বিনোদন ডেস্ক
‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’ সিনেমাটিকে চলচ্চিত্র বোদ্ধারা একটি মাইলফলক হিসেবে দেখেন। সর্বকালের সেরা ছবিগুলোর মধ্যে এটি একটি। ১৯৬৮ সালের ৩ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায় সায়েন্স ফিকশন ঘরানার এ চলচ্চিত্র। তবে সিনেমাটি নিয়ে এখনো আলোচনা শেষ হয়নি। খোলাসা হয়নি এটির শেষ দৃশ্যের রহস্যের জট।
বিবিসির সমালোচক জরিপে সেরা হলিউড সিনেমার মধ্যে চার নম্বরে স্থান পেয়েছে এটি। ‘২০০১: অ্যা স্পেস অডিসি’ এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে বিস্ময়কর চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। মুক্তির ৫০ বছর পরও সিনেমাটি সম্পর্কে জানার-বোঝার শেষ হয়নি।
‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’র অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—এতে সংলাপের পরিবর্তে দর্শক মনে শক্তিশালী প্রভাব বিস্তারকারী ভিজ্যুয়াল এবং শব্দের প্রাধান্য। সেই সময় সিনেমার গল্প বলার যে কৌশল, সেটি বলতে গেলে আমূল বদলে দেয় এই ছবি।
এই ছবির প্রধান চরিত্র ড. ডেভিড বোওম্যানের ভূমিকায় অভিনয় করেন কিয়ের ডুলে। এটিকে অভিনয় জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর একটি বলে মনে করেন তিনি।
এই সিনেমার অনেক দৃশ্যের ব্যাখ্যা নিয়ে এখনো আলোচনার শেষ হয়নি। যেমন—প্রাগৈতিহাসিক আফ্রিকায় একটি চকচকে আয়তক্ষেত্রাকার মনোলিথ কেন? মহাজাগতিক ভ্রূণে পরিণত হওয়ার আগে কেন একজন মহাকাশচারী সাইকেডেলিক লাইটশোর মাধ্যমে অন্য মহাবিশ্বে ছুটে যান? এ ছাড়া সিনেমার শুরুর অংশটি লাখ লাখ বছর অতীতের ঘটনা, আর কেন্দ্রীয় দুটি অংশের ঘটনাকালের ব্যবধান ১৮ মাস। ২০০১ সালে এর কতখানি সত্যি হয়েছিল?
এই প্রশ্নগুলোর কোনো সরাসরি উত্তর কখনো দেননি সিনেমার পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক বা এই উপন্যাসের লেখক আর্থার সি ক্লার্ক।
কুবরিক ১৯৬৮ সালে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘সিনেমাটির দার্শনিক এবং রূপক অর্থ সম্পর্কে আপনি নিজের মতো অনুমান করতে পারেন। আমি ২০০১ সালে কী ঘটবে তার কোনো রূপরেখা দিতে চাইনি।’
কুবরিকের সহ-লেখক আর্থার সি ক্লার্ক যৌথ উপন্যাসে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। ছবিটি মুক্তির পরপরই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু পরিচালক এমন কিছু দুর্বোধ্য সম্পাদনা করেছেন যা বুঝতে পারাটা এই উপন্যাস সহজ করে দিয়েছে।
কুবরিক ছবিটিকে একটি চিত্রকলা এবং সংগীতের সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা ‘চেতনার অভ্যন্তরীণ স্তরে’ অনুভব করার মতো কিছু। এটা সত্যকে যে ২০০১ সাল কিন্তু বিস্ময়কর কিছু ছিল না। একটা ব্যাপার স্পষ্ট, আর তা হলো, কুবরিকের আগের কিছু যুদ্ধ-বিরোধী এবং কর্তৃত্ববিরোধী চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে এর মিল রয়েছে। বিশেষ করে ১৯৬৪ সালের ‘ড. স্ট্রেঞ্জলাভ’ সিনেমাতেও এর অনেক জবাব পাওয়া যায়।
ছবির কাহিনির শুরু প্রাগৈতিহাসিক আফ্রিকার এক মরুভূমিতে। সেখানে একদল আদি-মানব (প্রাইমেট) একটি বিরাট পাথরের স্তম্ভ (মনোলিথ) আবিষ্কার করে। এই রহস্যজনক কালো পাথরের স্তম্ভ থেকে অদ্ভুত সংকেত বিচ্ছুরিত হচ্ছিল। ওই পাথর স্তম্ভ থেকেই একটি সামান্য হাড় বা অস্থিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিপক্ষকে হত্যার অনুপ্রেরণা পায়।
কয়েক লাখ বছর পরে সেই মনোলিথটি আবার দেখা যায়, যখন একটি নভোযানে চড়ে বিজ্ঞানীরা একটি মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছিলেন। তাঁরা তখন এই পাথর স্তম্ভ এবং এর অদ্ভুত ক্ষমতা সম্পর্কে আরও জানতে চান।
কুবরিক যেভাবে ‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’ সিনেমায় ষাটের দশকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করেছেন, সেটি ছিল একটা নতুন ব্যাপার। মহাকাশযানে এইচএএল ৯০০০ কম্পিউটার ছিল এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। নিঃসন্দেহে সেই সময়ের তুলনায় বহু অগ্রগামী প্রযুক্তি।
এইচএএল কম্পিউটার একই সঙ্গে ভালো এবং খারাপ, দুই ধরনের মানবিক আবেগ প্রকাশ করতে পারে। তার সঙ্গে সিনেমার প্রধান চরিত্র ডেভিড বোওম্যানের সম্পর্কটা বেশ জটিল। পরস্পরের বিরুদ্ধে রাগ-ক্ষোভ ছিল। এ সবকিছুই ছবিতে দারুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। যদিও ভীষণ আবেগ থাকা সত্ত্বেও এইচএএলকে ভেঙে টুকরো টুকরো করতে হয় বোওম্যানকে।
ছবিটির শেষ দৃশ্য নিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। যা আজও রহস্যময় বলছেন সিনেমা বোদ্ধারা। শেষ দৃশ্যে বোওম্যানকে নভোচারী স্যুট পরা অবস্থায় একটি ঘরের ভেতর দিয়ে হেঁটে একটি বাড়ির দিকে যেতে দেখা যায়। এরপর একটি বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁকে ধীরে ধীরে বৃদ্ধ হতে দেখা যায়। এরপর একটি মানবভ্রূণ মহাশূন্যে ভেসে থাকতে দেখা যায়।
অনেকে মনে করেন, ছবির শেষ দৃশ্যটি একটু রহস্যময় রাখতে চেয়েছিলেন নির্মাতা স্ট্যানলি কুবরিক। হয়তো তিনি চাননি, কেউ পুরোপুরি বুঝতে পারুক ‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’র রহস্য।
এই মাস্টারপিসটি তৈরির জন্য পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক জুটি বেঁধেছিলেন সায়েন্স ফিকশন লেখক আর্থার সি ক্লার্কের সঙ্গে। দুজনে মিলে এই ছবির চিত্রনাট্য লিখতে সময় নিয়েছিলেন কয়েক বছর। বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক আর্থার সি ক্লার্কের মৃত্যুদিন ছিল ১৯ মার্চ।
‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’ সিনেমাটিকে চলচ্চিত্র বোদ্ধারা একটি মাইলফলক হিসেবে দেখেন। সর্বকালের সেরা ছবিগুলোর মধ্যে এটি একটি। ১৯৬৮ সালের ৩ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে মুক্তি পায় সায়েন্স ফিকশন ঘরানার এ চলচ্চিত্র। তবে সিনেমাটি নিয়ে এখনো আলোচনা শেষ হয়নি। খোলাসা হয়নি এটির শেষ দৃশ্যের রহস্যের জট।
বিবিসির সমালোচক জরিপে সেরা হলিউড সিনেমার মধ্যে চার নম্বরে স্থান পেয়েছে এটি। ‘২০০১: অ্যা স্পেস অডিসি’ এখন পর্যন্ত নির্মিত সবচেয়ে বিস্ময়কর চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। মুক্তির ৫০ বছর পরও সিনেমাটি সম্পর্কে জানার-বোঝার শেষ হয়নি।
‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’র অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো—এতে সংলাপের পরিবর্তে দর্শক মনে শক্তিশালী প্রভাব বিস্তারকারী ভিজ্যুয়াল এবং শব্দের প্রাধান্য। সেই সময় সিনেমার গল্প বলার যে কৌশল, সেটি বলতে গেলে আমূল বদলে দেয় এই ছবি।
এই ছবির প্রধান চরিত্র ড. ডেভিড বোওম্যানের ভূমিকায় অভিনয় করেন কিয়ের ডুলে। এটিকে অভিনয় জীবনের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য কাজগুলোর একটি বলে মনে করেন তিনি।
এই সিনেমার অনেক দৃশ্যের ব্যাখ্যা নিয়ে এখনো আলোচনার শেষ হয়নি। যেমন—প্রাগৈতিহাসিক আফ্রিকায় একটি চকচকে আয়তক্ষেত্রাকার মনোলিথ কেন? মহাজাগতিক ভ্রূণে পরিণত হওয়ার আগে কেন একজন মহাকাশচারী সাইকেডেলিক লাইটশোর মাধ্যমে অন্য মহাবিশ্বে ছুটে যান? এ ছাড়া সিনেমার শুরুর অংশটি লাখ লাখ বছর অতীতের ঘটনা, আর কেন্দ্রীয় দুটি অংশের ঘটনাকালের ব্যবধান ১৮ মাস। ২০০১ সালে এর কতখানি সত্যি হয়েছিল?
এই প্রশ্নগুলোর কোনো সরাসরি উত্তর কখনো দেননি সিনেমার পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক বা এই উপন্যাসের লেখক আর্থার সি ক্লার্ক।
কুবরিক ১৯৬৮ সালে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘সিনেমাটির দার্শনিক এবং রূপক অর্থ সম্পর্কে আপনি নিজের মতো অনুমান করতে পারেন। আমি ২০০১ সালে কী ঘটবে তার কোনো রূপরেখা দিতে চাইনি।’
কুবরিকের সহ-লেখক আর্থার সি ক্লার্ক যৌথ উপন্যাসে কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। ছবিটি মুক্তির পরপরই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়। কিন্তু পরিচালক এমন কিছু দুর্বোধ্য সম্পাদনা করেছেন যা বুঝতে পারাটা এই উপন্যাস সহজ করে দিয়েছে।
কুবরিক ছবিটিকে একটি চিত্রকলা এবং সংগীতের সঙ্গে তুলনা করেছেন, যা ‘চেতনার অভ্যন্তরীণ স্তরে’ অনুভব করার মতো কিছু। এটা সত্যকে যে ২০০১ সাল কিন্তু বিস্ময়কর কিছু ছিল না। একটা ব্যাপার স্পষ্ট, আর তা হলো, কুবরিকের আগের কিছু যুদ্ধ-বিরোধী এবং কর্তৃত্ববিরোধী চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে এর মিল রয়েছে। বিশেষ করে ১৯৬৪ সালের ‘ড. স্ট্রেঞ্জলাভ’ সিনেমাতেও এর অনেক জবাব পাওয়া যায়।
ছবির কাহিনির শুরু প্রাগৈতিহাসিক আফ্রিকার এক মরুভূমিতে। সেখানে একদল আদি-মানব (প্রাইমেট) একটি বিরাট পাথরের স্তম্ভ (মনোলিথ) আবিষ্কার করে। এই রহস্যজনক কালো পাথরের স্তম্ভ থেকে অদ্ভুত সংকেত বিচ্ছুরিত হচ্ছিল। ওই পাথর স্তম্ভ থেকেই একটি সামান্য হাড় বা অস্থিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিপক্ষকে হত্যার অনুপ্রেরণা পায়।
কয়েক লাখ বছর পরে সেই মনোলিথটি আবার দেখা যায়, যখন একটি নভোযানে চড়ে বিজ্ঞানীরা একটি মহাকাশ স্টেশনে যাচ্ছিলেন। তাঁরা তখন এই পাথর স্তম্ভ এবং এর অদ্ভুত ক্ষমতা সম্পর্কে আরও জানতে চান।
কুবরিক যেভাবে ‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’ সিনেমায় ষাটের দশকে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ব্যবহার করেছেন, সেটি ছিল একটা নতুন ব্যাপার। মহাকাশযানে এইচএএল ৯০০০ কম্পিউটার ছিল এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। নিঃসন্দেহে সেই সময়ের তুলনায় বহু অগ্রগামী প্রযুক্তি।
এইচএএল কম্পিউটার একই সঙ্গে ভালো এবং খারাপ, দুই ধরনের মানবিক আবেগ প্রকাশ করতে পারে। তার সঙ্গে সিনেমার প্রধান চরিত্র ডেভিড বোওম্যানের সম্পর্কটা বেশ জটিল। পরস্পরের বিরুদ্ধে রাগ-ক্ষোভ ছিল। এ সবকিছুই ছবিতে দারুণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছিল। যদিও ভীষণ আবেগ থাকা সত্ত্বেও এইচএএলকে ভেঙে টুকরো টুকরো করতে হয় বোওম্যানকে।
ছবিটির শেষ দৃশ্য নিয়েই সম্ভবত সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। যা আজও রহস্যময় বলছেন সিনেমা বোদ্ধারা। শেষ দৃশ্যে বোওম্যানকে নভোচারী স্যুট পরা অবস্থায় একটি ঘরের ভেতর দিয়ে হেঁটে একটি বাড়ির দিকে যেতে দেখা যায়। এরপর একটি বিছানায় শুয়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁকে ধীরে ধীরে বৃদ্ধ হতে দেখা যায়। এরপর একটি মানবভ্রূণ মহাশূন্যে ভেসে থাকতে দেখা যায়।
অনেকে মনে করেন, ছবির শেষ দৃশ্যটি একটু রহস্যময় রাখতে চেয়েছিলেন নির্মাতা স্ট্যানলি কুবরিক। হয়তো তিনি চাননি, কেউ পুরোপুরি বুঝতে পারুক ‘২০০১: অ্যা স্পেস ওডিসি’র রহস্য।
এই মাস্টারপিসটি তৈরির জন্য পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক জুটি বেঁধেছিলেন সায়েন্স ফিকশন লেখক আর্থার সি ক্লার্কের সঙ্গে। দুজনে মিলে এই ছবির চিত্রনাট্য লিখতে সময় নিয়েছিলেন কয়েক বছর। বিখ্যাত ব্রিটিশ লেখক আর্থার সি ক্লার্কের মৃত্যুদিন ছিল ১৯ মার্চ।
সিনেমা অনবদ্য অভিনয়, নির্মাণ, প্রযোজনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত জীবন ও সম্পর্কে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কারণে অন্যরকম জনপ্রিয়তা রয়েছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট খ্যাত বলিউড তারকা আমীর খান। প্রাক্তন দুই স্ত্রীর সঙ্গে এখনো বন্ধুত্বপূর্ণ ও শ্রদ্ধাশীল সম্পর্ক রয়েছে তাঁর। সম্প্রতি তাঁর মায়ের জন্মদিনে অন্য স্বজন...
৩ ঘণ্টা আগেআজ শুরু হচ্ছে অমর একুশে বইমেলা। নতুন বইয়ের গন্ধে বইপ্রেমীরা মেতে উঠবে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। প্রতিবছরই মেলায় খ্যাতিমান লেখকদের বই যেমন প্রকাশিত হয়, তেমনি তরুণ লেখকদের বইও আসে। পাশাপাশি শোবিজ তারকারাও উপহার দেন তাঁদের লেখা বই। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছরও আসছে বেশ কজন তারকার নতুন..
৪ ঘণ্টা আগেঅভিনেতা হিসেবে তিনি যে দুর্দান্ত, তা বলা বাহুল্য। বলিউডে দুই যুগের বেশি সময় ধরে রাজত্ব করছেন তিনি। সেই বোমান ইরানি এবার দাঁড়ালেন ক্যামেরার পেছনে। প্রথমবারের মতো হাজির হলেন পরিচালক হিসেবে। বানিয়েছেন ‘দ্য মেহতা বয়েজ’। ৭ ফেব্রুয়ারি আমাজন প্রাইম ভিডিওতে মুক্তি পাবে সিনেমাটি। সম্প্রতি প্রকাশ পেয়েছে...
৪ ঘণ্টা আগেনব্বইয়ের দশকে ঢাকার মঞ্চের কয়েকজন তরুণ নাট্যপ্রেমী গড়ে তোলেন ‘প্রাচ্যনাট’ নামের নতুন নাট্যদল। নামটি দিয়েছিলেন প্রখ্যাত নাট্যকার ও গবেষক সেলিম আল দীন। ১৯৯৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। সেই থেকে দলটি যেমন নতুন নতুন নাটক উপহার দিয়েছে, তেমনি নাট্যকর্মী সৃষ্টিতেও গুরুত্বপূর্ণ...
৪ ঘণ্টা আগে