এ যেন অবিকল সত্যজিৎ রায়। সেই চাহুনি, হাতে সিগারেট ধরার স্টাইল, এমনকি হাসিটাও যেন পুরোপুরি এক। সম্প্রতি প্রকাশ পাওয়া অনীক দত্তের ‘অপরাজিত’ সিনেমার পোস্টারে অভিনেতা জিতু কামালের লুক ভরকে দেবে যে কাউকে।
ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, ‘অপরাজিত’ সিনেমায় সত্যজিৎ রায়ের চরিত্রে দেখা যাবে জিতু কামালকে। তবে সত্যজিৎ হয়ে ওঠা তো চাট্টিখানি কথা নয়। এর নেপথ্যে রয়েছে অনেক পরিশ্রমের গল্প।
শুধু শ্রম নয়, জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার নেপথ্যে রয়েছে যন্ত্রণাও। নিজের অঙ্গে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে হয়েছে অভিনেতাকে। জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার অদম্য ইচ্ছাশক্তির কথা জানালেন তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী নবনীতা দাস।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নবনীতা নিজের অ্যাকাউন্টে লেখেন, ‘একটা লুকিয়ে থাকা খবর আজ না বললেই নয়। সবাই সবার দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দারুণভাবে ভালো করেছেন। তবে তুমি শুধু অন্যরা দারুণ কাজ করেছেন, এটাতেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রেখেছ। এটা তো কথামৃতের তত্ত্ব।’
নবনীতা আরও লিখেছেন, ‘তবে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না দিলে তুমি যে পস্তাবে।’ বিশেষ মানুষের আদল নিজের মধ্যে রপ্ত করতে নিজের দাঁতগুলোকেও ঘষে ঘষে, তার ওপর ক্যাপ পরে, সেই বিখ্যাত মানুষের দাঁতগুলোর সমতুল্য করার চেষ্টাতেও পিছপা হওনি তুমি। যে যন্ত্রণা, যে ব্যথা সহ্য করতে দেখেছি, দাঁতের ব্যথা, কী ব্যথা! সেটা যাদের হয় বা হয়েছে তারা জানে। বহু শিল্পী শিল্পের স্বার্থে বহু আত্মত্যাগ করে এসেছেন। আমার মতে, সেগুলোও সামনে আসা দরকার, খুবই দরকার। তাই এই লুকোনো কথাটা তোমায় না জানিয়েই পোস্ট করলাম, তোমার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও...।’
আগামী ১৩ মে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে অনীক দত্তের ‘অপরাজিত’। জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার আখ্যান কতটা সফল, তা দেখতে দর্শকদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।
সম্প্রতি পোস্টার প্রকাশের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অপরাজিত’র এক ঝলক শেয়ার করেছিল সিনেমা টিম। এতে দেখা যায়, সাদাকালো ফ্রেম। সঙ্গে কাশবন আর রেলগাড়ি। সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’র স্মৃতি মনে করিয়ে দিল ‘অপরাজিত’ সিনেমার ছোট্ট ঝলক।
এ যেন অবিকল সত্যজিৎ রায়। সেই চাহুনি, হাতে সিগারেট ধরার স্টাইল, এমনকি হাসিটাও যেন পুরোপুরি এক। সম্প্রতি প্রকাশ পাওয়া অনীক দত্তের ‘অপরাজিত’ সিনেমার পোস্টারে অভিনেতা জিতু কামালের লুক ভরকে দেবে যে কাউকে।
ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যমের খবরে জানা যায়, ‘অপরাজিত’ সিনেমায় সত্যজিৎ রায়ের চরিত্রে দেখা যাবে জিতু কামালকে। তবে সত্যজিৎ হয়ে ওঠা তো চাট্টিখানি কথা নয়। এর নেপথ্যে রয়েছে অনেক পরিশ্রমের গল্প।
শুধু শ্রম নয়, জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার নেপথ্যে রয়েছে যন্ত্রণাও। নিজের অঙ্গে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে হয়েছে অভিনেতাকে। জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার অদম্য ইচ্ছাশক্তির কথা জানালেন তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী নবনীতা দাস।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নবনীতা নিজের অ্যাকাউন্টে লেখেন, ‘একটা লুকিয়ে থাকা খবর আজ না বললেই নয়। সবাই সবার দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দারুণভাবে ভালো করেছেন। তবে তুমি শুধু অন্যরা দারুণ কাজ করেছেন, এটাতেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রেখেছ। এটা তো কথামৃতের তত্ত্ব।’
নবনীতা আরও লিখেছেন, ‘তবে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না দিলে তুমি যে পস্তাবে।’ বিশেষ মানুষের আদল নিজের মধ্যে রপ্ত করতে নিজের দাঁতগুলোকেও ঘষে ঘষে, তার ওপর ক্যাপ পরে, সেই বিখ্যাত মানুষের দাঁতগুলোর সমতুল্য করার চেষ্টাতেও পিছপা হওনি তুমি। যে যন্ত্রণা, যে ব্যথা সহ্য করতে দেখেছি, দাঁতের ব্যথা, কী ব্যথা! সেটা যাদের হয় বা হয়েছে তারা জানে। বহু শিল্পী শিল্পের স্বার্থে বহু আত্মত্যাগ করে এসেছেন। আমার মতে, সেগুলোও সামনে আসা দরকার, খুবই দরকার। তাই এই লুকোনো কথাটা তোমায় না জানিয়েই পোস্ট করলাম, তোমার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও...।’
আগামী ১৩ মে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে চলেছে অনীক দত্তের ‘অপরাজিত’। জিতুর সত্যজিৎ হয়ে ওঠার আখ্যান কতটা সফল, তা দেখতে দর্শকদের অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন।
সম্প্রতি পোস্টার প্রকাশের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘অপরাজিত’র এক ঝলক শেয়ার করেছিল সিনেমা টিম। এতে দেখা যায়, সাদাকালো ফ্রেম। সঙ্গে কাশবন আর রেলগাড়ি। সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’র স্মৃতি মনে করিয়ে দিল ‘অপরাজিত’ সিনেমার ছোট্ট ঝলক।
ঈদের দিন থেকে সপ্তম দিন পর্যন্ত টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে সাত পর্বের ঈদের বিশেষ ধারাবাহিক নাটক। বাছাই করা এসব ধারাবাহিকের খবর থাকছে পাঠকের জন্য।
১৬ ঘণ্টা আগে‘লাল সিং চাড্ডা’ সিনেমার ব্যর্থতার পর অভিনয় থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন আমির খান। তবে, তিন বছর পর ‘সিতারে জামিন পার’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় ফিরছেন আমির। অথচ, এই সিনেমায় অভিনয় করার কথা ছিল ফারহান আখতারের। শেষ পর্যন্ত আমিরের হঠাৎ সিদ্ধান্ত বদলে হতাশ হয়েছিলেন ফারহান।
১৭ ঘণ্টা আগেসেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে এ বছর বাংলাদেশ টেলিভিশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ আয়োজিত ট্র্যাব মিডিয়া আইকনিক অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন উম্মে তাবাসসুম খান মিতিন। নৃত্যের জন্য এটাই মিতিনের প্রথম পুরস্কার নয়। এর আগেও দেশে ও ভারতের মাটিতে পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২০-২১ অর্থবছরে ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পায় ‘জলরঙ’। কবিরুল ইসলাম রানা পরিচালিত সিনেমাটি ২০২৩ সালে সেন্সর বোর্ড থেকে ছাড়পত্র পেলেও মুক্তি পায়নি এতদিন। অবশেষে প্রায় দুই বছর পর মুক্তি পাচ্ছে সিনেমাটি। তবে প্রেক্ষাগৃহে নয়, ওটিটি প্লাটফর্ম আইস্ক্রিনে ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে দেখা যাবে জলরঙ।
১৯ ঘণ্টা আগে