
মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎসকেরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি। বলিউডে তাঁর গাওয়া অসংখ্য গান জনপ্রিয় হয়েছে। সেই তালিকা থেকে মাত্র ১০টি গান বেছে নেওয়া ভীষণ কঠিন।
শুনে নিন সদ্যপ্রয়াত গায়ক কেকের গাওয়া জনপ্রিয় ১০ গান।
পেয়ার কে পাল
১৯৯৯ সালে প্রকাশিত হয় গানটি। ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে গাওয়া গানটি দারুণ পছন্দ করেন সেই সময়কার তরুণ প্রজন্ম।
তাড়াপ তাড়াপ কে
সালমান খান, ঐশ্বরিয়া রাই ও অজয় দেবগন অভিনীত ‘হাম দিল কে চুকে সানাম’ সিনেমার এই গান দিয়ে প্লেব্যাকে ক্যারিয়ার শুরু করেন কেকে। এই গানের পর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আওয়ারাপান বানজারাপান
জিসম সিনেমার ‘আওয়ারাপান বানজারাপান’ গান দিয়ে আবির্ভূত হন অন্যরকম কেকে। জন আব্রাহাম ও বিপাশা বসু অভিনীত সিনেমাটির এই গান দারুণ পছন্দ করেছিলেন সবাই।
তু আশিকি হ্যায়
২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ঝংকার বিটস’ সিনেমার ‘তু আশিকি হ্যায়’ গানটি দিয়ে কেকে ছুঁয়েছিলেন সবার হৃদয়।
তুহি মেরি সব হ্যায়
ইমরান হাশমি, কঙ্গনা রনৌত ও শাইনি আহুজা অভিনীত ‘গ্যাংস্টার’ সিনেমার আলোচিত গান এটি। এইটি কেকের অন্যতম জনপ্রিয় রোমান্টিক গান।
মেরা পেহলা পেহলা পেয়ার
রুসলান মুমতাজ ও হ্যাজেল ক্রাউনি অভিনীত ‘মেরা পেহলা পেহলা পেয়ার’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাক এটি। গানটি যেন প্রেমের জাতীয় সংগীত!
আঁখোমে তেরি
শাহরুখ খান ও দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘ওম শান্তি ওম’ সিনেমার ‘আঁখোমে তেরি’ গানটি এখনো বাজে সংগীতপ্রিয় মানুষের প্লেলিস্টে।
আলভিদা
শাইনি আহুজা, শিল্পা শেঠি, কেকে মেনন, কঙ্কনা সেন শর্মা অভিনীত ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’ সিনেমার ‘আলভিদা’ কেকের গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান। গানটির সুরকার প্রীতম।
খুদা জানে
রণবীর কাপুর, বিপাশা বসু ও দীপিকা অভিনীত ‘বাসনা এ হাসিনো’ সিনেমার ‘খুদা জানে’ গানটি যেন ভালোবাসার অন্যরকম প্রকাশ। কেকে ও শিল্পা রাওয়ের গলায় গানটি পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা।
তু জো মিলা
সালমান খানের জনপ্রিয় সিনেমা ‘বজরাঙ্গি ভাইজান’-এর গল্পে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করেছে ‘তু জো মিলা’ গানটি। গানটির সুরকার ও সংগীত পরিচালক প্রীতম।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎসকেরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি। বলিউডে তাঁর গাওয়া অসংখ্য গান জনপ্রিয় হয়েছে। সেই তালিকা থেকে মাত্র ১০টি গান বেছে নেওয়া ভীষণ কঠিন।
শুনে নিন সদ্যপ্রয়াত গায়ক কেকের গাওয়া জনপ্রিয় ১০ গান।
পেয়ার কে পাল
১৯৯৯ সালে প্রকাশিত হয় গানটি। ক্ষণস্থায়ী জীবন নিয়ে গাওয়া গানটি দারুণ পছন্দ করেন সেই সময়কার তরুণ প্রজন্ম।
তাড়াপ তাড়াপ কে
সালমান খান, ঐশ্বরিয়া রাই ও অজয় দেবগন অভিনীত ‘হাম দিল কে চুকে সানাম’ সিনেমার এই গান দিয়ে প্লেব্যাকে ক্যারিয়ার শুরু করেন কেকে। এই গানের পর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে।
আওয়ারাপান বানজারাপান
জিসম সিনেমার ‘আওয়ারাপান বানজারাপান’ গান দিয়ে আবির্ভূত হন অন্যরকম কেকে। জন আব্রাহাম ও বিপাশা বসু অভিনীত সিনেমাটির এই গান দারুণ পছন্দ করেছিলেন সবাই।
তু আশিকি হ্যায়
২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া ‘ঝংকার বিটস’ সিনেমার ‘তু আশিকি হ্যায়’ গানটি দিয়ে কেকে ছুঁয়েছিলেন সবার হৃদয়।
তুহি মেরি সব হ্যায়
ইমরান হাশমি, কঙ্গনা রনৌত ও শাইনি আহুজা অভিনীত ‘গ্যাংস্টার’ সিনেমার আলোচিত গান এটি। এইটি কেকের অন্যতম জনপ্রিয় রোমান্টিক গান।
মেরা পেহলা পেহলা পেয়ার
রুসলান মুমতাজ ও হ্যাজেল ক্রাউনি অভিনীত ‘মেরা পেহলা পেহলা পেয়ার’ সিনেমার টাইটেল ট্র্যাক এটি। গানটি যেন প্রেমের জাতীয় সংগীত!
আঁখোমে তেরি
শাহরুখ খান ও দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘ওম শান্তি ওম’ সিনেমার ‘আঁখোমে তেরি’ গানটি এখনো বাজে সংগীতপ্রিয় মানুষের প্লেলিস্টে।
আলভিদা
শাইনি আহুজা, শিল্পা শেঠি, কেকে মেনন, কঙ্কনা সেন শর্মা অভিনীত ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’ সিনেমার ‘আলভিদা’ কেকের গাওয়া অন্যতম জনপ্রিয় গান। গানটির সুরকার প্রীতম।
খুদা জানে
রণবীর কাপুর, বিপাশা বসু ও দীপিকা অভিনীত ‘বাসনা এ হাসিনো’ সিনেমার ‘খুদা জানে’ গানটি যেন ভালোবাসার অন্যরকম প্রকাশ। কেকে ও শিল্পা রাওয়ের গলায় গানটি পেয়েছে ভিন্ন মাত্রা।
তু জো মিলা
সালমান খানের জনপ্রিয় সিনেমা ‘বজরাঙ্গি ভাইজান’-এর গল্পে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করেছে ‘তু জো মিলা’ গানটি। গানটির সুরকার ও সংগীত পরিচালক প্রীতম।
এই সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
নেটফ্লিক্স জানিয়েছে, উৎসব ও বিশেষ দিনের সঙ্গে মিল রেখে ধাপে ধাপে এই সিনেমাগুলো মুক্তি দেওয়া হবে। এটি ভারতের সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র ঐতিহ্য উদ্যাপনেরই অংশ। তালিকার শুরুতেই রয়েছে সুপারস্টার শাহরুখ খান ও সালমান খানের সিনেমাগুলো।
২ নভেম্বর শাহরুখ খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর ৯টি আইকনিক সিনেমা দিয়ে স্ট্রিমিং শুরু করবে নেটফ্লিক্স। এই তালিকায় আরও আছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে, মোহাব্বতে, দিল তো পাগল হ্যায়, বীর-জারা ও চাক দে! ইন্ডিয়ার মতো জনপ্রিয় সিনেমা।
এরপর ২৭ ডিসেম্বর সালমান খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর তিনটি ব্লকবাস্টার—এক থা টাইগার, সুলতান ও টাইগার জিন্দা হ্যায় এই প্ল্যাটফর্মে আসবে।
এ ছাড়া পুরোনো দিনের ছবির অনুরাগীদের জন্যও থাকছে বিশেষ আয়োজন। ১৪ নভেম্বর থেকে দর্শকেরা যশ রাজ ফিল্মসের চিরসবুজ ক্লাসিকগুলো দেখতে পাবেন। এর মধ্যে রয়েছে—চাঁদনি, কাভি কাভি, বিজয়, লামহে ও সিলসিলা।
৫ ডিসেম্বর থেকে একটি ডেডিকেটেড কালেকশনে আসছে রণবীর সিংয়ের হিট সিনেমাগুলো। তালিকায় রয়েছে—ব্যান্ড বাজা বারাত, লেডিস ভার্সেস রিকি বহল, কিল দিল, বেফিকরে ও গুন্ডে।
এ ছাড়াও ১২ থেকে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিদিন দুটি করে যশ রাজ ফিল্মসের মোট ৩৪টি টাইটেল স্ট্রিমিং করা হবে। এই ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—বান্টি অউর বাবলি, হাম তুম, থোড়া প্যায়ার থোড়া ম্যাজিক, মুঝসে দোস্তি করোগে ও তা রা রাম পাম।
এই সিনেমাটিক উদ্যাপন আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সাল পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে থাকবে নভেম্বরের ২৮ তালিখে ধুম ট্রিলজি, জানুয়ারির ২২ তারিখে মর্দানি সিরিজের ছবিগুলো।
৭ ফেব্রুয়ারি (ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ) রোমান্টিক কালেকশন হিসেবে মুক্তি পাবে সাথিয়া, ইশকজাদে, বাচনা অ্যায় হাসিনো ও সালাম নমস্তে।
এই অংশীদারিত্বকে ‘একটি বড় অগ্রগতি’ হিসেবে বর্ণনা করে নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার কনটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিকা শেরগিল বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য যশ রাজ ফিল্মসের ‘দ্য রোমান্টিকস’ থেকে শুরু করে কালজয়ী ব্লকবাস্টারগুলো দর্শকদের কাছে নিয়ে আসা। আমরা ভারতীয় সিনেমার গল্পের গভীরতা, বৈচিত্র্য এবং আবেগ তুলে ধরতে আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও গভীর করছি।’
অন্য দিকে, যশ রাজ ফিল্মসের সিইও অক্ষয় বিধানি বলেন, ‘আমরা ভাগ্যবান, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ওয়াইআরএফ তার আইকনিক গল্পের মাধ্যমে ভারতীয় সিনেমার হৃদয় ও আত্মাকে রূপ দিতে পেরেছে। সিনেমার এই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা নেটফ্লিক্সে নিয়ে আসার ফলে বিশ্ব ওয়াইআরএফের সিনেমার মাধ্যমে ভারতের সংস্কৃতি ও সংগীতের অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবে।’

বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
নেটফ্লিক্স জানিয়েছে, উৎসব ও বিশেষ দিনের সঙ্গে মিল রেখে ধাপে ধাপে এই সিনেমাগুলো মুক্তি দেওয়া হবে। এটি ভারতের সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র ঐতিহ্য উদ্যাপনেরই অংশ। তালিকার শুরুতেই রয়েছে সুপারস্টার শাহরুখ খান ও সালমান খানের সিনেমাগুলো।
২ নভেম্বর শাহরুখ খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর ৯টি আইকনিক সিনেমা দিয়ে স্ট্রিমিং শুরু করবে নেটফ্লিক্স। এই তালিকায় আরও আছে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে, মোহাব্বতে, দিল তো পাগল হ্যায়, বীর-জারা ও চাক দে! ইন্ডিয়ার মতো জনপ্রিয় সিনেমা।
এরপর ২৭ ডিসেম্বর সালমান খানের ৬০তম জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর তিনটি ব্লকবাস্টার—এক থা টাইগার, সুলতান ও টাইগার জিন্দা হ্যায় এই প্ল্যাটফর্মে আসবে।
এ ছাড়া পুরোনো দিনের ছবির অনুরাগীদের জন্যও থাকছে বিশেষ আয়োজন। ১৪ নভেম্বর থেকে দর্শকেরা যশ রাজ ফিল্মসের চিরসবুজ ক্লাসিকগুলো দেখতে পাবেন। এর মধ্যে রয়েছে—চাঁদনি, কাভি কাভি, বিজয়, লামহে ও সিলসিলা।
৫ ডিসেম্বর থেকে একটি ডেডিকেটেড কালেকশনে আসছে রণবীর সিংয়ের হিট সিনেমাগুলো। তালিকায় রয়েছে—ব্যান্ড বাজা বারাত, লেডিস ভার্সেস রিকি বহল, কিল দিল, বেফিকরে ও গুন্ডে।
এ ছাড়াও ১২ থেকে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিদিন দুটি করে যশ রাজ ফিল্মসের মোট ৩৪টি টাইটেল স্ট্রিমিং করা হবে। এই ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—বান্টি অউর বাবলি, হাম তুম, থোড়া প্যায়ার থোড়া ম্যাজিক, মুঝসে দোস্তি করোগে ও তা রা রাম পাম।
এই সিনেমাটিক উদ্যাপন আগামী বছর অর্থাৎ ২০২৬ সাল পর্যন্ত চলবে। এর মধ্যে থাকবে নভেম্বরের ২৮ তালিখে ধুম ট্রিলজি, জানুয়ারির ২২ তারিখে মর্দানি সিরিজের ছবিগুলো।
৭ ফেব্রুয়ারি (ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ) রোমান্টিক কালেকশন হিসেবে মুক্তি পাবে সাথিয়া, ইশকজাদে, বাচনা অ্যায় হাসিনো ও সালাম নমস্তে।
এই অংশীদারিত্বকে ‘একটি বড় অগ্রগতি’ হিসেবে বর্ণনা করে নেটফ্লিক্স ইন্ডিয়ার কনটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মনিকা শেরগিল বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য যশ রাজ ফিল্মসের ‘দ্য রোমান্টিকস’ থেকে শুরু করে কালজয়ী ব্লকবাস্টারগুলো দর্শকদের কাছে নিয়ে আসা। আমরা ভারতীয় সিনেমার গল্পের গভীরতা, বৈচিত্র্য এবং আবেগ তুলে ধরতে আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও গভীর করছি।’
অন্য দিকে, যশ রাজ ফিল্মসের সিইও অক্ষয় বিধানি বলেন, ‘আমরা ভাগ্যবান, ৫০ বছরেরও বেশি সময় ওয়াইআরএফ তার আইকনিক গল্পের মাধ্যমে ভারতীয় সিনেমার হৃদয় ও আত্মাকে রূপ দিতে পেরেছে। সিনেমার এই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা নেটফ্লিক্সে নিয়ে আসার ফলে বিশ্ব ওয়াইআরএফের সিনেমার মাধ্যমে ভারতের সংস্কৃতি ও সংগীতের অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবে।’

মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎকরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি।
০১ জুন ২০২২
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে। গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশ পেয়েছে সারিকা অভিনীত ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’ নাটকটি।
নাটকটি বানিয়েছেন জাহিদ প্রীতম। এতে একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা গেছে সারিকাকে। চরিত্রের ব্যাপ্তি কম হলেও তাঁর অভিনীত রোশনি চরিত্রটি মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। এ নাটকে সারিকা ছাড়াও অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, মীর রাব্বি, প্রিয়ন্তী ঊর্বী প্রমুখ।
সারিকা সাবাহ বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হলো। এ নাটক দিয়ে দুই বছর পর কোনো ফিকশনে কাজ করলাম। মূলত দুটি কারণে বিরতি নিয়েছিলাম। প্রথমটা হচ্ছে ফিটনেস। আমি নিজেকে ওইভাবে দেখতে চাচ্ছিলাম না। আর দ্বিতীয় কারণ গুলমোহর ওয়েব সিরিজ। এর প্রস্তুতির জন্য অনেকটা সময় দিতে হয়েছিল, তাই নাটকে কাজ করা হয়নি।’
আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হতে চান সারিকা সাবাহ। অভিনেত্রী বলেন, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস নাটকে অভিনয়ের পর একই ধরনের কাজ করতে হচ্ছিল। যেটা নিজের কাছে ভালো লাগছিল না। এটা বিরতির আরও একটি কারণ ছিল। আমি সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যদি এমন চরিত্র পাই, তাহলে আমাকে নিয়মিত দেখা যাবে।’ সারিকা জানান, শিগগিরই আরও কিছু নতুন কাজ নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হবেন তিনি।

ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে। গত বৃহস্পতিবার ইউটিউবে প্রকাশ পেয়েছে সারিকা অভিনীত ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’ নাটকটি।
নাটকটি বানিয়েছেন জাহিদ প্রীতম। এতে একটি বিশেষ চরিত্রে দেখা গেছে সারিকাকে। চরিত্রের ব্যাপ্তি কম হলেও তাঁর অভিনীত রোশনি চরিত্রটি মুগ্ধ করেছে দর্শকদের। এ নাটকে সারিকা ছাড়াও অভিনয় করেছেন তৌসিফ মাহবুব, মীর রাব্বি, প্রিয়ন্তী ঊর্বী প্রমুখ।
সারিকা সাবাহ বলেন, ‘আমার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হলো। এ নাটক দিয়ে দুই বছর পর কোনো ফিকশনে কাজ করলাম। মূলত দুটি কারণে বিরতি নিয়েছিলাম। প্রথমটা হচ্ছে ফিটনেস। আমি নিজেকে ওইভাবে দেখতে চাচ্ছিলাম না। আর দ্বিতীয় কারণ গুলমোহর ওয়েব সিরিজ। এর প্রস্তুতির জন্য অনেকটা সময় দিতে হয়েছিল, তাই নাটকে কাজ করা হয়নি।’
আবারও অভিনয়ে নিয়মিত হতে চান সারিকা সাবাহ। অভিনেত্রী বলেন, ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস নাটকে অভিনয়ের পর একই ধরনের কাজ করতে হচ্ছিল। যেটা নিজের কাছে ভালো লাগছিল না। এটা বিরতির আরও একটি কারণ ছিল। আমি সব সময় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করতে চাই। যদি এমন চরিত্র পাই, তাহলে আমাকে নিয়মিত দেখা যাবে।’ সারিকা জানান, শিগগিরই আরও কিছু নতুন কাজ নিয়ে দর্শকের সামনে হাজির হবেন তিনি।

মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎকরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি।
০১ জুন ২০২২
বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন। শুভেন্দু দাস শুভর নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন তানযীর তুহীন। সেই সূত্রে আবারও আলোচনায় আমার প্রিয়া ক্যাফে।
আমার প্রিয়া ক্যাফে লিখেছিলেন, সুর করেছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠেই গানটি শুনে অভ্যস্ত শ্রোতারা। কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশের পর থেকে দুই বাংলায় আলোচনায় গানটির নতুন ভার্সন। প্রশংসার পাশাপাশি ব্যাপক সমালোচনাও চলছে। অনেকেই মনে করছেন, গৌতমের আমার প্রিয়া ক্যাফেতে যে আবেগ ছিল, সেটা নষ্ট হয়েছে কোক স্টুডিওর ভার্সনে।
সমালোচনা চলছে আরও অনেক কিছু নিয়ে। তবে বাবা গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানের নতুন ফিউশন খারাপ লাগেনি ছেলে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের। গাবু নামেই ভক্তদের কাছে পরিচিত গৌরব। তিনিও আমার প্রিয়া ক্যাফের কোক স্টুডিও বাংলার ভার্সনে সঙ্গী হয়েছেন। ড্রামস বাজিয়েছেন, কণ্ঠ দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীছাড়া ব্যান্ডের এই ড্রামার মনে করেন, তাঁর বাবাও নিজের গান নিয়ে এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেখলে খুশি হতেন।
গৌরব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলা গানে ল্যাটিন মিউজিকের বিভিন্ন ধারা ও আঙ্গিকের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়েই আমার প্রিয়া ক্যাফে গানের জন্ম। এ ছাড়া গানটিতে আরও অনেক কিছু আছে। কোক স্টুডিও বাংলা ল্যাটিন অংশটিকে ফিচার করে নতুনভাবে গানটি তৈরি করেছে।’
বাবার গান নিয়ে কাটাছেঁড়া মন্দ লাগেনি পুত্র গৌরব ও তাঁর পরিবারের। উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘পুরোনো কোনো জনপ্রিয় গান নতুনভাবে উপস্থাপন করা খুব চ্যালেঞ্জিং। স্বাভাবিকভাবেই তুলনা চলে আসে। অনেকে অনেক কথা বলবে, বলছেও। তবে গোটা বিষয়টা আমার এবং আমার মায়ের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া আসল গানটা তো একই আছে। আর বাবার গান নিয়ে এই ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে দেখলে তিনি খুশিই হতেন।’
আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে গৌরব বলেন, ‘জ্ঞান হওয়ার পর বাবার কম্পোজিশনে আমার প্রথম শোনা গান আমার প্রিয়া ক্যাফে। বাবার তৈরি করা গানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্মৃতি এই গানের সঙ্গে। নিজের মতো করে এক্সপ্রেস করার চেষ্টা করি গানটিতে। যে গানের সঙ্গে আমার এত বছরের জার্নি, সেটি বড় একটি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পেল। আমি নিজেও অংশ হলাম। ব্যক্তিগতভাবে নতুন ভার্সনটা আমার খুব ভালো লেগেছে। গানের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে সাধুবাদ জানাই আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে নতুন এই ভাবনার জন্য।’
গৌরব জানান, বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছোটবেলা থেকে। নিয়মিত এ দেশের সংগীতাঙ্গনের খোঁজ রাখেন। গৌরব বলেন, ‘প্রথম বাংলাদেশের ব্যান্ডের গান শুনি ফিডব্যাকের। মাইলস, এলআরবি, ওয়ারফেজ, শিরোনামহীন, আর্টসেল, ব্ল্যাক, ক্রিপটিক ফেইট, সোনার বাংলা সার্কাস ব্যান্ডের গান শুনেছি পরে। সব সময় চেকআউট করতে থাকি কখন কী হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের কনসার্টে ওয়ারফেজ আর সোনার বাংলা সার্কাসের সঙ্গে বাজানোর অভিজ্ঞতাও আছে আমার।’

পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন। শুভেন্দু দাস শুভর নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন তানযীর তুহীন। সেই সূত্রে আবারও আলোচনায় আমার প্রিয়া ক্যাফে।
আমার প্রিয়া ক্যাফে লিখেছিলেন, সুর করেছিলেন মহীনের ঘোড়াগুলি ব্যান্ডের প্রতিষ্ঠাতা গৌতম চট্টোপাধ্যায়। তাঁর কণ্ঠেই গানটি শুনে অভ্যস্ত শ্রোতারা। কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশের পর থেকে দুই বাংলায় আলোচনায় গানটির নতুন ভার্সন। প্রশংসার পাশাপাশি ব্যাপক সমালোচনাও চলছে। অনেকেই মনে করছেন, গৌতমের আমার প্রিয়া ক্যাফেতে যে আবেগ ছিল, সেটা নষ্ট হয়েছে কোক স্টুডিওর ভার্সনে।
সমালোচনা চলছে আরও অনেক কিছু নিয়ে। তবে বাবা গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের গানের নতুন ফিউশন খারাপ লাগেনি ছেলে গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের। গাবু নামেই ভক্তদের কাছে পরিচিত গৌরব। তিনিও আমার প্রিয়া ক্যাফের কোক স্টুডিও বাংলার ভার্সনে সঙ্গী হয়েছেন। ড্রামস বাজিয়েছেন, কণ্ঠ দিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গের লক্ষ্মীছাড়া ব্যান্ডের এই ড্রামার মনে করেন, তাঁর বাবাও নিজের গান নিয়ে এ ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেখলে খুশি হতেন।
গৌরব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলা গানে ল্যাটিন মিউজিকের বিভিন্ন ধারা ও আঙ্গিকের ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে গিয়েই আমার প্রিয়া ক্যাফে গানের জন্ম। এ ছাড়া গানটিতে আরও অনেক কিছু আছে। কোক স্টুডিও বাংলা ল্যাটিন অংশটিকে ফিচার করে নতুনভাবে গানটি তৈরি করেছে।’
বাবার গান নিয়ে কাটাছেঁড়া মন্দ লাগেনি পুত্র গৌরব ও তাঁর পরিবারের। উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘পুরোনো কোনো জনপ্রিয় গান নতুনভাবে উপস্থাপন করা খুব চ্যালেঞ্জিং। স্বাভাবিকভাবেই তুলনা চলে আসে। অনেকে অনেক কথা বলবে, বলছেও। তবে গোটা বিষয়টা আমার এবং আমার মায়ের ভালো লেগেছে। এ ছাড়া আসল গানটা তো একই আছে। আর বাবার গান নিয়ে এই ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে দেখলে তিনি খুশিই হতেন।’
আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে গৌরব বলেন, ‘জ্ঞান হওয়ার পর বাবার কম্পোজিশনে আমার প্রথম শোনা গান আমার প্রিয়া ক্যাফে। বাবার তৈরি করা গানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্মৃতি এই গানের সঙ্গে। নিজের মতো করে এক্সপ্রেস করার চেষ্টা করি গানটিতে। যে গানের সঙ্গে আমার এত বছরের জার্নি, সেটি বড় একটি প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পেল। আমি নিজেও অংশ হলাম। ব্যক্তিগতভাবে নতুন ভার্সনটা আমার খুব ভালো লেগেছে। গানের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে সাধুবাদ জানাই আমার প্রিয়া ক্যাফে নিয়ে নতুন এই ভাবনার জন্য।’
গৌরব জানান, বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের সঙ্গে তাঁর পরিচয় ছোটবেলা থেকে। নিয়মিত এ দেশের সংগীতাঙ্গনের খোঁজ রাখেন। গৌরব বলেন, ‘প্রথম বাংলাদেশের ব্যান্ডের গান শুনি ফিডব্যাকের। মাইলস, এলআরবি, ওয়ারফেজ, শিরোনামহীন, আর্টসেল, ব্ল্যাক, ক্রিপটিক ফেইট, সোনার বাংলা সার্কাস ব্যান্ডের গান শুনেছি পরে। সব সময় চেকআউট করতে থাকি কখন কী হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গের কনসার্টে ওয়ারফেজ আর সোনার বাংলা সার্কাসের সঙ্গে বাজানোর অভিজ্ঞতাও আছে আমার।’

মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎকরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি।
০১ জুন ২০২২
বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
১৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
মহল্লার গল্পে দেখা যাবে, পুরান ঢাকার এক মহল্লায় সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মাসুম ও বাবু। তাদের এই শত্রুতা বংশগত। মাসুমের বাবা হাকিম মুন্সি ও বাবুর বাবা বেলায়েত সর্দারের একসময় গভীর বন্ধুত্ব ছিল। কিন্তু কোনো এক কারণে শত্রু হয়ে ওঠে তারা। তাদের ছেলে মাসুম ও বাবুর কারণে সেই শত্রুতা কমে না, বরং আরও প্রকট আকার ধারণ করে।
অন্যদিকে, সাবেক কাউন্সিলর বিজলীর দুই মেয়ে আদুরী ও ময়নাকে ভালোবাসে মাসুম ও বাবু। গল্প এগিয়ে চলে নানা জটিলতার মধ্যে দিয়ে। নির্মাতা ফরিদুল হাসান বলেন, ‘একটি মহল্লার ভালো-মন্দ, আনন্দ-বেদনার গল্প। শহরে প্রতিদিন যা ঘটে, সেসব হাস্যরসাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছি। পরিবার নিয়ে দেখার মতো একটি নাটক মহল্লা।’
এতে অভিনয় করেছেন যাহের আলভী, তন্ময় সোহেল, আইরিন সুলতানা, ইফাত আরা তিথি, আবদুল্লাহ রানা, রেশমী আহমেদ, সিয়াম মৃধা, রকি খান, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ।

আজ থেকে বৈশাখী টিভিতে শুরু হচ্ছে নতুন ধারাবাহিক নাটক ‘মহল্লা’। পুরান ঢাকার গল্পে নাটকটি রচনা করেছেন বিদ্যুৎ রায়, পরিচালনায় ফরিদুল হাসান। প্রতি শনি, রবি ও সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে প্রচারিত হবে ধারাবাহিক নাটকটি।
মহল্লার গল্পে দেখা যাবে, পুরান ঢাকার এক মহল্লায় সামান্য ঘটনাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে জড়ায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী মাসুম ও বাবু। তাদের এই শত্রুতা বংশগত। মাসুমের বাবা হাকিম মুন্সি ও বাবুর বাবা বেলায়েত সর্দারের একসময় গভীর বন্ধুত্ব ছিল। কিন্তু কোনো এক কারণে শত্রু হয়ে ওঠে তারা। তাদের ছেলে মাসুম ও বাবুর কারণে সেই শত্রুতা কমে না, বরং আরও প্রকট আকার ধারণ করে।
অন্যদিকে, সাবেক কাউন্সিলর বিজলীর দুই মেয়ে আদুরী ও ময়নাকে ভালোবাসে মাসুম ও বাবু। গল্প এগিয়ে চলে নানা জটিলতার মধ্যে দিয়ে। নির্মাতা ফরিদুল হাসান বলেন, ‘একটি মহল্লার ভালো-মন্দ, আনন্দ-বেদনার গল্প। শহরে প্রতিদিন যা ঘটে, সেসব হাস্যরসাত্মকভাবে উপস্থাপন করেছি। পরিবার নিয়ে দেখার মতো একটি নাটক মহল্লা।’
এতে অভিনয় করেছেন যাহের আলভী, তন্ময় সোহেল, আইরিন সুলতানা, ইফাত আরা তিথি, আবদুল্লাহ রানা, রেশমী আহমেদ, সিয়াম মৃধা, রকি খান, মুকিত জাকারিয়া প্রমুখ।

মাত্র ৫৩ বছর বয়সে চলে গেলেন ভারতের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কেকে (কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ)। কলকাতায় কনসার্টে গাইতে এসেছিলেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় গান শেষে হোটেলে ফিরে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে নেওয়া হয় তাঁকে। সেখানেই চিকিৎকরা তাঁকে প্রয়াত বলে ঘোষণা করেন। কেকের প্রয়াণে স্তব্ধ ভারতসহ বাংলাদেশের মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি।
০১ জুন ২০২২
বলিউডপ্রেমীদের জন্য এক দারুণ খবর! কিংবদন্তি প্রযোজনা সংস্থা যশ রাজ ফিল্মসের (ওয়াইআরএফ) সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল জনপ্রিয় স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স। নতুন এই চুক্তির মাধ্যমে বলিউডের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও আইকনিক সিনেমাগুলো বিশ্বের ১৯০টিরও বেশি দেশের দর্শকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
১ ঘণ্টা আগে
ধারাবাহিক নাটক ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’ দিয়ে আলোচনায় আসেন সারিকা সাবাহ। হয়ে ওঠেন ছোট পর্দার নিয়মিত মুখ। তবে ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে অনিয়মিত হয়ে পড়েন। বিরতি পেরিয়ে ‘গুলমোহর’ ওয়েব সিরিজের মাধ্যমে আবার অভিনয়ে ফিরেছেন সারিকা। গত মে মাসে মুক্তি পেয়েছিল সিরিজটি। এবার দুই বছর পর তিনি ফিরলেন নাটকে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম রক ব্যান্ড মহীনের ঘোড়াগুলির অন্যতম জনপ্রিয় গান ‘আমার প্রিয়া ক্যাফে’। ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত ‘ঝরা সময়ের গান’ অ্যালবামে ছিল গানটি। পরে বিভিন্ন সময়ে, নানাভাবে ও আঙ্গিকে অনেকেই গেয়েছেন। সম্প্রতি কোক স্টুডিও বাংলায় প্রকাশ পেয়েছে গানটির নতুন ভার্সন।
১৬ ঘণ্টা আগে