Ajker Patrika

‘কোনো প্রতিভাকে রেটিং দিয়ে মাপা যায় না’

খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
আপডেট : ২৪ আগস্ট ২০২১, ১৭: ৪৮
‘কোনো প্রতিভাকে রেটিং দিয়ে মাপা যায় না’

‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মে কাজ শুরুর আগের অধ্যায়টি কেমন ছিল?

ফোন করে আমাকে জানানো হয়, এমন একটা গল্প তাঁরা ভাবছেন। গল্পটা চার বন্ধুকে নিয়ে। প্রথমে আমি কনভিন্সড ছিলাম না গল্পটা নিয়ে। কারন গল্পে আমার উপস্থিতি কতটুকু, গুরুত্ব কতটুকু—এগুলো নিয়ে চিন্তা ছিল। পরে আমাদের সবাইকে কল করা হয় স্ক্রিপ্ট রিডিংয়ের দিন। সমস্ত কাস্টিং, ক্রুদের নিয়ে রিডিংটা হয়। ওইদিন স্ক্রিপ্টটা পড়া হয় ডিটেইলে। পুরো গল্পটা পড়ে কাজ করতে রাজি হই।

এ ওয়েব ফিল্মের যিনি নির্মাতা, মিজানুর রহমান আরিয়ান, তাঁর কাজে সাধারণত এমন অভিনয়শিল্পীদেরকে দেখা যায়, ইউটিউবে যাদের অনেক ভিউ। এক্ষেত্রে তো আপনি ব্যতিক্রম। বছরজুড়ে খানিকটা আলাদা ধরনের কাজেই আপনাকে পাওয়া যায়। শুধু গল্পটা শুনে ‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মে কাজ করতে রাজি হলেন? নাকি নিজের কাজের ধরণ বদলের চেষ্টা?

আরিয়ানের কাজে অনেক ভিউ হয়, এবং তাঁর আলাদা দর্শক আছে। এদের সঙ্গে যেহেতু আমি নিয়মিত কাজ করি না, সেহেতু এ রকম একটা কাজ করার মানে হচ্ছে নিশ্চয়ই আমি আলাদা কিছু করছি। পুণরাবৃত্তি হয়নি আমার কাজে। তো আপনার প্রশ্নের মধ্যেই কিন্তু উত্তর লুকিয়ে আছে, যে আপনি কখনো এরকম কাজ করেন না। আপনার প্লট ডিফরেন্ট। ওটিটিতে আপনি অন্যমাত্রার কাজ করেন।

যেহেতু আমি অন্য কাজ করি, এবং প্রত্যেকটা কাজ থেকে প্রত্যেকটা কাজ আলাদা করার চেষ্টা করি। তার মানে এটাও একটা আলাদা প্যাটার্ন। আমি কিন্তু কখনো বলিনি, এর কাজ করবো, তার কাজ করবো না। বা এ ধরনের গল্প করব, অন্য ধরনের গল্প করব না।

নাজিয়া হক অর্ষাইউজুয়ালি গল্পগুলো কী হয়, ধরেন তথাকথিত তো গল্প একই। ঘুরেফিরে তো একই ধরনের গল্পেই আমাদের কাজ করতে হয়। কিন্তু ডিপেন্ড করে যে প্রেজেন্টেশনটা কেমন। ঠিক আছে? অথবা ধরেন কীভাবে গল্পটা বলা হচ্ছে? বা কী বলতে চাইছে? কাদের জন্য বলছে? সো এই জিনিসগুলো অনেক বড় ফ্যাক্ট।

যদি এই ফ্যাক্টগুলোকে মাথায় রাখতে হয়, তাহলে আমি চেষ্টা করি যে পুরনো ফ্যাক্টের সঙ্গে নতুন ফ্যাক্টগুলো যাতে না মেলে। কিছুটা আলাদা থাকে। যার কারণে হয়তো মনে হবে না, একই জিনিস বারবার করছি। যেটা আমার জন্য অনেক মনোটোনাস।

অডিয়েন্সের কথাও না। আমার ডিরেক্টর টিমের কথাও না। আমি নিজেই একই জিনিসের পুণরাবৃত্তি পছন্দ করি না। ওই জায়গা থেকেই ধরেন, আমি কাজের ইনডিভিজুয়ালিটি মেইনটেইন করার চেষ্টা করি। আরেকটা তথ্য হয়তো আপনি জানেন না। এ নির্মাতার সঙ্গে এটাই আমার প্রথম কাজ নয়।

এর আগেও আপনি আরিয়ানের নাটকে অভিনয় করেছেন। কিন্তু সেটা তো বেশ আগে। শুরুর দিকে।

আরিয়ানের জীবনের প্রথম প্রডাকশন আমাকে নিয়ে করা। ‘আমি তুমি এবং সে’। তো আফটার নাইন ইয়ারস, ওর জীবনের প্রথম সিনেমাটাও আমাকে নিয়ে করা। আরিয়ানের সাথে আমার বন্ডিং অনেক ডিফরেন্ট। মানে যখন আরিয়ান আসলে আরিয়ান না, তখন থেকে আরিয়ানকে আমি চিনি এবং তাঁর কাজ সম্পর্কে আমি অবগত।

এ সিনেমা করতে আসার সময় আরিয়ান আর আমার একটা অদ্ভুত ইমোশনাল ব্যাপার ছিল। বলছিল, ‘আপু তোমাকে দিয়েই ইন্ডাস্ট্রিতে আমি প্রথম কাজ করেছি।’ ওই গল্পে বোধহয় কাস্টিং ছিল আমি, ঈশানা, আরিফিন শুভ। শুভর ওটা শেষের দিকের কাজ সিনেমাতে ঢোকার আগে।

তারপর বললো যে, ‘আজকে নয় বছর পরে তোমার সাথে আবার আমার প্রথম সিনেমাতে কাজ হচ্ছে। সো আমি এক্সাইটেড এবং ইমোশনাল।’ আসলে বাইরে থেকে যা দেখতে, পেছনের গল্প অনেক আলাদা থাকে। আপনারা যেটা প্রেডিক্ট করেন, আমাদের রিলেশনের ব্যাপারটা বা আমাদের কাজের কেমিস্ট্রিটা তার উর্দ্ধে।

নাজিয়া হক অর্ষা‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ তো বন্ধুদের নিয়ে গল্প। আমি যদি আপনার ব্যক্তি জীবনের বন্ধুদের কথা জানতে চাই। স্কুল-কলেজ-ভার্সিটির বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় এখনো?

আমি আবার এই জায়গা থেকে লাকি। আমার বন্ধু অনেক বেশি না। আমার যারা বন্ধু, তাঁদের সাথে এখনো আমার যোগাযোগ আছে। তাঁদের সাথে ঘোরাফেরা, দেখা-সাক্ষাৎ সবকিছুই হয়। আমি তো খুবই চুপচাপ নিজের মতো লাইফ লিড করতে পছন্দ করি। এবং প্রাইভেসি পছন্দ করি। ফলে স্বাভাবিকভাবে ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গেই আমার বেশি সময় পার করা হয়, যখন আমার কাজ থাকে না। এখনও আমার স্কুলের বন্ধু, আমার ইউনিভার্সিটির বন্ধু এবং কাজের ক্ষেত্রে অনেকের সাথে বন্ধুত্ব হয়েছে এরকমও আমার বেশকিছু বন্ধু আছে, যাদের সাথে দশ বছর, বারো বছর, পনেরো বছরের সম্পর্ক। তাদের সাথে এখনও কমিউনিকেশন হয়। সো ফ্রেন্ডশিপটা আমার কাছে খুবই আলাদা জায়গা রাখে।

‘নেটওয়ার্কের বাইরে’ ওয়েব ফিল্মে একটা সংলাপ আছে আপনার চরিত্র ডাক্তার তানিয়ার মুখে— ‘এক রাতের বাস জার্নিতে প্রেম হয় না, যেটা হয় সেটা হচ্ছে ইনফ্যাচুয়েশন’। আপনি নিজে কী বিশ্বাস করেন? সম্পর্ক হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে সময়টা ফ্যাক্ট নাকি পরিবেশ-পরিস্থিতি?

সম্পর্কের ক্ষেত্রে সময় অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, সময় আসলে সম্পর্কগুলোকে বুঝতে শেখায়। নিজের ভুল, আবার নিজেদের ভালো-মন্দ এসব বিষয় সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরি করতে শেখায় সময়। আবার কিছু কিছু বন্ডিংও থাকে, যেখানে খুব বেশি সময়ের প্রয়োজন পড়ে না। অল্প দু-একটা স্পার্কলিং, বন্ডিং, টিউনিং মিলে গেলে একটা ছোট জার্নি পার করে দেওয়া যায়।

আমাদের যেমন হয়, ডেইলি আমাদের নতুন নতুন চেহারার সাথে ডিল করতে হয়। আজকে প্রোডাকশনের যে ছেলেটাকে দেখছি, কালকে দেখছি আরেকটা নতুন ছেলে। কিন্তু ও আমাকে পাঁচবেলাই পাঁচ কাপ চা দিয়ে যাচ্ছে। ও আমাকে দু-বেলার খাবার এনশিওর করছে। ওর সাথে আমার একটা আলাদা পরিচিতির জায়গা তৈরি হচ্ছে। আমি ওর নাম জানার চেষ্টা করছি, কদ্দিন ধরে কাজ করে, কীভাবে এল— এ রকম কনভারসেশন আমার হয়। আমি জানি না, অন্য আর্টিস্টদের হয় কিনা! কিন্তু আমি এটা মেইনটেইন করি। দেখা যায় যে, ওইটুকুই, দুইদিনের শুটিংয়ের ওই পরিচিতিটুকুই, নেক্সট কোনো শুটিংয়ে দেখা হলে ঠিক ওই জায়গা থেকেই গল্পটা আবার শুরু হয়।

নাজিয়া হক অর্ষাতো কিছু কিছু সম্পর্ক থাকে, যেগুলোর জন্য অনেক সময়ের দরকার নেই। সম্পর্কটা কখনো হয়ে যায় প্রয়োজনের, ওই সম্পর্কটা কখনো হয়ে যায় একটা ঘটনাকে ঘটানোর জন্য। কিন্তু যখন দীর্ঘ সময় পার করতে হবে, রিলেশনটা অনেক বেশি ইমপ্যাক্ট ফেলবে আপনার ব্যক্তিগত জীবনে, তখন আসলে সময় দরকার।

আপনি নীরবে কাজ করায় বিশ্বাসী। সবসময় বলেন ‘প্রকাশিত হওয়া আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়’। সোশ্যাল মিডিয়ার ইদানীংকার আলোচনা-প্রশংসা কি আপনার জীবনযাপনে প্রভাব ফেলছে?

না। কারণ আমি কোনোকিছুকে পার্মানেন্টলি ধরি না। যা হচ্ছে, সেটা ঘটনার একটা বহমান ধারা। আমি যেভাবে কাজ করি, সেভাবেই কাজ করে যাব। আমি বিশ্বাস করি, কোনো প্রতিভাকে রেটিং দিয়ে মাপা যায় না। কারণ প্রত্যেকটা গুণাগুনেরই নিজস্বতা থাকে। দেখা যাচ্ছে, আজকে যে কোথাও খুব খারাপ করছে, আগামী দু-বছর পরে সে যে দুর্দান্ত কিছু ঘটিয়ে ফেলবে না— তার কোনো গ্যারান্টি নেই। আমি কেন প্রচারে বিশ্বাস করি না, কারন আমি শিখতে ভালোবাসি।

অভিনয়ে প্রায় একযুগ কাটিয়ে দিলেন। কখনো আপনাকে নিয়ে কোনোরকম আলোচনা হয়নি, আবার কখনো তুমুল বিতর্কের কবলেও পড়েছেন। কীভাবে দেখেন এই জার্নিকে?

এমনও সময় গেছে, আমাকে নিয়ে মানুষ কোনো আলোচনাই করেনি। অনেক প্রডাকশন গেছে, যে প্রডাকশনে আমিও কাজ করেছি। কিন্তু সব আলোচনা হয়েছে আমার সহশিল্পীকে নিয়ে। তাতে মনে হয়েছে, আমি ইনভিজিবল, আমি কোথাও নেই। আবার এমনও তো ঘটেছে, যেখানে মানুষ আমাকে নির্দিষ্ট একটা কাজ দিয়ে জাজমেন্ট করে, খুবই অশ্রাব্য গালিগালাজও করেছে। সুতরাং এই আলোচনা কিংবা সমালোচনায় কিছু আসে যায় না। কারন আমি জানি, কর্মই আমাকে শেষ পর্যন্ত নিয়ে যাবে।

সাক্ষাৎকার: খায়রুল বাসার নির্ঝর

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদির ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত, ফুসফুসেও আঘাত: মেডিকেল বোর্ড

সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত, যুদ্ধ চলমান: আইএসপিআর

হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল ওরফে দাউদ কে, মাস্ক পরা ব্যক্তিটিই কি তিনি

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পাকিস্তান-বিরোধী থিম: মধ্যপ্রাচ্যে নিষিদ্ধ হলো বলিউডের ‘ধুরন্ধর’

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
ধুরন্ধর সিনেমার দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত
ধুরন্ধর সিনেমার দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের রণবীর সিং অভিনীত নতুন ছবি ‘ধুরন্ধর’ ভারতের ব্যাপক ব্যবসা করছে। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই ২০০ কোটি রুপি আয় করেছে। তবে ছবিটি মধ্যপ্রাচ্যে নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে। ‘পাকিস্তান-বিরোধী থিম’-এর অভিযোগ এনে বাহরাইন, কুয়েত, ওমান, কাতার, সৌদি আরব এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতে ছবিটির মুক্তি আটকে দেওয়া হয়েছে।

বলিউড হাঙ্গামার প্রতিবেদন অনুযায়ী, উপসাগরীয় দেশগুলোর কর্তৃপক্ষ ‘ধুরন্ধর’-এর পাকিস্তান-বিরোধী বিষয়বস্তু নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে। হিন্দি চলচ্চিত্রের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বাজার হওয়া সত্ত্বেও, ছবিটি সেখানে মুক্তির অনুমতি পায়নি।

একটি সূত্র সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছে, এই আশঙ্কা আগে থেকেই ছিল, কারণ ছবিটি ‘পাকিস্তান-বিরোধী চলচ্চিত্র’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। সূত্রটি আরও জানায়, এর আগে এই অঞ্চলে এমন চলচ্চিত্র মুক্তির অনুমতি পায়নি। তবুও ‘ধুরন্ধর’-এর দল চেষ্টা করেছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, সব দেশই ছবিটির থিম অনুমোদন করেনি। এই কারণেই উপসাগরীয় দেশগুলোতে ‘ধুরন্ধর’ মুক্তি পায়নি।

নির্মাতা ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান দাবি করছে, ‘ধুরন্ধর’ একটি স্পাই থ্রিলার, যার পটভূমি পাকিস্তানে। ছবিটির গল্প হামজা আলি মাজারি নামে এক রহস্যময় ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত, যিনি লিয়ারি অঞ্চলের রহমান ডাকাতের গ্যাংয়ে অনুপ্রবেশ করেন। ছবিতে রণবীর সিং ছাড়াও অক্ষয় খান্না, অর্জুন রামপাল, আর. মাধবন এবং সারা অর্জুন মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করেছেন।

বক্স অফিসে ছবিটি বিপুল সাফল্য পেয়েছে। ইন্ডাস্ট্রি ট্র্যাকার Sacnilk-এর রিপোর্ট অনুসারে, ‘ধুরন্ধর’ সম্প্রতি ভারতে ২০০ কোটির মাইলফলক অতিক্রম করেছে এবং বিশ্বব্যাপী মোট ২৭৪ দশমিক ২৫ কোটি রুপি সংগ্রহ করেছে।

ছবিটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসা পেলেও, চলচ্চিত্র সমালোচকদের কাছ থেকে এটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। এর মধ্যে ছবিটির রিভিউ নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি, ফিল্ম ক্রিটিকস গিল্ড ছবিটির সমালোচনা করার জন্য চলচ্চিত্র সমালোচকদের ওপর ‘হামলা, হয়রানি এবং ঘৃণা’ ছড়ানোর তীব্র নিন্দা করেছে। তাদের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মতভেদের শুরু দ্রুত ব্যক্তিগত আক্রমণ এবং সমালোচকদের পেশাদার সততাকে হেয় করার সংগঠিত প্রচেষ্টায় পরিণত হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদির ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত, ফুসফুসেও আঘাত: মেডিকেল বোর্ড

সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত, যুদ্ধ চলমান: আইএসপিআর

হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল ওরফে দাউদ কে, মাস্ক পরা ব্যক্তিটিই কি তিনি

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ইউরোভিশন ট্রফি ফিরিয়ে দিলেন নেমো

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­
২০২৪ সালের ইউরোভিশন ট্রফি জিতেছিলেন নেমো। ছবি: সংগৃহীত
২০২৪ সালের ইউরোভিশন ট্রফি জিতেছিলেন নেমো। ছবি: সংগৃহীত

গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ চলাকালীন ‘ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে’ ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণের প্রতিবাদে ট্রফি ফিরিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দিলেন ২০২৪ সালের ইউরোভিশন বিজয়ী নেমো। গত বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দেন সুইজারল্যান্ডের এই শিল্পী।

‘দ্য কোড’ নামে একটি ড্রাম-অ্যান্ড-বেস, অপেরা, র‍্যাপ এবং রক গান গেয়ে ২০২৪ সালের এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হন নন-বাইনারি গায়ক নেমো। তিনি বলেন, ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ এই প্রতিযোগিতার অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের জন্য মর্যাদার আদর্শের পরিপন্থী।

ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে নেমো বলেন, ‘ইউরোভিশন দাবি করে যে তারা ঐক্য, অন্তর্ভুক্তি এবং সব মানুষের মর্যাদার পক্ষে দাঁড়ায়। আর এই মূল্যবোধগুলোই এই প্রতিযোগিতাটিকে আমার কাছে এত অর্থবহ করে তোলে।’

নেমো আরও বলেন, ‘কিন্তু জাতিসংঘের স্বাধীন আন্তর্জাতিক কমিশন অব ইনকোয়ারি (অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডসহ পূর্ব জেরুজালেম এবং ইসরায়েল সম্পর্কিত) গণহত্যা বলে উপসংহারে পৌঁছেছে। সেই সময় ইসরায়েলের অব্যাহত অংশগ্রহণ প্রমাণ করে যে এই আদর্শ এবং ইবিইউ-এর সিদ্ধান্তের মধ্যে একটি সুস্পষ্ট সংঘাত রয়েছে।’

ইসরায়েল অবশ্য গণহত্যার সমস্ত অভিযোগ বারবার প্রত্যাখ্যান করে আসছে। তারা দাবি করে, তারা আন্তর্জাতিক আইনকে সম্মান করছে এবং ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা থেকে হামাসের নেতৃত্বাধীন আন্তসীমান্ত হামলার পর নিজেদের আত্মরক্ষার অধিকার তাদের রয়েছে।

নেমোর এই মন্তব্য ইউরোভিশনের আয়োজক ইউরোপীয় ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন (ইবিইউ)-এর বিরুদ্ধে চলমান প্রতিবাদের সর্বশেষ সংযোজন। ইসরায়েলকে আগামী বছর অস্ট্রিয়াতে অনুষ্ঠেয় ইভেন্টে অংশ নেওয়ার ছাড়পত্র দেওয়ায় ইতিমধ্যেই পাঁচটি দেশ প্রতিযোগিতা থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে।

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্ট পরিস্থিতির প্রতিবাদে নেমোর আগে স্পেন, নেদারল্যান্ডস, আয়ারল্যান্ড এবং স্লোভেনিয়া ইউরোভিশন ২০২৩ প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। গত বুধবার আইসল্যান্ডের সরকারি সম্প্রচার সংস্থা আরইউভি জানিয়েছে, তারা ২০২৬ সালের ইউরোভিশন সং সং কনটেস্টে অংশ নেবে না।

নেমো বলেন, দেশগুলো যখন প্রতিযোগিতা থেকে সরে আসে, তখন স্পষ্টতই বোঝা যায় যে কোথাও বড় কোনো সমস্যা রয়েছে। তিনি ইউরোভিশন ট্রফিটি জেনেভায় ইবিইউ-এর সদর দপ্তরে ফেরত পাঠাবেন বলে জানিয়েছেন।

প্রায় ১৬ কোটি দর্শক দেখে থাকেন ইউরোভিশন সং সং কনটেন্ট। এমন একটি প্রতিযোগিতার আয়োজক ইবিইউ-এর উদ্দেশে নেমোর স্পষ্ট বার্তা হলো: ‘আপনারা যা দাবি করেন, তা বাস্তবে মেনে চলুন। মঞ্চে আমরা যে মূল্যবোধগুলো উদ্‌যাপন করি, যদি মঞ্চের বাইরে তা না থাকে, তবে সবচেয়ে সুন্দর গানগুলোও অর্থহীন হয়ে যায়। আমি সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় আছি যখন কথা ও কাজের মধ্যে সামঞ্জস্য আসবে। তত দিন পর্যন্ত এই ট্রফিটি আপনাদের।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদির ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত, ফুসফুসেও আঘাত: মেডিকেল বোর্ড

সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত, যুদ্ধ চলমান: আইএসপিআর

হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল ওরফে দাউদ কে, মাস্ক পরা ব্যক্তিটিই কি তিনি

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে চুমকির সমালোচনা

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
ফারজানা চুমকি। ছবি: সংগৃহীত
ফারজানা চুমকি। ছবি: সংগৃহীত

অভিনয়ের পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরকাড়া উপস্থিতি রয়েছে অভিনেত্রী জয়া আহসান ও রুনা খানের। বিভিন্ন ফটোশুটের ছবি নিজেদের সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করেন তাঁরা। এসব ছবি নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যও দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সম্প্রতি দুই অভিনেত্রীর ফটোশুট নিয়ে সমালোচনা করলেন আরেক অভিনেত্রী ফারজানা চুমকি।

কয়েক দিন আগে মনজু আহমেদের একটি ইউটিউব অনুষ্ঠানে অতিথি হয়েছিলেন চুমকি। সেখানে জয়া ও রুনার ফটোশুট নিয়ে ফারজানা চুমকি বলেন, জয়া আহসান ও রুনা খানের কিছু ফটোশুট দেখলে মনে হয় এগুলো তাঁরা না করলেও পারতেন। এরপর চুমকির সেই মন্তব্য ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কেউ কেউ তাঁর সঙ্গে একমত পোষণ করলেও অনেকে করছেন সমালোচনা। সহকর্মীদের নিয়ে এমন মন্তব্য করা ঠিক হয়নি বলে মত দিয়েছেন তাঁরা।

যেভাবে ঘটনা শুরু

১৯৯৯ সালে লাক্স আনন্দধারা ফটোসুন্দরী প্রতিযোগিতায় প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন ফারজানা চুমকি। এরপর নিয়মিত ফটোশুট করতেন তিনি। প্রায় এক যুগের বেশি হয়েছে, ফটোশুটে সময় দেননি তিনি। অনুষ্ঠানে চুমকি জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় ফটোশুট করা হয়নি তাঁর। তবে নতুন করে আবার ফটোশুটে সময় দিতে চান তিনি। সেই সময় উপস্থাপক জানতে চান, রুনা খান ওজন কমিয়ে ফটোশুট করছেন, তাহলে তিনি কেন পারেননি? জবাবে ফারজানা চুমকি বলেন, ‘রুনা খান অনেক ডেডিকেটেড ছিল। অনেক চেষ্টার পর ও পেরেছে। আমার হয়তো ওই চেষ্টাটা ছিল না। রুনা খানের টার্গেট ছিল সে শুকাবে, ফটোশুট করবে, হট হট ফটোশুট করছে। আমার মাথায় এই চিন্তাটাই নেই। এ ছাড়া আমার বয়স হয়েছে, ছেলে বড় হয়েছে।’

তিনিও রুনা খানের মতো হট ফটোশুট করবেন কি না, জানতে চাইলে চুমকি জানান, এমনটা করলে তিনি অনেক আগেই সিনেমায় অভিনয় করতেন। চুমকি বলেন, ‘ফটোসুন্দরী হওয়ার পর অনেক সিনেমার অফার এসেছে। কিন্তু ওই সময় সিনেমার অবস্থা একটু দুস্থ ছিল বা ভালগার টাইপের। প্রথমত, আমাকে বাসা থেকে দেয়নি, আমারও মনে হয়েছে ওই ধরনের কাজ আমি করতে পারব না।’

রুনা খানকে নিয়ে জেলাস কি না, জানতে চাইলে চুমকি বলেন, ‘রুনার সঙ্গে আমার খুব ভালো সম্পর্ক। ও ওর জায়গা থেকে কাজ করছে। জেলাস হব কেন? তবে মাঝে মাঝে কিছু ফটোশুট দেখে মনে হয় দরকার কী? না করলেও পারত। রুনা অনেক ভালো অভিনেত্রী। ওর এভাবে ফটোশুট না করলেও হতো।’

এর পরেই জয়া আহসানের ফটোশুট নিয়ে মন্তব্য করেন চুমকি। তিনি বলেন, ‘জয়া আপার কিছু হট ছবি মনে হয় অসম্ভব ভালো। আবার কিছু ছবি দেখলে মনে হয় ভালো লাগছে না। কারণ, জয়া আপাকে আমি শুরুতে যখন দেখেছি, একটি সেফটিপিন যাতে সরে গিয়ে পেট না দেখা যায়—এতটা সচেতন থাকতেন। ওভাবে দেখে অভ্যস্ত।

এ জন্য হঠাৎ করে আমাদের ধাক্কা লাগে। আর কিছু না।’

চুমকির বক্তব্য

সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচনার বিষয়টি নজর এড়ায়নি চুমকির। তাই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে ফেসবুকে চুমকি লেখেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে এভাবে কথা বলি নাই। জয়া আপা আমার ভীষণ পছন্দের একজন অভিনেত্রী। রুনা আমার ছোট বোনের মতো। ওর অভিনয়ের ভক্ত আমি। কাউকে আমি ছোট করে কথা বলি নাই। আপনারা কেন এই ভাবে লিখেন। আমি এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদির ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত, ফুসফুসেও আঘাত: মেডিকেল বোর্ড

সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত, যুদ্ধ চলমান: আইএসপিআর

হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল ওরফে দাউদ কে, মাস্ক পরা ব্যক্তিটিই কি তিনি

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

সৌদির রেড সি ফেস্টিভ্যালে সেরা রোহিঙ্গা ভাষার ‘লস্ট ল্যান্ড’

বিনোদন ডেস্ক
‘লস্ট ল্যান্ড’ সিনেমার দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত
‘লস্ট ল্যান্ড’ সিনেমার দৃশ্য। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব সিনেমার অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠছে সৌদি আরব। সারা বছর সেখানে সিনেমাকেন্দ্রিক নানা আয়োজন চলে। সৌদির সবচেয়ে বড় আয়োজন রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল। ৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে এ উৎসবের পঞ্চম আসর। আজ শেষ হবে এই আয়োজন। শেষ হওয়ার আগেই গত বৃহস্পতিবার রাতে ঘোষণা করা হয়েছে এবারের উৎসবে বিজয়ীদের নাম। এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে সেরা চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ সম্মান ‘গোল্ডেন ইউসর’ জিতে নিয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘লস্ট ল্যান্ড’। ক্রেস্টের পাশাপাশি পুরস্কার হিসেবে এই সিনেমাটি পেয়েছে ১ লাখ ডলার প্রাইজমানি।

‘ইউনান’ সিনেমার জন্য সেরা নির্মাতা নির্বাচিত হয়েছেন সিরিয়ার নির্মাতা আমির ফখের এলদিন। এই সিনেমার জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কার পেয়েছেন জর্জ খাব্বাজ। সেরা অভিনেত্রী হয়েছেন সিও সু-বিন, তিনি সেরা হয়েছেন ‘দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ’ সিনেমার জন্য।

লস্ট ল্যান্ড সিনেমার গল্প লেখা হয়েছে মিয়ানমারে পালিয়ে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া দুই শিশুকে ঘিরে। ৯ বছর বয়সী সামিরা চার বছর বয়সী ভাই শফিকে নিয়ে মালয়েশিয়ায় থাকা চাচাদের কাছে পৌঁছানোর উদ্দশে যাত্রা শুরু করে। তাদের এই দুঃসহ যাত্রাপথের গল্প নিয়ে সিনেমা। এ বছর ভেনিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের হরাইজনস বিভাগে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ারে বিশেষ জুরি পুরস্কার পেয়েছিল লস্ট ল্যান্ড।

পুরস্কার ঘোষণা অনুষ্ঠানের শুরুতে অ্যান্থনি হপকিন্স, ইদ্রিস এলবা, ড্যারেন অ্যারোনোফস্কি এবং সৌদি নির্মাতা আহদ কামেলকে সম্মাননা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনি ডেপ, সালমান খান, শাইলিন উডলির মতো তারকারা।

এবার রেড সি ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি প্রেসিডেন্ট হিসেবে ছিলেন অস্কারজয়ী হলিউড নির্মাতা শন বেকার। তাঁর সঙ্গে জুরি বোর্ডে ছিলেন রিজ আহমেদ, নাওমি হ্যারিস, ওলগা কুরিলেঙ্কো ও নাদিন লাবাকি। পুরস্কার দেওয়ার সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন জুরি বোর্ডের সদস্যরা।

নির্বাচিত সেরাদের তালিকা

সিনেমা

লস্ট ল্যান্ড (আকিও ফুজিমোতো)

জুরি পুরস্কার

হিজরা (শাহাদ আমিন)

পরিচালক

আমির ফখের এলদিন (ইউনান)

চিত্রনাট্য

সিরিল অ্যারিস ও বেন ফাকিহ (আ স্যাড অ্যান্ড বিউটিফুল ওয়ার্ল্ড)

অভিনেতা

জর্জ খাব্বাজ (ইউনান)

অভিনেত্রী

সিও সু-বিন (দ্য ওয়ার্ল্ড অব লাভ)

সেরা তথ্যচিত্র

ইন-আই ইন মোশন (জুলিয়েট বিনোচে)

সৌদি চলচ্চিত্র

হিজরা (শাহাদ আমিন)

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র

কোয়োটস (সাইদ জাঘা)

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

হাদির ইনকিলাব কালচারাল সেন্টার বন্ধ ঘোষণা

হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, মস্তিষ্ক মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত, ফুসফুসেও আঘাত: মেডিকেল বোর্ড

সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৬ শান্তিরক্ষী নিহত, যুদ্ধ চলমান: আইএসপিআর

হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন ফয়সাল ওরফে দাউদ কে, মাস্ক পরা ব্যক্তিটিই কি তিনি

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত