আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে চিত্রনায়ক জায়েদ খান! তবে এবার বিরোধী পক্ষের কেউ নন, জায়েদ দ্বন্দ্বে জড়ালেন নিজের ঘরের লোকের সঙ্গেই। আগের সব মনোমালিন্য ভুলে শিল্পী সমিতির গত নির্বাচনে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন ওমর সানী-মৌসুমী-জায়েদ। নির্বাচনের কয়েক মাস যেতে না যেতে আবারও তাঁদের মধ্যে তৈরি হলো দূরত্ব।
তবে সামান্য দূরত্বই নয়, পরিস্থিতি এবার আরো খারাপ। কথা-কাটাকাটি থেকে শুরু করে চড়-থাপ্পড়, হাতাহাতি, পিস্তল বের করে গুলির হুমকি—সবই হয়েছে ওমর সানী আর জায়েদ খানের মধ্যে।
জানা গেছে, শুক্রবার (১০ জুন) রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে ছিল অভিনেতা-প্রযোজক ডিপজলের ছেলের বিয়ের আয়োজন। সেখানেই জায়েদ খানকে চড় মারেন ওমর সানী। জায়েদও ক্ষেপে গিয়ে পিস্তল বের করে সানীকে গুলি করার হুমকি দেন।
ওমর সানী এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পুরোটা অস্বীকার করেছেন জায়েদ। বিস্ময় প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমকে জায়েদ বলেছেন, ‘এমন কিছু ঘটেনি। আর আমি বিয়ের দাওয়াতে পিস্তল নিয়ে যাব কেন? ওমর সানী আমাকে চড়ও মারেননি।’
তবে ওমর সানী বলছেন ভিন্ন কথা, ‘কনভেনশন সেন্টারে ঢুকেই আমি ওকে চড় মেরেছি। সে আমাকে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করার হুমকি দিয়েছে। এ সময় রোজিনা আপা, অঞ্জনা আপা, সুচরিতা আপারা উপস্থিত ছিলেন।’
জানা গেছে, মৌসুমীর সঙ্গে ‘বেয়াদবি’ করার অভিযোগে জায়েদকে শাসিয়েছেন ওমর সানী। তিনি বলেন, ‘বেয়াদবির একটা সীমা আছে। ও (জায়েদ) ইন্ডাস্ট্রিতে থেকে সবার সঙ্গে বেয়াদবি করবে, সব মেয়েমানুষের সঙ্গে বিকৃত আচরণ করবে—এসবের একটা সীমারেখা আছে। সে মৌসুমীর সঙ্গে বেয়াদবি করার চেষ্টা করেছিল। আমি সেটার জবাব দিয়েছি।’
ওমর সানী ও জায়েদ খান দুজনের মধ্যে এসব যখন চলছিল, দ্রুত স্পটে আসেন ডিপজল। তিনি এসে দুজনকে আলাদা করে দেন। ডিপজল ঘটনাস্থলে তখন না এলে পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যেতে পারত।
আবারও বিতর্কের কেন্দ্রে চিত্রনায়ক জায়েদ খান! তবে এবার বিরোধী পক্ষের কেউ নন, জায়েদ দ্বন্দ্বে জড়ালেন নিজের ঘরের লোকের সঙ্গেই। আগের সব মনোমালিন্য ভুলে শিল্পী সমিতির গত নির্বাচনে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন ওমর সানী-মৌসুমী-জায়েদ। নির্বাচনের কয়েক মাস যেতে না যেতে আবারও তাঁদের মধ্যে তৈরি হলো দূরত্ব।
তবে সামান্য দূরত্বই নয়, পরিস্থিতি এবার আরো খারাপ। কথা-কাটাকাটি থেকে শুরু করে চড়-থাপ্পড়, হাতাহাতি, পিস্তল বের করে গুলির হুমকি—সবই হয়েছে ওমর সানী আর জায়েদ খানের মধ্যে।
জানা গেছে, শুক্রবার (১০ জুন) রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে ছিল অভিনেতা-প্রযোজক ডিপজলের ছেলের বিয়ের আয়োজন। সেখানেই জায়েদ খানকে চড় মারেন ওমর সানী। জায়েদও ক্ষেপে গিয়ে পিস্তল বের করে সানীকে গুলি করার হুমকি দেন।
ওমর সানী এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পুরোটা অস্বীকার করেছেন জায়েদ। বিস্ময় প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যমকে জায়েদ বলেছেন, ‘এমন কিছু ঘটেনি। আর আমি বিয়ের দাওয়াতে পিস্তল নিয়ে যাব কেন? ওমর সানী আমাকে চড়ও মারেননি।’
তবে ওমর সানী বলছেন ভিন্ন কথা, ‘কনভেনশন সেন্টারে ঢুকেই আমি ওকে চড় মেরেছি। সে আমাকে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করার হুমকি দিয়েছে। এ সময় রোজিনা আপা, অঞ্জনা আপা, সুচরিতা আপারা উপস্থিত ছিলেন।’
জানা গেছে, মৌসুমীর সঙ্গে ‘বেয়াদবি’ করার অভিযোগে জায়েদকে শাসিয়েছেন ওমর সানী। তিনি বলেন, ‘বেয়াদবির একটা সীমা আছে। ও (জায়েদ) ইন্ডাস্ট্রিতে থেকে সবার সঙ্গে বেয়াদবি করবে, সব মেয়েমানুষের সঙ্গে বিকৃত আচরণ করবে—এসবের একটা সীমারেখা আছে। সে মৌসুমীর সঙ্গে বেয়াদবি করার চেষ্টা করেছিল। আমি সেটার জবাব দিয়েছি।’
ওমর সানী ও জায়েদ খান দুজনের মধ্যে এসব যখন চলছিল, দ্রুত স্পটে আসেন ডিপজল। তিনি এসে দুজনকে আলাদা করে দেন। ডিপজল ঘটনাস্থলে তখন না এলে পরিস্থিতি আরো খারাপের দিকে যেতে পারত।
দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৩ ঘণ্টা আগেপরিচালক মোহিত সুরির নতুন চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’ দ্বিতীয় সপ্তাহের মতো বক্স অফিস কাঁপাচ্ছে। দেশের বক্স অফিসে ২০০ কোটি রুপি আয়ের মাইলফলক অতিক্রম করার পথে রয়েছে ছবিটি। অভিনেতা আহান পাণ্ডের অভিষেক চলচ্চিত্র ‘সায়ারা’। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করলেন তিনি। প্রেক্ষাগৃহে দারুণ ব্যবসা করছে।
৫ ঘণ্টা আগেগত বছর জুনে পথচলার চার দশক পূর্ণ করেছে দেশের ব্যান্ড ওয়ারফেজ। সে সময় দলটির প্রধান শেখ মনিরুল আলম টিপু জানিয়েছিলেন, চার দশক পূর্তি উপলক্ষে বছরব্যাপী দেশের বিভিন্ন স্থানে কনসার্টের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, ভারতসহ আরও কয়েকটি দেশে কনসার্ট করার পরিকল্পনা আছে তাদের।
৯ ঘণ্টা আগেবাদল সরকারের পেশাগত নাম সুধীন্দ্রনাথ সরকার। নাটক লিখেছেন প্রায় ৬০টি। তিনি মনে করতেন, নাটক সমাজের দর্পণ হওয়া উচিত। বাংলা থিয়েটারে ষাটের দশকের শেষ দিকে ‘থার্ড থিয়েটার’ নামক একটি নতুন নাট্যধারার প্রবর্তন করেন বাদল সরকার। ‘থার্ড থিয়েটার’ সমকালে অভিনব ও ব্যতিক্রমধর্মী নাট্যরীতি হিসেবে সমাদৃত হয়।
৯ ঘণ্টা আগে