নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘স্কুইড গেম’ প্রকাশ হয় গত ১৭ সেপ্টেম্বর। সিরিজটি এখন নেটফ্লিক্সের বিশ্বব্যাপী মোস্ট ওয়াচ টিভি শোর তালিকায় এক নম্বর স্থানটি দখল করেছে। সিরিজ সম্পর্কে নেটফ্লিক্সের কো-সিইও টেড সাদান্দোস ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন, ‘এটি সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে।’
‘স্কুইড গেম’-এর নির্মাতা হোয়াং ডং-হিউক ২০০৯ সালে সিরিজটির গল্প লিখেছিলেন। কিন্তু ১০ বছর ধরে কোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সেই গল্প পছন্দ করেনি। অর্থের অভাবে স্ক্রিপ্ট লেখা বন্ধ করে দেন তিনি, এমনকি নিজের ল্যাপটপটাও বিক্রি করতে হয়েছিল তখন। সিনেমা হিসেবে তৈরি হলেও পরে সিরিজ আকারে নেটফ্লিক্সে এসেছে ‘স্কুইড গেম’।
ঘটনা একটি গেমকে কেন্দ্র করে। ৪৫৬ জন প্রতিযোগী। গেমের শর্ত ৬টা ধাপ পার করতে হবে এবং জিতে গেলেই পাবে বিপুল পরিমাণ টাকা।
গেমগুলো খুব সাধারণ। যেমন মার্বেল খেলা, রেড লাইট-গ্রিন লাইট, দড়ি টানাটানি ইত্যাদি।
এই খেলায় যখন কেউ এলিমিনেট হবে, সঙ্গে সঙ্গে সে প্রাণ হারাবে। প্রতিযোগীরা কোনোভাবেই খেলা বন্ধ করতে পারবে না। কেউ খেলা বন্ধ করলে তাকে হত্যা করা হবে। আর সঠিক সময়ে যারা খেলা শেষ করতে পারবে না, তাদের ভাগ্যেও রয়েছে মৃত্যু।
মাত্র ৯টা এপিসোডে অনেক কিছু তুলে ধরা হয়েছে সিরিজে। ‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’—এই প্রবাদের স্পষ্ট প্রতিফলন দেখা যায় সিরিজে। অর্থ বা টাকার লোভ যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে; আর এর জন্য মানুষ কী কী করতে পারে, তা-ই তুলে ধরা হয়েছে সিরিজে।
একদিকে অল্প পরিচয়েও সত্যিকারের বন্ধুত্ব কতটা গভীর, কতটা ডেডিকেটেড হতে পারে; অন্যদিকে টাকার লোভে অনেক দিনের বন্ধু কী করে সবচেয়ে বড় ধোঁকা দিতে পারে; সবই রয়েছে ‘স্কুইড গেম’ সিরিজে।
কোরিয়ান শোবিজের পরিচিত মুখরা অভিনয় করেছেন এই সিরিজে।
২০০০ সালের একটি জাপানিজ ছবি ‘ব্যাটল রয়্যাল’ থেকে অনুপ্রাণিত এই সিরিজ।
‘স্কুইড গেম’ -এর দ্বিতীয় সিজনের স্ক্রিপ্টেরও কাজ শুরু হয়ে গেছে।
এত জনপ্রিয়তা পাওয়ার পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন সাংমায়ুং ইউনিভার্সিটির কালচারাল কনটেন্ট প্রফেসর কিম পিয়ং-গ্যাং। তাঁর মতে, ‘মানুষ, বিশেষ করে তরুণেরা বাস্তবজীবনে বিচ্ছিন্নতা ও বিরক্তিতে ভোগেন নিয়মিত। তাঁরা চরিত্রগুলোর সঙ্গে নিজেদের মেলাতে পেরেছেন।’
নেটফ্লিক্স সিরিজ ‘স্কুইড গেম’ প্রকাশ হয় গত ১৭ সেপ্টেম্বর। সিরিজটি এখন নেটফ্লিক্সের বিশ্বব্যাপী মোস্ট ওয়াচ টিভি শোর তালিকায় এক নম্বর স্থানটি দখল করেছে। সিরিজ সম্পর্কে নেটফ্লিক্সের কো-সিইও টেড সাদান্দোস ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেছিলেন, ‘এটি সর্বকালের রেকর্ড ছাড়িয়ে যেতে পারে।’
‘স্কুইড গেম’-এর নির্মাতা হোয়াং ডং-হিউক ২০০৯ সালে সিরিজটির গল্প লিখেছিলেন। কিন্তু ১০ বছর ধরে কোনো প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান সেই গল্প পছন্দ করেনি। অর্থের অভাবে স্ক্রিপ্ট লেখা বন্ধ করে দেন তিনি, এমনকি নিজের ল্যাপটপটাও বিক্রি করতে হয়েছিল তখন। সিনেমা হিসেবে তৈরি হলেও পরে সিরিজ আকারে নেটফ্লিক্সে এসেছে ‘স্কুইড গেম’।
ঘটনা একটি গেমকে কেন্দ্র করে। ৪৫৬ জন প্রতিযোগী। গেমের শর্ত ৬টা ধাপ পার করতে হবে এবং জিতে গেলেই পাবে বিপুল পরিমাণ টাকা।
গেমগুলো খুব সাধারণ। যেমন মার্বেল খেলা, রেড লাইট-গ্রিন লাইট, দড়ি টানাটানি ইত্যাদি।
এই খেলায় যখন কেউ এলিমিনেট হবে, সঙ্গে সঙ্গে সে প্রাণ হারাবে। প্রতিযোগীরা কোনোভাবেই খেলা বন্ধ করতে পারবে না। কেউ খেলা বন্ধ করলে তাকে হত্যা করা হবে। আর সঠিক সময়ে যারা খেলা শেষ করতে পারবে না, তাদের ভাগ্যেও রয়েছে মৃত্যু।
মাত্র ৯টা এপিসোডে অনেক কিছু তুলে ধরা হয়েছে সিরিজে। ‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’—এই প্রবাদের স্পষ্ট প্রতিফলন দেখা যায় সিরিজে। অর্থ বা টাকার লোভ যে কতটা ভয়ংকর হতে পারে; আর এর জন্য মানুষ কী কী করতে পারে, তা-ই তুলে ধরা হয়েছে সিরিজে।
একদিকে অল্প পরিচয়েও সত্যিকারের বন্ধুত্ব কতটা গভীর, কতটা ডেডিকেটেড হতে পারে; অন্যদিকে টাকার লোভে অনেক দিনের বন্ধু কী করে সবচেয়ে বড় ধোঁকা দিতে পারে; সবই রয়েছে ‘স্কুইড গেম’ সিরিজে।
কোরিয়ান শোবিজের পরিচিত মুখরা অভিনয় করেছেন এই সিরিজে।
২০০০ সালের একটি জাপানিজ ছবি ‘ব্যাটল রয়্যাল’ থেকে অনুপ্রাণিত এই সিরিজ।
‘স্কুইড গেম’ -এর দ্বিতীয় সিজনের স্ক্রিপ্টেরও কাজ শুরু হয়ে গেছে।
এত জনপ্রিয়তা পাওয়ার পেছনের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন সাংমায়ুং ইউনিভার্সিটির কালচারাল কনটেন্ট প্রফেসর কিম পিয়ং-গ্যাং। তাঁর মতে, ‘মানুষ, বিশেষ করে তরুণেরা বাস্তবজীবনে বিচ্ছিন্নতা ও বিরক্তিতে ভোগেন নিয়মিত। তাঁরা চরিত্রগুলোর সঙ্গে নিজেদের মেলাতে পেরেছেন।’
আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে হয়ে গেল ‘তাণ্ডব’ সিনেমার সংবাদ সম্মেলন। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিনেমার পরিচালক, প্রযোজক, অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীরা। তাঁরা বললেন তাণ্ডব নিয়ে নিজেদের অভিজ্ঞতা আর না জানা অনেক কথা।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় একাডেমির নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে ‘আনন্দ উৎসব’। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় আগামীকাল ৬ জুন শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদ উপলক্ষে বাংলাদেশ বেতারে ‘স্মৃতির বৃষ্টিতে’ শিরোনামে নতুন গান নিয়ে আসছেন ইয়াসমিন লাবণ্য। সেই সঙ্গে লাবণ্যর উপস্থাপনায় একটি অনুষ্ঠানও প্রচার হবে বেতারে।
১১ ঘণ্টা আগেঈদ উপলক্ষে ‘কুরবানি’ শিরোনামের নতুন গান নিয়ে আসছেন সংগীতশিল্পী সালেহ বিশ্বাস। রাফিউজ্জামান রাফির লেখা গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি সুর করেছেন সালেহ বিশ্বাস।
১২ ঘণ্টা আগে