিবীতে কোথাও পাইনি।’
এবারের বাংলাদেশ সফরটা ঋদ্ধির অন্যবারের তুলনায় একটু অন্যরকম। অনেকের সঙ্গে দেখা, চেনা-পরিচয় হলো, যাওয়া হলো ঢাকার বাইরে। আগে যতবারই এসেছিলেন ঢাকায়, অনুষ্ঠান করে ঢাকা থেকে শাড়ি কিনেই ফিরে গেছেন। নয়তো চট্টগ্রামে গিয়ে কাজ শেষে ফিরে গেছেন। এবার একটা ইচ্ছে পূরণ হলো, বেড়ানো হলো বেশ কয়েকটি জায়গায়।
‘ঢাকা থেকে প্রথমে গেলাম টাঙ্গাইলে, সেখান থেকে শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) রবীন্দ্রনাথের কাছারি বাড়ি। রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে মধ্যাহ্নভোজের আমন্ত্রণ জানালেন উপাচার্য। বাংলাদেশের আতিথেয়তার তুলনা সারা পৃথিবীতে হয় না। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের মিউজিক ডিপার্টমেন্টে গেলাম, ছেলেমেয়েদের গান শুনলাম, অনেক পরিকল্পনা হলো। সেখান থেকে পাবনা হয়ে গেলাম কুষ্টিয়া। রাতে কুষ্টিয়ায় ছিলাম। সেখানকার পুলিশ সুপার খুব সমাদর করলেন’, এভাবেই নিজের সফরের আনন্দের ভাগ দিলেন শিল্পী।
করোনায় যখন সবকিছু স্তব্ধ, তখনো পঞ্চকবির গান নিয়ে সক্রিয় ছিলেন ঋদ্ধি। অনলাইনে শিখিয়েছেন পঞ্চকবির গান, বাংলা গান, বাংলা টপ্পা, দুই বাংলার নাটকের গান। বললেন, ‘এখন প্রচুর ছেলে-মেয়ে শিখছে এসব গান। কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতার কসবা, বেহালা, নিউটাউন, শান্তিনিকেতনে তো আছেই, ঢাকা-খুলনা-চট্টগ্রামের ছেলে-মেয়েরা অনলাইনে শেখে আমার কাছে। তারপর ইংল্যান্ড, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, কানাডার ছাত্র-ছাত্রীও আছে।’
কথায় কথায় কুশল জানতে চাই ওই বাংলার নাটকের মানুষ, ঋদ্ধির ঘরের মানুষ ড. দেবজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা। কেমন আছেন তিনি? নিজ উদ্যোগে যিনি একটা আর্কাইভ গড়ে তুলেছেন, যেখানে রয়েছে ৫০ হাজার বই, ৩০ হাজার দুষ্প্রাপ্য রেকর্ড। দুই বাংলার ছবি ও নাটকের বই, বেশ কিছু পুরোনো ইনস্ট্রুমেন্ট। কাজী নজরুল ইসলামের লেখা দুষ্প্রাপ্য গানও সেই সংগ্রহশালায় রাখা আছে। সেসব নিয়ে শিগগির বের হচ্ছে দেবজিতের লেখা একটি বই।
ঋদ্ধি জানালেন, তিনি ভালো আছেন। ‘সে স্বপ্ন দেখতে জানে, সব সময় কাজের মধ্যে থাকে। এরই মধ্যে তার বেশ কিছু বই বেরিয়েছে। সামনে আনন্দ পাবলিশার্স থেকেও আরও কিছু বই বের হবে। “বন্দে মাতারাম” নিয়ে বড় একটা কাজ করছে। মিউজিক ডিরেকশন, গবেষণা নিয়ে সে ভালোই আছে। মাঝে মাঝে আমার সঙ্গে ঝগড়া করে, সেটা নিয়েও ভালো আছে। আমাদের একমাত্র সন্তান হেরিটেজ ইউনিভার্সিটিতে পড়ছে, এ বছর বেরিয়ে যাবে, সেও তার মতো করে আনন্দে আছে।’
বাংলাদেশে পঞ্চকবির গানের কর্মশালা করিয়েছেন ঋদ্ধি। সামনে আবারও করাতে চান। তাঁর ইচ্ছে, আরও ব্যাপকভাবে বাংলা গান এই বাংলার গভীরে শেকড় গাড়ুক। তাঁর ইচ্ছে, ‘মানুষ গানগুলো শিখুক। আমিও পঞ্চকবির গান, পুরাতনী বাংলা গান, নিধু বাবুর টপ্পা, দুই বাংলার নাটকের গান নিয়ে কাজ করি।’
বাংলাদেশকে সব সময় নিজের দেশ মনে করেন ঋদ্ধি। প্রসঙ্গ উঠতেই বলবেন, ‘এই দেশের সঙ্গে আমার নাড়ির টান আছে। দাদাবাড়ি ফরিদপুর, নানাবাড়ি রংপুর, সেই অর্থে এই দেশেরই মানুষ আমি। ঘটনাচক্রে হয়তো ওই দেশে চলে গেছি। যাতায়াতটা নিয়মিত করতে ইচ্ছে করে, কিন্তু মাঝখানে কাঁটাতার, নানা প্রক্রিয়া আছে।’
এই বাংলা নিয়ে তাঁর এত যে প্রত্যাশা, এর পেছনে কি কেবলই নাড়ির টান? জানতে চাইলে বলেন, ‘এবার এসে সাদা-কালো, বিশ্বরঙ, দেশাল থেকে শাড়ি উপহার পেয়েছি। সাদা কালোর আজাদ ভাইকে বললাম, একটু পরে ফ্লাইট, দোকানে যাব। তিনি দ্রুত দোকান খুলে দিলেন, ডিসকাউন্ট দিয়ে দিলেন। এই ভালোবাসা সারা পৃথিবী ঘুরলেও বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও পাওয়া যায় না। আমি যে গান করি, “সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি”, সেখানে “আমার বাংলাদেশ” বলতে হবে। এটা শুনলে অবশ্য আমার বাংলার লোকেরা আমার ওপর চটে যাবে। এমনিতেই ওরা আমাকে রাগ করে যে, আমি বাংলাদেশকে এত ভালোবাসি। কিন্তু সত্যিকারের ভালোবাসার কথা কি না বলে পারা যায়!’
ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১৩ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১৩ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
১৪ ঘণ্টা আগে২০২০-২১ অর্থবছরে ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পায় ‘জলরঙ’। কবিরুল ইসলাম রানা পরিচালিত সিনেমাটি ২০২৩ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলেও মুক্তি পায়নি এতদিন। অবশেষে প্রায় দুই বছর পর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে দেখা যাবে জলরঙ।
১৫ ঘণ্টা আগে