খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
শহরে সেদিন ছিল ঘোষিত ছুটির দিন। সুমনের এবারের ঢাকা সফরেরও শেষ দিন। ২১ অক্টোবরের সন্ধ্যেটা তাই নামছিল শিরশিরে হেমন্তের পাতলা চাদর ছুঁয়ে, ধীরে। সেই সন্ধ্যায় যাঁরা জড়ো হয়েছিলেন সুমনের মাহফিলে, তাঁরা জানেন। তাঁরা দেখেছেন আশ্চর্য সেই সুরের সফর।
তাঁরা শুনেছেন, কীভাবে সুমন কথায় ও গানে, হাসি ও উচ্চারণে দোলাতে দোলাতে হঠাৎ বসে জিরোন কিছুক্ষণ, কাঠজুড়ি নদীটির তীরে। যেহেতু নদীর কথা এলে আসে শৈশব, তাই সুমন শোনান গাঙর নদীর গল্প, যার জলে একদা ভেসেছিল বেহুলার ভেলা। যেখানে লেগে আছে সুমনের জন্মদাগ। অথবা ‘কারমেন’ সিনেমার সেই উত্তাল প্রেম, মেয়েটিকে দেখে ছেলেটির চোখের হঠাৎ বিস্ফারণ, যেখান থেকে সুমন পেড়ে এনেছেন আস্ত এক গান ‘এক মুহূর্তে ফিরিয়ে দিলে, সহজ চোখে তাকিয়ে থাকা’।
যেন উপকথার প্রাচীন মলাট উল্টিয়ে চলেছেন কবীর সুমন। আর তা থেকে একের পর এক বেরিয়ে আসছে গল্প। ঢুকে পড়ছে গানের ভাঁজে ভাঁজে। সে গল্প রূপকথার চেয়ে ঝলমলে, সে গল্প বাস্তবের চেয়ে ভয়াবহ।
সেদিন শুক্রবার যেন উৎসব নেমেছিল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কেউ একা, কেউ দলে-বলে-যুগলে এসে মিশেছিলেন অডিটোরিয়াম ভর্তি ভিড়ের মিছিলে। তাঁরা কেউ হাতে হাত রেখে, কেউ সঙ্গীর কাঁধে রেখে মাথা, শুনছিলেন সুমনকে। গাইছিলেন সমস্বরে। ‘আজ জানলার কাছে ডেকে গেছে এক পাখির মতোন সকাল’ পেরিয়ে সুমন যখন ধরলেন ‘খোদার কসম জান’; সেই ভিড়ের মিছিল, সেই সমস্বর যেন হাহাকার করে উঠলো। যেন এতদিন, এভাবে কেউ বলেনি তাঁদের কথা! কেউ বলেনি অত সাহস করে অত দ্বিধাহীন স্বরে- ‘তোমায় খুঁজেছি আমি উজবুক বাঁচার নেশায়’।
এরপর ‘জাতিস্মর’ পেরিয়ে, ‘বিচলিত এই সন্ধ্যাটা’ সরিয়ে সুমন খুঁজলেন নূরকে। আসাদুজ্জামান নূর। দীর্ঘদিনের বন্ধু তাঁরা। গানের বন্ধু। জীবনকে খোঁজার সংগ্রামের বন্ধু। এবারের কবীর সুমনের ঢাকা সফরের তিন দিনের অনুষ্ঠানের প্রতিটিতেই ছিলেন নূর। ২০১১-তে সুমন যখন পুরান ঢাকার অলিগলি পেরিয়ে গিয়েছিলেন আজম খানের সাক্ষাৎকার নিতে, সেদিনও ছিলেন সঙ্গে। এদিন তাই গানের সঙ্গে এল আসাদুজ্জামান নূরের অনবদ্য আবৃত্তির প্রসঙ্গও। ফোয়াদ নাসের বাবুর নামও এল। কণ্ঠে যতটা সম্ভব বিনয় ঢেলে সুমন বললেন, ‘আমি খুব কুণ্ঠার সঙ্গে বাজাচ্ছি। কারণ দর্শকদের মধ্যে রয়েছেন আমার চেয়ে ঢের বড় কিবোর্ড শিল্পী, আমাদের উপমহাদেশের একজন প্রধান কিবোর্ড শিল্পী ফোয়াদ নাসের।’ তখন ঈষৎ অন্ধকারে, দর্শকসারিতে বসে থাকা ফোয়াদ নাসেরের মনে-মাথায় কী চলছিল, সেটা অনুমান করা খুব শক্ত নিশ্চয়ই।
এই যে সপ্তাহখানিক ধরে কবীর সুমন ঢাকায় আছেন, এটা তো শুধু বাংলাদেশের সুমনভক্তদের জন্য নয়, সুমনের নিজের জন্য, তাঁর পরিবারের জন্যও বিশেষ উপলক্ষ। সুমনের এই তিন দিনের অনুষ্ঠান দেখে, যাঁরা, যত মাধ্যমে, যতভাবে লিখেছেন তাঁর গান নিয়ে, তাঁকে নিয়ে; সে সব পড়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত সুমন ও পশ্চিমবঙ্গে থাকা তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন কবীর সুমন, ‘আমার বাড়ির লোকেরা আজ কদিন ধরে যে কী আনন্দে আছেন! আপনারা সংবাদমাধ্যমের লোকেরা ভাবতেও পারবেন না। যারা আমার দেখাশোনা করেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে নিয়ে যান, অথচ তাদের সঙ্গে আমার সামাজিক কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্কও না। এরা সকলেই বলতে পারেন উড়ে এসে জুড়ে বসেছেন। আমার যত্ন নিচ্ছেন। আপনাদের এখানে যা যা লেখা হচ্ছে, প্রত্যেকেই গোগ্রাসে পড়ছেন এবং কান্নাকাটি করছেন। এভাবেও তাহলে মানুষটার সম্বন্ধে বলা যায়! আপনারা নিজেরাও হয়তো জানেন না, আমার ভেতরে কী হচ্ছে! আমি কতটা মুসলমান তাই নিয়ে পশ্চিম বাংলায় আলোচনা হয়। আমি কতটা নকশাল তাই নিয়ে হয়। আমি গান-বাজনা করি কিনা, তা নিয়ে আলোচনা আর হয় না।’
এতক্ষণ একাই বাজাচ্ছিলেন সুমন। একই মঞ্চের সবটুকু আলো জড়ো করে চারপাশে, গাইছিলেন নিত্য যাপনের গান। ‘চেনা দুঃখ চেনা সুখ’ শুরু করে, একটা লাইন গেয়ে, হঠাৎ থেমে, অল্পক্ষণের জন্য ডেকে নিলেন সফরসঙ্গীদের। মঞ্চে এলেন ধ্রুব বসু রায়, ইন্দ্রজিত প্রধান। ‘চেনা সিগারেট খাওয়া, চেনা পথে হেঁটে যাওয়া, চেনা ছবি স্বপ্নের লাশ’ পেরিয়ে সুমন যখন ধরলেন ‘হাল ছেড়ো না বন্ধু’, হাজার করতালির কোলাজ আর তবলা-গিটারের সঙ্গত পেয়ে, সে আহ্বান আরও উদাত্ত ভঙ্গি নিয়ে ছড়িয়ে পড়ল অডিটোরিয়ামের কোনে কোনে।
দর্শকসারির প্রতি কোন থেকে সুমনের দিকে উড়ে উড়ে যাচ্ছিল গানের অনুরোধ। সে সবের অনেকগুলোই মুঠোয় বন্দি করে, তাঁর আশ্চর্য জাদুকরী স্বর ও সুরের ভেতর দিয়ে ফেরত পাঠালেন। গানের তালিকা তাই লম্বা হতে থাকল। ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’, ‘আমি চাই সাঁওতাল তার ভাষায় বলবে রাষ্ট্রপুঞ্জে’, ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’, ‘জানি না কে দিয়েছিল পলাশকে তার ডাকনাম’, ‘কে তৈরি করেছিল তাজমহল সে কি শাজাহান’, ‘আমি যাকে ভালোবাসি তার গল্প শোনাব’, ‘পেটকাঠি চাঁদিয়াল’, ‘তোমার জন্য লিখছি প্রেমের গান’, ‘বাঁশুরিয়া বাজাও বাঁশি’, ‘খাতা দেখে গান গেও না’, ‘গড়িয়াহাটার মোড়’ এবং সবশেষে ‘তোমাকে চাই’ গেয়ে উঠে দাঁড়ালেন কবীর সুমন, যেভাবে ধ্বংসস্তুপ পায়ে ঠেলে উঠে দাঁড়ায় নতুন সবুজ।
তাঁর প্রবীণ আঙুল তখন ছড়িয়ে দিচ্ছে উড়ন্ত চুমুর আশীর্বাদ। গোটা অডিটোরিয়াম দাঁড়িয়ে, একটানা দীর্ঘক্ষণ করতালি দিয়ে, করছে কৃতজ্ঞতার উচ্চারণ। আবার বাংলাদেশে আসার, গাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়ে মৃদু পায়ে ব্যাকস্টেজের পথে মিলিয়ে গেলেন কবীর সুমন। বাইরে, রমনার শান্ত বাতাসে তখনও মিশে আছে সুমনের গান, সুমনের সুর।

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
শহরে সেদিন ছিল ঘোষিত ছুটির দিন। সুমনের এবারের ঢাকা সফরেরও শেষ দিন। ২১ অক্টোবরের সন্ধ্যেটা তাই নামছিল শিরশিরে হেমন্তের পাতলা চাদর ছুঁয়ে, ধীরে। সেই সন্ধ্যায় যাঁরা জড়ো হয়েছিলেন সুমনের মাহফিলে, তাঁরা জানেন। তাঁরা দেখেছেন আশ্চর্য সেই সুরের সফর।
তাঁরা শুনেছেন, কীভাবে সুমন কথায় ও গানে, হাসি ও উচ্চারণে দোলাতে দোলাতে হঠাৎ বসে জিরোন কিছুক্ষণ, কাঠজুড়ি নদীটির তীরে। যেহেতু নদীর কথা এলে আসে শৈশব, তাই সুমন শোনান গাঙর নদীর গল্প, যার জলে একদা ভেসেছিল বেহুলার ভেলা। যেখানে লেগে আছে সুমনের জন্মদাগ। অথবা ‘কারমেন’ সিনেমার সেই উত্তাল প্রেম, মেয়েটিকে দেখে ছেলেটির চোখের হঠাৎ বিস্ফারণ, যেখান থেকে সুমন পেড়ে এনেছেন আস্ত এক গান ‘এক মুহূর্তে ফিরিয়ে দিলে, সহজ চোখে তাকিয়ে থাকা’।
যেন উপকথার প্রাচীন মলাট উল্টিয়ে চলেছেন কবীর সুমন। আর তা থেকে একের পর এক বেরিয়ে আসছে গল্প। ঢুকে পড়ছে গানের ভাঁজে ভাঁজে। সে গল্প রূপকথার চেয়ে ঝলমলে, সে গল্প বাস্তবের চেয়ে ভয়াবহ।
সেদিন শুক্রবার যেন উৎসব নেমেছিল রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কেউ একা, কেউ দলে-বলে-যুগলে এসে মিশেছিলেন অডিটোরিয়াম ভর্তি ভিড়ের মিছিলে। তাঁরা কেউ হাতে হাত রেখে, কেউ সঙ্গীর কাঁধে রেখে মাথা, শুনছিলেন সুমনকে। গাইছিলেন সমস্বরে। ‘আজ জানলার কাছে ডেকে গেছে এক পাখির মতোন সকাল’ পেরিয়ে সুমন যখন ধরলেন ‘খোদার কসম জান’; সেই ভিড়ের মিছিল, সেই সমস্বর যেন হাহাকার করে উঠলো। যেন এতদিন, এভাবে কেউ বলেনি তাঁদের কথা! কেউ বলেনি অত সাহস করে অত দ্বিধাহীন স্বরে- ‘তোমায় খুঁজেছি আমি উজবুক বাঁচার নেশায়’।
এরপর ‘জাতিস্মর’ পেরিয়ে, ‘বিচলিত এই সন্ধ্যাটা’ সরিয়ে সুমন খুঁজলেন নূরকে। আসাদুজ্জামান নূর। দীর্ঘদিনের বন্ধু তাঁরা। গানের বন্ধু। জীবনকে খোঁজার সংগ্রামের বন্ধু। এবারের কবীর সুমনের ঢাকা সফরের তিন দিনের অনুষ্ঠানের প্রতিটিতেই ছিলেন নূর। ২০১১-তে সুমন যখন পুরান ঢাকার অলিগলি পেরিয়ে গিয়েছিলেন আজম খানের সাক্ষাৎকার নিতে, সেদিনও ছিলেন সঙ্গে। এদিন তাই গানের সঙ্গে এল আসাদুজ্জামান নূরের অনবদ্য আবৃত্তির প্রসঙ্গও। ফোয়াদ নাসের বাবুর নামও এল। কণ্ঠে যতটা সম্ভব বিনয় ঢেলে সুমন বললেন, ‘আমি খুব কুণ্ঠার সঙ্গে বাজাচ্ছি। কারণ দর্শকদের মধ্যে রয়েছেন আমার চেয়ে ঢের বড় কিবোর্ড শিল্পী, আমাদের উপমহাদেশের একজন প্রধান কিবোর্ড শিল্পী ফোয়াদ নাসের।’ তখন ঈষৎ অন্ধকারে, দর্শকসারিতে বসে থাকা ফোয়াদ নাসেরের মনে-মাথায় কী চলছিল, সেটা অনুমান করা খুব শক্ত নিশ্চয়ই।
এই যে সপ্তাহখানিক ধরে কবীর সুমন ঢাকায় আছেন, এটা তো শুধু বাংলাদেশের সুমনভক্তদের জন্য নয়, সুমনের নিজের জন্য, তাঁর পরিবারের জন্যও বিশেষ উপলক্ষ। সুমনের এই তিন দিনের অনুষ্ঠান দেখে, যাঁরা, যত মাধ্যমে, যতভাবে লিখেছেন তাঁর গান নিয়ে, তাঁকে নিয়ে; সে সব পড়ে দারুণ উচ্ছ্বসিত সুমন ও পশ্চিমবঙ্গে থাকা তাঁর পরিবারের সদস্যরা।
বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললেন কবীর সুমন, ‘আমার বাড়ির লোকেরা আজ কদিন ধরে যে কী আনন্দে আছেন! আপনারা সংবাদমাধ্যমের লোকেরা ভাবতেও পারবেন না। যারা আমার দেখাশোনা করেন, অসুস্থ হলে হাসপাতালে নিয়ে যান, অথচ তাদের সঙ্গে আমার সামাজিক কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্কও না। এরা সকলেই বলতে পারেন উড়ে এসে জুড়ে বসেছেন। আমার যত্ন নিচ্ছেন। আপনাদের এখানে যা যা লেখা হচ্ছে, প্রত্যেকেই গোগ্রাসে পড়ছেন এবং কান্নাকাটি করছেন। এভাবেও তাহলে মানুষটার সম্বন্ধে বলা যায়! আপনারা নিজেরাও হয়তো জানেন না, আমার ভেতরে কী হচ্ছে! আমি কতটা মুসলমান তাই নিয়ে পশ্চিম বাংলায় আলোচনা হয়। আমি কতটা নকশাল তাই নিয়ে হয়। আমি গান-বাজনা করি কিনা, তা নিয়ে আলোচনা আর হয় না।’
এতক্ষণ একাই বাজাচ্ছিলেন সুমন। একই মঞ্চের সবটুকু আলো জড়ো করে চারপাশে, গাইছিলেন নিত্য যাপনের গান। ‘চেনা দুঃখ চেনা সুখ’ শুরু করে, একটা লাইন গেয়ে, হঠাৎ থেমে, অল্পক্ষণের জন্য ডেকে নিলেন সফরসঙ্গীদের। মঞ্চে এলেন ধ্রুব বসু রায়, ইন্দ্রজিত প্রধান। ‘চেনা সিগারেট খাওয়া, চেনা পথে হেঁটে যাওয়া, চেনা ছবি স্বপ্নের লাশ’ পেরিয়ে সুমন যখন ধরলেন ‘হাল ছেড়ো না বন্ধু’, হাজার করতালির কোলাজ আর তবলা-গিটারের সঙ্গত পেয়ে, সে আহ্বান আরও উদাত্ত ভঙ্গি নিয়ে ছড়িয়ে পড়ল অডিটোরিয়ামের কোনে কোনে।
দর্শকসারির প্রতি কোন থেকে সুমনের দিকে উড়ে উড়ে যাচ্ছিল গানের অনুরোধ। সে সবের অনেকগুলোই মুঠোয় বন্দি করে, তাঁর আশ্চর্য জাদুকরী স্বর ও সুরের ভেতর দিয়ে ফেরত পাঠালেন। গানের তালিকা তাই লম্বা হতে থাকল। ‘তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা’, ‘আমি চাই সাঁওতাল তার ভাষায় বলবে রাষ্ট্রপুঞ্জে’, ‘সারা রাত জ্বলেছে নিবিড়’, ‘জানি না কে দিয়েছিল পলাশকে তার ডাকনাম’, ‘কে তৈরি করেছিল তাজমহল সে কি শাজাহান’, ‘আমি যাকে ভালোবাসি তার গল্প শোনাব’, ‘পেটকাঠি চাঁদিয়াল’, ‘তোমার জন্য লিখছি প্রেমের গান’, ‘বাঁশুরিয়া বাজাও বাঁশি’, ‘খাতা দেখে গান গেও না’, ‘গড়িয়াহাটার মোড়’ এবং সবশেষে ‘তোমাকে চাই’ গেয়ে উঠে দাঁড়ালেন কবীর সুমন, যেভাবে ধ্বংসস্তুপ পায়ে ঠেলে উঠে দাঁড়ায় নতুন সবুজ।
তাঁর প্রবীণ আঙুল তখন ছড়িয়ে দিচ্ছে উড়ন্ত চুমুর আশীর্বাদ। গোটা অডিটোরিয়াম দাঁড়িয়ে, একটানা দীর্ঘক্ষণ করতালি দিয়ে, করছে কৃতজ্ঞতার উচ্চারণ। আবার বাংলাদেশে আসার, গাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়ে মৃদু পায়ে ব্যাকস্টেজের পথে মিলিয়ে গেলেন কবীর সুমন। বাইরে, রমনার শান্ত বাতাসে তখনও মিশে আছে সুমনের গান, সুমনের সুর।

‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩০ মিনিট আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৩ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৪ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

অভিনেত্রী কবরী পরিচালিত শেষ সিনেমা ‘এই তুমি সেই তুমি’। তবে সিনেমাটি শেষ করতে পারেননি তিনি। কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান। কবরীর মৃত্যুর পর সিনেমাটির নির্মাণ শেষ করেন তাঁর ছেলে শাকের চিশতী।
২০২৩ সালে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা। তবে দেশে মুক্তির আগে বিভিন্ন দেশের আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনীর চেষ্টা করছেন শাকের চিশতী। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে জমা দিয়েছেন সিনেমাটি। এরপর দেশের হলে মুক্তির পরিকল্পনা করবেন।
শাকের চিশতী গণমাধ্যমে জানান, সিনেমাটি শেষ করা ছিল তাঁর জন্য চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, ‘আম্মুর অসমাপ্ত কাজ শেষ করাই আমার জন্য ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। একটু সময় নিয়ে কাজ শেষ করেছি। দেশের বাইরে কয়েকটি আন্তর্জাতিক উৎসবে সিনেমাটি জমা দিয়েছি। ওই উৎসবগুলোতে প্রদর্শনী হলে দেশে সিনেমাটি মুক্তি পাবে।’
তবে ঠিক কবে নাগাদ দেশের হলে মুক্তি পাবে সিনেমাটি, তা জানাননি শাকের চিশতী। তিনি জানান, সবকিছু নির্ভর করছে এই তুমি সেই তুমি সিনেমার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর ওপর।
পরিচালনার পাশাপাশি এই তুমি সেই তুমি সিনেমার কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছিলেন কবরী। দুটি সময়কে তুলে ধরা হয়েছে এই সিনেমায়। বর্তমান সময়ের গল্পের পাশাপাশি উঠে আসবে বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময়ের গল্প। কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিশাত নাওয়ার সালওয়া ও রায়হান রিয়াদ।

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
২২ অক্টোবর ২০২২
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৩ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৪ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন, মুনমুন আহমেদ মুন, নরেশ ভূঁইয়া, রেশমা আহমেদ, মম শিউলী, আমিন আজাদ, সূচনা প্রমুখ। অভিনেতা জামিল হোসেনের গল্প ভাবনায় নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় মাহফুজ ইসলাম। প্রকাশ করা হবে জামিল’স জু নামের ইউটিউব চ্যানেলে।
ধারাবাহিকটির দুটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুনমুন আহমেদ মুন ও জামিল হোসেন। চলতি বছর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন ‘মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার’খ্যাত অভিনেতা জামিল হোসেন ও অভিনেত্রী মুনমুন আহমেদ মুন। স্ত্রী মুনমুনের সঙ্গে একসঙ্গে জুটি বেঁধে বেশ কিছু নাটকে কাজ করেছেন জামিল। সেখান থেকেই দুজনের পরিচয়। আর সেই পরিচয় একটা সময় গড়ায় ভালো লাগায়।
মুনের বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ শেষ করে উচ্চশিক্ষা নিয়েছেন মালয়েশিয়াতে। বিজ্ঞাপনে মডেল হয়ে পরিচিতি পেয়েছেন মুনমুন। সাবলীল অভিনয় তাঁকে পরিচিতি দিয়েছে নাটকেও। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে একটি স্বপ্ন পূরণ হলো তাঁর। অভিনেত্রী দিলারা জামানের ভক্ত তিনি। তাঁর ব্যক্তিত্ব আর অভিনয় মুগ্ধ করে মুনকে। তাই স্বপ্ন দেখতেন দিলারা জামানের সঙ্গে অভিনয়ের। দাদীর ভাগ ধারাবাহিকে মুন অভিনয় করলেন দিলারা জামানের নাতনির চরিত্রে। তাঁর সঙ্গে অভিনয়ের অভিজ্ঞতা আর নিজের স্বপ্ন পূরণের কথা বলতে গিয়ে মুনমুন আহমেদ মুন বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় দিলারা জামান বাংলাদেশের নাটক-সিনেমার গর্ব।

মাশাআল্লাহ এখনো কী সুন্দর তিনি। কী সুন্দর গুছিয়ে কথা বলেন, আন্তরিকতায় পূর্ণ তাঁর ব্যবহার। ভীষণ ইচ্ছে ছিল তাঁর সঙ্গে অভিনয় করার। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে, তাও আবার আমি তাঁর নাতনির চরিত্রেই অভিনয় করেছি। কী যে আদরে, মায়ায় তিনি আগলে রাখেন সব সময়, সেটা তাঁর সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে বুঝেছি। এত বড় মাপের শিল্পী, অথচ কী সাধারণ জীবনযাপন। আমি তাঁর বিনয়, হাসি আর অভিনয়ে মুগ্ধ। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পেরে ধন্য, গর্বিত এবং ভীষণ উচ্ছ্বসিত। এটা আমার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তি।’
দিলারা জামান বলেন, ‘দাদীর ভাগ নাটকটার গল্প খুব সুন্দর। মৃত্যুর আগে দাদা সব সম্পত্তি দাদিকে লিখে দেয়। সেই সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়েই গল্প। কাজটা করে ভীষণ ভালো লেগেছে। সবাই এত আন্তরিক ছিল যে আমাকে কোনো রকম কষ্ট পেতে দেয়নি। মুনমুন খুব লক্ষ্মী আর মিষ্টি হাসির এক মেয়ে। দোয়া করি ও যেন অনেক বড় শিল্পী হতে পারে, অভিনয়কে ঘিরে তার স্বপ্ন পূরণ হোক।’
উল্লেখ্য, দীপ্ত টিভির ‘বকুলপুর’ ধারাবাহিকে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে দিলারা জামানের অভিনয়। অন্যদিকে মুনমুন আহমেদ মুন অনেক দিন পর অভিনয় করেছেন সাগর জাহান পরিচালিত ধারাবাহিকে। আরটিভির প্রচার চলতি ধারাবাহিকটির নাম ‘বিদেশ ফেরত’।

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
২২ অক্টোবর ২০২২
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩০ মিনিট আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৪ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ। ৮ নভেম্বর উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে আজম খানের পরিবার, ব্যান্ড সদস্য ও একটি এজেন্সির মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি হয়।
চুক্তি অনুযায়ী, আজম খানের নাম, ছবি ও সৃষ্টির সব কপিরাইট এবং মালিকানা থাকবে তাঁর পরিবারের। উচ্চারণ ব্যান্ড তাঁর গান পরিবেশন ও প্রচারে সক্রিয় থাকবে; আর কুল এক্সপোজার পরিচালনা করবে সমস্ত প্রচার, রয়্যালটি ব্যবস্থাপনা, কনসার্ট এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রম।
আজম খানের পরিবারের পক্ষ থেকে তাঁর কন্যা অরণী খান, উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা এবং কুল এক্সপোজারের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিইও এরশাদুল হক টিঙ্কু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।
উচ্চারণ ব্যান্ডের প্রধান দুলাল জোহা বলেন, ‘এই চুক্তি আজম খানের সংগীত ঐতিহ্যকে নতুনভাবে সারা বিশ্বের সামনে তুলে ধরার এক ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমরা তাঁর গানগুলো দেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মঞ্চে ছড়িয়ে দিতে চাই।’
মুক্তিযুদ্ধ থেকে ফিরে তিন বন্ধু নীলু, সাদেক ও মনসুরকে নিয়ে আজম খান গড়ে তুলেছিলেন ব্যান্ড উচ্চারণ। ১৯৭২ সালে যাত্রা শুরু করা ব্যান্ডটি ওই বছর বিটিভিতে গায় ‘এত সুন্দর দুনিয়ায় কিছুই রবে না রে’ এবং ‘চার কলেমা সাক্ষী দেবে’। এই দুটি গান জনপ্রিয় করে তোলে আজম খান ও উচ্চারণ ব্যান্ডকে। এরপর উচ্চারণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বহু গান উপহার দিয়েছেন আজম খান। ২০১১ সালের ৫ জুন আজম খানের মৃত্যুর পর থেমে যায় ব্যান্ডের কার্যক্রম। গত ২২ জুন আজম খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গুরু রিলোডেড’ নামের অনুষ্ঠানে ১৪ বছর পর মঞ্চে পারফর্ম করে উচ্চারণ।

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
২২ অক্টোবর ২০২২
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩০ মিনিট আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৩ ঘণ্টা আগে
‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’।
৪ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

‘চলো সবাই, জীবনের আহ্বানে সামনে এগিয়ে যাই’, গ্রামীণফোনের প্রমোশনাল গান ‘স্বপ্ন যাবে বাড়ি আমার’-এর মতো গান দিয়ে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন মিলন মাহমুদ। সম্প্রতি তিনি গাইলেন নতুন গান ‘ট্রেডমিল’। ৬ নভেম্বর মিলন মাহমুদ ও সমীর এক্সপ্রেস নামের দুটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হলো গানটি। ‘ট্রেডমিলে ছুটে চলা তোমার বাদামী দেহ, দৃষ্টিতে সংগীতের জাদুর মোহ...’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন ড. কাজী সালেহীন, সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন এস কে সমীর।
সংগীত পরিচালক সমীর জানিয়েছেন, গানের সঙ্গে সমন্বয় রেখে একটি চমৎকার ভিডিও নির্মাণ করা হয়েছে। মিউজিক ভিডিওটি পরিচালনা করেছেন সৌমিত্র ঘোষ ইমন। এতে মডেল হয়েছেন সাদ্দাম শিহাব ও ডিম্পল আহমেদ।
কণ্ঠশিল্পী মিলন মাহমুদ বলেছেন, ‘এটা একটা ভিন্নমাত্রার গান। গানের কথায় একটি দৃশ্যের অবতারণা করা হয়েছে। তরুণ শ্রোতাদের কথা মাথায় রেখেই তৈরি হয়েছে গানটি। ট্রেডমিল গানটি আমার কাছে অনেক আবেগের এবং আলাদা এক অনুভূতির। রোমান্টিক ঘরানার গানটিতে ফুটে উঠেছে এক জোড়া তরুণ-তরুণীর মনের অনুভূতি।’
সুরকার এস কে সমীর বলেন, ‘গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে আধুনিক জীবনের ছন্দ, প্রেম আর যান্ত্রিক জীবনের রোমান্টিক একটি গল্প বলার চেষ্টা হয়েছে গানে। রক মিউজিকের মিশেলে সুর করার চেষ্টা করেছি গানটিতে, যেখানে জীবনের গতি ও ভালোবাসা মিশে গেছে এক সুরেলা বন্ধনে।’

সারাটা সন্ধ্যা প্রবীণ আঙুলগুলো খেলা করে গেল। সেই সন্ধ্যায়, ওই আঙুলের নিচে ভি বালসারার পিয়ানোটা নয়, ছিল কিবোর্ড। সারাটা সন্ধ্যা সেই কিবোর্ডে আঙুল ছুঁয়ে ছুঁয়ে কবীর সুমন কী মমতায়, কী গভীর প্রার্থনায় ও ধ্যানে, বুনে গেলেন সুর! ছড়িয়ে গেলেন মায়া ও মোহ! প্রেম ও প্রশ্রয়!
২২ অক্টোবর ২০২২
‘এই তুমি সেই তুমি’ সিনেমার কিছু অংশের শুটিং বাকি থাকতে ২০২১ সালে মারা যান অভিনেত্রী কবরী। ২০২৩ সালে সিনেমাটির কাজ শেষ করেছেন কবরীর ছেলে শাকের চিশতী। এবার মুক্তির পালা।
৩০ মিনিট আগে
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে নিয়ে তৈরি হলো ৭ পর্বের ধারাবাহিক নাটক ‘দাদীর ভাগ’। ধারাবাহিকের মূল চরিত্র দাদিকে ঘিরে এগিয়েছে গল্প। দাদির চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান। অন্যান্য চরিত্রে রয়েছেন জামিল হোসেন...
৩ ঘণ্টা আগে
গত জুনেই জানা গিয়েছিল আবার শুরু হচ্ছে আজম খানের উচ্চারণ ব্যান্ডের কার্যক্রম। আজম খানের মেয়ে অরণী খান জানিয়েছিলেন, নতুন উদ্যমে ফিরছে ব্যান্ডটি। এবার জানা গেল, দেশ-বিদেশে কনসার্টের জন্য প্রস্তুত উচ্চারণ।
৪ ঘণ্টা আগে