বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
চলচ্চিত্র অভিনেতা প্রবীর মিত্র এ বছরের শুরুতে পরপারে পাড়ি জমান। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর গত ৫ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। প্রবীর মিত্রকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে তাঁর কাজ সংরক্ষণ করার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে অভিনেতার পরিবার। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি শুরু হয়েছে প্রবীর মিত্রের নামে ওয়েবসাইটের কার্যক্রম।
সম্প্রতি বিএফডিসিতে ‘স্মৃতির আয়নায় কিংবদন্তির দৃশ্য’র ব্যানারে ঢাকাই সিনেমার প্রয়াত শিল্পীদের স্মরণ করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি। সেখানেই প্রবীর মিত্রের নামে ওয়েবসাইট চালু করার কথা জানান অভিনেতার ছেলে মিথুন মিত্র। অ্যাক্টর প্রবীর মিত্র ডটকম সার্চ করলেই পাওয়া যাবে প্রবীর মিত্র-সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য।
মিথুন মিত্র বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ এখনো আমার বাবা প্রবীর মিত্রকে স্মরণ করেন। এ কারণে সবার কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। আমার বাবাকে নিয়ে আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে অনেক পরিকল্পনা আছে। ইতিমধ্যে তাঁর নামে একটি ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। সেখানে তাঁর বিভিন্ন ছবি এবং চলচ্চিত্র সংরক্ষণ করা হবে; যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমার বাবাকে ভালোভাবে জানতে পারে।’
প্রবীর মিত্রের জন্ম ১৯৪১ সালে। স্কুলজীবন থেকেই নাট্যচর্চার সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘জলছবি’র মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় নাম লেখান। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে কাজ করেছেন অসংখ্য সিনেমায়। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমা ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘জীবন তৃষ্ণা’, ‘সেয়ানা’, ‘ফরিয়াদ’, ‘রক্ত শপথ’, ‘চরিত্রহীন’, ‘জয় পরাজয়’, ‘অঙ্গার’, ‘মিন্টু আমার নাম’, ‘ফকির মজনু শাহ’, ‘মধুমিতা’, ‘অশান্ত ঢেউ’, ‘অলংকার’, ‘অনুরাগ’ ইত্যাদি।
চলচ্চিত্র অভিনেতা প্রবীর মিত্র এ বছরের শুরুতে পরপারে পাড়ি জমান। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার পর গত ৫ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। প্রবীর মিত্রকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরতে তাঁর কাজ সংরক্ষণ করার বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে অভিনেতার পরিবার। এর অংশ হিসেবে সম্প্রতি শুরু হয়েছে প্রবীর মিত্রের নামে ওয়েবসাইটের কার্যক্রম।
সম্প্রতি বিএফডিসিতে ‘স্মৃতির আয়নায় কিংবদন্তির দৃশ্য’র ব্যানারে ঢাকাই সিনেমার প্রয়াত শিল্পীদের স্মরণ করে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি। সেখানেই প্রবীর মিত্রের নামে ওয়েবসাইট চালু করার কথা জানান অভিনেতার ছেলে মিথুন মিত্র। অ্যাক্টর প্রবীর মিত্র ডটকম সার্চ করলেই পাওয়া যাবে প্রবীর মিত্র-সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য।
মিথুন মিত্র বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ এখনো আমার বাবা প্রবীর মিত্রকে স্মরণ করেন। এ কারণে সবার কাছে অনেক কৃতজ্ঞ। আমার বাবাকে নিয়ে আমাদের পরিবারের পক্ষ থেকে অনেক পরিকল্পনা আছে। ইতিমধ্যে তাঁর নামে একটি ওয়েবসাইট চালু করা হয়েছে। সেখানে তাঁর বিভিন্ন ছবি এবং চলচ্চিত্র সংরক্ষণ করা হবে; যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমার বাবাকে ভালোভাবে জানতে পারে।’
প্রবীর মিত্রের জন্ম ১৯৪১ সালে। স্কুলজীবন থেকেই নাট্যচর্চার সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘জলছবি’র মাধ্যমে ঢাকাই সিনেমায় নাম লেখান। দীর্ঘ অভিনয়জীবনে কাজ করেছেন অসংখ্য সিনেমায়। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য সিনেমা ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘জীবন তৃষ্ণা’, ‘সেয়ানা’, ‘ফরিয়াদ’, ‘রক্ত শপথ’, ‘চরিত্রহীন’, ‘জয় পরাজয়’, ‘অঙ্গার’, ‘মিন্টু আমার নাম’, ‘ফকির মজনু শাহ’, ‘মধুমিতা’, ‘অশান্ত ঢেউ’, ‘অলংকার’, ‘অনুরাগ’ ইত্যাদি।
‘ইকুয়ানিমিটি সেশনস’ শিরোনামের অনুষ্ঠানে সুনিধি নায়েক বলবেন কীভাবে তিনি সংগীতে ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন ঘটান, কীভাবে সুর হতে পারে মনের প্রশান্তি ও আত্মপ্রকাশের ভাষা।
৬ ঘণ্টা আগেবিয়ের পর মাহি তাঁর ফেসবুক পেজে নিয়মিত পোস্ট করতেন রকিব সরকারের সঙ্গে তোলা ছবি। তবে বিচ্ছেদের পর একসঙ্গে তোলা তাঁদের কোনো ছবি আর দেখা যায়নি। সোমবার রাতে হঠাৎ স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে তোলা দুটি ছবি পোস্ট করেন মাহি।
৬ ঘণ্টা আগেআবারও সিনেমায় অভিনয় করতে চান চিত্রনায়িকা কাবেরী। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, মানসম্মত কাজের সুযোগ পেলে আবারও অভিনয় করতে চান, তবে অবশ্যই সেটা তাঁর বয়সের সঙ্গে মানানসই হতে হবে।
১৯ ঘণ্টা আগে২০১৮ সালে নমনের সংগীত আয়োজনে ‘আঁধার পেরিয়ে’ শিরোনামের একটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছিলেন সুজান আফজাল। গানগুলো শ্রোতাদের প্রশংসা কুড়িয়েছিল। এরপর ‘তুমিহীনা’, ‘স্বপ্নকথা’, ‘নিস্তব্ধ ভালোবাসা’সহ বেশ কিছু একক গান প্রকাশ করেন সুজান।
১৯ ঘণ্টা আগে