খালেদা জিয়াকে নিয়ে ১১ বছর আগে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য বানিয়েছিলেন প্রয়াত গীতিকার, প্রযোজক ও নির্মাতা গাজী মাজহারুল আনোয়ার। ‘আপসহীন’ নামের স্বল্পদৈর্ঘ্যটিতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন নিপুণ আক্তার। প্রযোজক ও অভিনেতা হেলাল খান জানালেন, নতুন করে আরও বড় আয়োজনে সিনেমাটি নির্মাণ করতে চান তিনি। নিপুণ নয়, অন্য কেউ অভিনয় করবেন এতে। সবকিছু ঠিক হবে খালেদা জিয়ার অনুমতি সাপেক্ষে। তাই এখনই আপসহীন মুক্তির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানালেন তিনি।
২০১৩ সালের শেষ দিকে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে আপসহীন বানিয়েছিলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ ও জিয়াউর রহমান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন হেলাল খান। তবে শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি সিনেমাটি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন করে আলোচনায় সিনেমাটি।
গাজী মাজহারুল আনোয়ারের ছেলে সরফরাজ আনোয়ার উপল বলেন, ‘এটি নির্মিত হয়েছিল স্বল্পদৈর্ঘ্য হিসেবে। হেলাল খানের প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন আমার বাবা গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এটি মুক্তির বিষয়ে আমরা এখনো জানি না। এ নিয়ে ভালো বলতে পারবেন প্রযোজক হেলাল খান।’
হেলাল খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এ মুহূর্তে সিনেমাটি মুক্তি নিয়ে তাঁর কোনো পরিকল্পনা নেই। খালেদা জিয়ার কাছ থেকে অনুমতি পেলে আরও বিশাল আয়োজনে নতুন করে সিনেমাটি বানাতে চান।
হেলাল খান বলেন, ‘২০১৩ সালে আপসহীন সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। সে সময় অনেক কিছু আমরা করতে পারিনি। এটি নির্মাণের পর একবার ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) দেখানো হয়েছিল। তিনি খুব খুশি হয়েছিলেন। এরপরেই বিগত সরকার সিনেমাটি বন্ধ করে দিয়েছিল। আমাকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাই মুক্তিও দিতে পারিনি। এখনো সেভাবেই আছে। হঠাৎ করে এই সিনেমার নিউজ কে করছে, কেন করছে, এটাই বলতে পারছি না। এ সিনেমা নিয়ে ম্যাডামের সঙ্গে কথা না বলে কোনো কথা বলতে চাই না।’
নতুন করে আপসহীন নির্মাণের প্রসঙ্গে হেলাল খান বলেন, ‘সিনেমাটি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে। এখন তো অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে। ১০ বছর আগে যে রকম চিন্তা করেছি, এখন তো সে রকম হবে না। এরপর খালেদা জিয়ার জীবনে অনেক কিছু ঘটেছে। এখন যদি আগের কাজটি মুক্তি দিতে চাই, তাহলে ইনকমপ্লিট একটি কাজ হবে। এটা নতুন করে বানাতে হবে।’
হেলাল খান আরও বলেন, ‘ম্যাডাম যদি অনুমতি দেন, তাহলেই নতুন করে হবে আপসহীন। তিনি যেভাবে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই কাজটি করতে হবে। তিনি অসুস্থ হওয়ায় এ বিষয়ে কোনো কথা বলার সুযোগ হয়নি। নতুন করে কাজটি করলে বিশাল আয়োজনে হবে। সিনেমার ক্যানভাস বাড়বে, অভিনয়শিল্পীদের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসবে। খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ অভিনয় করেছিলেন, নতুন সিনেমায় অন্য কাউকে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আসবে।’
খালেদা জিয়াকে নিয়ে ১১ বছর আগে একটি স্বল্পদৈর্ঘ্য বানিয়েছিলেন প্রয়াত গীতিকার, প্রযোজক ও নির্মাতা গাজী মাজহারুল আনোয়ার। ‘আপসহীন’ নামের স্বল্পদৈর্ঘ্যটিতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন নিপুণ আক্তার। প্রযোজক ও অভিনেতা হেলাল খান জানালেন, নতুন করে আরও বড় আয়োজনে সিনেমাটি নির্মাণ করতে চান তিনি। নিপুণ নয়, অন্য কেউ অভিনয় করবেন এতে। সবকিছু ঠিক হবে খালেদা জিয়ার অনুমতি সাপেক্ষে। তাই এখনই আপসহীন মুক্তির কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানালেন তিনি।
২০১৩ সালের শেষ দিকে খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে আপসহীন বানিয়েছিলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এতে খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ ও জিয়াউর রহমান চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন হেলাল খান। তবে শেষ পর্যন্ত আলোর মুখ দেখেনি সিনেমাটি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন করে আলোচনায় সিনেমাটি।
গাজী মাজহারুল আনোয়ারের ছেলে সরফরাজ আনোয়ার উপল বলেন, ‘এটি নির্মিত হয়েছিল স্বল্পদৈর্ঘ্য হিসেবে। হেলাল খানের প্রযোজনায় সিনেমাটি পরিচালনা করেছিলেন আমার বাবা গাজী মাজহারুল আনোয়ার। এটি মুক্তির বিষয়ে আমরা এখনো জানি না। এ নিয়ে ভালো বলতে পারবেন প্রযোজক হেলাল খান।’
হেলাল খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এ মুহূর্তে সিনেমাটি মুক্তি নিয়ে তাঁর কোনো পরিকল্পনা নেই। খালেদা জিয়ার কাছ থেকে অনুমতি পেলে আরও বিশাল আয়োজনে নতুন করে সিনেমাটি বানাতে চান।
হেলাল খান বলেন, ‘২০১৩ সালে আপসহীন সিনেমার কাজ শুরু করেছিলাম। সে সময় অনেক কিছু আমরা করতে পারিনি। এটি নির্মাণের পর একবার ম্যাডামকে (খালেদা জিয়া) দেখানো হয়েছিল। তিনি খুব খুশি হয়েছিলেন। এরপরেই বিগত সরকার সিনেমাটি বন্ধ করে দিয়েছিল। আমাকেও গ্রেপ্তার করা হয়। তাই মুক্তিও দিতে পারিনি। এখনো সেভাবেই আছে। হঠাৎ করে এই সিনেমার নিউজ কে করছে, কেন করছে, এটাই বলতে পারছি না। এ সিনেমা নিয়ে ম্যাডামের সঙ্গে কথা না বলে কোনো কথা বলতে চাই না।’
নতুন করে আপসহীন নির্মাণের প্রসঙ্গে হেলাল খান বলেন, ‘সিনেমাটি খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক জীবন নিয়ে। এখন তো অনেক কিছু পরিবর্তন হয়েছে। ১০ বছর আগে যে রকম চিন্তা করেছি, এখন তো সে রকম হবে না। এরপর খালেদা জিয়ার জীবনে অনেক কিছু ঘটেছে। এখন যদি আগের কাজটি মুক্তি দিতে চাই, তাহলে ইনকমপ্লিট একটি কাজ হবে। এটা নতুন করে বানাতে হবে।’
হেলাল খান আরও বলেন, ‘ম্যাডাম যদি অনুমতি দেন, তাহলেই নতুন করে হবে আপসহীন। তিনি যেভাবে নির্দেশনা দেবেন, সেভাবেই কাজটি করতে হবে। তিনি অসুস্থ হওয়ায় এ বিষয়ে কোনো কথা বলার সুযোগ হয়নি। নতুন করে কাজটি করলে বিশাল আয়োজনে হবে। সিনেমার ক্যানভাস বাড়বে, অভিনয়শিল্পীদের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসবে। খালেদা জিয়ার চরিত্রে নিপুণ অভিনয় করেছিলেন, নতুন সিনেমায় অন্য কাউকে নেওয়ার পরিকল্পনা আছে। এ ছাড়া অন্যান্য অভিনয়শিল্পীর ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আসবে।’
তাণ্ডব সাবিলা নূরের প্রথম কমার্শিয়াল সিনেমা। রায়হান রাফীর পরিচালনায় প্রথম সিনেমাতেই সহশিল্পী হিসেবে তিনি পেয়েছেন শাকিব খানকে। তারপরেও তাণ্ডব মুক্তির আগে নার্ভাস ছিলেন সাবিলা। তাইতো প্রথম দিনেই ছুটে গিয়েছিলেন হলে।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণী নির্মাতা অ্যাটলির পরবর্তী সিনেমায় আল্লু অর্জুনের বিপরীতে দেখা যাবে দীপিকাকে। গতকাল শনিবার সিনেমার প্রযোজনা সংস্থা এক ভিডিওর মাধ্যমে দীপিকার যুক্ত হওয়ার বিষয়টি ঘোষণা করেছে। দীপিকাকে স্বাগত জানিয়ে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, ‘কুইন বিজয়ের জন্য মার্চ করছেন, জাহাজে স্বাগতম।’
২ ঘণ্টা আগেএবারের ঈদুল আজহায় চরকি তার গ্রাহকদের জন্য নিয়ে আসছে স্বয়ংসম্পূর্ণ এক প্যাকেজ। এই এক ওটিটিতেই সিনেপ্রেমিরা পেয়ে যাবেন ভরপুর বিনোদন। সেই মহা আয়োজনের নাম ‘বিরাট গরুর হাট’। গ্রামীণফোন নিবেদিত এই আয়োজনে থাকছে দর্শকনন্দিত সেরা ৪টি চলচ্চিত্র। এগুলোর সব কটিই ইতোমধ্যে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে চলতি বছরের
১৯ ঘণ্টা আগেপ্রতি ঈদেই সিঙ্গেলস্ক্রিন দখলে থাকে শাকিব খানের। এই ঈদে সেই প্রভাবটা যেন আরও বেশি। হল-সংকটের সময়েও ১৩২ হলে মুক্তি পেয়েছে তাণ্ডব। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আলফা আই এটিকে সাম্প্রতিক সময়ের রেকর্ড বলে দাবি করছে।
১ দিন আগে