বিনোদন ডেস্ক
মন মজেছে স্টুডিও জিবলিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় প্রত্যেকের টাইমলাইনে স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি করা ছবি। তারকারাও গা ভাসিয়েছেন এই ট্রেন্ডে। পুরোনো সিনেমার আলোচিত দৃশ্য জিবলি স্টাইলে বানিয়ে পোস্ট করছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ঐতিহাসিক ঘটনাও নতুন করে সামনে এসেছে এই ট্রেন্ডের কল্যাণে।
স্টুডিও জিবলি মূলত জাপানের একটি অ্যানিমেশন স্টুডিও। উচ্চমানের অ্যানিমেটেড সিনেমা তৈরি করে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৮৫ সালে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোসিও সুজুকির হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয় স্টুডিও জিবলি। সেই থেকে আলোচিত সব অ্যানিমেশন সিনেমা বানিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী দর্শকদের ভালোবাসা তো পেয়েছেই; অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ পেয়েছে অনেক পুরস্কার ও স্বীকৃতি।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া (২০১৩)
বাঁশের গুঁড়ির ভেতর ক্ষুদ্রাকৃতির জলপরী খুঁজে পায় এক কৃষক দম্পতি। তাদের কাছে বড় হতে থাকে সে। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করতে চায় অনেকে। তবে তাকে বিয়ে করতে হলে দিতে হবে ভালোবাসার প্রমাণ। এমন অনেক কাজ দেওয়া হয় তাদের, যা করা প্রায় অসম্ভব। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইসাও তাকাহাতা।
অনলি ইয়েসটারডে (১৯৯১)
শহুরে জীবনে ক্লান্ত ২৭ বছর বয়সী তাইকো ওকাজিমা। শহুরে পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে সে বেড়াতে যায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে, গ্রামে। সেখানে গিয়ে তার চোখে ভাসতে থাকে শৈশবের মধুর সব স্মৃতি। এ সিনেমাটিরও পরিচালক ইসাও তাকাহাতা।
কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস (১৯৮৯)
তের বছর বয়সী কিকি তার বিড়ালকে নিয়ে সমুদ্রতীরবর্তী একটি শহরে চলে যায়। উড়ন্ত কুরিয়ার সার্ভিস চালু করে সেখানে সে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এক সময় সে জাদুকরী ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সে ক্ষমতা ফিরে পেতে তাকে আত্মসন্দেহ কাটিয়ে উঠতে হবে। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস (১৯৮৮)
দুই ভাইবোনের লড়াইয়ের গল্প। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। হামলায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। মাকে হারায় তারা। এ পরিস্থিতিতে ছোট বোনকে রক্ষার দায়িত্ব নেয় বড় ভাই। ইসাও তাকাহাতা বানিয়েছেন সিনেমাটি।
স্প্রিটেড অ্যাওয়ে (২০০১)
মা-বাবার সঙ্গে জাপানের এক গ্রামে বেড়াতে যায় শিশু চিহিরো। ভুল করে এক জঙ্গলে ঢুকে পড়ে তারা। সেখানে একটি পার্ক। নানা রকম খাবারের স্টল সাজানো সেখানে। সেই খাবার খেয়ে চিহিরোর মা-বাবা শুকরে পরিণত হয়। তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে থাকে চিহিরো। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন (২০২৩)
যুদ্ধে মাকে হারায় তরুণ মোহিতো। নতুনভাবে জীবন শুরুর জন্য গ্রামে তার পারিবারিক সম্পত্তিতে যায়। সেখানে একজন জানায়, তার মা এখনো বেঁচে আছে। তার কথা বিশ্বাস করে এক পরিত্যক্ত টাওয়ারে প্রবেশ করে মোহিতো, যা তাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। হায়াও মিয়াজাকি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি (২০১০)
ছোট অ্যারিটি তার মা-বাবার সঙ্গে থাকে এক বাড়ির গোপন কক্ষে। ওই বাড়ির মালিকও এটা জানে না। মাঝে মাঝে খাবার সংগ্রহের জন্য বের হয়। ওই বাড়ির ছেলে শনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব তৈরি হয়, কিন্তু এই সম্পর্ক অ্যারিটির পরিবারের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি ও গ্যারি রাইডস্ট্রম বানিয়েছেন সিনেমাটি।
প্রিন্সেস মনোনোকে (১৯৯৭)
বীর যোদ্ধা আশিতাকা তার গ্রামকে বাঁচাতে গিয়ে অভিশাপের শিকার হয়। অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে সে। একপর্যায়ে যুদ্ধরত দুটি বংশের সঙ্গে সেও জড়িয়ে পড়ে। সিনেমাটির পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
মাই নেইবর টোটোরো (১৯৮৮)
দুই বোন সাতসু ও মেই। বাবার সঙ্গে থাকে। হাসপাতালে তাদের মা অসুস্থ মা। মায়ের সেরে ওঠার অপেক্ষায় তারা। বাড়ির আশপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কিছু অদ্ভুত প্রাণীর। এ সিনেমাটিরও পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার (২০১৪)
পালক মা-বাবার জোরাজুরিতে গ্রামে বাস করতে বাধ্য হয় দুর্দশাগ্রস্ত এক মেয়ে। সেখানে মার্নি নামের এক রহস্যময় মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। মার্নির সাহায্যে সে খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
মন মজেছে স্টুডিও জিবলিতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই এখন দেখা যাচ্ছে, প্রায় প্রত্যেকের টাইমলাইনে স্টুডিও জিবলি স্টাইলে তৈরি করা ছবি। তারকারাও গা ভাসিয়েছেন এই ট্রেন্ডে। পুরোনো সিনেমার আলোচিত দৃশ্য জিবলি স্টাইলে বানিয়ে পোস্ট করছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলো। অনেক ঐতিহাসিক ঘটনাও নতুন করে সামনে এসেছে এই ট্রেন্ডের কল্যাণে।
স্টুডিও জিবলি মূলত জাপানের একটি অ্যানিমেশন স্টুডিও। উচ্চমানের অ্যানিমেটেড সিনেমা তৈরি করে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছে প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৮৫ সালে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোসিও সুজুকির হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয় স্টুডিও জিবলি। সেই থেকে আলোচিত সব অ্যানিমেশন সিনেমা বানিয়ে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। তাদের সিনেমা বিশ্বব্যাপী দর্শকদের ভালোবাসা তো পেয়েছেই; অস্কার, গোল্ডেন গ্লোব, বাফটাসহ পেয়েছে অনেক পুরস্কার ও স্বীকৃতি।
স্টুডিও জিবলি-ঝড়ের এই সময়ে দেখে নিতে পারেন তাদের তৈরি অ্যানিমেশন সিনেমা। এখানে রইল স্টুডিও জিবলির আলোচিত ১০টি সিনেমার নাম ও গল্পসংক্ষেপ। তালিকাটি করেছে রটেন টমেটোস।
দ্য টেল অব দ্য প্রিন্সেস কাগুয়া (২০১৩)
বাঁশের গুঁড়ির ভেতর ক্ষুদ্রাকৃতির জলপরী খুঁজে পায় এক কৃষক দম্পতি। তাদের কাছে বড় হতে থাকে সে। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করতে চায় অনেকে। তবে তাকে বিয়ে করতে হলে দিতে হবে ভালোবাসার প্রমাণ। এমন অনেক কাজ দেওয়া হয় তাদের, যা করা প্রায় অসম্ভব। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ইসাও তাকাহাতা।
অনলি ইয়েসটারডে (১৯৯১)
শহুরে জীবনে ক্লান্ত ২৭ বছর বয়সী তাইকো ওকাজিমা। শহুরে পরিবেশ থেকে মুক্তি পেতে সে বেড়াতে যায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে, গ্রামে। সেখানে গিয়ে তার চোখে ভাসতে থাকে শৈশবের মধুর সব স্মৃতি। এ সিনেমাটিরও পরিচালক ইসাও তাকাহাতা।
কিকিস ডেলিভারি সার্ভিস (১৯৮৯)
তের বছর বয়সী কিকি তার বিড়ালকে নিয়ে সমুদ্রতীরবর্তী একটি শহরে চলে যায়। উড়ন্ত কুরিয়ার সার্ভিস চালু করে সেখানে সে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এক সময় সে জাদুকরী ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। সে ক্ষমতা ফিরে পেতে তাকে আত্মসন্দেহ কাটিয়ে উঠতে হবে। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
গ্রেভ অব দ্য ফায়ারফ্লাইস (১৯৮৮)
দুই ভাইবোনের লড়াইয়ের গল্প। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ঘটনা। হামলায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। মাকে হারায় তারা। এ পরিস্থিতিতে ছোট বোনকে রক্ষার দায়িত্ব নেয় বড় ভাই। ইসাও তাকাহাতা বানিয়েছেন সিনেমাটি।
স্প্রিটেড অ্যাওয়ে (২০০১)
মা-বাবার সঙ্গে জাপানের এক গ্রামে বেড়াতে যায় শিশু চিহিরো। ভুল করে এক জঙ্গলে ঢুকে পড়ে তারা। সেখানে একটি পার্ক। নানা রকম খাবারের স্টল সাজানো সেখানে। সেই খাবার খেয়ে চিহিরোর মা-বাবা শুকরে পরিণত হয়। তাদের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করতে থাকে চিহিরো। সিনেমাটি বানিয়েছেন হায়াও মিয়াজাকি।
দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন (২০২৩)
যুদ্ধে মাকে হারায় তরুণ মোহিতো। নতুনভাবে জীবন শুরুর জন্য গ্রামে তার পারিবারিক সম্পত্তিতে যায়। সেখানে একজন জানায়, তার মা এখনো বেঁচে আছে। তার কথা বিশ্বাস করে এক পরিত্যক্ত টাওয়ারে প্রবেশ করে মোহিতো, যা তাকে অন্য এক জগতে নিয়ে যায়। হায়াও মিয়াজাকি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
দ্য সিক্রেট ওয়ার্ল্ড অব অ্যারিটি (২০১০)
ছোট অ্যারিটি তার মা-বাবার সঙ্গে থাকে এক বাড়ির গোপন কক্ষে। ওই বাড়ির মালিকও এটা জানে না। মাঝে মাঝে খাবার সংগ্রহের জন্য বের হয়। ওই বাড়ির ছেলে শনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব তৈরি হয়, কিন্তু এই সম্পর্ক অ্যারিটির পরিবারের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি ও গ্যারি রাইডস্ট্রম বানিয়েছেন সিনেমাটি।
প্রিন্সেস মনোনোকে (১৯৯৭)
বীর যোদ্ধা আশিতাকা তার গ্রামকে বাঁচাতে গিয়ে অভিশাপের শিকার হয়। অভিশাপ থেকে মুক্ত হতে বিপজ্জনক যাত্রা শুরু করে সে। একপর্যায়ে যুদ্ধরত দুটি বংশের সঙ্গে সেও জড়িয়ে পড়ে। সিনেমাটির পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
মাই নেইবর টোটোরো (১৯৮৮)
দুই বোন সাতসু ও মেই। বাবার সঙ্গে থাকে। হাসপাতালে তাদের মা অসুস্থ মা। মায়ের সেরে ওঠার অপেক্ষায় তারা। বাড়ির আশপাশে ঘুরতে ঘুরতে তাদের সঙ্গে পরিচয় হয় কিছু অদ্ভুত প্রাণীর। এ সিনেমাটিরও পরিচালক হায়াও মিয়াজাকি।
হোয়েন মার্নি ওয়াজ দেয়ার (২০১৪)
পালক মা-বাবার জোরাজুরিতে গ্রামে বাস করতে বাধ্য হয় দুর্দশাগ্রস্ত এক মেয়ে। সেখানে মার্নি নামের এক রহস্যময় মেয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। মার্নির সাহায্যে সে খুঁজে পায় নিজের আসল পরিচয়। হিরোমাসা ইয়োনেবায়াশি বানিয়েছেন সিনেমাটি।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ঢাকায় পারফর্ম করতে এসেছিল পাকিস্তানের জাল ব্যান্ড। ওই কনসার্ট ঘিরে ছিল নানা নাটকীয়তা। ‘লিজেন্ডস অব দ্য ডেকেড’ শিরোনামের কনসার্টটি প্রথমে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল ঢাকা অ্যারেনায়। কিন্তু ২৭ সেপ্টেম্বর শো শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে বৃষ্টির কারণ দেখিয়ে স্থগিত করে দেওয়া হয় আয়োজন।
২৫ মিনিট আগে২০১৮ সালে শুরু হয়েছিল আরিফুর জামান আরিফের ‘কাঠগড়ায় শরৎচন্দ্র’ সিনেমার শুটিং। তবে এখনো শুটিং শেষ করতে পারেননি নির্মাতা। আটকে আছে নানা জটিলতায়। অবশেষে সাত বছর পর আবার শুরু হচ্ছে সিনেমাটির শুটিং।
২৮ মিনিট আগেচয়নিকা চৌধুরীর পরিচালনায় দীর্ঘদিন পর নাটকে অভিনয় করলেন কাজী নওশাবা আহমেদ। সম্প্রতি তিনি অংশ নিয়েছেন সম্পর্কের গল্প নিয়ে তৈরি ‘দ্বিতীয় বিয়ের পর’ নামের নাটকের শুটিংয়ে। এতে তাঁর সহশিল্পী ইরফান সাজ্জাদ ও আইশা খান। ঠিক কত বছর পর নাটকে অভিনয় করলেন, মনে করতে পারলেন না নওশাবা। শুধু জানালেন, ‘অনেক দিন পর’।
৩০ মিনিট আগেসাধারণত নিজের অভিনীত সিনেমা দেখেন না লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। তবে ক্ল্যাসিক সিনেমার ভীষণ ভক্ত তিনি। শুধু হলিউড নয়, জাপানিজ, ইতালিয়ান—পৃথিবীর নানা প্রান্তের, নানা ভাষার সিনেমা রয়েছে তাঁর পছন্দের তালিকায়। সম্প্রতি বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডিক্যাপ্রিও জানিয়েছেন সাতটি সিনেমার নাম...
৩৩ মিনিট আগে