শুরুতে সাদাকালো ছবিতে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে স্মরণ। এর পরেই তাঁর গমগম কণ্ঠস্বর। এভাবেই ‘হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রী’র ট্রেলার পাওয়া যায়। দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের ‘সরকার মশাইয়ের থলে’ ও ‘হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রী’—এ দুটি গল্প থেকেই তৈরি হয়েছে পরিচালক অনিকেত চট্টোপাধ্যায়ের ছবির চিত্রনাট্য। সংগীত পরিচালনা করেছেন শিল্পী কবীর সুমন। ছবির প্রযোজক চিত্রনায়ক দেব। ছবিতে হবুচন্দ্র রাজার ভূমিকায় থাকছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়। ভারতীয় গণমাধ্যমে শাশ্বত বলেন, ‘এখন আর সুস্থ বিনোদনমূলক ছবি হয় কই! আর রূপকথা বলতে শিশুরা এখন হ্যারি পটার বা ডিজনির ছবিই বোঝে, যেটা আমাদের দেশেরই নয়। আমার মনে হয়, এই ছবিটা একটা রিলিফ! ছবিটা দেখলে দর্শকদের আয়ু বেড়ে যাবে। কারণ প্রচুর হাসবে।’
ছবিতে ব্যবহৃত ছন্দ মেলানো সংলাপ, কুচক্রী মন্ত্রী ইত্যাদি মনে করাতেই পারে ‘হীরক রাজার দেশে’ আর ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’কে। গল্পের সঙ্গে মিশেছে রূপকথা। ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক অনিকেত চট্টোপাধ্যায় গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, হাতিশাল, ঘোড়াশাল তো আছেই;; থাকবে ম্যাজিক, রাজসভা। সবার আশা, ছবিটি ছোটরা দেখে খুবই মজা পাবে।
ছবির গল্পে দেখা যাবে, বোম্বাগড় রাজ্যের রাজা হবুচন্দ্র। তার রাজত্বে রানি কুসুমকলি ও রাজপুত্র প্রবাল কুমারকে নিয়ে সবাই বেশ সুখেই আছে। রাজার এক বৃদ্ধ মন্ত্রী আছে, যে অত্যন্ত প্রাজ্ঞ। তবে একটাই দুঃখ রাজার, তার কোনো কন্যাসন্তান নেই। শেষে যেদিন রানির কন্যাসন্তান হলো, সেদিন যেন ষোলো আনা পূর্ণ হলো বোম্বাগড় রাজ্যে। আর সেদিন পাওয়া গেল গবুচন্দ্রকে। তাকে রাজদরবারে ডেকে নিয়ে এল রাজা, করা হলো নতুন মন্ত্রী। সেই মন্ত্রীর হাতে ধীরে ধীরে পাল্টে গেল রাজ্যের হাল।
রানি কুসুমকলি চরিত্রে অভিনয় করেছেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়। খরাজ মুখোপাধ্যায় করেছেন দুষ্টু গবুচন্দ্র মন্ত্রীর চরিত্র। এ ছাড়া বিশেষ ভূমিকায় রয়েছেন শুভাশীষ মুখোপাধ্যায়। ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আগামী ১০ অক্টোবর।
২০১৯ সালে রামোজি ফিল্ম সিটিতে রাজকীয় সেট তৈরি করে শুটিং হয়েছিল এই ছবির। এই প্রথম প্রযোজক দেব নিজের কোনো ছবিতে অভিনেতা হিসেবে থাকছেন না। পাশাপাশি এই ছবির বাজেটও অনেক। ছবিটি একদিকে যেমন ছোটদের জন্য রূপকথার গল্প, তেমনই রূপকথার মোড়কে পলিটিক্যাল স্যাটায়ার।
শুরুতে সাদাকালো ছবিতে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে স্মরণ। এর পরেই তাঁর গমগম কণ্ঠস্বর। এভাবেই ‘হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রী’র ট্রেলার পাওয়া যায়। দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদারের ‘সরকার মশাইয়ের থলে’ ও ‘হবুচন্দ্র রাজা গবুচন্দ্র মন্ত্রী’—এ দুটি গল্প থেকেই তৈরি হয়েছে পরিচালক অনিকেত চট্টোপাধ্যায়ের ছবির চিত্রনাট্য। সংগীত পরিচালনা করেছেন শিল্পী কবীর সুমন। ছবির প্রযোজক চিত্রনায়ক দেব। ছবিতে হবুচন্দ্র রাজার ভূমিকায় থাকছেন শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়। ভারতীয় গণমাধ্যমে শাশ্বত বলেন, ‘এখন আর সুস্থ বিনোদনমূলক ছবি হয় কই! আর রূপকথা বলতে শিশুরা এখন হ্যারি পটার বা ডিজনির ছবিই বোঝে, যেটা আমাদের দেশেরই নয়। আমার মনে হয়, এই ছবিটা একটা রিলিফ! ছবিটা দেখলে দর্শকদের আয়ু বেড়ে যাবে। কারণ প্রচুর হাসবে।’
ছবিতে ব্যবহৃত ছন্দ মেলানো সংলাপ, কুচক্রী মন্ত্রী ইত্যাদি মনে করাতেই পারে ‘হীরক রাজার দেশে’ আর ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’কে। গল্পের সঙ্গে মিশেছে রূপকথা। ছবি প্রসঙ্গে পরিচালক অনিকেত চট্টোপাধ্যায় গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, হাতিশাল, ঘোড়াশাল তো আছেই;; থাকবে ম্যাজিক, রাজসভা। সবার আশা, ছবিটি ছোটরা দেখে খুবই মজা পাবে।
ছবির গল্পে দেখা যাবে, বোম্বাগড় রাজ্যের রাজা হবুচন্দ্র। তার রাজত্বে রানি কুসুমকলি ও রাজপুত্র প্রবাল কুমারকে নিয়ে সবাই বেশ সুখেই আছে। রাজার এক বৃদ্ধ মন্ত্রী আছে, যে অত্যন্ত প্রাজ্ঞ। তবে একটাই দুঃখ রাজার, তার কোনো কন্যাসন্তান নেই। শেষে যেদিন রানির কন্যাসন্তান হলো, সেদিন যেন ষোলো আনা পূর্ণ হলো বোম্বাগড় রাজ্যে। আর সেদিন পাওয়া গেল গবুচন্দ্রকে। তাকে রাজদরবারে ডেকে নিয়ে এল রাজা, করা হলো নতুন মন্ত্রী। সেই মন্ত্রীর হাতে ধীরে ধীরে পাল্টে গেল রাজ্যের হাল।
রানি কুসুমকলি চরিত্রে অভিনয় করেছেন অর্পিতা চট্টোপাধ্যায়। খরাজ মুখোপাধ্যায় করেছেন দুষ্টু গবুচন্দ্র মন্ত্রীর চরিত্র। এ ছাড়া বিশেষ ভূমিকায় রয়েছেন শুভাশীষ মুখোপাধ্যায়। ছবিটি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আগামী ১০ অক্টোবর।
২০১৯ সালে রামোজি ফিল্ম সিটিতে রাজকীয় সেট তৈরি করে শুটিং হয়েছিল এই ছবির। এই প্রথম প্রযোজক দেব নিজের কোনো ছবিতে অভিনেতা হিসেবে থাকছেন না। পাশাপাশি এই ছবির বাজেটও অনেক। ছবিটি একদিকে যেমন ছোটদের জন্য রূপকথার গল্প, তেমনই রূপকথার মোড়কে পলিটিক্যাল স্যাটায়ার।
অনুমতি ছাড়া বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাইয়ের নাম-ছবি বেআইনিভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে বিভিন্ন মাধ্যমে। এআই নির্মিত অশ্লীল-বিকৃত ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। শুধু তা-ই নয়, প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে তাঁর কণ্ঠস্বরেরও অপব্যবহার হচ্ছে। তাই ভারতীয় আইন মোতাবেক ‘ব্যক্তিত্বের অধিকার’ কার্যকর করার দাবি
৯ ঘণ্টা আগেসংগীত ক্যারিয়ারে সাড়ে তিন দশকের পথচলা কনকচাঁপার। পুরো নাম রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা। সাবিনা ইয়াসমীন ও রুনা লায়লার পর কনকচাঁপা প্লেব্যাক শিল্পী হিসেবে চলচ্চিত্রে ৩ হাজারের বেশি গানে কণ্ঠ দিয়েছেন। তাঁর অনেক গান শ্রোতাদের মুখে মুখে। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনবার। এ ছাড়া কনকচাঁপার একক অ্যালবাম
৯ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের ওপর ইসরায়েলের বর্বরতা ও গণহত্যার বিরুদ্ধে শিল্পীদের প্রতিবাদ এবার আরও কঠোর হলো। আরও শক্ত অবস্থান নিলেন শিল্পীরা। হলিউডসহ সারা বিশ্বের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির ১২ শর বেশি শিল্পী ঘোষণা দিয়েছেন, এখন থেকে ইসরায়েলি কোনো ইনস্টিটিউশন কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে
৯ ঘণ্টা আগে১ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ডক প্রোডিউসিং সাউথ’ শীর্ষক আয়োজন। স্বাধীন চলচ্চিত্র নির্মাতাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে তথ্যচিত্র নির্মাণের বাজেট, ডিস্ট্রিবিউশন পরিকল্পনা, চিত্রনাট্য রচনাসহ নানা বিষয়ে আলোচনা করেন বিভিন্ন দেশের নির্মাতা ও প্রযোজকেরা।
১ দিন আগে