২২ বছর আগে ঠিক আজকের দিনে বড় পর্দায় মুক্তি পেয়েছিল টালিউডের অন্যতম সিনেমা ‘সাথী’। এই সিনেমা দিয়েই টালিউডে পথ চলা শুরু করেছিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিৎ। হরনাথ চক্রবর্তী পরিচালিত প্রেমের এই ছবিতে অভিনয়ের পরেই গতি পেয়েছিল অভিনেতার ক্যারিয়ার। অন্যদিকে, ইন্ডাস্ট্রি পেয়েছিল ‘ও বন্ধু, তুমি শুনতে কি পাও’-এর মতো সুপারহিট গান এবং জিৎ ও প্রিয়াঙ্কার নতুন জুটি।
দুই চোখে বলিউডের সুপারস্টার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ১৯৯৫ সালে জিতেন্দ্র পাড়ি দিয়েছিলেন মুম্বাইয়ে। দুই বছরের চেষ্টার পর অবশেষে একটি হিন্দি মিউজিক অ্যালবামে কাজের সুযোগ পেলেন তিনি। অ্যালবামের নাম ‘বেওয়াফা তেরা মাসুম চেহেরা’। এরপর বলিউডের বেশ কিছু সিনেমার জন্য অডিশন দিতে শুরু করেন তিনি, কিন্তু প্রতিবারই সুযোগ ফসকে যাচ্ছিল তাঁর হাত থেকে। সুযোগ এল দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রজগৎ থেকে।
এরপর একটি তামিল সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পান জিতেন্দ্র। সেই ছবির নাম ‘চান্দু’। তবে বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে ‘চান্দু’। হতাশ হয়ে তিনি ফিরে আসেন কলকাতায়। সেখানেই তাঁর জীবনের দ্বিতীয় এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস শুরু হওয়া বাকি ছিল! পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তীর ‘সাথী’ সিনেমার নায়ক হয়ে জিতেন্দ্র থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জিৎ। বাকিটা ইতিহাস।
‘সাথী’ সিনেমাটি শুধু জিতের নয়, টালিউড ইতিহাসেরও অন্যতম ব্যবসায়িক সফল সিনেমা। একটানা ২৫ সপ্তাহ ‘হাউসফুল’ ছিল সিনেমাটি। এর সাফল্যের পর জিতকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তাই দিনটি জিতের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দিনটিকে স্মরণ করে আজ শুক্রবার ফেসবুকে বিবৃতি দিয়েছেন জিৎ। সেখানেই প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতা-অভিনেত্রী, টেকনিশিয়ান ও দর্শকদের ধন্যবাদ দিয়েছেন জিৎ। সঙ্গে জানিয়েছেন, শুধু ‘সাথী’ সিনেমার জন্য নয়, দিনটি অন্য একটি কারণেও তাঁর কাছে বিশেষ। কারণ ২০০৯ সালে আজকের এই দিনে মনের মানুষ মোহনার সঙ্গে প্রথমবার দেখা হয় জিতের। আর সেখান থেকেই প্রেম, বিয়ে।
টালিউড থেকে বহু দিন আগে সরে গেলেও ‘সাথী’র ২২তম জন্মদিনে স্মৃতিমেদুর প্রিয়াঙ্কাও। জিতের মতো তিনিও ইনস্টাগ্রামে স্টোরি শেয়ার করেছেন।
২২ বছর আগে ঠিক আজকের দিনে বড় পর্দায় মুক্তি পেয়েছিল টালিউডের অন্যতম সিনেমা ‘সাথী’। এই সিনেমা দিয়েই টালিউডে পথ চলা শুরু করেছিলেন জনপ্রিয় অভিনেতা জিৎ। হরনাথ চক্রবর্তী পরিচালিত প্রেমের এই ছবিতে অভিনয়ের পরেই গতি পেয়েছিল অভিনেতার ক্যারিয়ার। অন্যদিকে, ইন্ডাস্ট্রি পেয়েছিল ‘ও বন্ধু, তুমি শুনতে কি পাও’-এর মতো সুপারহিট গান এবং জিৎ ও প্রিয়াঙ্কার নতুন জুটি।
দুই চোখে বলিউডের সুপারস্টার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ১৯৯৫ সালে জিতেন্দ্র পাড়ি দিয়েছিলেন মুম্বাইয়ে। দুই বছরের চেষ্টার পর অবশেষে একটি হিন্দি মিউজিক অ্যালবামে কাজের সুযোগ পেলেন তিনি। অ্যালবামের নাম ‘বেওয়াফা তেরা মাসুম চেহেরা’। এরপর বলিউডের বেশ কিছু সিনেমার জন্য অডিশন দিতে শুরু করেন তিনি, কিন্তু প্রতিবারই সুযোগ ফসকে যাচ্ছিল তাঁর হাত থেকে। সুযোগ এল দক্ষিণ ভারতীয় চলচ্চিত্রজগৎ থেকে।
এরপর একটি তামিল সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পান জিতেন্দ্র। সেই ছবির নাম ‘চান্দু’। তবে বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ে ‘চান্দু’। হতাশ হয়ে তিনি ফিরে আসেন কলকাতায়। সেখানেই তাঁর জীবনের দ্বিতীয় এবং সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস শুরু হওয়া বাকি ছিল! পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তীর ‘সাথী’ সিনেমার নায়ক হয়ে জিতেন্দ্র থেকে তিনি হয়ে ওঠেন জিৎ। বাকিটা ইতিহাস।
‘সাথী’ সিনেমাটি শুধু জিতের নয়, টালিউড ইতিহাসেরও অন্যতম ব্যবসায়িক সফল সিনেমা। একটানা ২৫ সপ্তাহ ‘হাউসফুল’ ছিল সিনেমাটি। এর সাফল্যের পর জিতকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তাই দিনটি জিতের জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দিনটিকে স্মরণ করে আজ শুক্রবার ফেসবুকে বিবৃতি দিয়েছেন জিৎ। সেখানেই প্রযোজক, পরিচালক, অভিনেতা-অভিনেত্রী, টেকনিশিয়ান ও দর্শকদের ধন্যবাদ দিয়েছেন জিৎ। সঙ্গে জানিয়েছেন, শুধু ‘সাথী’ সিনেমার জন্য নয়, দিনটি অন্য একটি কারণেও তাঁর কাছে বিশেষ। কারণ ২০০৯ সালে আজকের এই দিনে মনের মানুষ মোহনার সঙ্গে প্রথমবার দেখা হয় জিতের। আর সেখান থেকেই প্রেম, বিয়ে।
টালিউড থেকে বহু দিন আগে সরে গেলেও ‘সাথী’র ২২তম জন্মদিনে স্মৃতিমেদুর প্রিয়াঙ্কাও। জিতের মতো তিনিও ইনস্টাগ্রামে স্টোরি শেয়ার করেছেন।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১০ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১০ ঘণ্টা আগে