
২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শাফিন ছাড়া বাকি সদস্যরা মিলে ‘মাইলস’ পরিচালনা করছেন, কনসার্টেও গাইছেন। আবার শাফিন আহমেদও নিজের মতো করে একটি দল গঠন করে কনসার্ট করছেন। এভাবেই চলছিল।
কিন্তু গতকাল সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুক পেজে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন শাফিন আহমেদ। জানান, বিভিন্ন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে আসা ‘মাইলস’র আয়ের কোনও অংশই তিনি পাননি।
বছরের শেষ প্রান্তে এসে বিশ্বের জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাই শিল্পীদের গান-অ্যালবামের জনপ্রিয়তার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছে। স্পটিফাই-এর রিপোর্ট অনুসারে, চলতি বছর প্ল্যাটফর্মটিতে ১৪৪টি দেশ থেকে ‘মাইলস’ এর গান বেজেছে ২ মিলিয়ন বার। সেই রিপোর্ট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে আনন্দের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
আর ওই পোস্টের স্ক্রিনশট দিয়েই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন শাফিন আহমেদ। তিনি লিখেছেন, ‘এরা স্পটিফাই ও অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ‘‘মাইলস’’র সকল গান দিয়ে আসছে ২০১৫ সাল থেকে, কায়নেটিকের (এজেন্সি) মাধ্যমে। এক পয়সা রয়্যালটি এখনো আমার হাতে আসেনি। অতিসম্প্রতি আমার সুর করা গানগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে, আমি প্রতিবাদ করছি সেই ভয়ে। খেয়াল করে দেখেন, গ্রুপ ছবি থেকে আমাকে কেটে বাদ রাখা হয়েছে; কিন্তু আমার গাওয়া গানগুলো বাজছে ঠিকই। এই কর্মকাণ্ড আবার গর্বের সঙ্গে প্রচার করা হচ্ছে। আইনের কথা বাদই দিলাম। নৈতিকতা কতখানি বিসর্জন দিলে এ রকম কাজ করা সম্ভব, ভেবে দেখেন।’
শাফিনের এমন পাবলিক পোস্ট দেখে চুপ থাকেননি বড় ভাই হামিন আহমেদ। শাফিন আহমেদের পোস্টের মন্তব্যে কড়া জবাব দেন হামিন। শাফিনকে উদ্দেশ্য করে হামিন লিখেন, ‘আপনি এখানে সবাইকে বলেন না কেন যে, আজ পর্যন্ত আপনি ‘‘মাইলস’’ থেকে কত রয়্যালটি পেয়েছেন এবং ‘‘মাইলস’’ আপনার থেকে কত টাকা পায়? আপনি বেআইনিভাবে কোনো অনুমতি ছাড়াই ‘‘মাইলস’’র হিট গানগুলো (ফিরিয়ে দাও, নীলা, চাঁদ তারা, জ্বালা জ্বালা, ধিকি ধিকি, পিয়াসী মন) পারফর্ম করে যাচ্ছেন, যেগুলোর কোনোটারই আপনি প্রণেতা নন। অর্থাৎ অবৈধ ব্যবহার, যা কিনা বাংলাদেশ কপিরাইট আইনে ‘‘ক্রিমিনাল অফেন্স’’! আপনি নিজের গান দিয়ে শো করেন না কেন? কেন মানাম আহমেদ ও হামিন আহমেদের গান গাইতে হয়? আর জুনিয়র কয়েকজন মিউজিশিয়ানকে দিয়ে হামিন ও মানামের গিটার অ্যান্ড কিবোর্ড সলো হুবহু নকল বাজিয়ে নিচ্ছেন! কে আপনাকে এই অধিকার দিয়েছে? আপনি আবার নৈতিকতার কথা বলেন!’
হামিন আহমেদ আরও লিখেছেন, ‘কেন আপনি এখানে সবাইকে বলেন না যে রয়্যালটির সম্পূর্ণ অ্যাকাউন্টটি আপনার হাতে দেওয়া আছে এবং কপিরাইট বোর্ড ও পিবিআই-এর হাতে রয়েছে। যেখানে এটি পরিষ্কার যে আপনি আপনার নিজের সিদ্ধান্তে এবং তৃতীয়বারের মতো ‘‘মাইলস’’ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে ‘‘মাইলস’’র কাছে যা পান, তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ব্যান্ড আপনার থেকে পায়। কেন বলেন না যে পুলিশ রিপোর্টে বলা আছে, আপনার অভিযোগের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি!’
হামিনের কথায়, এত দিন সম্মান রক্ষা ও ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলেননি তিনি। তবে এবার এসব বন্ধ হওয়া জরুরি। এ ছাড়া ‘‘মাইলস’’র পাওনাগুলোও অবিলম্বে পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আর সবশেষে যে অভিযোগটি করেছেন, তা শাফিন আহমেদের মতো ব্যান্ড তারকার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিতই বটে! হামিনের ভাষ্যে, “মাইলস’’র ডায়ানা অডিও স্টুডিও মনিটর স্পিকার ফিরিয়ে দিন, যা আপনি কাউকে না জানিয়েই নিয়ে গেছেন এবং যথেচ্ছ অবৈধ ব্যবহার করছেন!
যদিও শাফিন আহমেদের ওই পোস্টে হামিন আহমেদের এই দীর্ঘ মন্তব্যটি আর দেখা যাচ্ছে না। হয়তো দুজনের যে কেউ সেটি মুছে ফেলেছেন। তবে এর আগেই স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ সালে গঠিত হয় ‘মাইলস’। ১৯৮২ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘মাইলস’ (ইংরেজি) বের হয়। ১৯৯১ সালে ‘প্রতিশ্রুতি’ অ্যালবামের মাধ্যমে বাংলা গানে তাদের অভিষেক। বর্তমানে ব্যান্ডটির লাইনআপে রয়েছেন হামিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, সৈয়দ জিয়াউর রহমান তুর্য ও ইকবাল আসিফ জুয়েল।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শাফিন ছাড়া বাকি সদস্যরা মিলে ‘মাইলস’ পরিচালনা করছেন, কনসার্টেও গাইছেন। আবার শাফিন আহমেদও নিজের মতো করে একটি দল গঠন করে কনসার্ট করছেন। এভাবেই চলছিল।
কিন্তু গতকাল সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুক পেজে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন শাফিন আহমেদ। জানান, বিভিন্ন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে আসা ‘মাইলস’র আয়ের কোনও অংশই তিনি পাননি।
বছরের শেষ প্রান্তে এসে বিশ্বের জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাই শিল্পীদের গান-অ্যালবামের জনপ্রিয়তার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছে। স্পটিফাই-এর রিপোর্ট অনুসারে, চলতি বছর প্ল্যাটফর্মটিতে ১৪৪টি দেশ থেকে ‘মাইলস’ এর গান বেজেছে ২ মিলিয়ন বার। সেই রিপোর্ট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে আনন্দের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
আর ওই পোস্টের স্ক্রিনশট দিয়েই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন শাফিন আহমেদ। তিনি লিখেছেন, ‘এরা স্পটিফাই ও অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ‘‘মাইলস’’র সকল গান দিয়ে আসছে ২০১৫ সাল থেকে, কায়নেটিকের (এজেন্সি) মাধ্যমে। এক পয়সা রয়্যালটি এখনো আমার হাতে আসেনি। অতিসম্প্রতি আমার সুর করা গানগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে, আমি প্রতিবাদ করছি সেই ভয়ে। খেয়াল করে দেখেন, গ্রুপ ছবি থেকে আমাকে কেটে বাদ রাখা হয়েছে; কিন্তু আমার গাওয়া গানগুলো বাজছে ঠিকই। এই কর্মকাণ্ড আবার গর্বের সঙ্গে প্রচার করা হচ্ছে। আইনের কথা বাদই দিলাম। নৈতিকতা কতখানি বিসর্জন দিলে এ রকম কাজ করা সম্ভব, ভেবে দেখেন।’
শাফিনের এমন পাবলিক পোস্ট দেখে চুপ থাকেননি বড় ভাই হামিন আহমেদ। শাফিন আহমেদের পোস্টের মন্তব্যে কড়া জবাব দেন হামিন। শাফিনকে উদ্দেশ্য করে হামিন লিখেন, ‘আপনি এখানে সবাইকে বলেন না কেন যে, আজ পর্যন্ত আপনি ‘‘মাইলস’’ থেকে কত রয়্যালটি পেয়েছেন এবং ‘‘মাইলস’’ আপনার থেকে কত টাকা পায়? আপনি বেআইনিভাবে কোনো অনুমতি ছাড়াই ‘‘মাইলস’’র হিট গানগুলো (ফিরিয়ে দাও, নীলা, চাঁদ তারা, জ্বালা জ্বালা, ধিকি ধিকি, পিয়াসী মন) পারফর্ম করে যাচ্ছেন, যেগুলোর কোনোটারই আপনি প্রণেতা নন। অর্থাৎ অবৈধ ব্যবহার, যা কিনা বাংলাদেশ কপিরাইট আইনে ‘‘ক্রিমিনাল অফেন্স’’! আপনি নিজের গান দিয়ে শো করেন না কেন? কেন মানাম আহমেদ ও হামিন আহমেদের গান গাইতে হয়? আর জুনিয়র কয়েকজন মিউজিশিয়ানকে দিয়ে হামিন ও মানামের গিটার অ্যান্ড কিবোর্ড সলো হুবহু নকল বাজিয়ে নিচ্ছেন! কে আপনাকে এই অধিকার দিয়েছে? আপনি আবার নৈতিকতার কথা বলেন!’
হামিন আহমেদ আরও লিখেছেন, ‘কেন আপনি এখানে সবাইকে বলেন না যে রয়্যালটির সম্পূর্ণ অ্যাকাউন্টটি আপনার হাতে দেওয়া আছে এবং কপিরাইট বোর্ড ও পিবিআই-এর হাতে রয়েছে। যেখানে এটি পরিষ্কার যে আপনি আপনার নিজের সিদ্ধান্তে এবং তৃতীয়বারের মতো ‘‘মাইলস’’ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে ‘‘মাইলস’’র কাছে যা পান, তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ব্যান্ড আপনার থেকে পায়। কেন বলেন না যে পুলিশ রিপোর্টে বলা আছে, আপনার অভিযোগের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি!’
হামিনের কথায়, এত দিন সম্মান রক্ষা ও ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলেননি তিনি। তবে এবার এসব বন্ধ হওয়া জরুরি। এ ছাড়া ‘‘মাইলস’’র পাওনাগুলোও অবিলম্বে পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আর সবশেষে যে অভিযোগটি করেছেন, তা শাফিন আহমেদের মতো ব্যান্ড তারকার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিতই বটে! হামিনের ভাষ্যে, “মাইলস’’র ডায়ানা অডিও স্টুডিও মনিটর স্পিকার ফিরিয়ে দিন, যা আপনি কাউকে না জানিয়েই নিয়ে গেছেন এবং যথেচ্ছ অবৈধ ব্যবহার করছেন!
যদিও শাফিন আহমেদের ওই পোস্টে হামিন আহমেদের এই দীর্ঘ মন্তব্যটি আর দেখা যাচ্ছে না। হয়তো দুজনের যে কেউ সেটি মুছে ফেলেছেন। তবে এর আগেই স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ সালে গঠিত হয় ‘মাইলস’। ১৯৮২ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘মাইলস’ (ইংরেজি) বের হয়। ১৯৯১ সালে ‘প্রতিশ্রুতি’ অ্যালবামের মাধ্যমে বাংলা গানে তাদের অভিষেক। বর্তমানে ব্যান্ডটির লাইনআপে রয়েছেন হামিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, সৈয়দ জিয়াউর রহমান তুর্য ও ইকবাল আসিফ জুয়েল।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শাফিন ছাড়া বাকি সদস্যরা মিলে ‘মাইলস’ পরিচালনা করছেন, কনসার্টেও গাইছেন। আবার শাফিন আহমেদও নিজের মতো করে একটি দল গঠন করে কনসার্ট করছেন। এভাবেই চলছিল।
কিন্তু গতকাল সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুক পেজে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন শাফিন আহমেদ। জানান, বিভিন্ন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে আসা ‘মাইলস’র আয়ের কোনও অংশই তিনি পাননি।
বছরের শেষ প্রান্তে এসে বিশ্বের জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাই শিল্পীদের গান-অ্যালবামের জনপ্রিয়তার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছে। স্পটিফাই-এর রিপোর্ট অনুসারে, চলতি বছর প্ল্যাটফর্মটিতে ১৪৪টি দেশ থেকে ‘মাইলস’ এর গান বেজেছে ২ মিলিয়ন বার। সেই রিপোর্ট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে আনন্দের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
আর ওই পোস্টের স্ক্রিনশট দিয়েই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন শাফিন আহমেদ। তিনি লিখেছেন, ‘এরা স্পটিফাই ও অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ‘‘মাইলস’’র সকল গান দিয়ে আসছে ২০১৫ সাল থেকে, কায়নেটিকের (এজেন্সি) মাধ্যমে। এক পয়সা রয়্যালটি এখনো আমার হাতে আসেনি। অতিসম্প্রতি আমার সুর করা গানগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে, আমি প্রতিবাদ করছি সেই ভয়ে। খেয়াল করে দেখেন, গ্রুপ ছবি থেকে আমাকে কেটে বাদ রাখা হয়েছে; কিন্তু আমার গাওয়া গানগুলো বাজছে ঠিকই। এই কর্মকাণ্ড আবার গর্বের সঙ্গে প্রচার করা হচ্ছে। আইনের কথা বাদই দিলাম। নৈতিকতা কতখানি বিসর্জন দিলে এ রকম কাজ করা সম্ভব, ভেবে দেখেন।’
শাফিনের এমন পাবলিক পোস্ট দেখে চুপ থাকেননি বড় ভাই হামিন আহমেদ। শাফিন আহমেদের পোস্টের মন্তব্যে কড়া জবাব দেন হামিন। শাফিনকে উদ্দেশ্য করে হামিন লিখেন, ‘আপনি এখানে সবাইকে বলেন না কেন যে, আজ পর্যন্ত আপনি ‘‘মাইলস’’ থেকে কত রয়্যালটি পেয়েছেন এবং ‘‘মাইলস’’ আপনার থেকে কত টাকা পায়? আপনি বেআইনিভাবে কোনো অনুমতি ছাড়াই ‘‘মাইলস’’র হিট গানগুলো (ফিরিয়ে দাও, নীলা, চাঁদ তারা, জ্বালা জ্বালা, ধিকি ধিকি, পিয়াসী মন) পারফর্ম করে যাচ্ছেন, যেগুলোর কোনোটারই আপনি প্রণেতা নন। অর্থাৎ অবৈধ ব্যবহার, যা কিনা বাংলাদেশ কপিরাইট আইনে ‘‘ক্রিমিনাল অফেন্স’’! আপনি নিজের গান দিয়ে শো করেন না কেন? কেন মানাম আহমেদ ও হামিন আহমেদের গান গাইতে হয়? আর জুনিয়র কয়েকজন মিউজিশিয়ানকে দিয়ে হামিন ও মানামের গিটার অ্যান্ড কিবোর্ড সলো হুবহু নকল বাজিয়ে নিচ্ছেন! কে আপনাকে এই অধিকার দিয়েছে? আপনি আবার নৈতিকতার কথা বলেন!’
হামিন আহমেদ আরও লিখেছেন, ‘কেন আপনি এখানে সবাইকে বলেন না যে রয়্যালটির সম্পূর্ণ অ্যাকাউন্টটি আপনার হাতে দেওয়া আছে এবং কপিরাইট বোর্ড ও পিবিআই-এর হাতে রয়েছে। যেখানে এটি পরিষ্কার যে আপনি আপনার নিজের সিদ্ধান্তে এবং তৃতীয়বারের মতো ‘‘মাইলস’’ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে ‘‘মাইলস’’র কাছে যা পান, তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ব্যান্ড আপনার থেকে পায়। কেন বলেন না যে পুলিশ রিপোর্টে বলা আছে, আপনার অভিযোগের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি!’
হামিনের কথায়, এত দিন সম্মান রক্ষা ও ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলেননি তিনি। তবে এবার এসব বন্ধ হওয়া জরুরি। এ ছাড়া ‘‘মাইলস’’র পাওনাগুলোও অবিলম্বে পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আর সবশেষে যে অভিযোগটি করেছেন, তা শাফিন আহমেদের মতো ব্যান্ড তারকার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিতই বটে! হামিনের ভাষ্যে, “মাইলস’’র ডায়ানা অডিও স্টুডিও মনিটর স্পিকার ফিরিয়ে দিন, যা আপনি কাউকে না জানিয়েই নিয়ে গেছেন এবং যথেচ্ছ অবৈধ ব্যবহার করছেন!
যদিও শাফিন আহমেদের ওই পোস্টে হামিন আহমেদের এই দীর্ঘ মন্তব্যটি আর দেখা যাচ্ছে না। হয়তো দুজনের যে কেউ সেটি মুছে ফেলেছেন। তবে এর আগেই স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ সালে গঠিত হয় ‘মাইলস’। ১৯৮২ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘মাইলস’ (ইংরেজি) বের হয়। ১৯৯১ সালে ‘প্রতিশ্রুতি’ অ্যালবামের মাধ্যমে বাংলা গানে তাদের অভিষেক। বর্তমানে ব্যান্ডটির লাইনআপে রয়েছেন হামিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, সৈয়দ জিয়াউর রহমান তুর্য ও ইকবাল আসিফ জুয়েল।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শাফিন ছাড়া বাকি সদস্যরা মিলে ‘মাইলস’ পরিচালনা করছেন, কনসার্টেও গাইছেন। আবার শাফিন আহমেদও নিজের মতো করে একটি দল গঠন করে কনসার্ট করছেন। এভাবেই চলছিল।
কিন্তু গতকাল সোমবার মধ্যরাতে ফেসবুক পেজে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন শাফিন আহমেদ। জানান, বিভিন্ন স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম থেকে আসা ‘মাইলস’র আয়ের কোনও অংশই তিনি পাননি।
বছরের শেষ প্রান্তে এসে বিশ্বের জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম স্পটিফাই শিল্পীদের গান-অ্যালবামের জনপ্রিয়তার সার্বিক চিত্র তুলে ধরেছে। স্পটিফাই-এর রিপোর্ট অনুসারে, চলতি বছর প্ল্যাটফর্মটিতে ১৪৪টি দেশ থেকে ‘মাইলস’ এর গান বেজেছে ২ মিলিয়ন বার। সেই রিপোর্ট ব্যান্ডের ফেসবুক পেজে আনন্দের সঙ্গে শেয়ার করা হয়।
আর ওই পোস্টের স্ক্রিনশট দিয়েই নিজের ক্ষোভ প্রকাশ করেন শাফিন আহমেদ। তিনি লিখেছেন, ‘এরা স্পটিফাই ও অন্যান্য স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মে ‘‘মাইলস’’র সকল গান দিয়ে আসছে ২০১৫ সাল থেকে, কায়নেটিকের (এজেন্সি) মাধ্যমে। এক পয়সা রয়্যালটি এখনো আমার হাতে আসেনি। অতিসম্প্রতি আমার সুর করা গানগুলো সরিয়ে রাখা হয়েছে, আমি প্রতিবাদ করছি সেই ভয়ে। খেয়াল করে দেখেন, গ্রুপ ছবি থেকে আমাকে কেটে বাদ রাখা হয়েছে; কিন্তু আমার গাওয়া গানগুলো বাজছে ঠিকই। এই কর্মকাণ্ড আবার গর্বের সঙ্গে প্রচার করা হচ্ছে। আইনের কথা বাদই দিলাম। নৈতিকতা কতখানি বিসর্জন দিলে এ রকম কাজ করা সম্ভব, ভেবে দেখেন।’
শাফিনের এমন পাবলিক পোস্ট দেখে চুপ থাকেননি বড় ভাই হামিন আহমেদ। শাফিন আহমেদের পোস্টের মন্তব্যে কড়া জবাব দেন হামিন। শাফিনকে উদ্দেশ্য করে হামিন লিখেন, ‘আপনি এখানে সবাইকে বলেন না কেন যে, আজ পর্যন্ত আপনি ‘‘মাইলস’’ থেকে কত রয়্যালটি পেয়েছেন এবং ‘‘মাইলস’’ আপনার থেকে কত টাকা পায়? আপনি বেআইনিভাবে কোনো অনুমতি ছাড়াই ‘‘মাইলস’’র হিট গানগুলো (ফিরিয়ে দাও, নীলা, চাঁদ তারা, জ্বালা জ্বালা, ধিকি ধিকি, পিয়াসী মন) পারফর্ম করে যাচ্ছেন, যেগুলোর কোনোটারই আপনি প্রণেতা নন। অর্থাৎ অবৈধ ব্যবহার, যা কিনা বাংলাদেশ কপিরাইট আইনে ‘‘ক্রিমিনাল অফেন্স’’! আপনি নিজের গান দিয়ে শো করেন না কেন? কেন মানাম আহমেদ ও হামিন আহমেদের গান গাইতে হয়? আর জুনিয়র কয়েকজন মিউজিশিয়ানকে দিয়ে হামিন ও মানামের গিটার অ্যান্ড কিবোর্ড সলো হুবহু নকল বাজিয়ে নিচ্ছেন! কে আপনাকে এই অধিকার দিয়েছে? আপনি আবার নৈতিকতার কথা বলেন!’
হামিন আহমেদ আরও লিখেছেন, ‘কেন আপনি এখানে সবাইকে বলেন না যে রয়্যালটির সম্পূর্ণ অ্যাকাউন্টটি আপনার হাতে দেওয়া আছে এবং কপিরাইট বোর্ড ও পিবিআই-এর হাতে রয়েছে। যেখানে এটি পরিষ্কার যে আপনি আপনার নিজের সিদ্ধান্তে এবং তৃতীয়বারের মতো ‘‘মাইলস’’ ছেড়ে যাওয়ার পর থেকে ‘‘মাইলস’’র কাছে যা পান, তার চেয়ে অনেক অনেক বেশি ব্যান্ড আপনার থেকে পায়। কেন বলেন না যে পুলিশ রিপোর্টে বলা আছে, আপনার অভিযোগের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি!’
হামিনের কথায়, এত দিন সম্মান রক্ষা ও ভদ্রতার খাতিরে কিছু বলেননি তিনি। তবে এবার এসব বন্ধ হওয়া জরুরি। এ ছাড়া ‘‘মাইলস’’র পাওনাগুলোও অবিলম্বে পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন তিনি।
আর সবশেষে যে অভিযোগটি করেছেন, তা শাফিন আহমেদের মতো ব্যান্ড তারকার ক্ষেত্রে অপ্রত্যাশিতই বটে! হামিনের ভাষ্যে, “মাইলস’’র ডায়ানা অডিও স্টুডিও মনিটর স্পিকার ফিরিয়ে দিন, যা আপনি কাউকে না জানিয়েই নিয়ে গেছেন এবং যথেচ্ছ অবৈধ ব্যবহার করছেন!
যদিও শাফিন আহমেদের ওই পোস্টে হামিন আহমেদের এই দীর্ঘ মন্তব্যটি আর দেখা যাচ্ছে না। হয়তো দুজনের যে কেউ সেটি মুছে ফেলেছেন। তবে এর আগেই স্ক্রিনশট ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
উল্লেখ্য, ১৯৭৯ সালে গঠিত হয় ‘মাইলস’। ১৯৮২ সালে তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘মাইলস’ (ইংরেজি) বের হয়। ১৯৯১ সালে ‘প্রতিশ্রুতি’ অ্যালবামের মাধ্যমে বাংলা গানে তাদের অভিষেক। বর্তমানে ব্যান্ডটির লাইনআপে রয়েছেন হামিন আহমেদ, মানাম আহমেদ, সৈয়দ জিয়াউর রহমান তুর্য ও ইকবাল আসিফ জুয়েল।

ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
৮ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
৯ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
৯ ঘণ্টা আগে
আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে। গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশ পেয়েছে সারিকা অভিনীত ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’ নাটকটি।
নাটকটি বানিয়েছেন জাহিদ প্রীতম। এতে একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা গেছে সারিকাকে। চরিত্রের ব্যাপ্তি কম হলেও তাঁর অভিনীত রোশনি চরিত্রটি মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। এ নাটকে সারিকা ছাড়াও অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, মীর রাব্বি, প্রিয়ন্তী ঊর্বী প্রমুখ।
সারিকা সাবাহ বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হলো। এ নাটক দিয়ে দুই বছর পর কোনো ফিকশনে কাজ করলাম। মূলত দুটি কারণে বিরতি নিয়েছিলাম। প্রথমটা হচ্ছে ফিটনেস। আমি নিজেকে ওইভাবে দেখতে চাচ্ছিলাম না। আর দ্বিতীয় কারণ গুলমোহর ওয়েব সিরিজ। এর প্রস্তুতির জন্য অনেকটা সময় দিতে হয়েছিল, তাই নাটকে কাজ করা হয়নি।’
আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হতে চান সারিকা সাবাহ। অভিনেত্রী বলেন, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস নাটকে অভিনয়ের পর একই ধরনের কাজ করতে হচ্ছিল। যেটা নিজের কাছে ভালো লাগছিল না। এটা বিরতির আরও একটি কারণ ছিল। আমি সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যদি এমন চরিত্র পাই, তাহলে আমাকে নিয়মিত দেখা যাবে।’ সারিকা জানান, শিগগিরই আরও কিছু নতুন কাজ নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হবেন তিনি।

ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে। গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশ পেয়েছে সারিকা অভিনীত ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’ নাটকটি।
নাটকটি বানিয়েছেন জাহিদ প্রীতম। এতে একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা গেছে সারিকাকে। চরিত্রের ব্যাপ্তি কম হলেও তাঁর অভিনীত রোশনি চরিত্রটি মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। এ নাটকে সারিকা ছাড়াও অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, মীর রাব্বি, প্রিয়ন্তী ঊর্বী প্রমুখ।
সারিকা সাবাহ বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হলো। এ নাটক দিয়ে দুই বছর পর কোনো ফিকশনে কাজ করলাম। মূলত দুটি কারণে বিরতি নিয়েছিলাম। প্রথমটা হচ্ছে ফিটনেস। আমি নিজেকে ওইভাবে দেখতে চাচ্ছিলাম না। আর দ্বিতীয় কারণ গুলমোহর ওয়েব সিরিজ। এর প্রস্তুতির জন্য অনেকটা সময় দিতে হয়েছিল, তাই নাটকে কাজ করা হয়নি।’
আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হতে চান সারিকা সাবাহ। অভিনেত্রী বলেন, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস নাটকে অভিনয়ের পর একই ধরনের কাজ করতে হচ্ছিল। যেটা নিজের কাছে ভালো লাগছিল না। এটা বিরতির আরও একটি কারণ ছিল। আমি সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যদি এমন চরিত্র পাই, তাহলে আমাকে নিয়মিত দেখা যাবে।’ সারিকা জানান, শিগগিরই আরও কিছু নতুন কাজ নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হবেন তিনি।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শা
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
৯ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
৯ ঘণ্টা আগে
আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন। শুভেন্দু দাস শুভর নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন তানযীর তুহীন। সেই সূত্রে আবারও আলোচনায় আমার প্রিয়া ক্যাফে।
আমার প্রিয়া ক্যাফে লিখেছিলেন, সুর করেছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠেই গানটি শুনে অভ্যস্ত শ্রোতারা। কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশের পর থেকে দুই বাংলায় আলোচনায় গানটির নতুন ভার্সন। প্রশংসার পাশাপাশি ব্যাপক সমালোচনাও চলছে। অনেকেই মনে করছেন, গৌতমের আমার প্রিয়া ক্যাফেতে যে আবেগ ছিল, সেটা নষ্ট হয়েছে কোক স্টুডিওর ভার্সনে।
সমালোচনা চলছে আরও অনেক কিছু নিয়ে। তবে বাবা গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানের নতুন ফিউশন খারাপ লাগেনি ছেলে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের। গাবু নামেই ভক্তদের কাছে পরিচিত গৌরব। তিনিও আমার প্রিয়া ক্যাফের কোক স্টুডিও বাংলার ভার্সনে সঙ্গী হয়েছেন। ড্রামস বাজিয়েছেন, কণ্ঠ দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীছাড়া ব্যান্ডের এই ড্রামার মনে করেন, তাঁর বাবাও নিজের গান নিয়ে এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেখলে খুশি হতেন।
গৌরব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলা গানে ল্যাটিন মিউজিকের বিভিন্ন ধারা ও আঙ্গিকের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়েই আমার প্রিয়া ক্যাফে গানের জন্ম। এ ছাড়া গানটিতে আরও অনেক কিছু আছে। কোক স্টুডিও বাংলা ল্যাটিন অংশটিকে ফিচার করে নতুনভাবে গানটি তৈরি করেছে।’
বাবার গান নিয়ে কাটাছেঁড়া মন্দ লাগেনি পুত্র গৌরব ও তাঁর পরিবারের। উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘পুরোনো কোনো জনপ্রিয় গান নতুনভাবে উপস্থাপন করা খুব চ্যালেঞ্জিং। স্বাভাবিকভাবেই তুলনা চলে আসে। অনেকে অনেক কথা বলবে, বলছেও। তবে গোটা বিষয়টা আমার এবং আমার মায়ের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া আসল গানটা তো একই আছে। আর বাবার গান নিয়ে এই ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে দেখলে তিনি খুশিই হতেন।’
আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে গৌরব বলেন, ‘জ্ঞান হওয়ার পর বাবার কম্পোজিশনে আমার প্রথম শোনা গান আমার প্রিয়া ক্যাফে। বাবার তৈরি করা গানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্মৃতি এই গানের সঙ্গে। নিজের মতো করে এক্সপ্রেস করার চেষ্টা করি গানটিতে। যে গানের সঙ্গে আমার এত বছরের জার্নি, সেটি বড় একটি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পেল। আমি নিজেও অংশ হলাম। ব্যক্তিগতভাবে নতুন ভার্সনটা আমার খুব ভালো লেগেছে। গানের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে সাধুবাদ জানাই আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে নতুন এই ভাবনার জন্য।’
গৌরব জানান, বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছোটবেলা থেকে। নিয়মিত এ দেশের সংগীতাঙ্গনের খোঁজ রাখেন। গৌরব বলেন, ‘প্রথম বাংলাদেশের ব্যান্ডের গান শুনি ফিডব্যাকের। মাইলস, এলআরবি, ওয়ারফেজ, শিরোনামহীন, আর্টসেল, ব্ল্যাক, ক্রিপটিক ফেইট, সোনার বাংলা সার্কাস ব্যান্ডের গান শুনেছি পরে। সব সময় চেকআউট করতে থাকি কখন কী হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের কনসার্টে ওয়ারফেজ আর সোনার বাংলা সার্কাসের সঙ্গে বাজানোর অভিজ্ঞতাও আছে আমার।’

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন। শুভেন্দু দাস শুভর নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন তানযীর তুহীন। সেই সূত্রে আবারও আলোচনায় আমার প্রিয়া ক্যাফে।
আমার প্রিয়া ক্যাফে লিখেছিলেন, সুর করেছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠেই গানটি শুনে অভ্যস্ত শ্রোতারা। কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশের পর থেকে দুই বাংলায় আলোচনায় গানটির নতুন ভার্সন। প্রশংসার পাশাপাশি ব্যাপক সমালোচনাও চলছে। অনেকেই মনে করছেন, গৌতমের আমার প্রিয়া ক্যাফেতে যে আবেগ ছিল, সেটা নষ্ট হয়েছে কোক স্টুডিওর ভার্সনে।
সমালোচনা চলছে আরও অনেক কিছু নিয়ে। তবে বাবা গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানের নতুন ফিউশন খারাপ লাগেনি ছেলে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের। গাবু নামেই ভক্তদের কাছে পরিচিত গৌরব। তিনিও আমার প্রিয়া ক্যাফের কোক স্টুডিও বাংলার ভার্সনে সঙ্গী হয়েছেন। ড্রামস বাজিয়েছেন, কণ্ঠ দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীছাড়া ব্যান্ডের এই ড্রামার মনে করেন, তাঁর বাবাও নিজের গান নিয়ে এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেখলে খুশি হতেন।
গৌরব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলা গানে ল্যাটিন মিউজিকের বিভিন্ন ধারা ও আঙ্গিকের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়েই আমার প্রিয়া ক্যাফে গানের জন্ম। এ ছাড়া গানটিতে আরও অনেক কিছু আছে। কোক স্টুডিও বাংলা ল্যাটিন অংশটিকে ফিচার করে নতুনভাবে গানটি তৈরি করেছে।’
বাবার গান নিয়ে কাটাছেঁড়া মন্দ লাগেনি পুত্র গৌরব ও তাঁর পরিবারের। উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘পুরোনো কোনো জনপ্রিয় গান নতুনভাবে উপস্থাপন করা খুব চ্যালেঞ্জিং। স্বাভাবিকভাবেই তুলনা চলে আসে। অনেকে অনেক কথা বলবে, বলছেও। তবে গোটা বিষয়টা আমার এবং আমার মায়ের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া আসল গানটা তো একই আছে। আর বাবার গান নিয়ে এই ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে দেখলে তিনি খুশিই হতেন।’
আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে গৌরব বলেন, ‘জ্ঞান হওয়ার পর বাবার কম্পোজিশনে আমার প্রথম শোনা গান আমার প্রিয়া ক্যাফে। বাবার তৈরি করা গানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্মৃতি এই গানের সঙ্গে। নিজের মতো করে এক্সপ্রেস করার চেষ্টা করি গানটিতে। যে গানের সঙ্গে আমার এত বছরের জার্নি, সেটি বড় একটি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পেল। আমি নিজেও অংশ হলাম। ব্যক্তিগতভাবে নতুন ভার্সনটা আমার খুব ভালো লেগেছে। গানের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে সাধুবাদ জানাই আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে নতুন এই ভাবনার জন্য।’
গৌরব জানান, বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছোটবেলা থেকে। নিয়মিত এ দেশের সংগীতাঙ্গনের খোঁজ রাখেন। গৌরব বলেন, ‘প্রথম বাংলাদেশের ব্যান্ডের গান শুনি ফিডব্যাকের। মাইলস, এলআরবি, ওয়ারফেজ, শিরোনামহীন, আর্টসেল, ব্ল্যাক, ক্রিপটিক ফেইট, সোনার বাংলা সার্কাস ব্যান্ডের গান শুনেছি পরে। সব সময় চেকআউট করতে থাকি কখন কী হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের কনসার্টে ওয়ারফেজ আর সোনার বাংলা সার্কাসের সঙ্গে বাজানোর অভিজ্ঞতাও আছে আমার।’

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শা
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
৮ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
৯ ঘণ্টা আগে
আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
মহল্লার গল্পে দেখা যাবে, পুরান ঢাকার এক মহল্লায় সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মাসুম ও বাবু। তাদের এই শত্রুতা বংশগত। মাসুমের বাবা হাকিম মুন্সি ও বাবুর বাবা বেলায়েত সর্দারের একসময় গভীর বন্ধুত্ব ছিল। কিন্তু কোনো এক কারণে শত্রু হয়ে ওঠে তারা। তাদের ছেলে মাসুম ও বাবুর কারণে সেই শত্রুতা কমে না, বরং আরও প্রকট আকার ধারণ করে।
অন্যদিকে, সাবেক কাউন্সিলর বিজলীর দুই মেয়ে আদুরী ও ময়নাকে ভালোবাসে মাসুম ও বাবু। গল্প এগিয়ে চলে নানা জটিলতার মধ্যে দিয়ে। নির্মাতা ফরিদুল হাসান বলেন, ‘একটি মহল্লার ভালো-মন্দ, আনন্দ-বেদনার গল্প। শহরে প্রতিদিন যা ঘটে, সেসব হাস্যরসাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছি। পরিবার নিয়ে দেখার মতো একটি নাটক মহল্লা।’
এতে অভিনয় করেছেন যাহের আলভী, তন্ময় সোহেল, আইরিন সুলতানা, ইফাত আরা তিথি, আবদুল্লাহ রানা, রেশমী আহমেদ, সিয়াম মৃধা, রকি খান, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ।

আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
মহল্লার গল্পে দেখা যাবে, পুরান ঢাকার এক মহল্লায় সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মাসুম ও বাবু। তাদের এই শত্রুতা বংশগত। মাসুমের বাবা হাকিম মুন্সি ও বাবুর বাবা বেলায়েত সর্দারের একসময় গভীর বন্ধুত্ব ছিল। কিন্তু কোনো এক কারণে শত্রু হয়ে ওঠে তারা। তাদের ছেলে মাসুম ও বাবুর কারণে সেই শত্রুতা কমে না, বরং আরও প্রকট আকার ধারণ করে।
অন্যদিকে, সাবেক কাউন্সিলর বিজলীর দুই মেয়ে আদুরী ও ময়নাকে ভালোবাসে মাসুম ও বাবু। গল্প এগিয়ে চলে নানা জটিলতার মধ্যে দিয়ে। নির্মাতা ফরিদুল হাসান বলেন, ‘একটি মহল্লার ভালো-মন্দ, আনন্দ-বেদনার গল্প। শহরে প্রতিদিন যা ঘটে, সেসব হাস্যরসাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছি। পরিবার নিয়ে দেখার মতো একটি নাটক মহল্লা।’
এতে অভিনয় করেছেন যাহের আলভী, তন্ময় সোহেল, আইরিন সুলতানা, ইফাত আরা তিথি, আবদুল্লাহ রানা, রেশমী আহমেদ, সিয়াম মৃধা, রকি খান, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শা
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
৮ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
৯ ঘণ্টা আগে
আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক। নতুন করে বাহুবলী নিয়ে এই উন্মাদনার মধ্যে আরও এক ঘোষণা দিলেন পরিচালক এস এস রাজামৌলি।
বাহুবলীর রি-রিলিজ উপলক্ষে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে একত্র হন পরিচালক রাজামৌলি, অভিনেতা প্রভাস ও রানা দগ্গুবতি। সেখানেই রাজামৌলি নিশ্চিত করলেন, বাহুবলীর গল্প নিয়ে এবার তৈরি হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমা। নাম ‘বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার’।
রাজামৌলি জানান, আড়াই বছর ধরে তৈরি হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাটি। বাহুবলী ফ্র্যাঞ্চাইজিকে আরও বড় মাপে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন প্রযোজক শোবু ইয়ারলাগাড্ডা। তাই এই উদ্যোগ। মহেশ বাবুকে নিয়ে এখন নতুন সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত রাজামৌলি। তাই বাহুবলীর থ্রিডি অ্যানিমেশনটি পরিচালনা করছেন ঈশান শুক্লা।
থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমা বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১২০ কোটি রুপি। এস এস রাজামৌলির মুখ থেকে এ কথা শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেন বাহুবলী তারকা প্রভাস। বলেন, ‘১২০ কোটি! আমাদের বাহুবলীর প্রথম পর্বের প্রাথমিক বাজেট ছিল এটা।’ যদিও পরে বাজেট বেড়ে দাঁড়ায় ১৮০ কোটি রুপি।
তবে এই থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাকে বাহুবলীর তৃতীয় পর্ব বলা উচিত হবে না। কারণ, বাহুবলীর তৃতীয় পর্বের জন্য আলাদাভাবে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে প্রজেক্টটি নিয়ে কাজ করবেন পরিচালক রাজামৌলি। তিনি জানিয়েছেন, এই অ্যানিমেশন সিনেমায় পুরোনো চরিত্রদেরই এক নতুন যাত্রায় নিয়ে যাওয়া হবে। রাজামৌলি বলেন, ‘আমরা আগেই আমাজনে বাহুবলীর একটি টুডি অ্যানিমেশন শো করেছিলাম। এবার হবে থ্রিডি, যেখানে দর্শকেরা প্রিয় চরিত্রদের দেখতে পাবে নতুন এক গল্পে।’
তবে কবে মুক্তি পাবে বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার, সে ঘোষণা আসেনি এখনো। সদ্য মুক্তি পাওয়া বাহুবলী দ্য এপিকের বিরতিতে প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাটির টিজার।

আবারও আলোচনায় ‘বাহুবলী’। পর্দায় ফিরে এসেছে এই মহাকাব্যিক আখ্যান। ২০১৫ সালে মুক্তি পাওয়া ‘বাহুবলী দ্য বিগিনিং’ এবং ২০১৭ সালের ‘বাহুবলী দ্য কনক্লুশন’ দুই পর্ব একসঙ্গে মিলিয়ে নাম রাখা হয়েছে ‘বাহুবলী দ্য এপিক’। গতকাল ভারতের হলে মুক্তি পেয়েছে ৩ ঘণ্টা ৪৪ মিনিট দৈর্ঘ্যের বাহুবলী দ্য এপিক। নতুন করে বাহুবলী নিয়ে এই উন্মাদনার মধ্যে আরও এক ঘোষণা দিলেন পরিচালক এস এস রাজামৌলি।
বাহুবলীর রি-রিলিজ উপলক্ষে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে একত্র হন পরিচালক রাজামৌলি, অভিনেতা প্রভাস ও রানা দগ্গুবতি। সেখানেই রাজামৌলি নিশ্চিত করলেন, বাহুবলীর গল্প নিয়ে এবার তৈরি হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমা। নাম ‘বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার’।
রাজামৌলি জানান, আড়াই বছর ধরে তৈরি হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাটি। বাহুবলী ফ্র্যাঞ্চাইজিকে আরও বড় মাপে ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন প্রযোজক শোবু ইয়ারলাগাড্ডা। তাই এই উদ্যোগ। মহেশ বাবুকে নিয়ে এখন নতুন সিনেমার শুটিংয়ে ব্যস্ত রাজামৌলি। তাই বাহুবলীর থ্রিডি অ্যানিমেশনটি পরিচালনা করছেন ঈশান শুক্লা।
থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমা বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১২০ কোটি রুপি। এস এস রাজামৌলির মুখ থেকে এ কথা শুনে বিস্ময় প্রকাশ করেন বাহুবলী তারকা প্রভাস। বলেন, ‘১২০ কোটি! আমাদের বাহুবলীর প্রথম পর্বের প্রাথমিক বাজেট ছিল এটা।’ যদিও পরে বাজেট বেড়ে দাঁড়ায় ১৮০ কোটি রুপি।
তবে এই থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাকে বাহুবলীর তৃতীয় পর্ব বলা উচিত হবে না। কারণ, বাহুবলীর তৃতীয় পর্বের জন্য আলাদাভাবে পরিকল্পনা করা হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে প্রজেক্টটি নিয়ে কাজ করবেন পরিচালক রাজামৌলি। তিনি জানিয়েছেন, এই অ্যানিমেশন সিনেমায় পুরোনো চরিত্রদেরই এক নতুন যাত্রায় নিয়ে যাওয়া হবে। রাজামৌলি বলেন, ‘আমরা আগেই আমাজনে বাহুবলীর একটি টুডি অ্যানিমেশন শো করেছিলাম। এবার হবে থ্রিডি, যেখানে দর্শকেরা প্রিয় চরিত্রদের দেখতে পাবে নতুন এক গল্পে।’
তবে কবে মুক্তি পাবে বাহুবলী দ্য এটারনাল ওয়ার, সে ঘোষণা আসেনি এখনো। সদ্য মুক্তি পাওয়া বাহুবলী দ্য এপিকের বিরতিতে প্রেক্ষাগৃহে দেখানো হচ্ছে থ্রিডি অ্যানিমেশন সিনেমাটির টিজার।

২০২১ সালের নভেম্বরে একটি ভিডিও বার্তায় মাইলস থেকে আলাদা হওয়ার খবর জানিয়েছিলেন অন্যতম সদস্য ভোকাল ও গিটারিস্ট শাফিন আহমেদ। তখন বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ব্যান্ডের সব কার্যক্রম বন্ধের দাবিও করেন তিনি। এরপর মেধাস্বত্ব সংক্রান্ত জটিলতায় আইনের শরণাপন্ন হয়েছেন দুই ভাই। এসব নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার মধ্যেই শা
০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
৮ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
৯ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
৯ ঘণ্টা আগে