সাদি মহম্মদ যথাযথ সম্মান পাননি। সেই অভিমান থেকেই তিনি মৃত্যুকে বেছে নেন বলে মনে করছেন তাঁর কাছের মানুষেরা। সাদি মহম্মদের মৃত্যুর পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী অনিমা রায় জানিয়েছেন, কখনো মরণোত্তর পদক দিলে তা ফিরিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন সাদি মহম্মদ।
অনিমা রায় বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিভিশনের গানের ঝরনাতলা অনুষ্ঠানের রেকর্ডিংয়ে স্যারের সঙ্গে অনেক কথা হয়। স্যার পুরো রেকর্ডিংয়ে তাঁর অভিমানের কথা বলে গেছেন। উনি বলেছেন, উনাকে যদি মরণোত্তর পদকও দেওয়া হয় উনি ফিরিয়ে দেবেন। কারণ, জীবদ্দশায় এ জাতি তাঁকে সম্মান করেনি।’
অনিমা আরও বলেন, ‘সাদি মুহম্মদের মতো একজন মানুষ এখনো জাতীয় কোনো পুরস্কার পাননি, এটা কি মানা যায়? রবীন্দ্রসংগীতে যে মানুষটার এত অবদান, এত এত শিল্পী যিনি তৈরি করেছেন—তাঁর কোনো স্বীকৃতি নেই?’
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাদি মহম্মদের ঘর ভেতর থেকে দরজা বন্ধ পাওয়া যায়। ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, গত বছর মায়ের মৃত্যুর থেকে ট্রমার মধ্যে চলে যান তিনি।
উল্লেখ্য, সাদি মহম্মদ রবীন্দ্রসংগীতের ওপরে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৭ সালে ‘আমাকে খুঁজে পাবে ভোরের শিশিরে’ অ্যালবামের মাধ্যমে তিনি সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০০৯ সালে তাঁর ‘শ্রাবণ আকাশে’ ও ২০১২ সালে ‘সার্থক জনম আমার’ অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।
এ ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক সংগঠন রবিরাগের পরিচালক ছিলেন। ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ২০১২ সালে রবীন্দ্র পুরস্কারে ভূষিত করে।
১৯৭১ সালে সাদি মহম্মদের বাবা সলিমউল্লাহকে স্বাধীনতাবিরোধীরা শক্তি হত্যা করে। তাঁর বাবার নামে ঢাকার মোহাম্মদপুরের সলিমউল্লাহ রোডের নামকরণ করা হয়েছে। সাদি মহম্মদের ভাই শিবলী মোহাম্মদ প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী।
সাদি মহম্মদ যথাযথ সম্মান পাননি। সেই অভিমান থেকেই তিনি মৃত্যুকে বেছে নেন বলে মনে করছেন তাঁর কাছের মানুষেরা। সাদি মহম্মদের মৃত্যুর পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী অনিমা রায় জানিয়েছেন, কখনো মরণোত্তর পদক দিলে তা ফিরিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছিলেন সাদি মহম্মদ।
অনিমা রায় বলেন, ‘বাংলাদেশ টেলিভিশনের গানের ঝরনাতলা অনুষ্ঠানের রেকর্ডিংয়ে স্যারের সঙ্গে অনেক কথা হয়। স্যার পুরো রেকর্ডিংয়ে তাঁর অভিমানের কথা বলে গেছেন। উনি বলেছেন, উনাকে যদি মরণোত্তর পদকও দেওয়া হয় উনি ফিরিয়ে দেবেন। কারণ, জীবদ্দশায় এ জাতি তাঁকে সম্মান করেনি।’
অনিমা আরও বলেন, ‘সাদি মুহম্মদের মতো একজন মানুষ এখনো জাতীয় কোনো পুরস্কার পাননি, এটা কি মানা যায়? রবীন্দ্রসংগীতে যে মানুষটার এত অবদান, এত এত শিল্পী যিনি তৈরি করেছেন—তাঁর কোনো স্বীকৃতি নেই?’
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাদি মহম্মদের ঘর ভেতর থেকে দরজা বন্ধ পাওয়া যায়। ডাকাডাকি করে কোনো সাড়া না পেয়ে দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে, গত বছর মায়ের মৃত্যুর থেকে ট্রমার মধ্যে চলে যান তিনি।
উল্লেখ্য, সাদি মহম্মদ রবীন্দ্রসংগীতের ওপরে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। ২০০৭ সালে ‘আমাকে খুঁজে পাবে ভোরের শিশিরে’ অ্যালবামের মাধ্যমে তিনি সুরকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০০৯ সালে তাঁর ‘শ্রাবণ আকাশে’ ও ২০১২ সালে ‘সার্থক জনম আমার’ অ্যালবাম প্রকাশিত হয়।
এ ছাড়া তিনি সাংস্কৃতিক সংগঠন রবিরাগের পরিচালক ছিলেন। ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি ২০১২ সালে রবীন্দ্র পুরস্কারে ভূষিত করে।
১৯৭১ সালে সাদি মহম্মদের বাবা সলিমউল্লাহকে স্বাধীনতাবিরোধীরা শক্তি হত্যা করে। তাঁর বাবার নামে ঢাকার মোহাম্মদপুরের সলিমউল্লাহ রোডের নামকরণ করা হয়েছে। সাদি মহম্মদের ভাই শিবলী মোহাম্মদ প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে