খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা

ফিক্সড শট...
সঞ্জীবের চোখমুখ নির্বিকার। গালে হাত। আঙ্গুলের ফাঁকে আয়েশি ভঙ্গিতে ধরা রূপালি কলম। মুখে খানিক অস্পষ্ট বলিরেখা, রাত জাগার ক্লান্তি। বাইরে গভীর রাত। দুটো ট্রাক দাপিয়ে চলে গেলো রাস্তায়। তাতে, শীতে জুবুথুবু ঘরহারা লোকটা, যে শুয়ে ছিল ল্যাম্পপোস্টের নিচে, ঘুম ভেঙ্গে বসে থাকে অনভ্যাসে।
ঘুম নেই সঞ্জীবের চোখেও। কলম বলছে, কলম লিখছে- ‘গল্প ভাঙে তবু গল্প জমে, এই চোখে রাত্রি নিঝুম।’ সঞ্জীব ভাবছেন- এই রাত শেষে আসবে যে সকাল, তার আলোয় মানুষের মনের অন্ধকার ঘুচে যাবে হয়তো! হয়তো পৃথিবীতে আর ঝরবে না রক্ত! সাম্য এনে দেবে শান্তি!
সঞ্জীব উঠে দাঁড়ান। পায়চারি করেন কিছুক্ষণ। জানলার পাশে দাঁড়ান। বাইরে, ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট ইমেজে ডাস্টবিনের খাবার ভাগ করে খাচ্ছে একজন মানুষ ও দুটো কুকুর।
ফ্ল্যাশব্যাক...
উত্তাল প্রাঙ্গণ। বহিরঙ্গে চুপচাপ থেকেও অন্তরঙ্গে কী পরিমাণ উত্তাল-উত্তেজিত হয়ে পড়ে সমবেত; তার এক বিরল উদাহরণ সামনে নিয়ে সঞ্জীব চৌধুরী গাইছেন, ‘সবুজ পাতা, একটি গাছ, স্মৃতির বৃক্ষ, পাতারা জানে নিজের চাষবাস’ অথবা ‘পাগল কষ্ট চেপে চলে যাবে ফিরেও আসবে না।’ এ নীরব কষ্ট ছড়িয়ে পড়ে উপস্থিত তারুণ্যে। সঞ্জীব চৌধুরী, একজন নাগরিক বোহেমিয়ান, স্বপ্ন গুঁজে দেন অজস্র চোখে। তারপর কোলাহল এড়িয়ে আরও আরও স্বপ্নের খোঁজে তিনি হেঁটে যেতে থাকেন বিরান পথে।
লং শট...
এরপর ইমেজ ক্রমেই পেছনে সরে যেতে থাকে। অসংখ্য স্পটলাইটে ধরা পড়ে অশোক কর্মকারের ইন্সটলেশন আর্ট। এখানেও রাত, ‘কালরাত্রি’। লাইট, সাউন্ড, পেইন্টিং, স্ট্যাচু সহযোগে শিল্পকলা একাডেমিতে ওই আয়োজনে প্রথমবার পাশাপাশি দাঁড়ান সঞ্জীব ও বাপ্পা। আটাশ মিনিটের মিউজিক তৈরি করেছিলেন অনেক খেটেখুটে, তাঁরা একসঙ্গে। তখন বোধ জাগে- যদি কিছু করা যায় মিলেমিশে! অসংখ্য এলোমেলো নামকরণের প্রক্রিয়ায় সংযোজন-বিয়োজন শেষে স্থির হয় নাম হবে ‘দলছুট’। ৯৬-এর নভেম্বর তখন। পরের বছর আসে ‘আহ্’। ইতিহাসের প্রথম পৃষ্ঠাটি উল্টানো হলো ‘আহ্’ দিয়ে। তৈরি হতে থাকে এরপর একেকটি অধ্যায়- ‘হৃদয়পুর’, ‘আকাশচুরি’, ‘জোসনাবিহার’।
সময় তবুও অস্থির থাকে। অরাজকতার রাক্ষস গিলে খায় সৌন্দর্য, জীবনযাপন। সঞ্জীবের বুকের ভেতর জমা হাহাকার-প্রতিবাদ উগরে আসে লিরিক হয়ে- ‘এদিকে তহবিল জমে, ওইদিকে চোখের পানি।’ তৈরি হয় ‘রাশপ্রিন্ট’। বিষণ্নতার খেরোখাতা থেকে উঠে আসে স্বপ্ন-সম্ভাবনার বার্তা। স্বপ্ন খেলা করে সঞ্জীবের ঢিলেঢালা শার্টে, অবিন্যস্ত চুলে। পুরুষ্ঠ গোঁফের আড়াল থেকে ঠিকরে বের হয় মহাকালের স্টেটমেন্ট- প্রেম থেকে দ্রোহ, বিচ্ছিন্নতা থেকে জমায়েত। তাঁর গান তাই হয়ে ওঠে সময়ের আশ্চর্য দলিল।
ব্যাকওয়ার্ডে দৃশ্য সরে যায় দ্রুত। সাংবাদিকতার দিনরাত, নব্বইয়ের উত্তাল আন্দোলন, ইউনিভার্সিটি, টিএসসির লাল দেয়াল, নীরব হোটেল, শাহবাগ মোড়, প্ল্যাকার্ড, গণিত ক্লাস ছেড়ে গণযোগাযোগ; পেরিয়ে হবিগঞ্জের মাকালকান্দি গ্রামের অভিজাত বাড়িটায় গিয়ে ফ্রেম ফিক্সড হয়।
ওখানে ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪-তে, গোপাল চৌধুরী এবং প্রভাষিনী চৌধুরী দম্পতির সপ্তম সন্তান হিসেবে জন্ম নিচ্ছে যে ছেলেটা, তার নাম হবে সঞ্জীব চৌধুরী। ক্লাস এইটের পর তিনি শহর ঢাকায় পা রাখবেন এবং ১৯৭৮-এর মাধ্যমিকে দখল করবেন জাতীয় মেধা তালিকার ১২তম স্থান। দখল করবেন শহর। বাংলা গানের শীর্ষ মুকুট জ্বলে উঠবে তাঁর মাথায়। ওই মুকুটের ছবিকে আঁকড়ে ধরে এ ভূখন্ড বলবে, এ মানচিত্র বলে চলবে- আমাদের একজন সঞ্জীব দা ছিলেন!
শুনুন সঞ্জীব চৌধুরীর জনপ্রিয় দুটি গান:
আমি তোমাকেই বলে দিবো
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
সুর: বাপ্পা মজুমদার
অ্যালবাম: হৃদয়পুর
ব্যান্ড: দলছুট
সমুদ্র সন্তান, চোখটা এত পোড়ায় কেন
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
অ্যালবাম: বাড়ি ফেরা হলো না

ফিক্সড শট...
সঞ্জীবের চোখমুখ নির্বিকার। গালে হাত। আঙ্গুলের ফাঁকে আয়েশি ভঙ্গিতে ধরা রূপালি কলম। মুখে খানিক অস্পষ্ট বলিরেখা, রাত জাগার ক্লান্তি। বাইরে গভীর রাত। দুটো ট্রাক দাপিয়ে চলে গেলো রাস্তায়। তাতে, শীতে জুবুথুবু ঘরহারা লোকটা, যে শুয়ে ছিল ল্যাম্পপোস্টের নিচে, ঘুম ভেঙ্গে বসে থাকে অনভ্যাসে।
ঘুম নেই সঞ্জীবের চোখেও। কলম বলছে, কলম লিখছে- ‘গল্প ভাঙে তবু গল্প জমে, এই চোখে রাত্রি নিঝুম।’ সঞ্জীব ভাবছেন- এই রাত শেষে আসবে যে সকাল, তার আলোয় মানুষের মনের অন্ধকার ঘুচে যাবে হয়তো! হয়তো পৃথিবীতে আর ঝরবে না রক্ত! সাম্য এনে দেবে শান্তি!
সঞ্জীব উঠে দাঁড়ান। পায়চারি করেন কিছুক্ষণ। জানলার পাশে দাঁড়ান। বাইরে, ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট ইমেজে ডাস্টবিনের খাবার ভাগ করে খাচ্ছে একজন মানুষ ও দুটো কুকুর।
ফ্ল্যাশব্যাক...
উত্তাল প্রাঙ্গণ। বহিরঙ্গে চুপচাপ থেকেও অন্তরঙ্গে কী পরিমাণ উত্তাল-উত্তেজিত হয়ে পড়ে সমবেত; তার এক বিরল উদাহরণ সামনে নিয়ে সঞ্জীব চৌধুরী গাইছেন, ‘সবুজ পাতা, একটি গাছ, স্মৃতির বৃক্ষ, পাতারা জানে নিজের চাষবাস’ অথবা ‘পাগল কষ্ট চেপে চলে যাবে ফিরেও আসবে না।’ এ নীরব কষ্ট ছড়িয়ে পড়ে উপস্থিত তারুণ্যে। সঞ্জীব চৌধুরী, একজন নাগরিক বোহেমিয়ান, স্বপ্ন গুঁজে দেন অজস্র চোখে। তারপর কোলাহল এড়িয়ে আরও আরও স্বপ্নের খোঁজে তিনি হেঁটে যেতে থাকেন বিরান পথে।
লং শট...
এরপর ইমেজ ক্রমেই পেছনে সরে যেতে থাকে। অসংখ্য স্পটলাইটে ধরা পড়ে অশোক কর্মকারের ইন্সটলেশন আর্ট। এখানেও রাত, ‘কালরাত্রি’। লাইট, সাউন্ড, পেইন্টিং, স্ট্যাচু সহযোগে শিল্পকলা একাডেমিতে ওই আয়োজনে প্রথমবার পাশাপাশি দাঁড়ান সঞ্জীব ও বাপ্পা। আটাশ মিনিটের মিউজিক তৈরি করেছিলেন অনেক খেটেখুটে, তাঁরা একসঙ্গে। তখন বোধ জাগে- যদি কিছু করা যায় মিলেমিশে! অসংখ্য এলোমেলো নামকরণের প্রক্রিয়ায় সংযোজন-বিয়োজন শেষে স্থির হয় নাম হবে ‘দলছুট’। ৯৬-এর নভেম্বর তখন। পরের বছর আসে ‘আহ্’। ইতিহাসের প্রথম পৃষ্ঠাটি উল্টানো হলো ‘আহ্’ দিয়ে। তৈরি হতে থাকে এরপর একেকটি অধ্যায়- ‘হৃদয়পুর’, ‘আকাশচুরি’, ‘জোসনাবিহার’।
সময় তবুও অস্থির থাকে। অরাজকতার রাক্ষস গিলে খায় সৌন্দর্য, জীবনযাপন। সঞ্জীবের বুকের ভেতর জমা হাহাকার-প্রতিবাদ উগরে আসে লিরিক হয়ে- ‘এদিকে তহবিল জমে, ওইদিকে চোখের পানি।’ তৈরি হয় ‘রাশপ্রিন্ট’। বিষণ্নতার খেরোখাতা থেকে উঠে আসে স্বপ্ন-সম্ভাবনার বার্তা। স্বপ্ন খেলা করে সঞ্জীবের ঢিলেঢালা শার্টে, অবিন্যস্ত চুলে। পুরুষ্ঠ গোঁফের আড়াল থেকে ঠিকরে বের হয় মহাকালের স্টেটমেন্ট- প্রেম থেকে দ্রোহ, বিচ্ছিন্নতা থেকে জমায়েত। তাঁর গান তাই হয়ে ওঠে সময়ের আশ্চর্য দলিল।
ব্যাকওয়ার্ডে দৃশ্য সরে যায় দ্রুত। সাংবাদিকতার দিনরাত, নব্বইয়ের উত্তাল আন্দোলন, ইউনিভার্সিটি, টিএসসির লাল দেয়াল, নীরব হোটেল, শাহবাগ মোড়, প্ল্যাকার্ড, গণিত ক্লাস ছেড়ে গণযোগাযোগ; পেরিয়ে হবিগঞ্জের মাকালকান্দি গ্রামের অভিজাত বাড়িটায় গিয়ে ফ্রেম ফিক্সড হয়।
ওখানে ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪-তে, গোপাল চৌধুরী এবং প্রভাষিনী চৌধুরী দম্পতির সপ্তম সন্তান হিসেবে জন্ম নিচ্ছে যে ছেলেটা, তার নাম হবে সঞ্জীব চৌধুরী। ক্লাস এইটের পর তিনি শহর ঢাকায় পা রাখবেন এবং ১৯৭৮-এর মাধ্যমিকে দখল করবেন জাতীয় মেধা তালিকার ১২তম স্থান। দখল করবেন শহর। বাংলা গানের শীর্ষ মুকুট জ্বলে উঠবে তাঁর মাথায়। ওই মুকুটের ছবিকে আঁকড়ে ধরে এ ভূখন্ড বলবে, এ মানচিত্র বলে চলবে- আমাদের একজন সঞ্জীব দা ছিলেন!
শুনুন সঞ্জীব চৌধুরীর জনপ্রিয় দুটি গান:
আমি তোমাকেই বলে দিবো
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
সুর: বাপ্পা মজুমদার
অ্যালবাম: হৃদয়পুর
ব্যান্ড: দলছুট
সমুদ্র সন্তান, চোখটা এত পোড়ায় কেন
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
অ্যালবাম: বাড়ি ফেরা হলো না
খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা

ফিক্সড শট...
সঞ্জীবের চোখমুখ নির্বিকার। গালে হাত। আঙ্গুলের ফাঁকে আয়েশি ভঙ্গিতে ধরা রূপালি কলম। মুখে খানিক অস্পষ্ট বলিরেখা, রাত জাগার ক্লান্তি। বাইরে গভীর রাত। দুটো ট্রাক দাপিয়ে চলে গেলো রাস্তায়। তাতে, শীতে জুবুথুবু ঘরহারা লোকটা, যে শুয়ে ছিল ল্যাম্পপোস্টের নিচে, ঘুম ভেঙ্গে বসে থাকে অনভ্যাসে।
ঘুম নেই সঞ্জীবের চোখেও। কলম বলছে, কলম লিখছে- ‘গল্প ভাঙে তবু গল্প জমে, এই চোখে রাত্রি নিঝুম।’ সঞ্জীব ভাবছেন- এই রাত শেষে আসবে যে সকাল, তার আলোয় মানুষের মনের অন্ধকার ঘুচে যাবে হয়তো! হয়তো পৃথিবীতে আর ঝরবে না রক্ত! সাম্য এনে দেবে শান্তি!
সঞ্জীব উঠে দাঁড়ান। পায়চারি করেন কিছুক্ষণ। জানলার পাশে দাঁড়ান। বাইরে, ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট ইমেজে ডাস্টবিনের খাবার ভাগ করে খাচ্ছে একজন মানুষ ও দুটো কুকুর।
ফ্ল্যাশব্যাক...
উত্তাল প্রাঙ্গণ। বহিরঙ্গে চুপচাপ থেকেও অন্তরঙ্গে কী পরিমাণ উত্তাল-উত্তেজিত হয়ে পড়ে সমবেত; তার এক বিরল উদাহরণ সামনে নিয়ে সঞ্জীব চৌধুরী গাইছেন, ‘সবুজ পাতা, একটি গাছ, স্মৃতির বৃক্ষ, পাতারা জানে নিজের চাষবাস’ অথবা ‘পাগল কষ্ট চেপে চলে যাবে ফিরেও আসবে না।’ এ নীরব কষ্ট ছড়িয়ে পড়ে উপস্থিত তারুণ্যে। সঞ্জীব চৌধুরী, একজন নাগরিক বোহেমিয়ান, স্বপ্ন গুঁজে দেন অজস্র চোখে। তারপর কোলাহল এড়িয়ে আরও আরও স্বপ্নের খোঁজে তিনি হেঁটে যেতে থাকেন বিরান পথে।
লং শট...
এরপর ইমেজ ক্রমেই পেছনে সরে যেতে থাকে। অসংখ্য স্পটলাইটে ধরা পড়ে অশোক কর্মকারের ইন্সটলেশন আর্ট। এখানেও রাত, ‘কালরাত্রি’। লাইট, সাউন্ড, পেইন্টিং, স্ট্যাচু সহযোগে শিল্পকলা একাডেমিতে ওই আয়োজনে প্রথমবার পাশাপাশি দাঁড়ান সঞ্জীব ও বাপ্পা। আটাশ মিনিটের মিউজিক তৈরি করেছিলেন অনেক খেটেখুটে, তাঁরা একসঙ্গে। তখন বোধ জাগে- যদি কিছু করা যায় মিলেমিশে! অসংখ্য এলোমেলো নামকরণের প্রক্রিয়ায় সংযোজন-বিয়োজন শেষে স্থির হয় নাম হবে ‘দলছুট’। ৯৬-এর নভেম্বর তখন। পরের বছর আসে ‘আহ্’। ইতিহাসের প্রথম পৃষ্ঠাটি উল্টানো হলো ‘আহ্’ দিয়ে। তৈরি হতে থাকে এরপর একেকটি অধ্যায়- ‘হৃদয়পুর’, ‘আকাশচুরি’, ‘জোসনাবিহার’।
সময় তবুও অস্থির থাকে। অরাজকতার রাক্ষস গিলে খায় সৌন্দর্য, জীবনযাপন। সঞ্জীবের বুকের ভেতর জমা হাহাকার-প্রতিবাদ উগরে আসে লিরিক হয়ে- ‘এদিকে তহবিল জমে, ওইদিকে চোখের পানি।’ তৈরি হয় ‘রাশপ্রিন্ট’। বিষণ্নতার খেরোখাতা থেকে উঠে আসে স্বপ্ন-সম্ভাবনার বার্তা। স্বপ্ন খেলা করে সঞ্জীবের ঢিলেঢালা শার্টে, অবিন্যস্ত চুলে। পুরুষ্ঠ গোঁফের আড়াল থেকে ঠিকরে বের হয় মহাকালের স্টেটমেন্ট- প্রেম থেকে দ্রোহ, বিচ্ছিন্নতা থেকে জমায়েত। তাঁর গান তাই হয়ে ওঠে সময়ের আশ্চর্য দলিল।
ব্যাকওয়ার্ডে দৃশ্য সরে যায় দ্রুত। সাংবাদিকতার দিনরাত, নব্বইয়ের উত্তাল আন্দোলন, ইউনিভার্সিটি, টিএসসির লাল দেয়াল, নীরব হোটেল, শাহবাগ মোড়, প্ল্যাকার্ড, গণিত ক্লাস ছেড়ে গণযোগাযোগ; পেরিয়ে হবিগঞ্জের মাকালকান্দি গ্রামের অভিজাত বাড়িটায় গিয়ে ফ্রেম ফিক্সড হয়।
ওখানে ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪-তে, গোপাল চৌধুরী এবং প্রভাষিনী চৌধুরী দম্পতির সপ্তম সন্তান হিসেবে জন্ম নিচ্ছে যে ছেলেটা, তার নাম হবে সঞ্জীব চৌধুরী। ক্লাস এইটের পর তিনি শহর ঢাকায় পা রাখবেন এবং ১৯৭৮-এর মাধ্যমিকে দখল করবেন জাতীয় মেধা তালিকার ১২তম স্থান। দখল করবেন শহর। বাংলা গানের শীর্ষ মুকুট জ্বলে উঠবে তাঁর মাথায়। ওই মুকুটের ছবিকে আঁকড়ে ধরে এ ভূখন্ড বলবে, এ মানচিত্র বলে চলবে- আমাদের একজন সঞ্জীব দা ছিলেন!
শুনুন সঞ্জীব চৌধুরীর জনপ্রিয় দুটি গান:
আমি তোমাকেই বলে দিবো
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
সুর: বাপ্পা মজুমদার
অ্যালবাম: হৃদয়পুর
ব্যান্ড: দলছুট
সমুদ্র সন্তান, চোখটা এত পোড়ায় কেন
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
অ্যালবাম: বাড়ি ফেরা হলো না

ফিক্সড শট...
সঞ্জীবের চোখমুখ নির্বিকার। গালে হাত। আঙ্গুলের ফাঁকে আয়েশি ভঙ্গিতে ধরা রূপালি কলম। মুখে খানিক অস্পষ্ট বলিরেখা, রাত জাগার ক্লান্তি। বাইরে গভীর রাত। দুটো ট্রাক দাপিয়ে চলে গেলো রাস্তায়। তাতে, শীতে জুবুথুবু ঘরহারা লোকটা, যে শুয়ে ছিল ল্যাম্পপোস্টের নিচে, ঘুম ভেঙ্গে বসে থাকে অনভ্যাসে।
ঘুম নেই সঞ্জীবের চোখেও। কলম বলছে, কলম লিখছে- ‘গল্প ভাঙে তবু গল্প জমে, এই চোখে রাত্রি নিঝুম।’ সঞ্জীব ভাবছেন- এই রাত শেষে আসবে যে সকাল, তার আলোয় মানুষের মনের অন্ধকার ঘুচে যাবে হয়তো! হয়তো পৃথিবীতে আর ঝরবে না রক্ত! সাম্য এনে দেবে শান্তি!
সঞ্জীব উঠে দাঁড়ান। পায়চারি করেন কিছুক্ষণ। জানলার পাশে দাঁড়ান। বাইরে, ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট ইমেজে ডাস্টবিনের খাবার ভাগ করে খাচ্ছে একজন মানুষ ও দুটো কুকুর।
ফ্ল্যাশব্যাক...
উত্তাল প্রাঙ্গণ। বহিরঙ্গে চুপচাপ থেকেও অন্তরঙ্গে কী পরিমাণ উত্তাল-উত্তেজিত হয়ে পড়ে সমবেত; তার এক বিরল উদাহরণ সামনে নিয়ে সঞ্জীব চৌধুরী গাইছেন, ‘সবুজ পাতা, একটি গাছ, স্মৃতির বৃক্ষ, পাতারা জানে নিজের চাষবাস’ অথবা ‘পাগল কষ্ট চেপে চলে যাবে ফিরেও আসবে না।’ এ নীরব কষ্ট ছড়িয়ে পড়ে উপস্থিত তারুণ্যে। সঞ্জীব চৌধুরী, একজন নাগরিক বোহেমিয়ান, স্বপ্ন গুঁজে দেন অজস্র চোখে। তারপর কোলাহল এড়িয়ে আরও আরও স্বপ্নের খোঁজে তিনি হেঁটে যেতে থাকেন বিরান পথে।
লং শট...
এরপর ইমেজ ক্রমেই পেছনে সরে যেতে থাকে। অসংখ্য স্পটলাইটে ধরা পড়ে অশোক কর্মকারের ইন্সটলেশন আর্ট। এখানেও রাত, ‘কালরাত্রি’। লাইট, সাউন্ড, পেইন্টিং, স্ট্যাচু সহযোগে শিল্পকলা একাডেমিতে ওই আয়োজনে প্রথমবার পাশাপাশি দাঁড়ান সঞ্জীব ও বাপ্পা। আটাশ মিনিটের মিউজিক তৈরি করেছিলেন অনেক খেটেখুটে, তাঁরা একসঙ্গে। তখন বোধ জাগে- যদি কিছু করা যায় মিলেমিশে! অসংখ্য এলোমেলো নামকরণের প্রক্রিয়ায় সংযোজন-বিয়োজন শেষে স্থির হয় নাম হবে ‘দলছুট’। ৯৬-এর নভেম্বর তখন। পরের বছর আসে ‘আহ্’। ইতিহাসের প্রথম পৃষ্ঠাটি উল্টানো হলো ‘আহ্’ দিয়ে। তৈরি হতে থাকে এরপর একেকটি অধ্যায়- ‘হৃদয়পুর’, ‘আকাশচুরি’, ‘জোসনাবিহার’।
সময় তবুও অস্থির থাকে। অরাজকতার রাক্ষস গিলে খায় সৌন্দর্য, জীবনযাপন। সঞ্জীবের বুকের ভেতর জমা হাহাকার-প্রতিবাদ উগরে আসে লিরিক হয়ে- ‘এদিকে তহবিল জমে, ওইদিকে চোখের পানি।’ তৈরি হয় ‘রাশপ্রিন্ট’। বিষণ্নতার খেরোখাতা থেকে উঠে আসে স্বপ্ন-সম্ভাবনার বার্তা। স্বপ্ন খেলা করে সঞ্জীবের ঢিলেঢালা শার্টে, অবিন্যস্ত চুলে। পুরুষ্ঠ গোঁফের আড়াল থেকে ঠিকরে বের হয় মহাকালের স্টেটমেন্ট- প্রেম থেকে দ্রোহ, বিচ্ছিন্নতা থেকে জমায়েত। তাঁর গান তাই হয়ে ওঠে সময়ের আশ্চর্য দলিল।
ব্যাকওয়ার্ডে দৃশ্য সরে যায় দ্রুত। সাংবাদিকতার দিনরাত, নব্বইয়ের উত্তাল আন্দোলন, ইউনিভার্সিটি, টিএসসির লাল দেয়াল, নীরব হোটেল, শাহবাগ মোড়, প্ল্যাকার্ড, গণিত ক্লাস ছেড়ে গণযোগাযোগ; পেরিয়ে হবিগঞ্জের মাকালকান্দি গ্রামের অভিজাত বাড়িটায় গিয়ে ফ্রেম ফিক্সড হয়।
ওখানে ২৫ ডিসেম্বর ১৯৬৪-তে, গোপাল চৌধুরী এবং প্রভাষিনী চৌধুরী দম্পতির সপ্তম সন্তান হিসেবে জন্ম নিচ্ছে যে ছেলেটা, তার নাম হবে সঞ্জীব চৌধুরী। ক্লাস এইটের পর তিনি শহর ঢাকায় পা রাখবেন এবং ১৯৭৮-এর মাধ্যমিকে দখল করবেন জাতীয় মেধা তালিকার ১২তম স্থান। দখল করবেন শহর। বাংলা গানের শীর্ষ মুকুট জ্বলে উঠবে তাঁর মাথায়। ওই মুকুটের ছবিকে আঁকড়ে ধরে এ ভূখন্ড বলবে, এ মানচিত্র বলে চলবে- আমাদের একজন সঞ্জীব দা ছিলেন!
শুনুন সঞ্জীব চৌধুরীর জনপ্রিয় দুটি গান:
আমি তোমাকেই বলে দিবো
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
সুর: বাপ্পা মজুমদার
অ্যালবাম: হৃদয়পুর
ব্যান্ড: দলছুট
সমুদ্র সন্তান, চোখটা এত পোড়ায় কেন
কথা ও কণ্ঠ: সঞ্জীব চৌধুরী
অ্যালবাম: বাড়ি ফেরা হলো না

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
৫ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উপসাগরীয় দেশগুলোর কর্তৃপক্ষ ‘ধুরন্ধর’-এর পাকিস্তান-বিরোধী বিষয়বস্তু নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হওয়া সত্ত্বেও, ছবিটি সেখানে মুক্তির অনুমতি পায়নি।
একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এই আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, কারণ ছবিটি ‘পাকিস্তান-বিরোধী চলচ্চিত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্রটি আরও জানায়, এর আগে এই অঞ্চলে এমন চলচ্চিত্র মুক্তির অনুমতি পায়নি। তবুও ‘ধুরন্ধর’-এর দল চেষ্টা করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সব দেশই ছবিটির থিম অনুমোদন করেনি। এই কারণেই উপসাগরীয় দেশগুলোতে ‘ধুরন্ধর’ মুক্তি পায়নি।
নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে, ‘ধুরন্ধর’ একটি স্পাই থ্রিলার, যার পটভূমি পাকিস্তানে। ছবিটির গল্প হামজা আলি মাজারি নামে এক রহস্যময় ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত, যিনি লিয়ারি অঞ্চলের রহমান ডাকাতের গ্যাংয়ে অনুপ্রবেশ করেন। ছবিতে রণবীর সিং ছাড়াও অক্ষয় খান্না, অর্জুন রামপাল, আর. মাধবন এবং সারা অর্জুন মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
বক্স অফিসে ছবিটি বিপুল সাফল্য পেয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাকার Sacnilk-এর রিপোর্ট অনুসারে, ‘ধুরন্ধর’ সম্প্রতি ভারতে ২০০ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এবং বিশ্বব্যাপী মোট ২৭৪ দশমিক ২৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করেছে।
ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা পেলেও, চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে এটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। এর মধ্যে ছবিটির রিভিউ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, ফিল্ম ক্রিটিকস গিল্ড ছবিটির সমালোচনা করার জন্য চলচ্চিত্র সমালোচকদের ওপর ‘হামলা, হয়রানি এবং ঘৃণা’ ছড়ানোর তীব্র নিন্দা করেছে। তাদের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতভেদের শুরু দ্রুত ব্যক্তিগত আক্রমণ এবং সমালোচকদের পেশাদার সততাকে হেয় করার সংগঠিত প্রচেষ্টায় পরিণত হয়েছে।

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উপসাগরীয় দেশগুলোর কর্তৃপক্ষ ‘ধুরন্ধর’-এর পাকিস্তান-বিরোধী বিষয়বস্তু নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হওয়া সত্ত্বেও, ছবিটি সেখানে মুক্তির অনুমতি পায়নি।
একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এই আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, কারণ ছবিটি ‘পাকিস্তান-বিরোধী চলচ্চিত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্রটি আরও জানায়, এর আগে এই অঞ্চলে এমন চলচ্চিত্র মুক্তির অনুমতি পায়নি। তবুও ‘ধুরন্ধর’-এর দল চেষ্টা করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সব দেশই ছবিটির থিম অনুমোদন করেনি। এই কারণেই উপসাগরীয় দেশগুলোতে ‘ধুরন্ধর’ মুক্তি পায়নি।
নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে, ‘ধুরন্ধর’ একটি স্পাই থ্রিলার, যার পটভূমি পাকিস্তানে। ছবিটির গল্প হামজা আলি মাজারি নামে এক রহস্যময় ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত, যিনি লিয়ারি অঞ্চলের রহমান ডাকাতের গ্যাংয়ে অনুপ্রবেশ করেন। ছবিতে রণবীর সিং ছাড়াও অক্ষয় খান্না, অর্জুন রামপাল, আর. মাধবন এবং সারা অর্জুন মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।
বক্স অফিসে ছবিটি বিপুল সাফল্য পেয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাকার Sacnilk-এর রিপোর্ট অনুসারে, ‘ধুরন্ধর’ সম্প্রতি ভারতে ২০০ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এবং বিশ্বব্যাপী মোট ২৭৪ দশমিক ২৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করেছে।
ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা পেলেও, চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে এটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। এর মধ্যে ছবিটির রিভিউ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, ফিল্ম ক্রিটিকস গিল্ড ছবিটির সমালোচনা করার জন্য চলচ্চিত্র সমালোচকদের ওপর ‘হামলা, হয়রানি এবং ঘৃণা’ ছড়ানোর তীব্র নিন্দা করেছে। তাদের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতভেদের শুরু দ্রুত ব্যক্তিগত আক্রমণ এবং সমালোচকদের পেশাদার সততাকে হেয় করার সংগঠিত প্রচেষ্টায় পরিণত হয়েছে।

বাংলা গান আরো সমৃদ্ধ হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে সঞ্জীব চৌধুরীর কল্যাণে। কণ্ঠে দ্রোহ নিয়ে, মনে নিয়ে প্রেম-মায়া তিনি হেঁটে গেছেন বিরান পথে। বিষন্নতার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে যে পথ মিশেছে অপার সম্ভাবনায়। আজ ১৯ নভেম্বর সঞ্জীব চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিন।
১৯ নভেম্বর ২০২১
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
৫ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
‘দ্য কোড’ নামে একটি ড্রাম-অ্যান্ড-বেস, অপেরা, র্যাপ এবং রক গান গেয়ে ২০২৪ সালের এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন নন-বাইনারি গায়ক নেমো। তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ এই প্রতিযোগিতার অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের জন্য মর্যাদার আদর্শের পরিপন্থী।
ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে নেমো বলেন, ‘ইউরোভিশন দাবি করে যে তারা ঐক্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। আর এই মূল্যবোধগুলোই এই প্রতিযোগিতাটিকে আমার কাছে এত অর্থবহ করে তোলে।’
নেমো আরও বলেন, ‘কিন্তু জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক কমিশন অব ইনকোয়ারি (অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডসহ পূর্ব জেরুজালেম এবং ইসরায়েল সম্পর্কিত) গণহত্যা বলে উপসংহারে পৌঁছেছে। সেই সময় ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই আদর্শ এবং ইবিইউ-এর সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট সংঘাত রয়েছে।’
ইসরায়েল অবশ্য গণহত্যার সমস্ত অভিযোগ বারবার প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তারা দাবি করে, তারা আন্তর্জাতিক আইনকে সম্মান করছে এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাসের নেতৃত্বাধীন আন্তসীমান্ত হামলার পর নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে।
নেমোর এই মন্তব্য ইউরোভিশনের আয়োজক ইউরোপীয় ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন (ইবিইউ)-এর বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সর্বশেষ সংযোজন। ইসরায়েলকে আগামী বছর অস্ট্রিয়াতে অনুষ্ঠেয় ইভেন্টে অংশ নেওয়ার ছাড়পত্র দেওয়ায় ইতিমধ্যেই পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রতিবাদে নেমোর আগে স্পেন, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ইউরোভিশন ২০২৩ প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত বুধবার আইসল্যান্ডের সরকারি সম্প্রচার সংস্থা আরইউভি জানিয়েছে, তারা ২০২৬ সালের ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে অংশ নেবে না।
নেমো বলেন, দেশগুলো যখন প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসে, তখন স্পষ্টতই বোঝা যায় যে কোথাও বড় কোনো সমস্যা রয়েছে। তিনি ইউরোভিশন ট্রফিটি জেনেভায় ইবিইউ-এর সদর দপ্তরে ফেরত পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রায় ১৬ কোটি দর্শক দেখে থাকেন ইউরোভিশন সং সং কনটেন্ট। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজক ইবিইউ-এর উদ্দেশে নেমোর স্পষ্ট বার্তা হলো: ‘আপনারা যা দাবি করেন, তা বাস্তবে মেনে চলুন। মঞ্চে আমরা যে মূল্যবোধগুলো উদ্যাপন করি, যদি মঞ্চের বাইরে তা না থাকে, তবে সবচেয়ে সুন্দর গানগুলোও অর্থহীন হয়ে যায়। আমি সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় আছি যখন কথা ও কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য আসবে। তত দিন পর্যন্ত এই ট্রফিটি আপনাদের।’

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
‘দ্য কোড’ নামে একটি ড্রাম-অ্যান্ড-বেস, অপেরা, র্যাপ এবং রক গান গেয়ে ২০২৪ সালের এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন নন-বাইনারি গায়ক নেমো। তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ এই প্রতিযোগিতার অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের জন্য মর্যাদার আদর্শের পরিপন্থী।
ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে নেমো বলেন, ‘ইউরোভিশন দাবি করে যে তারা ঐক্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। আর এই মূল্যবোধগুলোই এই প্রতিযোগিতাটিকে আমার কাছে এত অর্থবহ করে তোলে।’
নেমো আরও বলেন, ‘কিন্তু জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক কমিশন অব ইনকোয়ারি (অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডসহ পূর্ব জেরুজালেম এবং ইসরায়েল সম্পর্কিত) গণহত্যা বলে উপসংহারে পৌঁছেছে। সেই সময় ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই আদর্শ এবং ইবিইউ-এর সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট সংঘাত রয়েছে।’
ইসরায়েল অবশ্য গণহত্যার সমস্ত অভিযোগ বারবার প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তারা দাবি করে, তারা আন্তর্জাতিক আইনকে সম্মান করছে এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাসের নেতৃত্বাধীন আন্তসীমান্ত হামলার পর নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে।
নেমোর এই মন্তব্য ইউরোভিশনের আয়োজক ইউরোপীয় ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন (ইবিইউ)-এর বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সর্বশেষ সংযোজন। ইসরায়েলকে আগামী বছর অস্ট্রিয়াতে অনুষ্ঠেয় ইভেন্টে অংশ নেওয়ার ছাড়পত্র দেওয়ায় ইতিমধ্যেই পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রতিবাদে নেমোর আগে স্পেন, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ইউরোভিশন ২০২৩ প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত বুধবার আইসল্যান্ডের সরকারি সম্প্রচার সংস্থা আরইউভি জানিয়েছে, তারা ২০২৬ সালের ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে অংশ নেবে না।
নেমো বলেন, দেশগুলো যখন প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসে, তখন স্পষ্টতই বোঝা যায় যে কোথাও বড় কোনো সমস্যা রয়েছে। তিনি ইউরোভিশন ট্রফিটি জেনেভায় ইবিইউ-এর সদর দপ্তরে ফেরত পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।
প্রায় ১৬ কোটি দর্শক দেখে থাকেন ইউরোভিশন সং সং কনটেন্ট। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজক ইবিইউ-এর উদ্দেশে নেমোর স্পষ্ট বার্তা হলো: ‘আপনারা যা দাবি করেন, তা বাস্তবে মেনে চলুন। মঞ্চে আমরা যে মূল্যবোধগুলো উদ্যাপন করি, যদি মঞ্চের বাইরে তা না থাকে, তবে সবচেয়ে সুন্দর গানগুলোও অর্থহীন হয়ে যায়। আমি সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় আছি যখন কথা ও কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য আসবে। তত দিন পর্যন্ত এই ট্রফিটি আপনাদের।’

বাংলা গান আরো সমৃদ্ধ হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে সঞ্জীব চৌধুরীর কল্যাণে। কণ্ঠে দ্রোহ নিয়ে, মনে নিয়ে প্রেম-মায়া তিনি হেঁটে গেছেন বিরান পথে। বিষন্নতার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে যে পথ মিশেছে অপার সম্ভাবনায়। আজ ১৯ নভেম্বর সঞ্জীব চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিন।
১৯ নভেম্বর ২০২১
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১১ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।
কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।
যেভাবে ঘটনা শুরু
১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’
তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’
রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’
এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।
এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’
চুমকির বক্তব্য
সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

বাংলা গান আরো সমৃদ্ধ হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে সঞ্জীব চৌধুরীর কল্যাণে। কণ্ঠে দ্রোহ নিয়ে, মনে নিয়ে প্রেম-মায়া তিনি হেঁটে গেছেন বিরান পথে। বিষন্নতার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে যে পথ মিশেছে অপার সম্ভাবনায়। আজ ১৯ নভেম্বর সঞ্জীব চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিন।
১৯ নভেম্বর ২০২১
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
৫ ঘণ্টা আগে
বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে...
১২ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের উৎসবে বিজয়ীদের নাম। এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান ‘গোল্ডেন ইউসর’ জিতে নিয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘লস্ট ল্যান্ড’। ক্রেস্টের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে এই সিনেমাটি পেয়েছে ১ লাখ ডলার প্রাইজমানি।
‘ইউনান’ সিনেমার জন্য সেরা নির্মাতা নির্বাচিত হয়েছেন সিরিয়ার নির্মাতা আমির ফখের এলদিন। এই সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জর্জ খাব্বাজ। সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন সিও সু-বিন, তিনি সেরা হয়েছেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ’ সিনেমার জন্য।
লস্ট ল্যান্ড সিনেমার গল্প লেখা হয়েছে মিয়ানমারে পালিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া দুই শিশুকে ঘিরে। ৯ বছর বয়সী সামিরা চার বছর বয়সী ভাই শফিকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় থাকা চাচাদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দশে যাত্রা শুরু করে। তাদের এই দুঃসহ যাত্রাপথের গল্প নিয়ে সিনেমা। এ বছর ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের হরাইজনস বিভাগে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ারে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল লস্ট ল্যান্ড।
পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যান্থনি হপকিন্স, ইদ্রিস এলবা, ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি এবং সৌদি নির্মাতা আহদ কামেলকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনি ডেপ, সালমান খান, শাইলিন উডলির মতো তারকারা।
এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন অস্কারজয়ী হলিউড নির্মাতা শন বেকার। তাঁর সঙ্গে জুরি বোর্ডে ছিলেন রিজ আহমেদ, নাওমি হ্যারিস, ওলগা কুরিলেঙ্কো ও নাদিন লাবাকি। পুরস্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।
নির্বাচিত সেরাদের তালিকা
সিনেমা
লস্ট ল্যান্ড (আকিও ফুজিমোতো)
জুরি পুরস্কার
হিজরা (শাহাদ আমিন)
পরিচালক
আমির ফখের এলদিন (ইউনান)
চিত্রনাট্য
সিরিল অ্যারিস ও বেন ফাকিহ (আ স্যাড অ্যান্ড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড)
অভিনেতা
জর্জ খাব্বাজ (ইউনান)
অভিনেত্রী
সিও সু-বিন (দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ)
সেরা তথ্যচিত্র
ইন-আই ইন মোশন (জুলিয়েট বিনোচে)
সৌদি চলচ্চিত্র
হিজরা (শাহাদ আমিন)
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
কোয়োটস (সাইদ জাঘা)

বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের উৎসবে বিজয়ীদের নাম। এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান ‘গোল্ডেন ইউসর’ জিতে নিয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘লস্ট ল্যান্ড’। ক্রেস্টের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে এই সিনেমাটি পেয়েছে ১ লাখ ডলার প্রাইজমানি।
‘ইউনান’ সিনেমার জন্য সেরা নির্মাতা নির্বাচিত হয়েছেন সিরিয়ার নির্মাতা আমির ফখের এলদিন। এই সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জর্জ খাব্বাজ। সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন সিও সু-বিন, তিনি সেরা হয়েছেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ’ সিনেমার জন্য।
লস্ট ল্যান্ড সিনেমার গল্প লেখা হয়েছে মিয়ানমারে পালিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া দুই শিশুকে ঘিরে। ৯ বছর বয়সী সামিরা চার বছর বয়সী ভাই শফিকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় থাকা চাচাদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দশে যাত্রা শুরু করে। তাদের এই দুঃসহ যাত্রাপথের গল্প নিয়ে সিনেমা। এ বছর ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের হরাইজনস বিভাগে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ারে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল লস্ট ল্যান্ড।
পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যান্থনি হপকিন্স, ইদ্রিস এলবা, ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি এবং সৌদি নির্মাতা আহদ কামেলকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনি ডেপ, সালমান খান, শাইলিন উডলির মতো তারকারা।
এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন অস্কারজয়ী হলিউড নির্মাতা শন বেকার। তাঁর সঙ্গে জুরি বোর্ডে ছিলেন রিজ আহমেদ, নাওমি হ্যারিস, ওলগা কুরিলেঙ্কো ও নাদিন লাবাকি। পুরস্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।
নির্বাচিত সেরাদের তালিকা
সিনেমা
লস্ট ল্যান্ড (আকিও ফুজিমোতো)
জুরি পুরস্কার
হিজরা (শাহাদ আমিন)
পরিচালক
আমির ফখের এলদিন (ইউনান)
চিত্রনাট্য
সিরিল অ্যারিস ও বেন ফাকিহ (আ স্যাড অ্যান্ড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড)
অভিনেতা
জর্জ খাব্বাজ (ইউনান)
অভিনেত্রী
সিও সু-বিন (দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ)
সেরা তথ্যচিত্র
ইন-আই ইন মোশন (জুলিয়েট বিনোচে)
সৌদি চলচ্চিত্র
হিজরা (শাহাদ আমিন)
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র
কোয়োটস (সাইদ জাঘা)

বাংলা গান আরো সমৃদ্ধ হয়েছে, প্রাপ্তবয়স্ক হয়েছে সঞ্জীব চৌধুরীর কল্যাণে। কণ্ঠে দ্রোহ নিয়ে, মনে নিয়ে প্রেম-মায়া তিনি হেঁটে গেছেন বিরান পথে। বিষন্নতার সমুদ্র পাড়ি দিয়ে যে পথ মিশেছে অপার সম্ভাবনায়। আজ ১৯ নভেম্বর সঞ্জীব চৌধুরীর চলে যাওয়ার দিন।
১৯ নভেম্বর ২০২১
বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে
গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।
৫ ঘণ্টা আগে
অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী...
১১ ঘণ্টা আগে